ঢামেক প্রতিবেদক
রাজধানীতে জাতীয় বার্ন অ্যান্ড প্লাস্টিক সার্জারি ইনস্টিটিউটের ছাদ থেকে পড়ে চিকিৎসাধীন এক রোগীর মৃত্যু হয়েছে। আজ বুধবার ভোরের দিকে তাঁর মরদেহ হাসপাতাল চত্বরে পরে থাকতে দেখা যায়। হাসপাতাল কর্তৃপক্ষের দাবি, তিনি নিজেই বিছানা থেকে উঠে ১৬ তলার ছাদে গিয়ে লাফিয়ে আত্মহত্যা করেছেন।
ওই ব্যক্তির নাম—পলাশ বিশ্বাস (৩২)। তিনি মাগুরা জেলার মোহাম্মদপুর উপজেলার শিবপুর গ্রামের জয়ন্ত কুমার বিশ্বাসের ছেলে। বর্তমানে গাজীপুর টঙ্গী এলাকায় থাকতেন এবং সেখানে একটি ওয়াশিং প্ল্যান্টে কাজ করতেন।
সিসিটিভি ফুটেজের বর্ণনা দিয়ে বার্ন ইনস্টিটিউটের আবাসিক সার্জন ডা. শাওন বিন রহমান আজকের বলেন, ‘ওই রোগী গত ৬ মার্চ শ্বাসনালি দগ্ধ নিয়ে ইনস্টিটিউটে ভর্তি হন। এরপর থেকে আইসিইউতে ভর্তি ছিলেন। গত ১৭ মার্চ তাঁকে ছয়তলায় এইচডিইউতে দেওয়া হয়। বুধবার ভোরে সে একাই দরজা দিয়ে বের হয় এবং তিনতলার দিকে যায়। এরপর জরুরি ভিত্তিতে বাহির (ইমারজেন্সি এক্সিট) হওয়ার দরজা দিয়ে বের হয়ে লিফটে ১৬ তলার ছাদে চলে যান। সেখান থেকে লাফিয়ে পরে এবং ঘটনাস্থলে মারা যান।’
তিনি আরও বলেন, ‘ওই ব্যক্তি টঙ্গী এলাকায় একটি ওয়াশিং প্ল্যান্টে কাজ করতেন। সেখানে দুর্ঘটনায় তাঁর শ্বাসনালি দগ্ধ হয়। সেদিনই ইনস্টিটিউটে ভর্তি হন। ১১ দিন আইসিইউতে থাকার পর মানসিক সমস্যা দেখা দেয়। বিভিন্ন সময় আবোল-তাবোল বলতে থাকেন। আজকে (বুধবার) তাঁর মানসিক চিকিৎসক দেখানোর কথা ছিল।’
হাসপাতালে নিহত পলাশ বিশ্বাসের ছোট ভাই অলোক বিশ্বাস আজকের পত্রিকাকে বলেন, গত ৬ মার্চ ওয়াশিং প্ল্যান্টে অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় তাঁর ভাইয়ের শ্বাসনালি পুড়ে যায়। এরপর তাঁকে জাতীয় বার্ন ইনস্টিটিউটে ভর্তি করা হয়। পলাশ ছয় তলায় ৬০২ নম্বর ওয়ার্ডের ১৮ নম্বর বেডে ছিলেন।
অলোক আরও বলেন, ‘গত রাত আড়াইটার সময় তাঁকে (পলাশ বিশ্বাস) বেডে দেখে বাইরে চলে আসি। এরপর ভোরে নার্সরা আমাকে জানায়-ভাইকে খুঁজে পাওয়া যাচ্ছে না। পরে অনেক খোঁজাখুঁজির পর হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ জানায়, আমার ভাই চানখাঁরপুল সংলগ্ন হাসপাতাল ভবনের কম্পাউন্ডের ভেতরে পরে আছে। পরে সেখানে গিয়ে ভাইকে মৃত অবস্থায় দেখতে পাই।’
