নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
অনলাইনে কেনাবেচার প্রতিষ্ঠান ইভ্যালির চেয়ারম্যান শামিমা নাসরিন ও ব্যবস্থাপনা পরিচালক মো. রাসেলকে কারাগার থেকে মুক্ত করতে প্রয়োজনে আদালতের দ্বারস্থ হবেন প্রতিষ্ঠানটির গ্রাহক মার্চেন্টরা। আজ শুক্রবার রাজধানীর শাহবাগে জাতীয় জাদুঘরের সামনে মানববন্ধন কর্মসূচিতে এ কথা জানান তাঁরা।
এ সময় আদালতের নির্ধারণ করে দেওয়া কমিটির মাধ্যমে সময় বেঁধে দিয়ে ইভ্যালিকে কাজ পরিচালনা করার দাবিও ওঠে এই মানববন্ধনে।
ইভ্যালির গ্রাহক ও মার্চেন্টের সমন্বয়ক মোহাম্মদ নাছির উদ্দিন বলেন, আমরা হাজার হাজার গ্রাহক মার্চেন্ট হতাশায় ভুগছি। আমাদের চেয়ারম্যান-এমডি কে আটকে রাখলে তো লাভ নেই। তাঁদের মুক্তি দিতে হবে। আমরা আশঙ্কা করছি যারা পণ্যগুলো ডেলিভারির জন্য অপেক্ষা করছেন এবং মার্চেন্টের টাকা বকেয়া তাঁরা এগুলো আর পাবেন না। রাসেল সাহেব অভিজ্ঞ মানুষ, তিনি ভালো-মন্দ বুঝবেন। তাঁকে ছাড়া ইভ্যালি কোনভাবে কল্পনা করা যায় না।
নাসির উদ্দিন আরও বলেন, যে ৭টি মামলা হয়েছে সেটা দিয়ে পুরো ইভ্যালি কে পর্যবেক্ষণ করা যায় না। কারণ এখানে লক্ষ লক্ষ গ্রাহক আছেন। সবাই তো মামলা করতে আসেনি। আমরা দেখেছি আদালত একটা কমিটি গঠন করে সময় বেঁধে দিয়েছেন। কিন্তু এই কমিটিতে স্টার্টআপ বিজনেস করে এমন কেউ নেই। ইভ্যালির শামিমা নাসরিন এবং রাসেল যদি কমিটিতে না থাকে তাহলে আমাদের যে আশঙ্কা সেটাই থেকে যাবে। আমরা লাখ লাখ ভোক্তা, মার্চেন্ট ক্ষতিগ্রস্ত হব।
নাসির জানান, ইভ্যালির রাসেল ও শামীমা নাসরিন কে মুক্ত করার জন্য এরই মধ্যে ইভ্যালি থেকে প্রস্তুতি নেওয়া হয়েছে। প্রয়োজনে গ্রাহক মার্চেন্টরাও আদালতের দ্বারস্থ হবেন।
মানববন্ধনে অংশ নেওয়া সোহাগ হোসেন বলেন, আমাদের এই মুহূর্তে সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ কাজ হল ইভ্যালির এমডি চেয়ারম্যানকে মুক্ত করা। আন্দোলন সংগ্রামের মধ্য দিয়েই তাঁদের মুক্ত করতে হবে। কারণ রাসেল ছাড়া ইভ্যালির কোনো কার্যক্রম কেউ পরিচালনা করতে পারবে না। মার্চেন্টদের লাখ লাখ টাকা ইভ্যালিতে আটকা পড়ে আছে। এই টাকা একমাত্র রাসেলই তাঁর ব্যবসায়িক কৌশল দিয়ে আমাদের ফিরিয়ে দিবেন। আমরা প্রয়োজনে আদালতের কাছে যাব। আমাদের একটাই দাবি যেই কমিটিই হোক সেখানে যেন রাসেলকে রাখা হয়। সে জন্য তাঁদের মুক্তি দিতে হবে।
নাঈম নামের এক ভোক্তা বলেন, আমরা অনেকেই আছি যারা ইভ্যালিতে হাজার হাজার টাকা দামের জিনিস অর্ডার দিয়ে রেখেছি। ইভ্যালির এমডি রাসেল কে মুক্তি না দিলে এসব পণ্য পাওয়া আর কোনভাবেই সম্ভব হবে না।
অনলাইনে কেনাবেচার প্রতিষ্ঠান ইভ্যালির চেয়ারম্যান শামিমা নাসরিন ও ব্যবস্থাপনা পরিচালক মো. রাসেলকে কারাগার থেকে মুক্ত করতে প্রয়োজনে আদালতের দ্বারস্থ হবেন প্রতিষ্ঠানটির গ্রাহক মার্চেন্টরা। আজ শুক্রবার রাজধানীর শাহবাগে জাতীয় জাদুঘরের সামনে মানববন্ধন কর্মসূচিতে এ কথা জানান তাঁরা।
এ সময় আদালতের নির্ধারণ করে দেওয়া কমিটির মাধ্যমে সময় বেঁধে দিয়ে ইভ্যালিকে কাজ পরিচালনা করার দাবিও ওঠে এই মানববন্ধনে।
