নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
বাসা থেকে নগদ ৩ কোটির বেশি টাকা এবং ১০ লাখ টাকা মূল্যের বিদেশি মুদ্রা উদ্ধারের মামলায় দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা ও ত্রাণ মন্ত্রণালয়ের সাবেক সিনিয়র সচিব মো. শাহ কামাল ও তাঁর সহযোগী মো. নুসরাত হোসেনকে কারাগারে পাঠানো হয়েছে।
আজ শুক্রবার ঢাকার মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট তরিকুল ইসলাম তাদের কারাগারে পাঠানোর নির্দেশ দেন।
বিকেলে ৫ দিনের রিমান্ড শেষে আদালতে হাজির করে মোহাম্মদপুর থানা-পুলিশ। মামলার তদন্ত কর্মকর্তা মোহাম্মদপুর পুলিশ ফাঁড়ির ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা এসআই মোহাম্মদ রেজাউল প্রত্যেককে কারাগারে আটক রাখার আবেদন করেন।
অন্যদিকে শাহ কামালের পক্ষে তাঁর আইনজীবী শাহ কামালকে কারাগারে প্রথম শ্রেণির বন্দীর মর্যাদা দেওয়ার আবেদন জানান। শুনানি শেষে আদালত দুইজনকে কারাগারে পাঠানোর নির্দেশ দেন। অন্যদিকে প্রথম শ্রেণির মর্যাদা দেওয়ার আবেদন, কারা বিধি অনুযায়ী ব্যবস্থা নিতে কারা কর্তৃপক্ষকে নির্দেশ দেন।
আদালতের মোহাম্মদপুর থানার সাধারণ নিবন্ধন কর্মকর্তা এসআই হেলাল উদ্দিন বিষয়গুলো নিশ্চিত করেন।
গত ১৮ আগস্ট এই দুইজনকে পাঁচদিনের রিমান্ডে নেওয়া হয়। ১৬ আগস্ট দিনগত রাতে রাজধানীর মোহাম্মদপুরের বাবর রোডে শাহ কামালের বাসায় অভিযান চালিয়ে বাংলাদেশি মোট ৩ কোটি ১ লাখ ১০ হাজার ১৬৬ টাকা। ১০০ টাকা মূল্যের ৭৪৪টি প্রাইজ বন্ডের ৭৪ হাজার ৪০০ টাকা। ৩ হাজার মার্কিন ডলার, ১ হাজার ৩২০ মালয়েশিয়ান রিঙ্গিত, ২ হাজার ৯৬৯ সৌদি রিয়াল, ৪ হাজার ১২২ সিঙ্গাপুরিয়ান ডলার, ১ হাজার ৯১৫ অস্ট্রেলিয়ান ডলার, ৩৫ হাজার কোরিয়ান মুদ্রা ও ১৯৯ চীনা ইউয়ান মুদ্রা উদ্ধার করা হয়।
এ ঘটনায় মোহাম্মদপুর থানার এসআই সহিদুল ওসমান মাসুম বৈদেশিক মুদ্রা নিয়ন্ত্রণ আইনে মামলা দায়ের করেন। পরে অভিযান চালিয়ে শাহ কামাল এবং তার সহযোগীকে ১৭ আগস্ট সন্ধ্যায় মহাখালী ডিওএইচএস এর একটি বাসা থেকে আটক করা হয়। বাসাটি সহযোগী নুসরাত হোসেনের।
বাসা থেকে নগদ ৩ কোটির বেশি টাকা এবং ১০ লাখ টাকা মূল্যের বিদেশি মুদ্রা উদ্ধারের মামলায় দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা ও ত্রাণ মন্ত্রণালয়ের সাবেক সিনিয়র সচিব মো. শাহ কামাল ও তাঁর সহযোগী মো. নুসরাত হোসেনকে কারাগারে পাঠানো হয়েছে।
আজ শুক্রবার ঢাকার মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট তরিকুল ইসলাম তাদের কারাগারে পাঠানোর নির্দেশ দেন।
বিকেলে ৫ দিনের রিমান্ড শেষে আদালতে হাজির করে মোহাম্মদপুর থানা-পুলিশ। মামলার তদন্ত কর্মকর্তা মোহাম্মদপুর পুলিশ ফাঁড়ির ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা এসআই মোহাম্মদ রেজাউল প্রত্যেককে কারাগারে আটক রাখার আবেদন করেন।
