রাসেল মাহমুদ, ঢাকা
ঢাকা মহানগরে বর্তমানে বিভিন্ন ধরনের ২২ লাখের বেশি মোটরযানের নিবন্ধন (রেজিস্ট্রেশন) রয়েছে। এ ছাড়া রয়েছে পায়েচালিত কয়েক লাখ রিকশা। এসব যানবাহনের চাপে রাজধানীর বিভিন্ন সড়কে দিনে-রাতে যানজট লেগেই থাকে। চরম ভোগান্তিতে পড়তে হচ্ছে নগরবাসীকে। এ পরিস্থিতিতে বর্তমানে অবৈধ ব্যাটারিচালিত কয়েক লাখ রিকশা-অটোরিকশাকে লাইসেন্স দিতে আইন সংশোধনের উদ্যোগ নিয়েছে সরকার।
বিশেষজ্ঞরা বলছেন, ব্যাটারিচালিত রিকশাকে বৈধতা দিলে এগুলোর বেপরোয়া চলাচলে সড়কে বিশৃঙ্খলা চরমে পৌঁছাবে। ঢাকা হবে ব্যাটারির রিকশায় স্থবির নগরী। চলাচল অসম্ভব হয়ে পড়বে নগরবাসীর। কারণ, বর্তমানে অনুমতি ছাড়াই অনেক সড়ক চলে গেছে ব্যাটারির রিকশা-অটোরিকশার দখলে। লাইসেন্স দিলে সংখ্যা বাড়তেই থাকবে।
বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষের (বিআরটিএ) তথ্যমতে, ঢাকায় বর্তমানে ২২ লাখ ১ হাজার ৫৫০টি মোটরযানের নিবন্ধন রয়েছে। এর মধ্যে বাস, প্রাইভেট কার, ট্রাকসহ ২০ ধরনের মোটরযান রয়েছে। রিকশার লাইসেন্স দেওয়ার কর্তৃপক্ষ সিটি করপোরেশন।
সংশ্লিষ্ট সূত্রে জানা গেছে, ঢাকার দুই সিটি করপোরেশনকে ব্যাটারিচালিত অটোরিকশার লাইসেন্স দেওয়ার ক্ষমতা দিতে স্থানীয় সরকার (সিটি করপোরেশন) (সংশোধন) অধ্যাদেশ, ২০২৫-এর খসড়া চূড়ান্ত করেছে স্থানীয় সরকার বিভাগ। স্থানীয় সরকার (সিটি করপোরেশন) আইন, ২০০৯-এর তফসিলের একটি অনুচ্ছেদ সংশোধন করে এ ক্ষমতা দেওয়া হবে।
বর্তমানে দেশে কত ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা চলাচল করছে সরকারের সংশ্লিষ্ট দপ্তরে তার সুনির্দিষ্ট তথ্য নেই। তবে বেসরকারি বিভিন্ন সংগঠনের তথ্য অনুযায়ী, সারা দেশে ৪৮ থেকে ৫০ লাখ ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা চলছে। এর মধ্যে সবচেয়ে বেশি চলে রাজধানীতে। ঢাকায় গত কয়েক বছরে ব্যাটারিচালিত রিকশার সংখ্যা বেড়েছে। এক সময় বেশির ভাগই চলতো মহল্লার রাস্তায়। তবে গত বছরের ৫ আগস্টের পর রাজধানীর ট্রাফিক পুলিশবিহীন প্রধান অনেক সড়কে উঠে আসে ব্যাটারির রিকশা। এলিভেটেড এক্সপ্রেসওয়ে, বিমানবন্দরের টার্মিনাল এলাকায়ও দেখা গেছে চলতে।
পরে সড়কে ট্রাফিক পুলিশ ফিরলেও ব্যাটারিচালিত রিকশা আর এলাকার রাস্তায় ফেরেনি। বড় সড়কগুলোতে চলছে। এগুলোর বেপরোয়া চলাচল, ট্রাফিক আইন না মানায় বিভিন্ন সড়কে যানজট আরও তীব্র হয়েছে।
