নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
রাজধানীর বেশ কয়েকটি এলাকায় তিতাসের গ্যাস পাইপলাইন ছিদ্রের ঘটনা ঘটেছে। পাইপ দিয়ে গ্যাস বের হচ্ছে। গ্যাসের গন্ধে এলাকায় আতঙ্ক ছড়িয়ে পড়ছে। ছিদ্রের আশপাশে আগুন না জ্বালানোর পরামর্শ দিয়েছে ফায়ার সার্ভিস।
তিতাস গ্যাস কর্তৃপক্ষের এক বিবৃতিতে বলা হয়েছে, ‘ঈদে শিল্প কারখানায় গ্যাস সরবরাহ বন্ধ থাকায়, সঞ্চালন ও বিতরণ লাইনে গ্যাসের চাপ বেড়ে যাওয়ায় (ওভার-ফ্লো) গন্ধ বাইরে আসছে। তিতাসের জরুরি ও টেকনিক্যাল টিম বিষয়টি নিয়ে কাজ করছে ৷ নগরবাসীকে আতঙ্কিত না হবার পরামর্শ।’
হঠাৎ করে এতগুলো স্থানে ছিদ্র হওয়ার কারণ সম্পর্কে তিতাসের ব্যবস্থাপনা পরিচালক (এমডি) মোহাম্মাদ হারুন অর রশীদ মোল্লা আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘ছুটির কারণে কল কারখানা বন্ধ থাকায় তিতাসের লাইনের গ্যাসের সরবরাহ কমিয়ে দেওয়া হয়েছিল। তবে আজ সরবরাহ বেড়ে দেওয়ায়, লাইনে চাপ পড়ে যায়। এতে লাইনের পূর্বে থাকা লিকেজগুলো দিয়ে গ্যাস বের হতে থাকে আর চারপাশে গন্ধ ছড়িয়ে পড়ে। আমরা দ্রুত সমাধান করার চেষ্টা করছি।’
তিতাসের এমডি জানান, পাইপলাইনের ছিদ্রপথে গ্যাস নির্গমন কমাতে কর্মকর্তাদের গ্যাসের চাপ কমানোর নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে।
এ ব্যাপারে তিতাস গ্যাসের পরিচালক (অপারেশন) সেলিম মিয়া আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘নরসিংদী থেকে ডেমরা একটা বিতরণ (ডিস্ট্রিবিউশন) লাইন রয়েছে। রক্ষণাবেক্ষণের কাজে গ্যাস সংযোগটি বিচ্ছিন্ন ছিল। তবে আজকে সব ঠিক করে যখন সাপ্লাই দেওয়া শুরু করা হয়েছে, তখন হঠাৎ চাপ পড়ায় আশপাশের এলাকায় গ্যাস পাইপে লিকেজ দেখা গেছে।’
ফায়ার সার্ভিসের তথ্য অনুযায়ী, মতিঝিল, আরামবাগ, মগবাজার, বাড্ডা, বাসাবো, মুগদা নাখালপাড়া, হাজারীবাগসহ আরও বেশ কয়েকটি এলাকায় তিতাসের পাইপলাইনে ছিদ্র দেখা দিয়েছে।
তিতাস গ্যাস সূত্র বলছে, ঢাকায় ৬০ শতাংশ এলাকায় তিতাস গ্যাসের পাইপলাইনে ছিদ্র ধরা পড়েছে।
রাজধানীর বেশ কয়েকটি এলাকায় তিতাসের গ্যাস পাইপলাইন ছিদ্রের ঘটনা ঘটেছে। পাইপ দিয়ে গ্যাস বের হচ্ছে। গ্যাসের গন্ধে এলাকায় আতঙ্ক ছড়িয়ে পড়ছে। ছিদ্রের আশপাশে আগুন না জ্বালানোর পরামর্শ দিয়েছে ফায়ার সার্ভিস।
তিতাস গ্যাস কর্তৃপক্ষের এক বিবৃতিতে বলা হয়েছে, ‘ঈদে শিল্প কারখানায় গ্যাস সরবরাহ বন্ধ থাকায়, সঞ্চালন ও বিতরণ লাইনে গ্যাসের চাপ বেড়ে যাওয়ায় (ওভার-ফ্লো) গন্ধ বাইরে আসছে। তিতাসের জরুরি ও টেকনিক্যাল টিম বিষয়টি নিয়ে কাজ করছে ৷ নগরবাসীকে আতঙ্কিত না হবার পরামর্শ।’
