নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
শুক্রবারের সকালে ঘড়ির কাঁটা তখন সাড়ে ৯টার ঘরে। শেরেবাংলা বালিকা উচ্চবিদ্যালয়ে এনএসআই-এর ওয়াচার কনস্টেবল পদে পরীক্ষা দিতে এসেছেন নাটোরের রবিউল ইসলাম। চোখে মুখে ভীষণ বিরক্তি, সঙ্গে কিছুটা হতাশাও।
পরীক্ষা কেন্দ্রে ঢোকার আগ মুহূর্তে কথা হলো তাঁর সঙ্গে। বললেন, একই সময়ে তাঁর আরও একটি চাকরির পরীক্ষার সময় নির্ধারণ করায় সেটা বাদ দিতে হয়েছে। একই কেন্দ্রে এমন অভিযোগ করলেন আরও কয়েকজন পরীক্ষার্থী। রবিউলের মতো সমস্যায় পড়তে হয়েছে তাঁদেরও। একই দিনে অনেক পরীক্ষা অনুষ্ঠানের জন্য এমনটা হয়েছে বলে অভিযোগ করেন তাঁরা।
গতকাল শুক্রবার সরকারি ও বেসরকারি প্রতিষ্ঠানের ২১টি নিয়োগ পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হয়েছে। একই সময়ে একাধিক পরীক্ষার আয়োজন করায় ক্ষতির সম্মুখীন হয়েছেন অনেক পরীক্ষার্থী। পরীক্ষার্থীদের পাশাপাশি এ নিয়ে ক্ষুব্ধ অভিভাবকেরাও। তাঁরা বলছেন, পরীক্ষাগুলো সময় নিয়ে নিলে পরীক্ষার্থীদের জন্য ভালো হতো। কারণ করোনার সময় দীর্ঘ দিন পরীক্ষা বন্ধ ছিল। আর কটা দিন তো অপেক্ষা করা যেত।
জানা গেছে, করোনাভাইরাসের কারণে স্থগিত হওয়া নিয়োগ পরীক্ষাসহ বেশ কয়েকটি ব্যাংকের প্রবেশনারি পরীক্ষার আয়োজন করা হয় এই দিন। পরীক্ষাগুলো ঢাকার বিভিন্ন কেন্দ্রে দুই শিফটে অনুষ্ঠিত হয়। কয়েকটি পরীক্ষা কেন্দ্র ঘুরে পরীক্ষার্থী ও অভিভাবকদের ক্ষুব্ধ প্রতিক্রিয়া পাওয়া গেছে।
শেরে বাংলা বালিকা উচ্চ বিদ্যালয়ে সকাল সাড়ে ১০টা থেকে এনএসআই-এর কনস্টেবল পদের পরীক্ষা শুরু হয়। পাশেই শেরে বাংলা কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ে একই সময়ে দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা অধিদপ্তরের বিভিন্ন পদের পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হয়।
এই কেন্দ্রে পরীক্ষা দিতে আসা মাগুরার বেলায়েত হোসেন বলেন, ‘অনেক কষ্ট করে ঢাকায় এসেছি পরীক্ষা দিতে। দুর সম্পর্কের এক ভাইয়ের বাসায় উঠেছি। সারা দিনে পাঁচটি পরীক্ষা পড়েছে। এখন চাইলেও সব পরীক্ষা দিতে পারব না। এটা আমার জন্য অনেক কষ্টের।’ তিনি বলেন, ‘পরীক্ষা আয়োজনের ক্ষেত্রে সমন্বয় থাকা উচিত ছিল। সমন্বয়হীনতার কারণে টাকা খরচ করে ঢাকায় এসেও সব পরীক্ষায় অংশ নিতে পারছি না।’
শায়লা পারভীন নামের আরেক পরীক্ষার্থী জানান, ‘আজ তাঁর তিনটি পরীক্ষার তারিখ পড়েছে। সকাল ৯টা থেকে ১০টার মধ্যে তিতাস গ্যাস ট্রান্সমিশন অ্যান্ড ডিস্ট্রিবিউশন কোম্পানি লিমিটেডের সাব অ্যাসিস্ট্যান্ট ইঞ্জিনিয়ার পদে নিয়োগের পরীক্ষা। এক ঘণ্টা পরই আবার সাধারণ বীমা করপোরেশনের পরীক্ষা। বিকেলে আরও একটি পরীক্ষা আছে। চাইলেও কোনোভাবে সব পরীক্ষায় অংশ নেওয়া যাচ্ছে না।’
শুক্রবারের সকালে ঘড়ির কাঁটা তখন সাড়ে ৯টার ঘরে। শেরেবাংলা বালিকা উচ্চবিদ্যালয়ে এনএসআই-এর ওয়াচার কনস্টেবল পদে পরীক্ষা দিতে এসেছেন নাটোরের রবিউল ইসলাম। চোখে মুখে ভীষণ বিরক্তি, সঙ্গে কিছুটা হতাশাও।
পরীক্ষা কেন্দ্রে ঢোকার আগ মুহূর্তে কথা হলো তাঁর সঙ্গে। বললেন, একই সময়ে তাঁর আরও একটি চাকরির পরীক্ষার সময় নির্ধারণ করায় সেটা বাদ দিতে হয়েছে। একই কেন্দ্রে এমন অভিযোগ করলেন আরও কয়েকজন পরীক্ষার্থী। রবিউলের মতো সমস্যায় পড়তে হয়েছে তাঁদেরও। একই দিনে অনেক পরীক্ষা অনুষ্ঠানের জন্য এমনটা হয়েছে বলে অভিযোগ করেন তাঁরা।