ব্যাটারিচালিত রিকশা–অটোরিকশার লাইসেন্স দেওয়ার উদ্যোগের বিষয়ে দৃষ্টি আকর্ষণ করা হলে ঢাকা মহানগর পুলিশের (ডিএমপি) অতিরিক্ত কমিশনার (ট্রাফিক) মো. সরওয়ার আজকের পত্রিকাকে বলেন, মোডিফিকেশন করা ব্যাটারিচালিত রিকশা ফিডার রোডের আয়তন, জনসংখ্যা ও এলাকার চাহিদা বুঝে অনুমতি দেওয়ার প্রক্রিয়া চলছে। যারা মোডিফিকেশন করতে পারবেন তাদেরকেই হয়তো ফিডার রোডের জন্য বৈধতা দেওয়া হবে। এগুলো মূল সড়কের জন্য নয়। অতিরিক্ত যানবাহন নিয়ন্ত্রণ করা ট্রাফিক পুলিশের জন্য আসলেই চ্যালেঞ্জ। এর সংখ্যা যত বেশি হবে তত ট্রাফিকে চাপ বাড়বে।
ঢাকা পরিবহন সমন্বয় কর্তৃপক্ষের (ডিটিসিএ) এক কর্মকর্তা বলেন, ব্যাটারিচালিত রিকশাকে লাইসেন্স দেওয়ার সঙ্গে ব্যবসায়িক স্বার্থ জড়িত, জনগণের স্বার্থ নেই। বরং এই যানটি মানুষের জন্য বিপজ্জনক। জনগণের মধ্যে যানবাহনের চাহিদা থাকলেও বিপজ্জনক যান দেওয়ার সুযোগ নেই। ডিটিসিএ–এর আইনেও বলা আছে, ঢাকা শহরে কোন ধরনের যান ও কতগুলো চলবে। তারপরও কেন সিটি করপোরেশনকে এই ক্ষমতা দেওয়া হচ্ছে, তা জানা নেই। ব্যাটারিচালিত যানবাহনকে লাইসেন্স দিলে শৃঙ্খলা আনা সম্ভব নয়। অনুমতি ছাড়াই রাস্তায় নেমে গেছে। লাইসেন্স দিলে কখনোই সরানো যাবে না। যানজট আরও বেশি হবে।
রোড সেফটি ফাউন্ডেশনের তথ্যানুযায়ী, ২০১৯ সাল থেকে ২০২৪ সালের অক্টোবর পর্যন্ত তিন চাকার এমন যানের দুর্ঘটনায় নিহত হয়েছে ৬ হাজার ৪২২ জন। এসব যানের মধ্যে ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা, নছিমন, করিমন, আলমসাধু, ভটভটি, ইজিবাইক ও পাখির কোনো নিবন্ধন নেই।
দুর্ঘটনা বিশেষজ্ঞ ও বাংলাদেশ প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয়ের (বুয়েট) শিক্ষক ড. মো. হাদিউজ্জামান বলেন, ব্রেক, লাইটসহ ব্যাটারিচালিত রিকশা–অটোরিকশার কাঠামোগত দুর্বলতা কমাতে হবে। কিন্তু তাই বলে যেকোনো সড়কে চলতে পারবে–এই নীতি নিলে তা হিতে বিপরীত হবে। অর্থাৎ রোড পারমিটগুলো ঠিক করতে হবে। এই ধরনের যান মহাসড়কে চলার মতো কখনোই উপযোগী হবে না। গ্রামীণ সড়ক বা কোথায় কোথায় চলতে পারবে, এর সুস্পষ্ট নীতিমালা লাগবে।
