ঢামেক প্রতিবেদক
ঢাকা মেডিকেল কলেজ (ঢামেক) হাসপাতালের মর্গ থেকে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন চলাকালীন নিহত ছয়টি মরদেহের মধ্যে একজনেরটি শনাক্ত করেছেন স্বজনেরা। আজ শনিবার এক নারী ঢামেকের মর্গে গিয়ে একটি মরদেহ তাঁর স্বামীর বলে দাবি করেন।
ওই নারীর নাম সেলিনা বেগম। তিনি জানান, তাঁর স্বামীর নাম কাবিল হোসেন। তিনি মাছ ব্যবসায়ী ছিলেন বলে জানান সেলিনা বেগম।
শনিবার সন্ধ্যার দিকে ঢাকা মেডিকেল কলেজ মর্গে সেলিনা বেগম ও তাঁর সঙ্গে থাকা তানভীর আহমেদ রাজু নামে এক ব্যক্তি মরদেহ শনাক্ত করেন।
তানভীর আহমেদ রাজু জানান, আজ ঢাকা মেডিকেল মর্গে গিয়ে কাবিল হোসেনের মরদেহ শনাক্ত করেন তাঁর স্ত্রী সেলিনা বেগম। সেলিনা বেগম তাঁদের কারওয়ান বাজারের অফিসে রান্নার কাজ করেন। তাঁর স্বামী মাছের ব্যবসা করতেন। সেলিনা বেগমকে সহযোগিতা করতে তিনি ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের মর্গে আসেন।
তিনি বলেন, ‘সেলিনা বেগমের বাসা মুগদা মানিকনগর এলাকায়। গত ৫ আগস্ট সকালে বাসা থেকে বের হন কাবিল হোসেন। সেই দিনের পর থেকে তিনি বাসায় ফিরেননি। অনেক জায়গায় খোঁজাখুঁজির পর কোথাও পাওয়া যায়নি। গতকাল রাতে ফেসবুকের মাধ্যমে দেখতে পাই ৬টি মরদেহ এখনো ঢাকা মেডিকেল কলেজের মর্গে রয়েছে। এরপর সরাসরি ঢাকা মেডিকেল কলেজ মর্গে গিয়ে স্বামী কাবিল হোসেনের মরদেহ শনাক্ত করেন সেলিনা বেগম।’
ঢাকা মেডিকেল কলেজ মর্গের ইনচার্জ রামু দাস বলেন, ‘ছাত্র–জনতার আন্দোলনের সময় এখন পর্যন্ত এক নারীসহ সাতজনের মরদেহ হাসপাতালের মর্গে রাখা আছে। সবগুলো মরদেহের ময়নাতদন্ত ও ডিএনএ নমুনা শনাক্ত করা হয়েছে। কিন্তু স্বজনেরা না আসায় মরদেহগুলো এখনো মর্গেই রয়ে গেছে। আবার অনেকে মরদেহ শনাক্তের জন্য আসলেও ডিএনএ নমুনা না মেলায় চলে গেছে।’
তিনি আরও বলেন, ‘আজ সন্ধ্যার দিকে এক নারী মর্গে এসে একটি মরদেহ তাঁর স্বামীর বলে দাবি করেন। ওই নারীকে শাহবাগ থানায় যোগাযোগ করতে বলেছি।’
শাহবাগ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) খালিদ মনসুর বলেন, ‘ছাত্র–জনতার আন্দোলনের সময় নিহত কয়েকজনের মরদেহ ঢাকা মেডিকেল কলেজ মর্গে আছে। এর মধ্যে ৬টি মরদেহের সুরতহাল শাহবাগ থানা পুলিশ করেছে। আজকে মর্গে গিয়ে সেলিনা বেগম নামে এক নারী একটি মরদেহ তাঁর স্বামীর বলে দাবি করেন। তবে সেলিনা বেগমের দাবি কতটুকু সত্য, আমরা তদন্ত করছি।’
শেষ খবর পাওয়া পর্যন্ত (রাত ৮টা) সেলিনা বেগমকে নিয়ে তানভীর আহমেদ রাজু বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের কেন্দ্রীয় কার্যালয় বাংলামোটরের রূপায়ণ টাওয়ারে অবস্থান করছেন।
ঢাকা মেডিকেল কলেজ (ঢামেক) হাসপাতালের মর্গ থেকে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন চলাকালীন নিহত ছয়টি মরদেহের মধ্যে একজনেরটি শনাক্ত করেছেন স্বজনেরা। আজ শনিবার এক নারী ঢামেকের মর্গে গিয়ে একটি মরদেহ তাঁর স্বামীর বলে দাবি করেন।
ওই নারীর নাম সেলিনা বেগম। তিনি জানান, তাঁর স্বামীর নাম কাবিল হোসেন। তিনি মাছ ব্যবসায়ী ছিলেন বলে জানান সেলিনা বেগম।
শনিবার সন্ধ্যার দিকে ঢাকা মেডিকেল কলেজ মর্গে সেলিনা বেগম ও তাঁর সঙ্গে থাকা তানভীর আহমেদ রাজু নামে এক ব্যক্তি মরদেহ শনাক্ত করেন।
