ঢামেক প্রতিবেদক

ঢাকা মেডিকেল কলেজ (ঢামেক) হাসপাতালের মর্গ থেকে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন চলাকালীন নিহত ছয়টি মরদেহের মধ্যে একজনেরটি শনাক্ত করেছেন স্বজনেরা। আজ শনিবার এক নারী ঢামেকের মর্গে গিয়ে একটি মরদেহ তাঁর স্বামীর বলে দাবি করেন।
ওই নারীর নাম সেলিনা বেগম। তিনি জানান, তাঁর স্বামীর নাম কাবিল হোসেন। তিনি মাছ ব্যবসায়ী ছিলেন বলে জানান সেলিনা বেগম।
শনিবার সন্ধ্যার দিকে ঢাকা মেডিকেল কলেজ মর্গে সেলিনা বেগম ও তাঁর সঙ্গে থাকা তানভীর আহমেদ রাজু নামে এক ব্যক্তি মরদেহ শনাক্ত করেন।
তানভীর আহমেদ রাজু জানান, আজ ঢাকা মেডিকেল মর্গে গিয়ে কাবিল হোসেনের মরদেহ শনাক্ত করেন তাঁর স্ত্রী সেলিনা বেগম। সেলিনা বেগম তাঁদের কারওয়ান বাজারের অফিসে রান্নার কাজ করেন। তাঁর স্বামী মাছের ব্যবসা করতেন। সেলিনা বেগমকে সহযোগিতা করতে তিনি ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের মর্গে আসেন।
তিনি বলেন, ‘সেলিনা বেগমের বাসা মুগদা মানিকনগর এলাকায়। গত ৫ আগস্ট সকালে বাসা থেকে বের হন কাবিল হোসেন। সেই দিনের পর থেকে তিনি বাসায় ফিরেননি। অনেক জায়গায় খোঁজাখুঁজির পর কোথাও পাওয়া যায়নি। গতকাল রাতে ফেসবুকের মাধ্যমে দেখতে পাই ৬টি মরদেহ এখনো ঢাকা মেডিকেল কলেজের মর্গে রয়েছে। এরপর সরাসরি ঢাকা মেডিকেল কলেজ মর্গে গিয়ে স্বামী কাবিল হোসেনের মরদেহ শনাক্ত করেন সেলিনা বেগম।’
ঢাকা মেডিকেল কলেজ মর্গের ইনচার্জ রামু দাস বলেন, ‘ছাত্র–জনতার আন্দোলনের সময় এখন পর্যন্ত এক নারীসহ সাতজনের মরদেহ হাসপাতালের মর্গে রাখা আছে। সবগুলো মরদেহের ময়নাতদন্ত ও ডিএনএ নমুনা শনাক্ত করা হয়েছে। কিন্তু স্বজনেরা না আসায় মরদেহগুলো এখনো মর্গেই রয়ে গেছে। আবার অনেকে মরদেহ শনাক্তের জন্য আসলেও ডিএনএ নমুনা না মেলায় চলে গেছে।’
তিনি আরও বলেন, ‘আজ সন্ধ্যার দিকে এক নারী মর্গে এসে একটি মরদেহ তাঁর স্বামীর বলে দাবি করেন। ওই নারীকে শাহবাগ থানায় যোগাযোগ করতে বলেছি।’
শাহবাগ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) খালিদ মনসুর বলেন, ‘ছাত্র–জনতার আন্দোলনের সময় নিহত কয়েকজনের মরদেহ ঢাকা মেডিকেল কলেজ মর্গে আছে। এর মধ্যে ৬টি মরদেহের সুরতহাল শাহবাগ থানা পুলিশ করেছে। আজকে মর্গে গিয়ে সেলিনা বেগম নামে এক নারী একটি মরদেহ তাঁর স্বামীর বলে দাবি করেন। তবে সেলিনা বেগমের দাবি কতটুকু সত্য, আমরা তদন্ত করছি।’
শেষ খবর পাওয়া পর্যন্ত (রাত ৮টা) সেলিনা বেগমকে নিয়ে তানভীর আহমেদ রাজু বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের কেন্দ্রীয় কার্যালয় বাংলামোটরের রূপায়ণ টাওয়ারে অবস্থান করছেন।

