ঢাবি প্রতিনিধি
সরকারের পদত্যাগ ও জনগণের গণতান্ত্রিক অধিকার নিশ্চিত করাসহ ছয় দফা দাবি নিয়ে সারা দেশে ছাত্রসমাবেশের কর্মসূচি ঘোষণা করেছে বাম ধারার ছাত্রসংগঠনগুলোর মোর্চা গণতান্ত্রিক ছাত্রজোট। আজ রোববার দুপুরে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের (ঢাবি) মধুর ক্যানটিনে এক সংবাদ সম্মেলনে এ কর্মসূচি ঘোষণা করেন জোটের সমন্বয়ক ও বিপ্লবী ছাত্রমৈত্রীর সভাপতি সাদেকুল ইসলাম সোহেল।
সংবাদ সম্মেলনে সোহেল বলেন, ‘সামনে জাতীয় সংসদ নির্বাচন। দেশের জনগণ হিসেবে আমরা দুঃসহ সময় পার করছি। আওয়ামী লীগের ফ্যাসিবাদী দুঃশাসনের কবলে দেশ। রাতের অন্ধকারে ভোট ডাকাতির মধ্য দিয়ে জোরপূর্বক ক্ষমতায় আসা একটি ভয়ংকর ফ্যাসিবাদী সরকার দীর্ঘদিন যাবৎ জনগণের কাঁধে চেপে আছে। আবারও তারা একই পথ অবলম্বন করে দেশি-বিদেশি মদদে ক্ষমতায় আসার চেষ্টা করছে। ফলে বাংলাদেশের রাজনীতিতে সাম্রাজ্যবাদী-আধিপত্যবাদী শক্তিগুলোর হস্তক্ষেপের ক্ষেত্রে পরিণত হয়েছে।’
তিনি আরও বলেন, ‘এই সরকার টিকেই আছে আমলাতন্ত্র, পুলিশ, র্যাব ও তার গুন্ডা বাহিনী দিয়ে। ক্ষমতায় টিকে থাকতে গিয়ে রাষ্ট্রের সমস্ত গণতান্ত্রিক প্রতিষ্ঠানকে ধ্বংস করে দিয়েছে, যার মাশুল দিচ্ছে দেশের জনগণ। সীমাহীন লুটপাট, ঘুষ-দুর্নীতি, সিন্ডিকেট ব্যবসা, অর্থ পাচার করে একটি শ্রেণি রাতারাতি শত শত কোটি টাকার মালিক হয়েছে। অন্যদিকে সাধারণ জনগণ মুদ্রাস্ফীতি, দ্রব্যমূল্যের ঊর্ধ্বগতির জাঁতাকলে পিষ্ট হচ্ছে।’
সোহেল আরও বলেন, ‘আওয়ামী লীগের নেতা-কর্মী, আমলা ও ব্যবসায়ীরা মিলে গত ১৫ বছরে ১১ লাখ কোটি টাকা বিদেশে পাচার করে দিয়েছে। উন্নয়নের নামে একদিকে বৈদেশিক ঋণ যেমন বাড়ছে, অন্যদিকে সেই অর্থের একটা বড় অংশ আবার লুটপাট হয়ে যাচ্ছে। এসবের প্রতিবাদ করলে বিরোধী শক্তিগুলোর ওপর নেমে আসছে ভয়ংকর বিভীষিকা। গুম, খুন, হামলা, মামলায় জনজীবন অতিষ্ঠ। গণমাধ্যমের স্বাধীনতার ও মানুষের বাক্স্বাধীনতা হরণের জন্য ডিজিটাল নিরাপত্তা আইন সংশোধনের নামে সাইবার নিরাপত্তা নামক কালো আইন বলবৎ রেখেছে।’
সংবাদ সম্মেলনে সোহেল আরও বলেন, ‘শিক্ষার বেসরকারিকরণ, বাণিজ্যিকীকরণ ও শিক্ষা সংকোচন নীতি বেপরোয়া গতিতে এগিয়ে নিচ্ছে সরকার। ছাত্র, শিক্ষক এবং শিক্ষাসংশ্লিষ্টদের কোনো মতামত না নিয়েই সরকার এজেন্ডা বাস্তবায়ন করছে। কলেজ ও বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন দলদাসে পরিণত হয়েছে। ফ্যাসিবাদী শাসন অব্যাহত রাখতেই সন্ত্রাস-দখলদারিত্ব কায়েম করেছে ক্ষমতাসীন আওয়ামী লীগের ছাত্র সংগঠন বাংলাদেশ ছাত্রলীগ। প্রশাসনের মদদে টর্চার সেল প্রতিষ্ঠা করে সিট বণ্টন-বাণিজ্যসহ গণরুম-গেস্টরুম পরিচালনা করে গোটা শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে একক আধিপত্য ও সন্ত্রাস কায়েম করে চলেছে বাংলাদেশ ছাত্রলীগ। আর এই আধিপত্য ধরে রাখতে দীর্ঘদিন ধরে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানগুলোতে ছাত্র সংসদ নির্বাচন বন্ধ করে রেখেছে ক্ষমতাসীনেরা। এ রকম পরিস্থিতিতে ছাত্রসমাজসহ সর্বস্তরের জনগণ ফ্যাসিবাদী দুঃশাসন থেকে মুক্তির দাবিতে ছয় দফা দাবি নিয়ে সারা দেশে কর্মসূচি ঘোষণা করছি।’
তাদের ছয় দফা দাবিগুলো হলো ফ্যাসিবাদী আওয়ামী সরকারের পদত্যাগ এবং জনগণের গণতান্ত্রিক অধিকার নিশ্চিত করতে হবে; সর্বজনীন, বৈষম্যহীন, বিজ্ঞানভিত্তিক, গণতান্ত্রিক এবং একই ধারার শিক্ষানীতি প্রণয়ন ও জাতীয় শিক্ষাক্রম-২০২১ বাতিল করতে হবে; কাগজ-কলমসহ শিক্ষা উপকরণ এবং নিত্যপ্রয়োজনীয় জিনিসপত্রের দাম কমাতে হবে; শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানগুলোতে ছাত্রলীগের সন্ত্রাস ও দখলদারি বন্ধ এবং অবিলম্বে ছাত্র সংসদ নির্বাচন দিতে হবে; সাইবার নিরাপত্তা আইন, অত্যাবশ্যকীয় পরিষেবা বিল, ২০২৩ বাতিল করে শ্রমিকদের অবাধ ট্রেড ইউনিয়নের অধিকার দিতে হবে ও রাষ্ট্রীয়ভাবে গুম-খুন-নির্যাতন ও বিনা বিচারে মানুষ হত্যা বন্ধ, পার্বত্য চট্টগ্রামে সেনাশাসন বন্ধ ও স্বায়ত্তশাসন নিশ্চিত করতে হবে।
গণতান্ত্রিক ছাত্রজোটের কর্মসূচি হলো আগামী ১৩ অক্টোবর চট্টগ্রামে, ১৫ অক্টোবর জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ে, ৪ নভেম্বর রংপুরে, ৫ নভেম্বর বগুড়ায়, ৬ নভেম্বর রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ে, ১১ নভেম্বর বরিশালে, ১৭ নভেম্বর সিলেটে, ১৮ নভেম্বর ময়মনসিংহে ও ২৪ নভেম্বর ঢাকায় কেন্দ্রীয় ছাত্রসমাবেশ।
সংবাদ সম্মেলনে উপস্থিত ছিলেন সমাজতান্ত্রিক ছাত্রফ্রন্টের (বাসদ-মার্কসবাদী) সভাপতি সালমান সিদ্দিকী, গণতান্ত্রিক ছাত্র কাউন্সিলের সভাপতি ছায়েদুল হক নিশান, বাংলাদেশ ছাত্র ইউনিয়নের (একাংশ) সাধারণ সম্পাদক রাকিবুল রনি, বাংলাদেশ ছাত্র ফেডারেশনের (মুক্তি কাউন্সিল) দপ্তর সম্পাদক এহতেশাম ইমন, বৃহত্তর পার্বত্য চট্টগ্রাম পাহাড়ি ছাত্র পরিষদের সভাপতি অঙ্কন চাকমা, বিপ্লবী ছাত্র-যুব আন্দোলনের সভাপতি (ভারপ্রাপ্ত) তাওফিকা প্রিয়া প্রমুখ।
সরকারের পদত্যাগ ও জনগণের গণতান্ত্রিক অধিকার নিশ্চিত করাসহ ছয় দফা দাবি নিয়ে সারা দেশে ছাত্রসমাবেশের কর্মসূচি ঘোষণা করেছে বাম ধারার ছাত্রসংগঠনগুলোর মোর্চা গণতান্ত্রিক ছাত্রজোট। আজ রোববার দুপুরে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের (ঢাবি) মধুর ক্যানটিনে এক সংবাদ সম্মেলনে এ কর্মসূচি ঘোষণা করেন জোটের সমন্বয়ক ও বিপ্লবী ছাত্রমৈত্রীর সভাপতি সাদেকুল ইসলাম সোহেল।