ব্যাটারিচালিত অটোরিকশায় লাইসেন্স দেওয়ার এখতিয়ার সিটি করপোরেশনকে দিলে আইনি কোনো জটিলতা হবে কি না–এ প্রশ্নে বিআরটিএ–এর পরিচালক (রোড সেফটি) শীতাংশু শেখর বিশ্বাস বলেন, ‘সিটি করপোরেশন আইনে অটোরিকশাকে একটি শৃঙ্খলায় আনতে চাইছে। মোটরযান আইনে অনেক ধরনের সিকিউরিটি আইটেম লাগে, সেগুলো সম্পূর্ণ না হলে আমরা অনুমতি দেই না। তারা আইন করে অনুমতি দিলে সেটা সড়ক পরিবহন আইনের সঙ্গে সাংঘর্ষিক হবে না। কোন কোন রাস্তায় চলবে সেটা হয়তো ঠিক করেই অনুমতি দিবে।’
ঢাকা মহানগরে বর্তমানে বিভিন্ন ধরনের ২২ লাখের বেশি মোটরযানের নিবন্ধন (রেজিস্ট্রেশন) রয়েছে। এ ছাড়া রয়েছে পায়েচালিত কয়েক লাখ রিকশা। এসব যানবাহনের চাপে রাজধানীর বিভিন্ন সড়কে দিনে-রাতে যানজট লেগেই থাকে। চরম ভোগান্তিতে পড়তে হচ্ছে নগরবাসীকে। এ পরিস্থিতিতে বর্তমানে অবৈধ ব্যাটারিচালিত কয়েক লাখ রিকশা-অটোরিকশাকে লাইসেন্স দিতে আইন সংশোধনের উদ্যোগ নিয়েছে সরকার।
বিশেষজ্ঞরা বলছেন, ব্যাটারিচালিত রিকশাকে বৈধতা দিলে এগুলোর বেপরোয়া চলাচলে সড়কে বিশৃঙ্খলা চরমে পৌঁছাবে। ঢাকা হবে ব্যাটারির রিকশায় স্থবির নগরী। চলাচল অসম্ভব হয়ে পড়বে নগরবাসীর। কারণ, বর্তমানে অনুমতি ছাড়াই অনেক সড়ক চলে গেছে ব্যাটারির রিকশা-অটোরিকশার দখলে। লাইসেন্স দিলে সংখ্যা বাড়তেই থাকবে।
বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষের (বিআরটিএ) তথ্যমতে, ঢাকায় বর্তমানে ২২ লাখ ১ হাজার ৫৫০টি মোটরযানের নিবন্ধন রয়েছে। এর মধ্যে বাস, প্রাইভেট কার, ট্রাকসহ ২০ ধরনের মোটরযান রয়েছে। রিকশার লাইসেন্স দেওয়ার কর্তৃপক্ষ সিটি করপোরেশন।
সংশ্লিষ্ট সূত্রে জানা গেছে, ঢাকার দুই সিটি করপোরেশনকে ব্যাটারিচালিত অটোরিকশার লাইসেন্স দেওয়ার ক্ষমতা দিতে স্থানীয় সরকার (সিটি করপোরেশন) (সংশোধন) অধ্যাদেশ, ২০২৫-এর খসড়া চূড়ান্ত করেছে স্থানীয় সরকার বিভাগ। স্থানীয় সরকার (সিটি করপোরেশন) আইন, ২০০৯-এর তফসিলের একটি অনুচ্ছেদ সংশোধন করে এ ক্ষমতা দেওয়া হবে।
বর্তমানে দেশে কত ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা চলাচল করছে সরকারের সংশ্লিষ্ট দপ্তরে তার সুনির্দিষ্ট তথ্য নেই। তবে বেসরকারি বিভিন্ন সংগঠনের তথ্য অনুযায়ী, সারা দেশে ৪৮ থেকে ৫০ লাখ ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা চলছে। এর মধ্যে সবচেয়ে বেশি চলে রাজধানীতে। ঢাকায় গত কয়েক বছরে ব্যাটারিচালিত রিকশার সংখ্যা বেড়েছে। এক সময় বেশির ভাগই চলতো মহল্লার রাস্তায়। তবে গত বছরের ৫ আগস্টের পর রাজধানীর ট্রাফিক পুলিশবিহীন প্রধান অনেক সড়কে উঠে আসে ব্যাটারির রিকশা। এলিভেটেড এক্সপ্রেসওয়ে, বিমানবন্দরের টার্মিনাল এলাকায়ও দেখা গেছে চলতে।