ঢাকা মেডিকেল কলেজ (ঢামেক) হাসপাতালের মর্গ থেকে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন চলাকালীন নিহত ছয়টি মরদেহের মধ্যে একজনেরটি শনাক্ত করেছেন স্বজনেরা। আজ শনিবার এক নারী ঢামেকের মর্গে গিয়ে একটি মরদেহ তাঁর স্বামীর বলে দাবি করেন।
ওই নারীর নাম সেলিনা বেগম। তিনি জানান, তাঁর স্বামীর নাম কাবিল হোসেন। তিনি মাছ ব্যবসায়ী ছিলেন বলে জানান সেলিনা বেগম।
শনিবার সন্ধ্যার দিকে ঢাকা মেডিকেল কলেজ মর্গে সেলিনা বেগম ও তাঁর সঙ্গে থাকা তানভীর আহমেদ রাজু নামে এক ব্যক্তি মরদেহ শনাক্ত করেন।
তানভীর আহমেদ রাজু জানান, আজ ঢাকা মেডিকেল মর্গে গিয়ে কাবিল হোসেনের মরদেহ শনাক্ত করেন তাঁর স্ত্রী সেলিনা বেগম। সেলিনা বেগম তাঁদের কারওয়ান বাজারের অফিসে রান্নার কাজ করেন। তাঁর স্বামী মাছের ব্যবসা করতেন। সেলিনা বেগমকে সহযোগিতা করতে তিনি ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের মর্গে আসেন।
তিনি বলেন, ‘সেলিনা বেগমের বাসা মুগদা মানিকনগর এলাকায়। গত ৫ আগস্ট সকালে বাসা থেকে বের হন কাবিল হোসেন। সেই দিনের পর থেকে তিনি বাসায় ফিরেননি। অনেক জায়গায় খোঁজাখুঁজির পর কোথাও পাওয়া যায়নি। গতকাল রাতে ফেসবুকের মাধ্যমে দেখতে পাই ৬টি মরদেহ এখনো ঢাকা মেডিকেল কলেজের মর্গে রয়েছে। এরপর সরাসরি ঢাকা মেডিকেল কলেজ মর্গে গিয়ে স্বামী কাবিল হোসেনের মরদেহ শনাক্ত করেন সেলিনা বেগম।’
ঢাকা মেডিকেল কলেজ মর্গের ইনচার্জ রামু দাস বলেন, ‘ছাত্র–জনতার আন্দোলনের সময় এখন পর্যন্ত এক নারীসহ সাতজনের মরদেহ হাসপাতালের মর্গে রাখা আছে। সবগুলো মরদেহের ময়নাতদন্ত ও ডিএনএ নমুনা শনাক্ত করা হয়েছে। কিন্তু স্বজনেরা না আসায় মরদেহগুলো এখনো মর্গেই রয়ে গেছে। আবার অনেকে মরদেহ শনাক্তের জন্য আসলেও ডিএনএ নমুনা না মেলায় চলে গেছে।’
তিনি আরও বলেন, ‘আজ সন্ধ্যার দিকে এক নারী মর্গে এসে একটি মরদেহ তাঁর স্বামীর বলে দাবি করেন। ওই নারীকে শাহবাগ থানায় যোগাযোগ করতে বলেছি।’
শাহবাগ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) খালিদ মনসুর বলেন, ‘ছাত্র–জনতার আন্দোলনের সময় নিহত কয়েকজনের মরদেহ ঢাকা মেডিকেল কলেজ মর্গে আছে। এর মধ্যে ৬টি মরদেহের সুরতহাল শাহবাগ থানা পুলিশ করেছে। আজকে মর্গে গিয়ে সেলিনা বেগম নামে এক নারী একটি মরদেহ তাঁর স্বামীর বলে দাবি করেন। তবে সেলিনা বেগমের দাবি কতটুকু সত্য, আমরা তদন্ত করছি।’
শেষ খবর পাওয়া পর্যন্ত (রাত ৮টা) সেলিনা বেগমকে নিয়ে তানভীর আহমেদ রাজু বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের কেন্দ্রীয় কার্যালয় বাংলামোটরের রূপায়ণ টাওয়ারে অবস্থান করছেন।
ঢামেক প্রতিবেদক

ঢাকা মেডিকেল কলেজ (ঢামেক) হাসপাতালের মর্গ থেকে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন চলাকালীন নিহত ছয়টি মরদেহের মধ্যে একজনেরটি শনাক্ত করেছেন স্বজনেরা। আজ শনিবার এক নারী ঢামেকের মর্গে গিয়ে একটি মরদেহ তাঁর স্বামীর বলে দাবি করেন।
ওই নারীর নাম সেলিনা বেগম। তিনি জানান, তাঁর স্বামীর নাম কাবিল হোসেন। তিনি মাছ ব্যবসায়ী ছিলেন বলে জানান সেলিনা বেগম।
শনিবার সন্ধ্যার দিকে ঢাকা মেডিকেল কলেজ মর্গে সেলিনা বেগম ও তাঁর সঙ্গে থাকা তানভীর আহমেদ রাজু নামে এক ব্যক্তি মরদেহ শনাক্ত করেন।
তানভীর আহমেদ রাজু জানান, আজ ঢাকা মেডিকেল মর্গে গিয়ে কাবিল হোসেনের মরদেহ শনাক্ত করেন তাঁর স্ত্রী সেলিনা বেগম। সেলিনা বেগম তাঁদের কারওয়ান বাজারের অফিসে রান্নার কাজ করেন। তাঁর স্বামী মাছের ব্যবসা করতেন। সেলিনা বেগমকে সহযোগিতা করতে তিনি ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের মর্গে আসেন।
তিনি বলেন, ‘সেলিনা বেগমের বাসা মুগদা মানিকনগর এলাকায়। গত ৫ আগস্ট সকালে বাসা থেকে বের হন কাবিল হোসেন। সেই দিনের পর থেকে তিনি বাসায় ফিরেননি। অনেক জায়গায় খোঁজাখুঁজির পর কোথাও পাওয়া যায়নি। গতকাল রাতে ফেসবুকের মাধ্যমে দেখতে পাই ৬টি মরদেহ এখনো ঢাকা মেডিকেল কলেজের মর্গে রয়েছে। এরপর সরাসরি ঢাকা মেডিকেল কলেজ মর্গে গিয়ে স্বামী কাবিল হোসেনের মরদেহ শনাক্ত করেন সেলিনা বেগম।’
ঢাকা মেডিকেল কলেজ মর্গের ইনচার্জ রামু দাস বলেন, ‘ছাত্র–জনতার আন্দোলনের সময় এখন পর্যন্ত এক নারীসহ সাতজনের মরদেহ হাসপাতালের মর্গে রাখা আছে। সবগুলো মরদেহের ময়নাতদন্ত ও ডিএনএ নমুনা শনাক্ত করা হয়েছে। কিন্তু স্বজনেরা না আসায় মরদেহগুলো এখনো মর্গেই রয়ে গেছে। আবার অনেকে মরদেহ শনাক্তের জন্য আসলেও ডিএনএ নমুনা না মেলায় চলে গেছে।’
তিনি আরও বলেন, ‘আজ সন্ধ্যার দিকে এক নারী মর্গে এসে একটি মরদেহ তাঁর স্বামীর বলে দাবি করেন। ওই নারীকে শাহবাগ থানায় যোগাযোগ করতে বলেছি।’
শাহবাগ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) খালিদ মনসুর বলেন, ‘ছাত্র–জনতার আন্দোলনের সময় নিহত কয়েকজনের মরদেহ ঢাকা মেডিকেল কলেজ মর্গে আছে। এর মধ্যে ৬টি মরদেহের সুরতহাল শাহবাগ থানা পুলিশ করেছে। আজকে মর্গে গিয়ে সেলিনা বেগম নামে এক নারী একটি মরদেহ তাঁর স্বামীর বলে দাবি করেন। তবে সেলিনা বেগমের দাবি কতটুকু সত্য, আমরা তদন্ত করছি।’
শেষ খবর পাওয়া পর্যন্ত (রাত ৮টা) সেলিনা বেগমকে নিয়ে তানভীর আহমেদ রাজু বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের কেন্দ্রীয় কার্যালয় বাংলামোটরের রূপায়ণ টাওয়ারে অবস্থান করছেন।