গতকাল শুক্রবার সরকারি ও বেসরকারি প্রতিষ্ঠানের ২১টি নিয়োগ পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হয়েছে। একই সময়ে একাধিক পরীক্ষার আয়োজন করায় ক্ষতির সম্মুখীন হয়েছেন অনেক পরীক্ষার্থী। পরীক্ষার্থীদের পাশাপাশি এ নিয়ে ক্ষুব্ধ অভিভাবকেরাও। তাঁরা বলছেন, পরীক্ষাগুলো সময় নিয়ে নিলে পরীক্ষার্থীদের জন্য ভালো হতো। কারণ করোনার সময় দীর্ঘ দিন পরীক্ষা বন্ধ ছিল। আর কটা দিন তো অপেক্ষা করা যেত।
জানা গেছে, করোনাভাইরাসের কারণে স্থগিত হওয়া নিয়োগ পরীক্ষাসহ বেশ কয়েকটি ব্যাংকের প্রবেশনারি পরীক্ষার আয়োজন করা হয় এই দিন। পরীক্ষাগুলো ঢাকার বিভিন্ন কেন্দ্রে দুই শিফটে অনুষ্ঠিত হয়। কয়েকটি পরীক্ষা কেন্দ্র ঘুরে পরীক্ষার্থী ও অভিভাবকদের ক্ষুব্ধ প্রতিক্রিয়া পাওয়া গেছে।
শেরে বাংলা বালিকা উচ্চ বিদ্যালয়ে সকাল সাড়ে ১০টা থেকে এনএসআই-এর কনস্টেবল পদের পরীক্ষা শুরু হয়। পাশেই শেরে বাংলা কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ে একই সময়ে দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা অধিদপ্তরের বিভিন্ন পদের পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হয়।
এই কেন্দ্রে পরীক্ষা দিতে আসা মাগুরার বেলায়েত হোসেন বলেন, ‘অনেক কষ্ট করে ঢাকায় এসেছি পরীক্ষা দিতে। দুর সম্পর্কের এক ভাইয়ের বাসায় উঠেছি। সারা দিনে পাঁচটি পরীক্ষা পড়েছে। এখন চাইলেও সব পরীক্ষা দিতে পারব না। এটা আমার জন্য অনেক কষ্টের।’ তিনি বলেন, ‘পরীক্ষা আয়োজনের ক্ষেত্রে সমন্বয় থাকা উচিত ছিল। সমন্বয়হীনতার কারণে টাকা খরচ করে ঢাকায় এসেও সব পরীক্ষায় অংশ নিতে পারছি না।’
শায়লা পারভীন নামের আরেক পরীক্ষার্থী জানান, ‘আজ তাঁর তিনটি পরীক্ষার তারিখ পড়েছে। সকাল ৯টা থেকে ১০টার মধ্যে তিতাস গ্যাস ট্রান্সমিশন অ্যান্ড ডিস্ট্রিবিউশন কোম্পানি লিমিটেডের সাব অ্যাসিস্ট্যান্ট ইঞ্জিনিয়ার পদে নিয়োগের পরীক্ষা। এক ঘণ্টা পরই আবার সাধারণ বীমা করপোরেশনের পরীক্ষা। বিকেলে আরও একটি পরীক্ষা আছে। চাইলেও কোনোভাবে সব পরীক্ষায় অংশ নেওয়া যাচ্ছে না।’
পটুয়াখালী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের নতুন ভবন নির্মাণে ২০১৪ সালে প্রকল্প অনুমোদন দিয়েছিল জাতীয় অর্থনৈতিক পরিষদের নির্বাহী কমিটি (একনেক)। প্রকল্পটির এক দশকে অর্থ বরাদ্দ ৫৪৬ কোটি টাকা থেকে বেড়ে ৬৫১ কোটি টাকায় দাঁড়িয়েছে। শেষ হয়েছে বর্ধিত মেয়াদও। তবু কাজ শেষ হয়নি। এতে কাঙ্ক্ষিত সেবা থেকে বঞ্চিত হচ্ছে জেলা
৪ ঘণ্টা আগেটানা বৃষ্টিপাত ও উজানের ঢলে উত্তরের নদ-নদীর পানি বেড়েছে; বিশেষ করে তিস্তা নদীর পানি বিভিন্ন পয়েন্টে বিপৎসীমা অতিক্রম করায় রংপুর বিভাগের অন্তত চার জেলায় বন্যা পরিস্থিতির আশঙ্কা দেখা দিয়েছে। কুড়িগ্রাম, লালমনিরহাট ও নীলফামারীর নদীতীরবর্তী নিম্নাঞ্চল এরই মধ্যে প্লাবিত হতে শুরু করেছে। পানি উন্নয়ন বোর্ড
৪ ঘণ্টা আগেরাজশাহী শহরের অর্ধেকের বেশি তরুণ মানসিকভাবে ভালো নেই। বিষণ্নতায় ভুগছেন তাঁরা। গবেষকেরা বলছেন, সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমের অতিরিক্ত ব্যবহারের কারণে এমন পরিস্থিতি তৈরি হয়েছে।
৪ ঘণ্টা আগেরংপুরের কাউনিয়ায় সারের নতুন দোকান উদ্বোধনকালে বিদ্যুতায়িত হয়ে দুজন মারা গেছেন। এ ঘটনায় আহত হয়েছেন আরও পাঁচজন। এর মধ্যে দুজনের অবস্থা আশঙ্কাজনক বলে জানা গেছে।
৭ ঘণ্টা আগে