অন্যদিকে শাহ কামালের পক্ষে তাঁর আইনজীবী শাহ কামালকে কারাগারে প্রথম শ্রেণির বন্দীর মর্যাদা দেওয়ার আবেদন জানান। শুনানি শেষে আদালত দুইজনকে কারাগারে পাঠানোর নির্দেশ দেন। অন্যদিকে প্রথম শ্রেণির মর্যাদা দেওয়ার আবেদন, কারা বিধি অনুযায়ী ব্যবস্থা নিতে কারা কর্তৃপক্ষকে নির্দেশ দেন।
আদালতের মোহাম্মদপুর থানার সাধারণ নিবন্ধন কর্মকর্তা এসআই হেলাল উদ্দিন বিষয়গুলো নিশ্চিত করেন।
গত ১৮ আগস্ট এই দুইজনকে পাঁচদিনের রিমান্ডে নেওয়া হয়। ১৬ আগস্ট দিনগত রাতে রাজধানীর মোহাম্মদপুরের বাবর রোডে শাহ কামালের বাসায় অভিযান চালিয়ে বাংলাদেশি মোট ৩ কোটি ১ লাখ ১০ হাজার ১৬৬ টাকা। ১০০ টাকা মূল্যের ৭৪৪টি প্রাইজ বন্ডের ৭৪ হাজার ৪০০ টাকা। ৩ হাজার মার্কিন ডলার, ১ হাজার ৩২০ মালয়েশিয়ান রিঙ্গিত, ২ হাজার ৯৬৯ সৌদি রিয়াল, ৪ হাজার ১২২ সিঙ্গাপুরিয়ান ডলার, ১ হাজার ৯১৫ অস্ট্রেলিয়ান ডলার, ৩৫ হাজার কোরিয়ান মুদ্রা ও ১৯৯ চীনা ইউয়ান মুদ্রা উদ্ধার করা হয়।
এ ঘটনায় মোহাম্মদপুর থানার এসআই সহিদুল ওসমান মাসুম বৈদেশিক মুদ্রা নিয়ন্ত্রণ আইনে মামলা দায়ের করেন। পরে অভিযান চালিয়ে শাহ কামাল এবং তার সহযোগীকে ১৭ আগস্ট সন্ধ্যায় মহাখালী ডিওএইচএস এর একটি বাসা থেকে আটক করা হয়। বাসাটি সহযোগী নুসরাত হোসেনের।
প্রায় নয় ঘণ্টা শিক্ষার্থীদের বিক্ষোভের মুখে অবরুদ্ধ থাকা দুই উপদেষ্টা ও প্রেস সচিব মাইলস্টোনের ক্যাম্পাস থেকে বের হয়ে মেট্রোরেলের দিয়াবাড়ির ডিপোতে প্রবেশ করেছেন। এ সময়ে সেনাবাহিনী, র্যাব ও পুলিশের কড়া পাহারা ছিল। তাঁরা মেট্রো ডিপো দিয়ে ভেতরের রাস্তা দিয়ে মিরপুর বেড়িবাঁধ হয়ে বের হয়ে যাবেন
২ মিনিট আগেমাদারগঞ্জে সেপটিক ট্যাংকে কাজ করতে নেমে দুই নির্মাণশ্রমিকের মৃত্যু হয়েছে। আজ মঙ্গলবার উপজেলার গুনারীতলা ইউনিয়নের জাঙ্গালিয়া মধ্যপাড়া গ্রামে এই দুর্ঘটনা ঘটে।
৬ মিনিট আগেশিক্ষকসংকট, সেশনজটসহ ছয় দফা দাবিতে এবার ‘কমপ্লিট শাটডাউন’ কর্মসূচি পালন করেছেন রংপুর টেক্সটাইল ইঞ্জিনিয়ারিং কলেজের শিক্ষার্থীরা। আজ মঙ্গলবার সকাল থেকে রংপুরের পীরগঞ্জে অবস্থিত শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানটিতে ক্লাস ও পরীক্ষা বর্জন করে প্রশাসনিক ভবনে তালা ঝুলিয়ে শিক্ষার্থীরা এই কর্মসূচি পালন করেন।
১৩ মিনিট আগেকান্নাজড়িত কণ্ঠে তিনি বলেন, ‘দুর্ঘটনার কথা শুনে তড়িঘড়ি করে আসলাম। কিন্তু ওর সাথে শেষবারের মতো আর কথা হলো না। দিনে ছয় থেকে সাতবার কথা হতো ওর সাথে। শেষবার বলছিল, “বাবা, তুমি কবে আসবা?” আমি তাকে বলেছিলাম, এখন তো সময় পাচ্ছি না। ঢাকায় যেতে টাকা-পয়সার ব্যাপার-স্যাপার আছে। আগামী মাসের ১৫ তারিখ আমি অবশ্যই
১৯ মিনিট আগে