ঢাকা মেডিকেল কলেজ (ঢামেক) হাসপাতালের মর্গ থেকে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন চলাকালীন নিহত ছয়টি মরদেহের মধ্যে একজনেরটি শনাক্ত করেছেন স্বজনেরা। আজ শনিবার এক নারী ঢামেকের মর্গে গিয়ে একটি মরদেহ তাঁর স্বামীর বলে দাবি করেন।
ওই নারীর নাম সেলিনা বেগম। তিনি জানান, তাঁর স্বামীর নাম কাবিল হোসেন। তিনি মাছ ব্যবসায়ী ছিলেন বলে জানান সেলিনা বেগম।
শনিবার সন্ধ্যার দিকে ঢাকা মেডিকেল কলেজ মর্গে সেলিনা বেগম ও তাঁর সঙ্গে থাকা তানভীর আহমেদ রাজু নামে এক ব্যক্তি মরদেহ শনাক্ত করেন।
তানভীর আহমেদ রাজু জানান, আজ ঢাকা মেডিকেল মর্গে গিয়ে কাবিল হোসেনের মরদেহ শনাক্ত করেন তাঁর স্ত্রী সেলিনা বেগম। সেলিনা বেগম তাঁদের কারওয়ান বাজারের অফিসে রান্নার কাজ করেন। তাঁর স্বামী মাছের ব্যবসা করতেন। সেলিনা বেগমকে সহযোগিতা করতে তিনি ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের মর্গে আসেন।
তিনি বলেন, ‘সেলিনা বেগমের বাসা মুগদা মানিকনগর এলাকায়। গত ৫ আগস্ট সকালে বাসা থেকে বের হন কাবিল হোসেন। সেই দিনের পর থেকে তিনি বাসায় ফিরেননি। অনেক জায়গায় খোঁজাখুঁজির পর কোথাও পাওয়া যায়নি। গতকাল রাতে ফেসবুকের মাধ্যমে দেখতে পাই ৬টি মরদেহ এখনো ঢাকা মেডিকেল কলেজের মর্গে রয়েছে। এরপর সরাসরি ঢাকা মেডিকেল কলেজ মর্গে গিয়ে স্বামী কাবিল হোসেনের মরদেহ শনাক্ত করেন সেলিনা বেগম।’
ঢাকা মেডিকেল কলেজ মর্গের ইনচার্জ রামু দাস বলেন, ‘ছাত্র–জনতার আন্দোলনের সময় এখন পর্যন্ত এক নারীসহ সাতজনের মরদেহ হাসপাতালের মর্গে রাখা আছে। সবগুলো মরদেহের ময়নাতদন্ত ও ডিএনএ নমুনা শনাক্ত করা হয়েছে। কিন্তু স্বজনেরা না আসায় মরদেহগুলো এখনো মর্গেই রয়ে গেছে। আবার অনেকে মরদেহ শনাক্তের জন্য আসলেও ডিএনএ নমুনা না মেলায় চলে গেছে।’
তিনি আরও বলেন, ‘আজ সন্ধ্যার দিকে এক নারী মর্গে এসে একটি মরদেহ তাঁর স্বামীর বলে দাবি করেন। ওই নারীকে শাহবাগ থানায় যোগাযোগ করতে বলেছি।’
শাহবাগ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) খালিদ মনসুর বলেন, ‘ছাত্র–জনতার আন্দোলনের সময় নিহত কয়েকজনের মরদেহ ঢাকা মেডিকেল কলেজ মর্গে আছে। এর মধ্যে ৬টি মরদেহের সুরতহাল শাহবাগ থানা পুলিশ করেছে। আজকে মর্গে গিয়ে সেলিনা বেগম নামে এক নারী একটি মরদেহ তাঁর স্বামীর বলে দাবি করেন। তবে সেলিনা বেগমের দাবি কতটুকু সত্য, আমরা তদন্ত করছি।’
শেষ খবর পাওয়া পর্যন্ত (রাত ৮টা) সেলিনা বেগমকে নিয়ে তানভীর আহমেদ রাজু বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের কেন্দ্রীয় কার্যালয় বাংলামোটরের রূপায়ণ টাওয়ারে অবস্থান করছেন।

