নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের চারুকলার অবসরপ্রাপ্ত অধ্যাপক চিত্রশিল্পী মাহমুদুল হক আর নেই (ইন্না লিল্লাহি ওয়া ইন্না ইলাইহি রাজিউন)। আজ মঙ্গলবার সন্ধ্যা সাড়ে ৭টার দিকে তাঁর লাইফ সাপোর্ট খুলে নেওয়া হয়। শিল্পীর ছেলে সাদাত এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন। মৃত্যুকালে তিনি পরিবার-পরিজন, বন্ধু শুভানধ্যায়ীসহ অনেক গুনগ্রাহী রেখে গেছেন।
করোনাভাইরাস সংক্রমিত হয়ে রাজধানীর ইউনাইটেড হাসপাতালে ভর্তি ছিলেন তিনি। গত শুক্রবার শারীরিক অবস্থার অবনতি হলে তাঁকে লাইফ সাপোর্টে নেওয়া হয়। গত শনিবার সন্ধ্যায় তাঁর ভাই ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের চারুকলার অঙ্কন ও চিত্রায়ণ বিভাগের অধ্যাপক মোস্তাফিজুল হক এ তথ্য নিশ্চিত করেছিলেন।
চারুকলা ইনস্টিটিউটের পরিচালক এবং বাংলাদেশ জাতীয় জাদুঘরের মহাপরিচালক হিসেবে দায়িত্ব পালন করা শিল্পী মাহমুদুল হক ১৯৪৫ সালে বাগেরহাটে জন্মগ্রহণ করেন। ১৯৬৮ সালে তিনি তৎকালীন চারু ও কারুকলা কলেজ (বর্তমানে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের চারুকলা অনুষদ) থেকে বিএফএ এবং ১৯৮৪ সালে জাপানের সুকুবা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে এমএফএ ডিগ্রি অর্জন করেন।
১৯৬৯ সালে শিল্পী মাহমুদুল হক ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের চারুকলায় শিক্ষক হিসেবে যোগ দেন। ১৯৮১ সাল থেকে দুই বছর জাপানের সুকুবা বিশ্ববিদ্যালয়ে ছাপচিত্রের ওপর গবেষণা করেন তিনি। প্রিন্টমেকিং বিভাগের অধ্যাপক হিসেবে অবসর নেন ২০১০ সালে। এ পর্যন্ত তার ৩৯টি একক প্রদর্শনী আয়োজিত হয়েছে এবং বহু দলবদ্ধ প্রদর্শনীতে তিনি অংশ নিয়েছেন। ছিলেন বাংলাদেশে জাতীয় জাদুঘরের মহাপরিচালক। নানা রকম দায়িত্ব পালনের মধ্যেই ছবি এঁকেছেন নিয়মিত। ক্যানভাসে তেল রং ও প্রিন্ট মেকিং—উভয় মাধ্যমে কাজ করছেন দক্ষতার সঙ্গে।
অধ্যাপক মাহমুদুল হক ১৯৮২ সালে জাপানের সুচিউরা সিটি শ্রেষ্ঠ চিত্রকলার পুরস্কার (১৯৮২), ১৯৯২ সালে ১০ম জাতীয় শিল্পকলা প্রদর্শনীতে ‘বাংলাদেশ শিল্পকলা একাডেমি পুরস্কার’, ১৯৯৬ সালে ১২তম কুয়েত আন্তর্জাতিক বিয়েনালে ‘২য় পুরস্কার’ এবং ২০০৬ সালে এস এম সুলতান ফাউন্ডেশনের কাছ থেকে ‘সুলতান পদক’সহ দেশে-বিদেশে বহু পুরস্কার লাভ করেন।
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের চারুকলার অবসরপ্রাপ্ত অধ্যাপক চিত্রশিল্পী মাহমুদুল হক আর নেই (ইন্না লিল্লাহি ওয়া ইন্না ইলাইহি রাজিউন)। আজ মঙ্গলবার সন্ধ্যা সাড়ে ৭টার দিকে তাঁর লাইফ সাপোর্ট খুলে নেওয়া হয়। শিল্পীর ছেলে সাদাত এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন। মৃত্যুকালে তিনি পরিবার-পরিজন, বন্ধু শুভানধ্যায়ীসহ অনেক গুনগ্রাহী রেখে গেছেন।
করোনাভাইরাস সংক্রমিত হয়ে রাজধানীর ইউনাইটেড হাসপাতালে ভর্তি ছিলেন তিনি। গত শুক্রবার শারীরিক অবস্থার অবনতি হলে তাঁকে লাইফ সাপোর্টে নেওয়া হয়। গত শনিবার সন্ধ্যায় তাঁর ভাই ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের চারুকলার অঙ্কন ও চিত্রায়ণ বিভাগের অধ্যাপক মোস্তাফিজুল হক এ তথ্য নিশ্চিত করেছিলেন।