পরে সড়কে ট্রাফিক পুলিশ ফিরলেও ব্যাটারিচালিত রিকশা আর এলাকার রাস্তায় ফেরেনি। বড় সড়কগুলোতে চলছে। এগুলোর বেপরোয়া চলাচল, ট্রাফিক আইন না মানায় বিভিন্ন সড়কে যানজট আরও তীব্র হয়েছে।
ব্যাটারিচালিত রিকশা–অটোরিকশার লাইসেন্স দেওয়ার উদ্যোগের বিষয়ে দৃষ্টি আকর্ষণ করা হলে ঢাকা মহানগর পুলিশের (ডিএমপি) অতিরিক্ত কমিশনার (ট্রাফিক) মো. সরওয়ার আজকের পত্রিকাকে বলেন, মোডিফিকেশন করা ব্যাটারিচালিত রিকশা ফিডার রোডের আয়তন, জনসংখ্যা ও এলাকার চাহিদা বুঝে অনুমতি দেওয়ার প্রক্রিয়া চলছে। যারা মোডিফিকেশন করতে পারবেন তাদেরকেই হয়তো ফিডার রোডের জন্য বৈধতা দেওয়া হবে। এগুলো মূল সড়কের জন্য নয়। অতিরিক্ত যানবাহন নিয়ন্ত্রণ করা ট্রাফিক পুলিশের জন্য আসলেই চ্যালেঞ্জ। এর সংখ্যা যত বেশি হবে তত ট্রাফিকে চাপ বাড়বে।
ঢাকা পরিবহন সমন্বয় কর্তৃপক্ষের (ডিটিসিএ) এক কর্মকর্তা বলেন, ব্যাটারিচালিত রিকশাকে লাইসেন্স দেওয়ার সঙ্গে ব্যবসায়িক স্বার্থ জড়িত, জনগণের স্বার্থ নেই। বরং এই যানটি মানুষের জন্য বিপজ্জনক। জনগণের মধ্যে যানবাহনের চাহিদা থাকলেও বিপজ্জনক যান দেওয়ার সুযোগ নেই। ডিটিসিএ–এর আইনেও বলা আছে, ঢাকা শহরে কোন ধরনের যান ও কতগুলো চলবে। তারপরও কেন সিটি করপোরেশনকে এই ক্ষমতা দেওয়া হচ্ছে, তা জানা নেই। ব্যাটারিচালিত যানবাহনকে লাইসেন্স দিলে শৃঙ্খলা আনা সম্ভব নয়। অনুমতি ছাড়াই রাস্তায় নেমে গেছে। লাইসেন্স দিলে কখনোই সরানো যাবে না। যানজট আরও বেশি হবে।
রোড সেফটি ফাউন্ডেশনের তথ্যানুযায়ী, ২০১৯ সাল থেকে ২০২৪ সালের অক্টোবর পর্যন্ত তিন চাকার এমন যানের দুর্ঘটনায় নিহত হয়েছে ৬ হাজার ৪২২ জন। এসব যানের মধ্যে ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা, নছিমন, করিমন, আলমসাধু, ভটভটি, ইজিবাইক ও পাখির কোনো নিবন্ধন নেই।