বাংলাদেশ গণতান্ত্রিক ছাত্র সংসদের (বাগছাস—রূপান্তরিত জাতীয় ছাত্রশক্তি) আহ্বায়ক আবু বাকের মজুমদার তাঁর মোটরসাইকেল লক্ষ্য করে ককটেল নিক্ষেপের ঘটনা ঘটেছে বলে অভিযোগ করেছেন।
১ ঘণ্টা আগে
বিআরটিএর চেয়ারম্যান আবু মমতাজ সাদ উদ্দিন আহমেদ বলেছেন, মহাসড়কে কোনো অবৈধ যানবাহন চলতে পারবে না। এ বিষয়ে পুলিশ, বিআরটিএসহ সংশ্লিষ্ট সবাইকে প্রয়োজনীয় নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে।
১ ঘণ্টা আগে
যশোর সদরে অভিযান চালিয়ে রান্নাঘরে পুঁতে রাখা বিদেশি পিস্তল উদ্ধার করেছে পুলিশ। শনিবার সন্ধ্যায় উপজেলার দৌলতদিহির হুমায়ুন কবিরের বাড়ি থেকে পিস্তল উদ্ধার করা হয়। কোতোয়ালি মডেল থানা-পুলিশ পিস্তলটি উদ্ধার করে। এ সময় অস্ত্রের মালিক শাকিল হোসেন পালিয়ে যান। শাকিল হুমায়ুন কবিরের ছেলে।
১ ঘণ্টা আগে
আবারও পুরান ঢাকার বংশাল এলাকায় প্রেমিকার বাসার সিঁড়িতে সজিব (১৯) নামের এক শিক্ষার্থীর লাশ পাওয়া গেছে। তিনি এবার বংশালে আহমেদ বাওয়ানী একাডেমি স্কুল অ্যান্ড কলেজ থেকে এবার উচ্চমাধ্যমিক পরীক্ষা দিয়েছিলেন।
১ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

বাংলাদেশ গণতান্ত্রিক ছাত্র সংসদের (বাগছাস—রূপান্তরিত জাতীয় ছাত্রশক্তি) আহ্বায়ক আবু বাকের মজুমদার তাঁর মোটরসাইকেল লক্ষ্য করে ককটেল নিক্ষেপের ঘটনা ঘটেছে বলে অভিযোগ করেছেন।
শনিবার (২৫ অক্টোবর) রাত ৮টার পর রাজধানীর শাহবাগে হোটেল ইন্টারকন্টিনেন্টাল মোড় এলাকায় এ ঘটনা ঘটে বলে জানান তিনি।
রাত ৮টা ৩৪ মিনিটে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেসবুকের ব্যক্তিগত অ্যাকাউন্টে এক পোস্টে আবু বাকের মজুমদার লিখেছেন, ‘কিছুক্ষণ আগে ৮টা ২৩-২৪ মিনিটের সময় ইন্টারকন্টিনেন্টাল মোড়ে আমার বাইকের সামনে ককটেল মারা হয়েছে। রূপায়ণ টাওয়ারে সাংগঠনিক মিটিংয়ের উদ্দেশ্যে যাচ্ছিলাম। রাজনৈতিক কারণে এক্সটার্নাল এবং ইন্টারনাল অনেকের শত্রু হয়েছি। আলহামদুলিল্লাহ, এখনো সুস্থ আছি, দোয়া করবেন।’
হামলার প্রতিবাদে রাত ১০টার দিকে জাতীয় নাগরিক পার্টি (এনসিপি) তাদের কার্যালয়ের সামনে থেকে বিক্ষোভ মিছিল করে।

বাংলাদেশ গণতান্ত্রিক ছাত্র সংসদের (বাগছাস—রূপান্তরিত জাতীয় ছাত্রশক্তি) আহ্বায়ক আবু বাকের মজুমদার তাঁর মোটরসাইকেল লক্ষ্য করে ককটেল নিক্ষেপের ঘটনা ঘটেছে বলে অভিযোগ করেছেন।
শনিবার (২৫ অক্টোবর) রাত ৮টার পর রাজধানীর শাহবাগে হোটেল ইন্টারকন্টিনেন্টাল মোড় এলাকায় এ ঘটনা ঘটে বলে জানান তিনি।
রাত ৮টা ৩৪ মিনিটে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেসবুকের ব্যক্তিগত অ্যাকাউন্টে এক পোস্টে আবু বাকের মজুমদার লিখেছেন, ‘কিছুক্ষণ আগে ৮টা ২৩-২৪ মিনিটের সময় ইন্টারকন্টিনেন্টাল মোড়ে আমার বাইকের সামনে ককটেল মারা হয়েছে। রূপায়ণ টাওয়ারে সাংগঠনিক মিটিংয়ের উদ্দেশ্যে যাচ্ছিলাম। রাজনৈতিক কারণে এক্সটার্নাল এবং ইন্টারনাল অনেকের শত্রু হয়েছি। আলহামদুলিল্লাহ, এখনো সুস্থ আছি, দোয়া করবেন।’
হামলার প্রতিবাদে রাত ১০টার দিকে জাতীয় নাগরিক পার্টি (এনসিপি) তাদের কার্যালয়ের সামনে থেকে বিক্ষোভ মিছিল করে।

