ঢামেক প্রতিনিধি
রাজধানীর সেগুনবাগিচায় একটি আবাসিক হোটেল থেকে আদনান সাকিব (২৫) নামে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় (ঢাবি) ছাত্রের মরদেহ উদ্ধার করেছে পুলিশ। তিনি ঢাবি আন্তর্জাতিক সম্পর্ক বিভাগের ছাত্র ছিলেন। বুধবার দিবাগত রাত ২টার দিকে শাহবাগ থানার পুলিশ সেগুনবাগিচা কর্ণফুলী আবাসিক হোটেল থেকে মরদেহটি উদ্ধার করে। পরে ময়নাতদন্তের জন্য মরদেহ ঢাকা মেডিকেল কলেজ মর্গে পাঠায়।
জানা যায়, সাকিবের বাড়ি নীলফামারী জেলার ডিমলা উপজেলার উত্তর সোনাখুলি গ্রামে। বাবার নাম আব্দুল মালেক। ঢাবির আন্তর্জাতিক সম্পর্ক বিভাগের ২০১৪-১৫ শিক্ষাবর্ষের ছাত্র তিনি। থাকতেন সার্জেন্ট জহুরুল হক হলে।
শাহবাগ থানার এসআই পলাশ সাহা জানান, গতকাল রাতে সাকিবের নিখোঁজের বিষয়ে শাহবাগ থানায় একটি সাধারণ ডায়েরি (জিডি) করেন তাঁর স্ত্রী। এরপর ফোন নম্বর ট্র্যাকিং করে লোকেশন পাওয়া যায় সেগুনবাগিচা কর্ণফুলী আবাসিক হোটেল। রাত ২টার দিকে হোটেলে গিয়ে রেজিস্ট্রেশনে তাঁর নাম পাওয়া যায়। তখন হোটেলটির দ্বিতীয় তলায় ১০৭ নম্বর রুমে গিয়ে তাঁকে ডাকাডাকি করা হলেও কোনো সাড়া না পেয়ে একপর্যায়ে রুমের দরজা ভাঙা হয়। ভেতরে ঢুকে দেখা যায় ফ্যানের সঙ্গে নাইলনের রশি পেঁচিয়ে গলায় ফাঁস লাগিয়ে ঝুলছেন আদনান।
স্বজন ও বন্ধুদের বরাত দিয়ে এসআই পলাশ জানান, সাকিব দীর্ঘদিন ধরে মানসিক সমস্যায় ভুগছিলেন। সবকিছুই ভুলে যেতেন তিনি। এসব কারণে তিনি হতাশাগ্রস্ত ছিলেন। গত মঙ্গলবার সন্ধ্যার পর থেকে পরিবার তাঁর সঙ্গে ফোনে যোগাযোগ করতে পারছিল না। ফোনে কল হলেও রিসিভ করছিলেন না তিনি।
এসআই জানান, হোটেলের রেজিস্ট্রেশনে দেখা গেছে মঙ্গলবার সন্ধ্যায় তিনি ওই আবাসিক হোটেলের ১০৭ নম্বর কক্ষ ভাড়া নেন। হোটেলে তিনি বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি পরীক্ষার তথ্য দিয়ে উঠেছেন। একটি সুইসাইডাল নোট উদ্ধার করা হয়েছে কক্ষ থেকে, যাতে তাঁর মৃত্যুতে কারও দোষ নেই বলে লিখে গেছেন। প্রাথমিকভাবে এটা আত্মহত্যা মনে হলেও বিস্তারিত তদন্ত করে দেখা হচ্ছে এবং ময়নাতদন্তের প্রতিবেদন পেলে মৃত্যুর সঠিক কারণ জানা যাবে।
রাজধানীর সেগুনবাগিচায় একটি আবাসিক হোটেল থেকে আদনান সাকিব (২৫) নামে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় (ঢাবি) ছাত্রের মরদেহ উদ্ধার করেছে পুলিশ। তিনি ঢাবি আন্তর্জাতিক সম্পর্ক বিভাগের ছাত্র ছিলেন। বুধবার দিবাগত রাত ২টার দিকে শাহবাগ থানার পুলিশ সেগুনবাগিচা কর্ণফুলী আবাসিক হোটেল থেকে মরদেহটি উদ্ধার করে। পরে ময়নাতদন্তের জন্য মরদেহ ঢাকা মেডিকেল কলেজ মর্গে পাঠায়।
