নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
ঢাকার জাতীয় অর্থোপেডিক হাসপাতাল ও পুনর্বাসন কেন্দ্রের (পঙ্গু হাসপাতাল) সামনে জুলাই গণ-অভ্যুত্থানে আহত শতাধিক ব্যক্তি মানববন্ধন করেছেন। আজ বৃহস্পতিবার দুপুর ১২টা থেকে বেলা ১টা ৩০ মিনিট পর্যন্ত মানববন্ধন করেন। তাঁরা চিকিৎসা-সংকটে সহ্যশক্তি হারিয়ে হাসপাতালের সামনে জড়ো হন। তাঁদের মধ্যে অনেকেই হুইলচেয়ার ও ক্রাচের সাহায্যে উপস্থিত হয়েছিলেন।
হাসপাতাল সূত্র জানায়, আহতদের অনেকেই পঙ্গু হাসপাতালে দীর্ঘদিন ধরে চিকিৎসাধীন, কিন্তু যথাযথ চিকিৎসা না পাওয়ার অভিযোগে তাঁরা এ মানববন্ধন আয়োজন করেন। তাঁরা জানান, মাসের পর মাস পঙ্গু হাসপাতালে থাকার পরও তাঁরা সঠিক চিকিৎসা পাচ্ছেন না, ফলে সুস্থ হয়ে ওঠা তাঁদের জন্য কঠিন হয়ে পড়েছে। এরই মধ্যে পাশের জাতীয় চক্ষুবিজ্ঞান ইনস্টিটিউটের চিকিৎসাধীন ব্যক্তিরাও মানববন্ধনে যোগ দেন।
মানববন্ধনে অংশ নেওয়া আহতদের একজন মাদ্রাসাছাত্র মো. রাফি হোসাইন জানান, ১৮ জুলাই শ্যামলী এলাকায় আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর শটগানের গুলিতে তাঁর ডান পায়ে স্প্লিন্টার লাগে। পরবর্তী সময় ৫ আগস্ট মোহাম্মদপুরে সরকারের পতনের আন্দোলনকালে একই বাহিনীর গুলিতে তাঁর দুই হাতে ২৫০টি স্প্লিন্টার বিদ্ধ হয়। বর্তমানে তিনি পঙ্গু হাসপাতালে চিকিৎসাধীন। রাফি বলে, ‘স্প্লিন্টারের যন্ত্রণায় আমি প্রতিদিন ব্যথানাশক ওষুধ খাচ্ছি। আর কত দিন এভাবে চলবে?’
চিকিৎসাধীন আরেক আহত মো. তানভীর হোসেন বলেন, তাঁদের শুধু নামে চিকিৎসা দেয়, কাজের কোনো চিকিৎসা নেই। নিজেদের টাকা দিয়েই ওষুধ কিনে চিকিৎসা করাতে হয়।
তানভীর বলেন, ‘আমাদের হাত ধরে যেই সংগঠন গঠন হয়েছে। জাতীয় নাগরিক পার্টি এখন আর আমাদের খোঁজখবর নিচ্ছে না। ঈদেও খোঁজখবর নেয়নি। আমরা চিকিৎসা পাচ্ছি কি না, সেটাও তারা দেখে না। আমাদের দরকার সুচিকিৎসা, আমাদের চিকিৎসা করাতে হবে। আমার রগের সমস্যা, ডাক্তার অপারেশন কথা বললেও এখন আর অপারেশন করা হচ্ছে না।’
সুচিকিৎসার দাবিতে মানববন্ধনে অংশ নিয়ে বিভিন্ন স্লোগান দেন আহতরা। তাঁদের স্লোগান ছিল—‘আবু সাঈদ মুগ্ধ, শেষ হয়নি যুদ্ধ, আমাদের দাবি আমাদের দাবি, মানতে হবে মানতে হবে, রক্তের বন্যায় ভেসে যাবে অন্যায় এবং দফা এক দাবি এক, সুচিকিৎসা সুচিকিৎসা।’
এই ভুক্তভোগীরা তাঁদের চিকিৎসার দাবি জানিয়ে বলেন, সুচিকিৎসা না পাওয়া পর্যন্ত তাঁরা আগামী শনিবার থেকে প্রতিদিন বিভিন্ন কর্মসূচি চালিয়ে যাবেন।
ঢাকার জাতীয় অর্থোপেডিক হাসপাতাল ও পুনর্বাসন কেন্দ্রের (পঙ্গু হাসপাতাল) সামনে জুলাই গণ-অভ্যুত্থানে আহত শতাধিক ব্যক্তি মানববন্ধন করেছেন। আজ বৃহস্পতিবার দুপুর ১২টা থেকে বেলা ১টা ৩০ মিনিট পর্যন্ত মানববন্ধন করেন। তাঁরা চিকিৎসা-সংকটে সহ্যশক্তি হারিয়ে হাসপাতালের সামনে জড়ো হন। তাঁদের মধ্যে অনেকেই হুইলচেয়ার ও ক্রাচের সাহায্যে উপস্থিত হয়েছিলেন।
হাসপাতাল সূত্র জানায়, আহতদের অনেকেই পঙ্গু হাসপাতালে দীর্ঘদিন ধরে চিকিৎসাধীন, কিন্তু যথাযথ চিকিৎসা না পাওয়ার অভিযোগে তাঁরা এ মানববন্ধন আয়োজন করেন। তাঁরা জানান, মাসের পর মাস পঙ্গু হাসপাতালে থাকার পরও তাঁরা সঠিক চিকিৎসা পাচ্ছেন না, ফলে সুস্থ হয়ে ওঠা তাঁদের জন্য কঠিন হয়ে পড়েছে। এরই মধ্যে পাশের জাতীয় চক্ষুবিজ্ঞান ইনস্টিটিউটের চিকিৎসাধীন ব্যক্তিরাও মানববন্ধনে যোগ দেন।
মানববন্ধনে অংশ নেওয়া আহতদের একজন মাদ্রাসাছাত্র মো. রাফি হোসাইন জানান, ১৮ জুলাই শ্যামলী এলাকায় আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর শটগানের গুলিতে তাঁর ডান পায়ে স্প্লিন্টার লাগে। পরবর্তী সময় ৫ আগস্ট মোহাম্মদপুরে সরকারের পতনের আন্দোলনকালে একই বাহিনীর গুলিতে তাঁর দুই হাতে ২৫০টি স্প্লিন্টার বিদ্ধ হয়। বর্তমানে তিনি পঙ্গু হাসপাতালে চিকিৎসাধীন। রাফি বলে, ‘স্প্লিন্টারের যন্ত্রণায় আমি প্রতিদিন ব্যথানাশক ওষুধ খাচ্ছি। আর কত দিন এভাবে চলবে?’