ঢাকা মেডিকেল কলেজ (ঢামেক) হাসপাতালের মর্গ থেকে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন চলাকালীন নিহত সাতটি মরদেহের মধ্যে একজনেরটি শনাক্ত করেছেন স্বজনেরা। আজ শনিবার এক নারী ঢামেকের মর্গে গিয়ে একটি মরদেহ তাঁর স্বামীর বলে দাবি করেন।
১১ জানুয়ারি ২০২৫
বিআরটিএর চেয়ারম্যান আবু মমতাজ সাদ উদ্দিন আহমেদ বলেছেন, মহাসড়কে কোনো অবৈধ যানবাহন চলতে পারবে না। এ বিষয়ে পুলিশ, বিআরটিএসহ সংশ্লিষ্ট সবাইকে প্রয়োজনীয় নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে।
১ ঘণ্টা আগে
যশোর সদরে অভিযান চালিয়ে রান্নাঘরে পুঁতে রাখা বিদেশি পিস্তল উদ্ধার করেছে পুলিশ। শনিবার সন্ধ্যায় উপজেলার দৌলতদিহির হুমায়ুন কবিরের বাড়ি থেকে পিস্তল উদ্ধার করা হয়। কোতোয়ালি মডেল থানা-পুলিশ পিস্তলটি উদ্ধার করে। এ সময় অস্ত্রের মালিক শাকিল হোসেন পালিয়ে যান। শাকিল হুমায়ুন কবিরের ছেলে।
১ ঘণ্টা আগে
আবারও পুরান ঢাকার বংশাল এলাকায় প্রেমিকার বাসার সিঁড়িতে সজিব (১৯) নামের এক শিক্ষার্থীর লাশ পাওয়া গেছে। তিনি এবার বংশালে আহমেদ বাওয়ানী একাডেমি স্কুল অ্যান্ড কলেজ থেকে এবার উচ্চমাধ্যমিক পরীক্ষা দিয়েছিলেন।
১ ঘণ্টা আগেপঞ্চগড় প্রতিনিধি

বিআরটিএর চেয়ারম্যান আবু মমতাজ সাদ উদ্দিন আহমেদ বলেছেন, মহাসড়কে কোনো অবৈধ যানবাহন চলতে পারবে না। এ বিষয়ে পুলিশ, বিআরটিএসহ সংশ্লিষ্ট সবাইকে প্রয়োজনীয় নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে।
শনিবার (২৫ অক্টোবর) রাতে পঞ্চগড় জেলা প্রশাসকের সম্মেলনকক্ষে জেলা প্রশাসন ও বিআরটিএ যৌথ আয়োজনে এক অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এ কথা বলেন।
বিআরটিএর চেয়ারম্যান বলেন, ‘কোনো লক্কড়ঝক্কড় গাড়ি আমরা মহাসড়কে চলতে দেব না। এ জন্য বিআরটিএ, প্রশাসন ও পরিবেশ অধিদপ্তর একসঙ্গে কাজ করছে। সরকারি গাড়িগুলোও ছাড় পাবে না, এমনকি আমি নিজেই বিআরটিএর গাড়ি ডাম্প করেছি।’

বিআরটিএর চেয়ারম্যান আবু মমতাজ সাদ উদ্দিন আহমেদ বলেছেন, মহাসড়কে কোনো অবৈধ যানবাহন চলতে পারবে না। এ বিষয়ে পুলিশ, বিআরটিএসহ সংশ্লিষ্ট সবাইকে প্রয়োজনীয় নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে।
শনিবার (২৫ অক্টোবর) রাতে পঞ্চগড় জেলা প্রশাসকের সম্মেলনকক্ষে জেলা প্রশাসন ও বিআরটিএ যৌথ আয়োজনে এক অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এ কথা বলেন।
বিআরটিএর চেয়ারম্যান বলেন, ‘কোনো লক্কড়ঝক্কড় গাড়ি আমরা মহাসড়কে চলতে দেব না। এ জন্য বিআরটিএ, প্রশাসন ও পরিবেশ অধিদপ্তর একসঙ্গে কাজ করছে। সরকারি গাড়িগুলোও ছাড় পাবে না, এমনকি আমি নিজেই বিআরটিএর গাড়ি ডাম্প করেছি।’