এ বিষয়ে শাহবাগ থানার উপপরিদর্শক (এসআই) আসাদুল ইসলাম বলেন, সকালে খবর পেয়ে বার্ন ইনস্টিটিউটে যাই। সেখানে গিয়ে জানতে পারি পলাশ বিশ্বাস নামে ওই রোগী ইনস্টিটিউটে ভর্তি ছিলেন। ভোরে ইনস্টিটিউটের ১৬ তলার ছাদ থেকে লাফিয়ে পড়ে ঘটনাস্থলে মারা যান। মরদেহ ময়নাতদন্তের জন্য ঢাকা মেডিকেল কলেজ মর্গে পাঠানো হয়েছ।
রাজধানীতে জাতীয় বার্ন অ্যান্ড প্লাস্টিক সার্জারি ইনস্টিটিউটের ছাদ থেকে পড়ে চিকিৎসাধীন এক রোগীর মৃত্যু হয়েছে। আজ বুধবার ভোরের দিকে তাঁর মরদেহ হাসপাতাল চত্বরে পরে থাকতে দেখা যায়। হাসপাতাল কর্তৃপক্ষের দাবি, তিনি নিজেই বিছানা থেকে উঠে ১৬ তলার ছাদে গিয়ে লাফিয়ে আত্মহত্যা করেছেন।
ওই ব্যক্তির নাম—পলাশ বিশ্বাস (৩২)। তিনি মাগুরা জেলার মোহাম্মদপুর উপজেলার শিবপুর গ্রামের জয়ন্ত কুমার বিশ্বাসের ছেলে। বর্তমানে গাজীপুর টঙ্গী এলাকায় থাকতেন এবং সেখানে একটি ওয়াশিং প্ল্যান্টে কাজ করতেন।
সিসিটিভি ফুটেজের বর্ণনা দিয়ে বার্ন ইনস্টিটিউটের আবাসিক সার্জন ডা. শাওন বিন রহমান আজকের বলেন, ‘ওই রোগী গত ৬ মার্চ শ্বাসনালি দগ্ধ নিয়ে ইনস্টিটিউটে ভর্তি হন। এরপর থেকে আইসিইউতে ভর্তি ছিলেন। গত ১৭ মার্চ তাঁকে ছয়তলায় এইচডিইউতে দেওয়া হয়। বুধবার ভোরে সে একাই দরজা দিয়ে বের হয় এবং তিনতলার দিকে যায়। এরপর জরুরি ভিত্তিতে বাহির (ইমারজেন্সি এক্সিট) হওয়ার দরজা দিয়ে বের হয়ে লিফটে ১৬ তলার ছাদে চলে যান। সেখান থেকে লাফিয়ে পরে এবং ঘটনাস্থলে মারা যান।’
তিনি আরও বলেন, ‘ওই ব্যক্তি টঙ্গী এলাকায় একটি ওয়াশিং প্ল্যান্টে কাজ করতেন। সেখানে দুর্ঘটনায় তাঁর শ্বাসনালি দগ্ধ হয়। সেদিনই ইনস্টিটিউটে ভর্তি হন। ১১ দিন আইসিইউতে থাকার পর মানসিক সমস্যা দেখা দেয়। বিভিন্ন সময় আবোল-তাবোল বলতে থাকেন। আজকে (বুধবার) তাঁর মানসিক চিকিৎসক দেখানোর কথা ছিল।’
হাসপাতালে নিহত পলাশ বিশ্বাসের ছোট ভাই অলোক বিশ্বাস আজকের পত্রিকাকে বলেন, গত ৬ মার্চ ওয়াশিং প্ল্যান্টে অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় তাঁর ভাইয়ের শ্বাসনালি পুড়ে যায়। এরপর তাঁকে জাতীয় বার্ন ইনস্টিটিউটে ভর্তি করা হয়। পলাশ ছয় তলায় ৬০২ নম্বর ওয়ার্ডের ১৮ নম্বর বেডে ছিলেন।