চারুকলা ইনস্টিটিউটের পরিচালক এবং বাংলাদেশ জাতীয় জাদুঘরের মহাপরিচালক হিসেবে দায়িত্ব পালন করা শিল্পী মাহমুদুল হক ১৯৪৫ সালে বাগেরহাটে জন্মগ্রহণ করেন। ১৯৬৮ সালে তিনি তৎকালীন চারু ও কারুকলা কলেজ (বর্তমানে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের চারুকলা অনুষদ) থেকে বিএফএ এবং ১৯৮৪ সালে জাপানের সুকুবা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে এমএফএ ডিগ্রি অর্জন করেন।
১৯৬৯ সালে শিল্পী মাহমুদুল হক ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের চারুকলায় শিক্ষক হিসেবে যোগ দেন। ১৯৮১ সাল থেকে দুই বছর জাপানের সুকুবা বিশ্ববিদ্যালয়ে ছাপচিত্রের ওপর গবেষণা করেন তিনি। প্রিন্টমেকিং বিভাগের অধ্যাপক হিসেবে অবসর নেন ২০১০ সালে। এ পর্যন্ত তার ৩৯টি একক প্রদর্শনী আয়োজিত হয়েছে এবং বহু দলবদ্ধ প্রদর্শনীতে তিনি অংশ নিয়েছেন। ছিলেন বাংলাদেশে জাতীয় জাদুঘরের মহাপরিচালক। নানা রকম দায়িত্ব পালনের মধ্যেই ছবি এঁকেছেন নিয়মিত। ক্যানভাসে তেল রং ও প্রিন্ট মেকিং—উভয় মাধ্যমে কাজ করছেন দক্ষতার সঙ্গে।
অধ্যাপক মাহমুদুল হক ১৯৮২ সালে জাপানের সুচিউরা সিটি শ্রেষ্ঠ চিত্রকলার পুরস্কার (১৯৮২), ১৯৯২ সালে ১০ম জাতীয় শিল্পকলা প্রদর্শনীতে ‘বাংলাদেশ শিল্পকলা একাডেমি পুরস্কার’, ১৯৯৬ সালে ১২তম কুয়েত আন্তর্জাতিক বিয়েনালে ‘২য় পুরস্কার’ এবং ২০০৬ সালে এস এম সুলতান ফাউন্ডেশনের কাছ থেকে ‘সুলতান পদক’সহ দেশে-বিদেশে বহু পুরস্কার লাভ করেন।
ঘন কুয়াশার কারণে প্রায় ১১ ঘণ্টা বন্ধ থাকার পর পাটুরিয়া-দৌলতদিয়া এবং আরিচা-কাজিরহাট নৌপথে ফেরি চলাচল শুরু হয়েছে। দীর্ঘ সময় ফেরি চলাচল বন্ধ থাকায় দুই পথের উভয় প্রান্তে আটকা পড়ে অ্যাম্বুলেন্স, ব্যক্তিগত গাড়ি, যাত্রীবাহী বাসসহ দুই শতাধিক পণ্যবাহী ট্রাক।
২৩ মিনিট আগেরংপুরে ঘন কুয়াশার কারণে সড়কে নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে একই স্থানে একে একে ছয়টি পরিবহন দুর্ঘটনার কবলে পড়েছে। এতে প্রাণহানির কোনো ঘটনা না ঘটলেও অন্তত ২৫ জন আহত হয়েছেন। দুর্ঘটনাকবলিত পরিবহনগুলোর মধ্যে তিনটি যাত্রীবাহী বাসসহ ট্রাক, পিকআপ ও কাভার্ডভ্যান রয়েছে। গাড়িগুলো ঘটনাস্থল থেকে সরিয়ে নেওয়ার কাজ চলছে...
২৫ মিনিট আগেচট্টগ্রামের বিভিন্ন স্থান থেকে বাসে-ট্রাকে করে মানুষ মাহফিলে আসতে থাকে। বিকেল ৪টা নাগাদ প্যারেড ময়দানের আশপাশের রাস্তাঘাট লোকারণ্য হয়ে যায়, বন্ধ হয়ে যায় যান চলাচল। প্যারেড ময়দানসংলগ্ন চকবাজার তেলিপট্টি মোড় থেকে এক্সেস রোড, অলিখাঁ মোড় থেকে গণি বেকারির মোড় পর্যন্ত যানচলাচল সীমিত হয়ে পড়ে।
৪০ মিনিট আগেমাঝনদীতে আটকা পড়া এসব ফেরিতে ১৫টির মতো যাত্রীবাহী বাস আছে। এসব বাসের যাত্রীরা কনকনে শীতে চরম ভোগান্তিতে পড়েছেন। এদিকে পাটুরিয়া ঘাটে ৩০টির মতো যাত্রীবাহী বাস এবং শতাধিক পণ্যবাহী যানবাহন আটকা পড়েছে।
১ ঘণ্টা আগে