ঢাকা মেডিকেল কলেজ (ঢামেক) হাসপাতালের মর্গ থেকে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন চলাকালীন নিহত সাতটি মরদেহের মধ্যে একজনেরটি শনাক্ত করেছেন স্বজনেরা। আজ শনিবার এক নারী ঢামেকের মর্গে গিয়ে একটি মরদেহ তাঁর স্বামীর বলে দাবি করেন।
১১ জানুয়ারি ২০২৫
বাংলাদেশ গণতান্ত্রিক ছাত্র সংসদের (বাগছাস—রূপান্তরিত জাতীয় ছাত্রশক্তি) আহ্বায়ক আবু বাকের মজুমদার তাঁর মোটরসাইকেল লক্ষ্য করে ককটেল নিক্ষেপের ঘটনা ঘটেছে বলে অভিযোগ করেছেন।
১ ঘণ্টা আগে
যশোর সদরে অভিযান চালিয়ে রান্নাঘরে পুঁতে রাখা বিদেশি পিস্তল উদ্ধার করেছে পুলিশ। শনিবার সন্ধ্যায় উপজেলার দৌলতদিহির হুমায়ুন কবিরের বাড়ি থেকে পিস্তল উদ্ধার করা হয়। কোতোয়ালি মডেল থানা-পুলিশ পিস্তলটি উদ্ধার করে। এ সময় অস্ত্রের মালিক শাকিল হোসেন পালিয়ে যান। শাকিল হুমায়ুন কবিরের ছেলে।
১ ঘণ্টা আগে
আবারও পুরান ঢাকার বংশাল এলাকায় প্রেমিকার বাসার সিঁড়িতে সজিব (১৯) নামের এক শিক্ষার্থীর লাশ পাওয়া গেছে। তিনি এবার বংশালে আহমেদ বাওয়ানী একাডেমি স্কুল অ্যান্ড কলেজ থেকে এবার উচ্চমাধ্যমিক পরীক্ষা দিয়েছিলেন।
১ ঘণ্টা আগেযশোর প্রতিনিধি

যশোর সদরে অভিযান চালিয়ে রান্নাঘরে পুঁতে রাখা বিদেশি পিস্তল উদ্ধার করেছে পুলিশ। শনিবার সন্ধ্যায়উপজেলার দৌলতদিহির হুমায়ুন কবিরের বাড়ি থেকে পিস্তল উদ্ধার করা হয়।
কোতোয়ালি মডেল থানা-পুলিশ পিস্তলটি উদ্ধার করে। এ সময় অস্ত্রের মালিক শাকিল হোসেন পালিয়ে যান। শাকিল হুমায়ুন কবিরের ছেলে।
যশোর কোতোয়ালি মডেল থানার ওসি আবুল হাসনাত আজকের পত্রিকাকে বলেন, গোপন খবরের ভিত্তিতে পুলিশের একটি টিম অভিযান চালিয়ে পিস্তলটি উদ্ধার করে।

যশোর সদরে অভিযান চালিয়ে রান্নাঘরে পুঁতে রাখা বিদেশি পিস্তল উদ্ধার করেছে পুলিশ। শনিবার সন্ধ্যায়উপজেলার দৌলতদিহির হুমায়ুন কবিরের বাড়ি থেকে পিস্তল উদ্ধার করা হয়।
কোতোয়ালি মডেল থানা-পুলিশ পিস্তলটি উদ্ধার করে। এ সময় অস্ত্রের মালিক শাকিল হোসেন পালিয়ে যান। শাকিল হুমায়ুন কবিরের ছেলে।
যশোর কোতোয়ালি মডেল থানার ওসি আবুল হাসনাত আজকের পত্রিকাকে বলেন, গোপন খবরের ভিত্তিতে পুলিশের একটি টিম অভিযান চালিয়ে পিস্তলটি উদ্ধার করে।

ঢাকা মেডিকেল কলেজ (ঢামেক) হাসপাতালের মর্গ থেকে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন চলাকালীন নিহত সাতটি মরদেহের মধ্যে একজনেরটি শনাক্ত করেছেন স্বজনেরা। আজ শনিবার এক নারী ঢামেকের মর্গে গিয়ে একটি মরদেহ তাঁর স্বামীর বলে দাবি করেন।
১১ জানুয়ারি ২০২৫
বাংলাদেশ গণতান্ত্রিক ছাত্র সংসদের (বাগছাস—রূপান্তরিত জাতীয় ছাত্রশক্তি) আহ্বায়ক আবু বাকের মজুমদার তাঁর মোটরসাইকেল লক্ষ্য করে ককটেল নিক্ষেপের ঘটনা ঘটেছে বলে অভিযোগ করেছেন।
১ ঘণ্টা আগে
বিআরটিএর চেয়ারম্যান আবু মমতাজ সাদ উদ্দিন আহমেদ বলেছেন, মহাসড়কে কোনো অবৈধ যানবাহন চলতে পারবে না। এ বিষয়ে পুলিশ, বিআরটিএসহ সংশ্লিষ্ট সবাইকে প্রয়োজনীয় নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে।
১ ঘণ্টা আগে
আবারও পুরান ঢাকার বংশাল এলাকায় প্রেমিকার বাসার সিঁড়িতে সজিব (১৯) নামের এক শিক্ষার্থীর লাশ পাওয়া গেছে। তিনি এবার বংশালে আহমেদ বাওয়ানী একাডেমি স্কুল অ্যান্ড কলেজ থেকে এবার উচ্চমাধ্যমিক পরীক্ষা দিয়েছিলেন।
১ ঘণ্টা আগেঢামেক প্রতিবেদক