দুর্ঘটনা বিশেষজ্ঞ ও বাংলাদেশ প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয়ের (বুয়েট) শিক্ষক ড. মো. হাদিউজ্জামান বলেন, ব্রেক, লাইটসহ ব্যাটারিচালিত রিকশা–অটোরিকশার কাঠামোগত দুর্বলতা কমাতে হবে। কিন্তু তাই বলে যেকোনো সড়কে চলতে পারবে–এই নীতি নিলে তা হিতে বিপরীত হবে। অর্থাৎ রোড পারমিটগুলো ঠিক করতে হবে। এই ধরনের যান মহাসড়কে চলার মতো কখনোই উপযোগী হবে না। গ্রামীণ সড়ক বা কোথায় কোথায় চলতে পারবে, এর সুস্পষ্ট নীতিমালা লাগবে।
ব্যাটারিচালিত অটোরিকশায় লাইসেন্স দেওয়ার এখতিয়ার সিটি করপোরেশনকে দিলে আইনি কোনো জটিলতা হবে কি না–এ প্রশ্নে বিআরটিএ–এর পরিচালক (রোড সেফটি) শীতাংশু শেখর বিশ্বাস বলেন, ‘সিটি করপোরেশন আইনে অটোরিকশাকে একটি শৃঙ্খলায় আনতে চাইছে। মোটরযান আইনে অনেক ধরনের সিকিউরিটি আইটেম লাগে, সেগুলো সম্পূর্ণ না হলে আমরা অনুমতি দেই না। তারা আইন করে অনুমতি দিলে সেটা সড়ক পরিবহন আইনের সঙ্গে সাংঘর্ষিক হবে না। কোন কোন রাস্তায় চলবে সেটা হয়তো ঠিক করেই অনুমতি দিবে।’
স্থানীয় সরকার প্রকৌশল অধিদপ্তরের (এলজিইডি) নির্বাহী প্রকৌশলী ছাবিউল ইসলাম গাইবান্ধা জেলাতেই কর্মজীবনের ২১ বছর পার করেছেন। মাঝে একবার বদলি করা হলেও ২৩ দিনের ব্যবধানে আবারও ফিরে আসেন তিনি। এই জেলায় জেঁকে বসতে এই প্রকৌশলী ব্যবহার করেছেন সাবেক আওয়ামী লীগ সরকারের ক্ষমতা।
১ ঘণ্টা আগেআসন্ন ঈদযাত্রায় ঘরমুখী মানুষের ভোগান্তির কারণ হতে পারে ঢাকা-টাঙ্গাইল-যমুনা সেতু মহাসড়কের ১৩ দশমিক ৬ কিলোমিটার অংশ। অতিরিক্ত গাড়ির চাপ, আগে যাওয়ার অসুস্থ প্রতিযোগিতা, চার লেনে আসা যানবাহন দুই লেনে প্রবেশ এবং চার লেনে উন্নীতকরণের কাজের ধীরগতির কারণে এ শঙ্কা সৃষ্টি হয়েছে।
১ ঘণ্টা আগেরংপুরের বদরগঞ্জ পৌর শহরের প্রাণকেন্দ্র হক সাহেবের মোড় থেকে স্টেশন সড়ক এবং শহীদ মিনার থেকে থানা সড়কের এক পাশ দিয়ে ড্রেন নির্মাণের কাজ শুরু হওয়ায় ভোগান্তিতে পড়েছেন জনসাধারণ। ঈদ সামনে রেখে কেনাকাটায় বের হওয়া মানুষজন সবচেয়ে বেশি দুর্ভোগের শিকার হচ্ছেন।
৬ ঘণ্টা আগেঝিনাইদহের কোটচাঁদপুরে একটি মসজিদের নামে তোলা টাকার সিংহভাগই ছয়নয় করার অভিযোগ উঠেছে সাবরেজিস্ট্রি অফিসের বিরুদ্ধে। আগে মসজিদটিতে দলিলপ্রতি মাত্র ২০ টাকা দেওয়া হলেও বর্তমানে তা-ও দেওয়া হয় না। আর এসব বিষয়ে কিছুই জানেন না বলে জানিয়েছেন মসজিদের সাধারণ সম্পাদক দীন ইসলাম।
৬ ঘণ্টা আগে