তানভীর আহমেদ রাজু জানান, আজ ঢাকা মেডিকেল মর্গে গিয়ে কাবিল হোসেনের মরদেহ শনাক্ত করেন তাঁর স্ত্রী সেলিনা বেগম। সেলিনা বেগম তাঁদের কারওয়ান বাজারের অফিসে রান্নার কাজ করেন। তাঁর স্বামী মাছের ব্যবসা করতেন। সেলিনা বেগমকে সহযোগিতা করতে তিনি ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের মর্গে আসেন।
তিনি বলেন, ‘সেলিনা বেগমের বাসা মুগদা মানিকনগর এলাকায়। গত ৫ আগস্ট সকালে বাসা থেকে বের হন কাবিল হোসেন। সেই দিনের পর থেকে তিনি বাসায় ফিরেননি। অনেক জায়গায় খোঁজাখুঁজির পর কোথাও পাওয়া যায়নি। গতকাল রাতে ফেসবুকের মাধ্যমে দেখতে পাই ৬টি মরদেহ এখনো ঢাকা মেডিকেল কলেজের মর্গে রয়েছে। এরপর সরাসরি ঢাকা মেডিকেল কলেজ মর্গে গিয়ে স্বামী কাবিল হোসেনের মরদেহ শনাক্ত করেন সেলিনা বেগম।’
ঢাকা মেডিকেল কলেজ মর্গের ইনচার্জ রামু দাস বলেন, ‘ছাত্র–জনতার আন্দোলনের সময় এখন পর্যন্ত এক নারীসহ সাতজনের মরদেহ হাসপাতালের মর্গে রাখা আছে। সবগুলো মরদেহের ময়নাতদন্ত ও ডিএনএ নমুনা শনাক্ত করা হয়েছে। কিন্তু স্বজনেরা না আসায় মরদেহগুলো এখনো মর্গেই রয়ে গেছে। আবার অনেকে মরদেহ শনাক্তের জন্য আসলেও ডিএনএ নমুনা না মেলায় চলে গেছে।’
তিনি আরও বলেন, ‘আজ সন্ধ্যার দিকে এক নারী মর্গে এসে একটি মরদেহ তাঁর স্বামীর বলে দাবি করেন। ওই নারীকে শাহবাগ থানায় যোগাযোগ করতে বলেছি।’
শাহবাগ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) খালিদ মনসুর বলেন, ‘ছাত্র–জনতার আন্দোলনের সময় নিহত কয়েকজনের মরদেহ ঢাকা মেডিকেল কলেজ মর্গে আছে। এর মধ্যে ৬টি মরদেহের সুরতহাল শাহবাগ থানা পুলিশ করেছে। আজকে মর্গে গিয়ে সেলিনা বেগম নামে এক নারী একটি মরদেহ তাঁর স্বামীর বলে দাবি করেন। তবে সেলিনা বেগমের দাবি কতটুকু সত্য, আমরা তদন্ত করছি।’
শেষ খবর পাওয়া পর্যন্ত (রাত ৮টা) সেলিনা বেগমকে নিয়ে তানভীর আহমেদ রাজু বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের কেন্দ্রীয় কার্যালয় বাংলামোটরের রূপায়ণ টাওয়ারে অবস্থান করছেন।
দুই দশক কিছুটা শান্ত থাকার পর কুড়িগ্রামের চিলমারী-রৌমারী-রাজিবপুর নৌপথে আবার ডাকাতের দৌরাত্ম্য বেড়েছে। এক মাসের ব্যবধানে দুবার ডাকাতির ঘটনা ঘটেছে। এ দুই ঘটনায় আইনগত কোনো ব্যবস্থা নেওয়া হয়নি। প্রতিরোধেও কার্যকর উদ্যোগ নেই স্থানীয় প্রশাসনের। আবার ডাকাতি শুরু হওয়ায় ১৪ কিলোমিটার এই নৌপথের নৌযান, যাত্রী
২১ মিনিট আগেরাত ১০টার দিকে ওই দুই যুবক মোটরসাইকেলে করে আড়ংঘাটা থানার লতার বাইপাস মোড় লিংক রোড থেকে বাইপাস মহাসড়ক পার হচ্ছিলেন। এ সময়ে আফিলগেট থেকে খুলনাগামী একটি বাস তাঁদের ধাক্কা দেয়।
১ ঘণ্টা আগেনোয়াখালীর হাতিয়ায় গভীর রাতে বসতঘরে আগুন লেগে নিমাই চন্দ্র মজুমদার ও তাঁর স্ত্রী মিলনবালার মৃত্যু হয়েছে। শুক্রবার (৩১ জানুয়ারী) চিকিৎসার জন্য ঢাকায় নেওয়ার পথে বিকেল ৫টায় নিমাই চন্দ্রের মৃত্যু হয়। হাসপাতালে পৌছার পর রাত ৯টার দিকে মিলন বালাও মারা যান।
২ ঘণ্টা আগেনেত্রকোনার বারহাট্টায় প্যারোলে মুক্তি পেয়ে বড় ভাইকে শেষ দেখা দেখলেন বাউসী ইউনিয়ন যুবলীগের সাধারণ সম্পাদক আননান। শুক্রবার (৩১ জানুয়ারি) দুপুরে নেত্রকোনা কারাগার থেকে পুলিশ আননানকে মৌয়াটি গ্রামে নিয়ে যায়। গত বৃহস্পতিবার দুপুর দেড়টায়
২ ঘণ্টা আগে