জানা যায়, সাকিবের বাড়ি নীলফামারী জেলার ডিমলা উপজেলার উত্তর সোনাখুলি গ্রামে। বাবার নাম আব্দুল মালেক। ঢাবির আন্তর্জাতিক সম্পর্ক বিভাগের ২০১৪-১৫ শিক্ষাবর্ষের ছাত্র তিনি। থাকতেন সার্জেন্ট জহুরুল হক হলে।
শাহবাগ থানার এসআই পলাশ সাহা জানান, গতকাল রাতে সাকিবের নিখোঁজের বিষয়ে শাহবাগ থানায় একটি সাধারণ ডায়েরি (জিডি) করেন তাঁর স্ত্রী। এরপর ফোন নম্বর ট্র্যাকিং করে লোকেশন পাওয়া যায় সেগুনবাগিচা কর্ণফুলী আবাসিক হোটেল। রাত ২টার দিকে হোটেলে গিয়ে রেজিস্ট্রেশনে তাঁর নাম পাওয়া যায়। তখন হোটেলটির দ্বিতীয় তলায় ১০৭ নম্বর রুমে গিয়ে তাঁকে ডাকাডাকি করা হলেও কোনো সাড়া না পেয়ে একপর্যায়ে রুমের দরজা ভাঙা হয়। ভেতরে ঢুকে দেখা যায় ফ্যানের সঙ্গে নাইলনের রশি পেঁচিয়ে গলায় ফাঁস লাগিয়ে ঝুলছেন আদনান।
স্বজন ও বন্ধুদের বরাত দিয়ে এসআই পলাশ জানান, সাকিব দীর্ঘদিন ধরে মানসিক সমস্যায় ভুগছিলেন। সবকিছুই ভুলে যেতেন তিনি। এসব কারণে তিনি হতাশাগ্রস্ত ছিলেন। গত মঙ্গলবার সন্ধ্যার পর থেকে পরিবার তাঁর সঙ্গে ফোনে যোগাযোগ করতে পারছিল না। ফোনে কল হলেও রিসিভ করছিলেন না তিনি।
এসআই জানান, হোটেলের রেজিস্ট্রেশনে দেখা গেছে মঙ্গলবার সন্ধ্যায় তিনি ওই আবাসিক হোটেলের ১০৭ নম্বর কক্ষ ভাড়া নেন। হোটেলে তিনি বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি পরীক্ষার তথ্য দিয়ে উঠেছেন। একটি সুইসাইডাল নোট উদ্ধার করা হয়েছে কক্ষ থেকে, যাতে তাঁর মৃত্যুতে কারও দোষ নেই বলে লিখে গেছেন। প্রাথমিকভাবে এটা আত্মহত্যা মনে হলেও বিস্তারিত তদন্ত করে দেখা হচ্ছে এবং ময়নাতদন্তের প্রতিবেদন পেলে মৃত্যুর সঠিক কারণ জানা যাবে।
ঈদের দিন বিকেলে খেলতে ছিল হামজা। এ সময় পরিবারের সদস্যদের অগোচরে বাড়ির পাশে পুকুরে পড়ে যায় শিশুটি। অনেক খোঁজাখুঁজি করে একপর্যায়ে তাকে পুকুর পানিতে ভাসতে দেখেন স্বজনেরা। পরে দ্রুত উদ্ধার করে মাদারীপুর ২৫০ শয্যা জেলা হাসপাতালে নিলে কর্তব্যরত চিকিৎসক শিশুটিকে মৃত ঘোষণা করেন।
৬ মিনিট আগেআসমা বলেন, ‘মাংসের দাম বেশি। তাই সরা বছর গরুর মাংস কেনার সামর্থ্য হয় না। আমরাও মানুষ। আমাদেরও খেতে ইচ্ছে করে। তাই এক টুকরো মাংসের আশায় ঈদের দিনে ব্যাগ নিয়ে শহরে এসেছি।’
১ ঘণ্টা আগেসারিয়াকান্দিতে দাদা বাড়ি ঈদ করতে এসে পুকুরে ডুবে আদুরী আক্তার (৯) নামের এক শিশুর মৃত্যু হয়েছে। আজ শনিবার দুপুরের দিকে উপজেলার ফুলবাড়ি ইউনিয়নের ছাগলধরা গ্রামে এ ঘটনা ঘটে।
২ ঘণ্টা আগেমোর্শেদুর রহমান কামাল বলেন, ‘আজকে ঈদের দিন। সবাই আনন্দ করতাছে। আর আমি আমার পরিবার ও প্রতিবেশী লোকজন নিয়া পুকুর থেকে মরা মাছ তুলতেছি। আমার জানা মতে তো কোনো শত্রু নেই। তাইলে কেডা আমার এই ক্ষতিটা করল। দুই পুকুরে প্রায় ১০ লাখ টাকার মাছ ছিল আমার। সব মইরা শেষ। ১৫ বছরের জমানো পুঁজি সব শেষ।
২ ঘণ্টা আগে