সংবাদ সম্মেলনে সোহেল বলেন, ‘সামনে জাতীয় সংসদ নির্বাচন। দেশের জনগণ হিসেবে আমরা দুঃসহ সময় পার করছি। আওয়ামী লীগের ফ্যাসিবাদী দুঃশাসনের কবলে দেশ। রাতের অন্ধকারে ভোট ডাকাতির মধ্য দিয়ে জোরপূর্বক ক্ষমতায় আসা একটি ভয়ংকর ফ্যাসিবাদী সরকার দীর্ঘদিন যাবৎ জনগণের কাঁধে চেপে আছে। আবারও তারা একই পথ অবলম্বন করে দেশি-বিদেশি মদদে ক্ষমতায় আসার চেষ্টা করছে। ফলে বাংলাদেশের রাজনীতিতে সাম্রাজ্যবাদী-আধিপত্যবাদী শক্তিগুলোর হস্তক্ষেপের ক্ষেত্রে পরিণত হয়েছে।’
তিনি আরও বলেন, ‘এই সরকার টিকেই আছে আমলাতন্ত্র, পুলিশ, র্যাব ও তার গুন্ডা বাহিনী দিয়ে। ক্ষমতায় টিকে থাকতে গিয়ে রাষ্ট্রের সমস্ত গণতান্ত্রিক প্রতিষ্ঠানকে ধ্বংস করে দিয়েছে, যার মাশুল দিচ্ছে দেশের জনগণ। সীমাহীন লুটপাট, ঘুষ-দুর্নীতি, সিন্ডিকেট ব্যবসা, অর্থ পাচার করে একটি শ্রেণি রাতারাতি শত শত কোটি টাকার মালিক হয়েছে। অন্যদিকে সাধারণ জনগণ মুদ্রাস্ফীতি, দ্রব্যমূল্যের ঊর্ধ্বগতির জাঁতাকলে পিষ্ট হচ্ছে।’
সোহেল আরও বলেন, ‘আওয়ামী লীগের নেতা-কর্মী, আমলা ও ব্যবসায়ীরা মিলে গত ১৫ বছরে ১১ লাখ কোটি টাকা বিদেশে পাচার করে দিয়েছে। উন্নয়নের নামে একদিকে বৈদেশিক ঋণ যেমন বাড়ছে, অন্যদিকে সেই অর্থের একটা বড় অংশ আবার লুটপাট হয়ে যাচ্ছে। এসবের প্রতিবাদ করলে বিরোধী শক্তিগুলোর ওপর নেমে আসছে ভয়ংকর বিভীষিকা। গুম, খুন, হামলা, মামলায় জনজীবন অতিষ্ঠ। গণমাধ্যমের স্বাধীনতার ও মানুষের বাক্স্বাধীনতা হরণের জন্য ডিজিটাল নিরাপত্তা আইন সংশোধনের নামে সাইবার নিরাপত্তা নামক কালো আইন বলবৎ রেখেছে।’
সংবাদ সম্মেলনে সোহেল আরও বলেন, ‘শিক্ষার বেসরকারিকরণ, বাণিজ্যিকীকরণ ও শিক্ষা সংকোচন নীতি বেপরোয়া গতিতে এগিয়ে নিচ্ছে সরকার। ছাত্র, শিক্ষক এবং শিক্ষাসংশ্লিষ্টদের কোনো মতামত না নিয়েই সরকার এজেন্ডা বাস্তবায়ন করছে। কলেজ ও বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন দলদাসে পরিণত হয়েছে। ফ্যাসিবাদী শাসন অব্যাহত রাখতেই সন্ত্রাস-দখলদারিত্ব কায়েম করেছে ক্ষমতাসীন আওয়ামী লীগের ছাত্র সংগঠন বাংলাদেশ ছাত্রলীগ। প্রশাসনের মদদে টর্চার সেল প্রতিষ্ঠা করে সিট বণ্টন-বাণিজ্যসহ গণরুম-গেস্টরুম পরিচালনা করে গোটা শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে একক আধিপত্য ও সন্ত্রাস কায়েম করে চলেছে বাংলাদেশ ছাত্রলীগ। আর এই আধিপত্য ধরে রাখতে দীর্ঘদিন ধরে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানগুলোতে ছাত্র সংসদ নির্বাচন বন্ধ করে রেখেছে ক্ষমতাসীনেরা। এ রকম পরিস্থিতিতে ছাত্রসমাজসহ সর্বস্তরের জনগণ ফ্যাসিবাদী দুঃশাসন থেকে মুক্তির দাবিতে ছয় দফা দাবি নিয়ে সারা দেশে কর্মসূচি ঘোষণা করছি।’