চিকিৎসাধীন আরেক আহত মো. তানভীর হোসেন বলেন, তাঁদের শুধু নামে চিকিৎসা দেয়, কাজের কোনো চিকিৎসা নেই। নিজেদের টাকা দিয়েই ওষুধ কিনে চিকিৎসা করাতে হয়।
তানভীর বলেন, ‘আমাদের হাত ধরে যেই সংগঠন গঠন হয়েছে। জাতীয় নাগরিক পার্টি এখন আর আমাদের খোঁজখবর নিচ্ছে না। ঈদেও খোঁজখবর নেয়নি। আমরা চিকিৎসা পাচ্ছি কি না, সেটাও তারা দেখে না। আমাদের দরকার সুচিকিৎসা, আমাদের চিকিৎসা করাতে হবে। আমার রগের সমস্যা, ডাক্তার অপারেশন কথা বললেও এখন আর অপারেশন করা হচ্ছে না।’
সুচিকিৎসার দাবিতে মানববন্ধনে অংশ নিয়ে বিভিন্ন স্লোগান দেন আহতরা। তাঁদের স্লোগান ছিল—‘আবু সাঈদ মুগ্ধ, শেষ হয়নি যুদ্ধ, আমাদের দাবি আমাদের দাবি, মানতে হবে মানতে হবে, রক্তের বন্যায় ভেসে যাবে অন্যায় এবং দফা এক দাবি এক, সুচিকিৎসা সুচিকিৎসা।’
এই ভুক্তভোগীরা তাঁদের চিকিৎসার দাবি জানিয়ে বলেন, সুচিকিৎসা না পাওয়া পর্যন্ত তাঁরা আগামী শনিবার থেকে প্রতিদিন বিভিন্ন কর্মসূচি চালিয়ে যাবেন।
বগুড়ায় নিজ বাড়িতে দাদিশাশুড়ি ও তাঁর নাতবউকে গলা কেটে হত্যা করেছে দুর্বৃত্তরা। আজ বুধবার রাত সাড়ে আটটা থেকে নয়টার মধ্যে বগুড়া পৌর এলাকার ইসলামপুর (হরিগাড়ি) পশ্চিম পাড়ায় এই খুনের ঘটনা ঘটে। নিহতরা হলেন ইসলামপুর হরিগাড়ী এলাকার মৃত আব্দুল কুদ্দুস বুলুর স্ত্রী লাইলী বেওয়া (৮০) এবং তাঁর নাতি পারভেজ ইসলামের
১ ঘণ্টা আগেমুন্সিগঞ্জের শ্রীনগর উপজেলার হাসাড়া চৌধুরী রোড এলাকায় ছিনতাইয়ের শিকার হয়েছেন সিরাজদিখান উপজেলার সহকারী প্রাথমিক শিক্ষা কর্মকর্তা মো. নাসির উদ্দিন। আজ বুধবার সন্ধ্যা সাড়ে ৭টার দিকে এ ঘটনা ঘটে। পরে স্থানীয়রা তাঁকে উদ্ধার করে প্রাথমিক চিকিৎসা দেন।
১ ঘণ্টা আগেমুন্সিগঞ্জের শ্রীনগর উপজেলায় কথিত মাদক কারবারির গুলিতে শান্ত রাজবংশী (২৩) নামের এক যুবক গুলিবিদ্ধ হয়েছেন। আজ বুধবার বিকেল সাড়ে ৪টার দিকে উপজেলার বাঘড়া ইউনিয়নের বাঘড়া বাজার এলাকায় এই ঘটনা ঘটে। প্রত্যক্ষদর্শী ও পুলিশ সূত্রে জানা গেছে, বাঘড়া বাজারসংলগ্ন ইকবালের কাঠের ফার্নিচারের দোকানে কাজ করছিল
১ ঘণ্টা আগেশেরপুরের নালিতাবাড়ীতে হাজি নুরুল হক নন্নী-পোড়াগাঁও মৈত্রী কলেজে তুচ্ছ বিষয় নিয়ে সংঘর্ষের ঘটনায় কলেজ ছাত্রদলের সভাপতি মোস্তাফিজুর রহমান মুক্তারসহ ১০ জনকে গ্রেপ্তারের পর কারাগারে পাঠানো হয়েছে। আজ বুধবার বিকেলে এক আহত শিক্ষার্থীর বাবার করা মামলায় আদালতের মাধ্যমে তাঁদের কারাগারে পাঠানো হয়।
১ ঘণ্টা আগে