আবারও পুরান ঢাকার বংশাল এলাকায় প্রেমিকার বাসার সিঁড়িতে সজিব (১৯) নামের এক শিক্ষার্থীর লাশ পাওয়া গেছে। তিনি এবার বংশালে আহমেদ বাওয়ানী একাডেমি স্কুল অ্যান্ড কলেজ থেকে এবার উচ্চমাধ্যমিক পরীক্ষা দিয়েছিলেন।
আজ শনিবার (২৫ অক্টোবর) বিকেলের দিকে বংশালের আগামসিহ লেনের ৯৩/১ নম্বর বাসায় ঘটনাটি ঘটে। পরে পুলিশ সংবাদ পেয়ে ওই বাসার চারতলার সিঁড়ি থেকে মরদেহটি উদ্ধার করে। এ সময় ওই শিক্ষার্থীর গলায় জিআই তার পেঁচানো ছিল।
বংশাল থানার উপপরিদর্শক (এসআই) মো. দুলাল হক ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করে বলেন, ‘বিকেলে স্থানীয়দের মাধ্যমে সংবাদ পেয়ে ঘটনাস্থলে যাই। ওই বাসার চারতলার সিঁড়ি থেকে মরদেহ উদ্ধার করা হয়। প্রথমে অজ্ঞাতনামা হিসেবে এবং পরে মোবাইলের মাধ্যমে পরিচয় শনাক্ত হয়। এ সময় সে গলায় জিআই তার পেঁচানো অবস্থায় উপুড় হয়ে সিঁড়িতে পড়ে ছিল। তবে ওই বাসার চারতলায় শুধু একটি পরিবার থাকত বলে জানা গেছে। এ ছাড়া ওই বাসা পুরোটাই গোডাউন। চারতলার ওই বাসা বাইরে থেকে তালাবদ্ধ অবস্থায় ছিল।’
এসআই আরও জানান, ধারণা করা হচ্ছে, ওই শিক্ষার্থীকে গলায় জিআই তার পেঁচিয়ে হত্যা করা হয়েছে। মরদেহ ময়নাতদন্তের জন্য ঢাকা মেডিকেল কলেজ মর্গে পাঠানো হয়। বিষয়টি গুরুত্বসহকারে তদন্ত করা হচ্ছে।
হাসপাতালে নিহত সজিবের চাচাতো ভাই মো. ইসলাম বলেন, ‘সজিবদের বাসা বংশাল আগামসিহ লেনে। সজিব এবার আহমেদ বাওয়ানী একাডেমি স্কুল অ্যান্ড কলেজ থেকে এবার উচ্চমাধ্যমিক পরীক্ষা দিয়েছিল। তবে সে অকৃতকার্য হয়। কয়েক দিন আগে তাবলিগের সঙ্গে দোহার গিয়েছিল। গতকাল বাসায় আসে। আজ বেলা ৩টার দিকে ফোন পেয়ে বাসা থেকে বের হয়। এরপর বিকেলে জানতে পারি, একটি বাসার সিঁড়িতে সজিবের মরদেহ পাওয়া গেছে।’
সজিব আরও বলেন, ‘যে বাসায় সজিবের মরদেহ পাওয়া গেছে, ওই বাসার চারতলায় সজিবের প্রেমিকা খাদিজাদের বাসা। খাদিজার বাবা বেঁচে নেই। তবে ঘটনার পর থেকে তাদের কাউকে পাওয়া যায়নি। ৬ বছর ধরে খাদিজার সঙ্গে সম্পর্ক ছিল সজিবের। মাঝে একবার মনোমালিন্য হয়েছিল। তবে খাদিজার মামারা এই সম্পর্ক মেনে নিতে পারছিলেন না।’
পরিবারের অভিযোগ, খাদিজার দুই মামা ইকবাল ও কামাল মিলে সজিবকে হত্যা করেছে।
এর আগে, ১৯ অক্টোবর রাজধানীর পুরান ঢাকার আরমানিটোলা এলাকার একটি বাসার সিঁড়িতে জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় (জবি) শাখা ছাত্রদল নেতার রক্তাক্ত লাশ পাওয়া যায়। আরমানিটোলার পানির পাম্প গলির ওই বাসায় জুবায়েদ টিউশনি করাতেন। পরে ডিএমপি এই হত্যাকাণ্ডকে ‘ত্রিভুজ প্রেমের’ ফল বলে জানায়।