তাদের ছয় দফা দাবিগুলো হলো ফ্যাসিবাদী আওয়ামী সরকারের পদত্যাগ এবং জনগণের গণতান্ত্রিক অধিকার নিশ্চিত করতে হবে; সর্বজনীন, বৈষম্যহীন, বিজ্ঞানভিত্তিক, গণতান্ত্রিক এবং একই ধারার শিক্ষানীতি প্রণয়ন ও জাতীয় শিক্ষাক্রম-২০২১ বাতিল করতে হবে; কাগজ-কলমসহ শিক্ষা উপকরণ এবং নিত্যপ্রয়োজনীয় জিনিসপত্রের দাম কমাতে হবে; শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানগুলোতে ছাত্রলীগের সন্ত্রাস ও দখলদারি বন্ধ এবং অবিলম্বে ছাত্র সংসদ নির্বাচন দিতে হবে; সাইবার নিরাপত্তা আইন, অত্যাবশ্যকীয় পরিষেবা বিল, ২০২৩ বাতিল করে শ্রমিকদের অবাধ ট্রেড ইউনিয়নের অধিকার দিতে হবে ও রাষ্ট্রীয়ভাবে গুম-খুন-নির্যাতন ও বিনা বিচারে মানুষ হত্যা বন্ধ, পার্বত্য চট্টগ্রামে সেনাশাসন বন্ধ ও স্বায়ত্তশাসন নিশ্চিত করতে হবে।
গণতান্ত্রিক ছাত্রজোটের কর্মসূচি হলো আগামী ১৩ অক্টোবর চট্টগ্রামে, ১৫ অক্টোবর জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ে, ৪ নভেম্বর রংপুরে, ৫ নভেম্বর বগুড়ায়, ৬ নভেম্বর রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ে, ১১ নভেম্বর বরিশালে, ১৭ নভেম্বর সিলেটে, ১৮ নভেম্বর ময়মনসিংহে ও ২৪ নভেম্বর ঢাকায় কেন্দ্রীয় ছাত্রসমাবেশ।
সংবাদ সম্মেলনে উপস্থিত ছিলেন সমাজতান্ত্রিক ছাত্রফ্রন্টের (বাসদ-মার্কসবাদী) সভাপতি সালমান সিদ্দিকী, গণতান্ত্রিক ছাত্র কাউন্সিলের সভাপতি ছায়েদুল হক নিশান, বাংলাদেশ ছাত্র ইউনিয়নের (একাংশ) সাধারণ সম্পাদক রাকিবুল রনি, বাংলাদেশ ছাত্র ফেডারেশনের (মুক্তি কাউন্সিল) দপ্তর সম্পাদক এহতেশাম ইমন, বৃহত্তর পার্বত্য চট্টগ্রাম পাহাড়ি ছাত্র পরিষদের সভাপতি অঙ্কন চাকমা, বিপ্লবী ছাত্র-যুব আন্দোলনের সভাপতি (ভারপ্রাপ্ত) তাওফিকা প্রিয়া প্রমুখ।
চাঁদপুর জেলা স্বেচ্ছাসেবক লীগের সাবেক আহ্বায়ক এস এম জয়নাল আবেদীনকে আটক করা হয়েছে। গতকাল শনিবার (১ ফেব্রুয়ারি) রাত ৯টার দিকে শহরের হাজী মহসীন রোডে মেট্রো বেকারি থেকে তাঁকে আটক করে চাঁদপুর সদর মডেল থানা-পুলিশ।
১৮ মিনিট আগেছাত্রদল চায় জাকসুর গঠনতন্ত্রসহ প্রয়োজনীয় সংস্কারের পর নির্বাচন হোক। এ নিয়ে তারা গতকাল শনিবার বিশ্ববিদ্যালয়ের নতুন প্রশাসনিক ভবনের সামনে বেলা সাড়ে ৩টা থেকে সন্ধ্যা ৬টা পর্যন্ত অবস্থান কর্মসূচি পালন করেছে।
১ ঘণ্টা আগেরাজধানীর হাতিরঝিলের উলন রোডে দুই পক্ষের গোলাগুলির মধ্যে পড়ে কলা বিক্রেতা মো. জিলানী (৫৫) ও শুভ (১৭) নামে দুজন গুলিবিদ্ধ হয়েছেন। বর্তমানে তাঁরা ঢাকা মেডিকেল কলেজ (ঢামেক) হাসপাতালে চিকিৎসাধীন।
১ ঘণ্টা আগে২০২৪ সালের ছাত্র-জনতার অভ্যুত্থানের সূচনা ঘটেছিল কোটাবিরোধী আন্দোলন থেকে। ক্ষমতাচ্যুত আওয়ামী লীগ সরকার সেই আন্দোলনে দমন-পীড়ন চালানোয় তা গণ-অভ্যুত্থানে রূপ নেয়। ৫ আগস্ট সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা দেশ ছেড়ে চলে যাওয়ার পর পাঁচ মাসের বেশি সময় অতিবাহিত হয়েছে।
১ ঘণ্টা আগে