অলোক আরও বলেন, ‘গত রাত আড়াইটার সময় তাঁকে (পলাশ বিশ্বাস) বেডে দেখে বাইরে চলে আসি। এরপর ভোরে নার্সরা আমাকে জানায়-ভাইকে খুঁজে পাওয়া যাচ্ছে না। পরে অনেক খোঁজাখুঁজির পর হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ জানায়, আমার ভাই চানখাঁরপুল সংলগ্ন হাসপাতাল ভবনের কম্পাউন্ডের ভেতরে পরে আছে। পরে সেখানে গিয়ে ভাইকে মৃত অবস্থায় দেখতে পাই।’
এ বিষয়ে শাহবাগ থানার উপপরিদর্শক (এসআই) আসাদুল ইসলাম বলেন, সকালে খবর পেয়ে বার্ন ইনস্টিটিউটে যাই। সেখানে গিয়ে জানতে পারি পলাশ বিশ্বাস নামে ওই রোগী ইনস্টিটিউটে ভর্তি ছিলেন। ভোরে ইনস্টিটিউটের ১৬ তলার ছাদ থেকে লাফিয়ে পড়ে ঘটনাস্থলে মারা যান। মরদেহ ময়নাতদন্তের জন্য ঢাকা মেডিকেল কলেজ মর্গে পাঠানো হয়েছ।
নাটোর শহরের হরিশপুরে ট্রাকচাপায় মোটরসাইকেল আরোহী অপু হোসেন (২০) নামের এক যুবক নিহত হয়েছেন। অপু হরিশপুর এলাকার ময়েজ উদ্দিনের ছেলে। অপরদিকে মোটরসাইকেলের সঙ্গে সংঘর্ষে আব্দুল কাদের (৫৫) নামের এক ভ্যানচালক নিহত হয়েছেন। নাটোর-রাজশাহী মহাসড়কের চাঁদপুর এলাকায় এ দুর্ঘটনা ঘটে।
১ ঘণ্টা আগেউচ্চশিক্ষার উদ্দেশ্যে তেরো বছর বয়সে বাড়ি ছেড়ে চট্টগ্রামের হাটহাজারীর কওমি মাদ্রাসা আল জামিয়াতুল আহলিয়া দারুল উলুম মঈনুল ইসলামে ভর্তি হয়েছিলেন বরগুনার ওমর ওরফে বেলাল হোসাইন। পরিবারের স্বপ্ন ছিল, বেলাল একদিন আলেম হয়ে সমাজে আলো ছড়াবেন। কিন্তু সেটি দুঃস্বপ্নে পরিণত হয়েছে।
২ ঘণ্টা আগেবগুড়ায় একটি আবাসিক হোটেলে ভ্রাম্যমাণ আদালত পরিচালনা করতে গিয়ে অবরুদ্ধ হয়ে পড়েন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট। পরে অতিরিক্ত পুলিশ ও সেনাবাহিনী গিয়ে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনে। এ সময় হোটেলের কর্মচারীরা পালিয়ে যান। অনৈতিক কার্যকলাপের অভিযোগে হোটেলটি থেকে ১০ নারী ও দুই পুরুষকে আটক করেন ভ্রাম্যমাণ আদালত।
২ ঘণ্টা আগেধর্মবিষয়ক মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা ড. আ ফ ম খালিদ হোসেন বলেছেন, গ্রামীণ ও প্রান্তিক অঞ্চলের শিশুদের শিক্ষার আলো পৌঁছে দিতে মন্দিরভিত্তিক শিশু ও গণশিক্ষা কার্যক্রম প্রকল্প গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখবে। মসজিদভিত্তিক কার্যক্রমের মতোই মন্দিরভিত্তিক কার্যক্রম একই সুবিধায় পরিচালিত হবে।
২ ঘণ্টা আগে