ইভ্যালির গ্রাহক ও মার্চেন্টের সমন্বয়ক মোহাম্মদ নাছির উদ্দিন বলেন, আমরা হাজার হাজার গ্রাহক মার্চেন্ট হতাশায় ভুগছি। আমাদের চেয়ারম্যান-এমডি কে আটকে রাখলে তো লাভ নেই। তাঁদের মুক্তি দিতে হবে। আমরা আশঙ্কা করছি যারা পণ্যগুলো ডেলিভারির জন্য অপেক্ষা করছেন এবং মার্চেন্টের টাকা বকেয়া তাঁরা এগুলো আর পাবেন না। রাসেল সাহেব অভিজ্ঞ মানুষ, তিনি ভালো-মন্দ বুঝবেন। তাঁকে ছাড়া ইভ্যালি কোনভাবে কল্পনা করা যায় না।
নাসির উদ্দিন আরও বলেন, যে ৭টি মামলা হয়েছে সেটা দিয়ে পুরো ইভ্যালি কে পর্যবেক্ষণ করা যায় না। কারণ এখানে লক্ষ লক্ষ গ্রাহক আছেন। সবাই তো মামলা করতে আসেনি। আমরা দেখেছি আদালত একটা কমিটি গঠন করে সময় বেঁধে দিয়েছেন। কিন্তু এই কমিটিতে স্টার্টআপ বিজনেস করে এমন কেউ নেই। ইভ্যালির শামিমা নাসরিন এবং রাসেল যদি কমিটিতে না থাকে তাহলে আমাদের যে আশঙ্কা সেটাই থেকে যাবে। আমরা লাখ লাখ ভোক্তা, মার্চেন্ট ক্ষতিগ্রস্ত হব।
নাসির জানান, ইভ্যালির রাসেল ও শামীমা নাসরিন কে মুক্ত করার জন্য এরই মধ্যে ইভ্যালি থেকে প্রস্তুতি নেওয়া হয়েছে। প্রয়োজনে গ্রাহক মার্চেন্টরাও আদালতের দ্বারস্থ হবেন।
মানববন্ধনে অংশ নেওয়া সোহাগ হোসেন বলেন, আমাদের এই মুহূর্তে সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ কাজ হল ইভ্যালির এমডি চেয়ারম্যানকে মুক্ত করা। আন্দোলন সংগ্রামের মধ্য দিয়েই তাঁদের মুক্ত করতে হবে। কারণ রাসেল ছাড়া ইভ্যালির কোনো কার্যক্রম কেউ পরিচালনা করতে পারবে না। মার্চেন্টদের লাখ লাখ টাকা ইভ্যালিতে আটকা পড়ে আছে। এই টাকা একমাত্র রাসেলই তাঁর ব্যবসায়িক কৌশল দিয়ে আমাদের ফিরিয়ে দিবেন। আমরা প্রয়োজনে আদালতের কাছে যাব। আমাদের একটাই দাবি যেই কমিটিই হোক সেখানে যেন রাসেলকে রাখা হয়। সে জন্য তাঁদের মুক্তি দিতে হবে।
নাঈম নামের এক ভোক্তা বলেন, আমরা অনেকেই আছি যারা ইভ্যালিতে হাজার হাজার টাকা দামের জিনিস অর্ডার দিয়ে রেখেছি। ইভ্যালির এমডি রাসেল কে মুক্তি না দিলে এসব পণ্য পাওয়া আর কোনভাবেই সম্ভব হবে না।
মোহন মিয়া (২৮) নামের এক যুবককে ডেকে নিয়ে ছুরিকাঘাতের অভিযোগ উঠেছে সাবেক স্ত্রীর বিরুদ্ধে। আহত যুবককে বগুড়া শহীদ জিয়াউর রহমান মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে। আজ সোমবার বগুড়া শহরতলির সাবগ্রাম এলাকায় এ ঘটনা ঘটে।
২ ঘণ্টা আগেবৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন রাবি শাখার সমন্বয়ক সালাহউদ্দিন আম্মার আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘আন্দোলনের সঙ্গে সংশ্লিষ্ট কেউ যদি বিশ্ববিদ্যালয়ে নিয়োগ পান, তাহলে তাঁর বিষয়টি বিশেষভাবে খতিয়ে দেখতে হবে। তাঁকে মেধার ভিত্তিতে নিয়োগ দেওয়া হয়েছে কি না, সেটি দেখতে হবে। এত তড়িঘড়ি করে নিয়োগ দিতে হবে কেন?’
২ ঘণ্টা আগেমো. মজিবুর রহমানের বিরুদ্ধে অভিযোগের পরিপ্রেক্ষিতে তদন্তের মাধ্যমে দোষী সাব্যস্ত না হওয়া পর্যন্ত বেতন-ভাতাদি পেলেও বিশ্ববিদ্যালয়ে প্রবেশ করতে পারবেন না। এমনকি বিশ্ববিদ্যালয় থেকে যানবাহন, টেলিফোন, মোবাইল ফোন ও সংবাদপত্রসংক্রান্ত কোনো সুযোগ-সুবিধা ভোগ করতে পারবেন না।
২ ঘণ্টা আগেরাজধানীর উত্তরায় সড়ক দুর্ঘটনায় এক সেনাসদস্য নিহত হয়েছেন। আজ সোমবার বেলা ৩টার দিকে ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়কের উত্তরার আর্মড পুলিশ ব্যাটালিয়ন সদর দপ্তরের সামনে এ দুর্ঘটনা ঘটে।
২ ঘণ্টা আগে