হঠাৎ করে এতগুলো স্থানে ছিদ্র হওয়ার কারণ সম্পর্কে তিতাসের ব্যবস্থাপনা পরিচালক (এমডি) মোহাম্মাদ হারুন অর রশীদ মোল্লা আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘ছুটির কারণে কল কারখানা বন্ধ থাকায় তিতাসের লাইনের গ্যাসের সরবরাহ কমিয়ে দেওয়া হয়েছিল। তবে আজ সরবরাহ বেড়ে দেওয়ায়, লাইনে চাপ পড়ে যায়। এতে লাইনের পূর্বে থাকা লিকেজগুলো দিয়ে গ্যাস বের হতে থাকে আর চারপাশে গন্ধ ছড়িয়ে পড়ে। আমরা দ্রুত সমাধান করার চেষ্টা করছি।’
তিতাসের এমডি জানান, পাইপলাইনের ছিদ্রপথে গ্যাস নির্গমন কমাতে কর্মকর্তাদের গ্যাসের চাপ কমানোর নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে।
এ ব্যাপারে তিতাস গ্যাসের পরিচালক (অপারেশন) সেলিম মিয়া আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘নরসিংদী থেকে ডেমরা একটা বিতরণ (ডিস্ট্রিবিউশন) লাইন রয়েছে। রক্ষণাবেক্ষণের কাজে গ্যাস সংযোগটি বিচ্ছিন্ন ছিল। তবে আজকে সব ঠিক করে যখন সাপ্লাই দেওয়া শুরু করা হয়েছে, তখন হঠাৎ চাপ পড়ায় আশপাশের এলাকায় গ্যাস পাইপে লিকেজ দেখা গেছে।’
ফায়ার সার্ভিসের তথ্য অনুযায়ী, মতিঝিল, আরামবাগ, মগবাজার, বাড্ডা, বাসাবো, মুগদা নাখালপাড়া, হাজারীবাগসহ আরও বেশ কয়েকটি এলাকায় তিতাসের পাইপলাইনে ছিদ্র দেখা দিয়েছে।
তিতাস গ্যাস সূত্র বলছে, ঢাকায় ৬০ শতাংশ এলাকায় তিতাস গ্যাসের পাইপলাইনে ছিদ্র ধরা পড়েছে।
জুলাই-আগস্টের বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে হত্যার ঘটনায় অন্তত ৭৪টি মামলার তদন্ত করছে পুলিশের বিশেষায়িত ইউনিট—পুলিশ ব্যুরো অব ইনভেস্টিগেশন (পিবিআই)। এসব ঘটনায় নিহত ব্যক্তিদের অধিকাংশের লাশ ময়নাতদন্ত ছাড়াই দাফন করা হয়েছে। ময়নাতদন্ত না হওয়ায় হত্যা মামলার তদন্ত করতে গিয়ে পুলিশ কর্মকর্তারা কিছুটা বিপাকে পড়ছেন।
৫ ঘণ্টা আগেবাংলাদেশে অভ্যন্তরীণ রুটে সফলতার পর এবার আন্তর্জাতিক রুটে ফ্লাইট পরিচালনার প্রস্তুতি নিচ্ছে নবীন ও উদীয়মান বেসরকারি এয়ারলাইনস এয়ার এ্যাস্ট্রা। এই লক্ষ্যে এয়ারবাসের চারটি উড়োজাহাজ সংগ্রহের প্রক্রিয়া শুরু করেছে এয়ারলাইনসটি। বহরে উড়োজাহাজ যুক্ত হওয়া সাপেক্ষে চলতি বছরের শেষ নাগাদ প্রচলিত আঞ্চলিক...
৫ ঘণ্টা আগেরংপুরের কাউনিয়ায় মরা তিস্তা নদীর ওপর সেতু নির্মাণ নিয়ে অচলাবস্থা তৈরি হয়েছে। খুঁটি নির্মাণের পর চার বছর পেরিয়ে গেলেও অর্থাভাবে সেতুর বাকি নির্মাণকাজে হাত দেওয়া হয়নি। এতে চরাঞ্চলের ছয় গ্রামের মানুষের উপজেলা সদর ও হারাগাছ পৌর এলাকায় যাতায়াতে দুর্ভোগ দূর হচ্ছে না।
৫ ঘণ্টা আগেপ্রায় দেড় মাস ধরে রাজধানীর ব্যস্ততম এলাকা নীলক্ষেতে প্রধান সড়কের এক পাশের প্রায় পুরোটা বন্ধ করে সুয়ারেজ লাইনের কাজ চলছে। বাকি অংশ দখল করে রেখেছেন হকাররা। বিপরীত সড়কে ডিভাইডার দিয়ে আলাদা লেন করলেও জনদুর্ভোগ কমেনি। এতে দীর্ঘ যানজটে আটকা পড়ে ভোগান্তি পোহাতে হচ্ছে নগরবাসীকে।
৫ ঘণ্টা আগে