আবারও পুরান ঢাকার বংশাল এলাকায় প্রেমিকার বাসার সিঁড়িতে সজিব (১৯) নামের এক শিক্ষার্থীর লাশ পাওয়া গেছে। তিনি এবার বংশালে আহমেদ বাওয়ানী একাডেমি স্কুল অ্যান্ড কলেজ থেকে এবার উচ্চমাধ্যমিক পরীক্ষা দিয়েছিলেন।
আজ শনিবার (২৫ অক্টোবর) বিকেলের দিকে বংশালের আগামসিহ লেনের ৯৩/১ নম্বর বাসায় ঘটনাটি ঘটে। পরে পুলিশ সংবাদ পেয়ে ওই বাসার চারতলার সিঁড়ি থেকে মরদেহটি উদ্ধার করে। এ সময় ওই শিক্ষার্থীর গলায় জিআই তার পেঁচানো ছিল।
বংশাল থানার উপপরিদর্শক (এসআই) মো. দুলাল হক ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করে বলেন, ‘বিকেলে স্থানীয়দের মাধ্যমে সংবাদ পেয়ে ঘটনাস্থলে যাই। ওই বাসার চারতলার সিঁড়ি থেকে মরদেহ উদ্ধার করা হয়। প্রথমে অজ্ঞাতনামা হিসেবে এবং পরে মোবাইলের মাধ্যমে পরিচয় শনাক্ত হয়। এ সময় সে গলায় জিআই তার পেঁচানো অবস্থায় উপুড় হয়ে সিঁড়িতে পড়ে ছিল। তবে ওই বাসার চারতলায় শুধু একটি পরিবার থাকত বলে জানা গেছে। এ ছাড়া ওই বাসা পুরোটাই গোডাউন। চারতলার ওই বাসা বাইরে থেকে তালাবদ্ধ অবস্থায় ছিল।’
এসআই আরও জানান, ধারণা করা হচ্ছে, ওই শিক্ষার্থীকে গলায় জিআই তার পেঁচিয়ে হত্যা করা হয়েছে। মরদেহ ময়নাতদন্তের জন্য ঢাকা মেডিকেল কলেজ মর্গে পাঠানো হয়। বিষয়টি গুরুত্বসহকারে তদন্ত করা হচ্ছে।
হাসপাতালে নিহত সজিবের চাচাতো ভাই মো. ইসলাম বলেন, ‘সজিবদের বাসা বংশাল আগামসিহ লেনে। সজিব এবার আহমেদ বাওয়ানী একাডেমি স্কুল অ্যান্ড কলেজ থেকে এবার উচ্চমাধ্যমিক পরীক্ষা দিয়েছিল। তবে সে অকৃতকার্য হয়। কয়েক দিন আগে তাবলিগের সঙ্গে দোহার গিয়েছিল। গতকাল বাসায় আসে। আজ বেলা ৩টার দিকে ফোন পেয়ে বাসা থেকে বের হয়। এরপর বিকেলে জানতে পারি, একটি বাসার সিঁড়িতে সজিবের মরদেহ পাওয়া গেছে।’
সজিব আরও বলেন, ‘যে বাসায় সজিবের মরদেহ পাওয়া গেছে, ওই বাসার চারতলায় সজিবের প্রেমিকা খাদিজাদের বাসা। খাদিজার বাবা বেঁচে নেই। তবে ঘটনার পর থেকে তাদের কাউকে পাওয়া যায়নি। ৬ বছর ধরে খাদিজার সঙ্গে সম্পর্ক ছিল সজিবের। মাঝে একবার মনোমালিন্য হয়েছিল। তবে খাদিজার মামারা এই সম্পর্ক মেনে নিতে পারছিলেন না।’
পরিবারের অভিযোগ, খাদিজার দুই মামা ইকবাল ও কামাল মিলে সজিবকে হত্যা করেছে।
এর আগে, ১৯ অক্টোবর রাজধানীর পুরান ঢাকার আরমানিটোলা এলাকার একটি বাসার সিঁড়িতে জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় (জবি) শাখা ছাত্রদল নেতার রক্তাক্ত লাশ পাওয়া যায়। আরমানিটোলার পানির পাম্প গলির ওই বাসায় জুবায়েদ টিউশনি করাতেন। পরে ডিএমপি এই হত্যাকাণ্ডকে ‘ত্রিভুজ প্রেমের’ ফল বলে জানায়।

ঢাকা মেডিকেল কলেজ (ঢামেক) হাসপাতালের মর্গ থেকে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন চলাকালীন নিহত সাতটি মরদেহের মধ্যে একজনেরটি শনাক্ত করেছেন স্বজনেরা। আজ শনিবার এক নারী ঢামেকের মর্গে গিয়ে একটি মরদেহ তাঁর স্বামীর বলে দাবি করেন।
১১ জানুয়ারি ২০২৫
বাংলাদেশ গণতান্ত্রিক ছাত্র সংসদের (বাগছাস—রূপান্তরিত জাতীয় ছাত্রশক্তি) আহ্বায়ক আবু বাকের মজুমদার তাঁর মোটরসাইকেল লক্ষ্য করে ককটেল নিক্ষেপের ঘটনা ঘটেছে বলে অভিযোগ করেছেন।
১ ঘণ্টা আগে
বিআরটিএর চেয়ারম্যান আবু মমতাজ সাদ উদ্দিন আহমেদ বলেছেন, মহাসড়কে কোনো অবৈধ যানবাহন চলতে পারবে না। এ বিষয়ে পুলিশ, বিআরটিএসহ সংশ্লিষ্ট সবাইকে প্রয়োজনীয় নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে।
১ ঘণ্টা আগে
যশোর সদরে অভিযান চালিয়ে রান্নাঘরে পুঁতে রাখা বিদেশি পিস্তল উদ্ধার করেছে পুলিশ। শনিবার সন্ধ্যায় উপজেলার দৌলতদিহির হুমায়ুন কবিরের বাড়ি থেকে পিস্তল উদ্ধার করা হয়। কোতোয়ালি মডেল থানা-পুলিশ পিস্তলটি উদ্ধার করে। এ সময় অস্ত্রের মালিক শাকিল হোসেন পালিয়ে যান। শাকিল হুমায়ুন কবিরের ছেলে।
১ ঘণ্টা আগে