নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
স্মার্ট বাংলাদেশ বিনির্মাণ ও ভিশন-২০৪১ এবং ডেল্টা প্ল্যান-২১০০ বাস্তবায়নে দেশের প্রকৌশলীদের শীর্ষ সংগঠন ইঞ্জিনিয়ার্স ইনস্টিটিউশন আগামীতে সরকারের পাশে থাকবে বলে প্রত্যয় ব্যক্ত করেছে সংস্থাটির নেতারা।
আজ মঙ্গলবার সকালে রাজধানীর রমনায় সংস্থাটির ৭৬ তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকীর উদ্বোধনকালে এ প্রত্যয়ের কথা জানান সংস্থার সভাপতি ইঞ্জিনিয়ার মো. আবদুস সবুর।
এ দিন সকাল ৮টায় ইনস্টিটিউশনের সভাপতি ইঞ্জিনিয়ার মো. আবদুস সবুরের নেতৃত্বে জাতীয় পতাকা এবং আইইবির মুখপাত্র ও সাধারণ সম্পাদক ইঞ্জিনিয়ার এস এম মঞ্জুরুল হক মঞ্জু আইইবির পতাকা উত্তোলনের মধ্য দিয়ে প্রতিষ্ঠাবার্ষিকীর কর্মসূচি শুরু হয়।
অনুষ্ঠানে ইঞ্জিনিয়ার মো. আবদুস সবুর বলেন, ‘প্রধানমন্ত্রীর স্মার্ট বাংলাদেশ বিনির্মাণ ও ভিশন-২০৪১, ডেল্টা প্ল্যান-২১০০ বাস্তবায়নে দেশের প্রকৌশলীরা দৃঢ় অঙ্গীকারবদ্ধ। সরকারকে প্রযুক্তি ও বিজ্ঞান বিষয়ে যেকোনো পরামর্শ দিতে আইইবি সক্ষম। সরকারকে যেকোনো সহায়তা করতে আইইবির প্রকৌশলীরা সদা প্রস্তুত রয়েছে।
এ সময় দেশের প্রকৌশল পেশার মানোন্নয়নে নানা দাবি জানান এস এম মঞ্জুরুল হক মঞ্জু। প্রকৌশলীদের পদোন্নতি এবং পদায়ন নিশ্চিত করা, পলিটেকনিক শিক্ষকদের বর্তমান চাকরি কাঠামো পরিবর্তন, বিভিন্ন প্রকৌশল সংস্থাসমূহকে (এলজিইডি) বিসিএস ক্যাডারভুক্তকরণ, বিসিএস পানি সম্পদ ক্যাডার-বিসিএস টেলিকম-বিসিএস টেক্সটাইল ক্যাডার চালু, প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ে প্রকৌশল উইং সৃষ্টি, বিভিন্ন প্রকল্পে কারিগরিক ব্যক্তিদের প্রজেক্ট ডাইরেক্টর (পিডি) নিয়োগ করা এবং বিউবোর নিয়ন্ত্রণাধীন সব বিদ্যুৎ সেক্টরকে সমন্বিত করার দাবি জানান তিনি।
অনুষ্ঠানের পর প্রকৌশলীদের সম্মিলিত শপথ গ্রহণ, উৎসব র্যালি অনুষ্ঠিত হয়। র্যালি শেষে সংস্থার সেমিনার রুমে প্রতিষ্ঠাবার্ষিকীর কেক কাটেন সংস্থার নেতৃবৃন্দ। এ সময় সরকার আগামীর বাংলাদেশ বিনির্মাণে প্রকৌশলীদের জন্য দাবিগুলো বাস্তবায়ন করবেন বলে আশা প্রকাশ করেন আইইবির নেতারা।
উল্লেখ্য, ১৯৪৮ সালের ৭ মে ‘উন্নত জগৎ গঠন করুন’ স্লোগানে ইঞ্জিনিয়ার্স ইনস্টিটিউশন, বাংলাদেশ (আইইবি) প্রতিষ্ঠা করা হয়। বর্তমানে আইইবির সদস্য সংখ্যা প্রায় সত্তর হাজার। আইইবির ১৮টি কেন্দ্র, ৩৪টি উপকেন্দ্র ও ১৪টি ওভারসিজ চ্যাপ্টারে প্রতিষ্ঠাবার্ষিকীর কর্মসূচি একযোগে পালন করা হয়েছে।
প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী অনুষ্ঠানে আরও উপস্থিত ছিলেন—আইইবির ভাইস প্রেসিডেন্ট ইঞ্জিনিয়ার মো. শাহাদাৎ হোসেন শিবলু, ইঞ্জিনিয়ার খন্দকার মঞ্জুর মোর্শেদ, ইঞ্জিনিয়ার মো. নুরুজ্জামান, ইঞ্জিনিয়ার কাজী খায়রুল বাশার, সহকারী সাধারণ সম্পাদক ইঞ্জিনিয়ার শেখ তাজুল ইসলাম তুহিন, ইঞ্জিনিয়ার অমিত কুমার চক্রবর্তী, ইঞ্জিনিয়ার রনক আহসানসহ আইইবির বিভিন্ন বিভাগ, কেন্দ্র ও উপকেন্দ্রের নেতারা।
স্মার্ট বাংলাদেশ বিনির্মাণ ও ভিশন-২০৪১ এবং ডেল্টা প্ল্যান-২১০০ বাস্তবায়নে দেশের প্রকৌশলীদের শীর্ষ সংগঠন ইঞ্জিনিয়ার্স ইনস্টিটিউশন আগামীতে সরকারের পাশে থাকবে বলে প্রত্যয় ব্যক্ত করেছে সংস্থাটির নেতারা।
আজ মঙ্গলবার সকালে রাজধানীর রমনায় সংস্থাটির ৭৬ তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকীর উদ্বোধনকালে এ প্রত্যয়ের কথা জানান সংস্থার সভাপতি ইঞ্জিনিয়ার মো. আবদুস সবুর।
এ দিন সকাল ৮টায় ইনস্টিটিউশনের সভাপতি ইঞ্জিনিয়ার মো. আবদুস সবুরের নেতৃত্বে জাতীয় পতাকা এবং আইইবির মুখপাত্র ও সাধারণ সম্পাদক ইঞ্জিনিয়ার এস এম মঞ্জুরুল হক মঞ্জু আইইবির পতাকা উত্তোলনের মধ্য দিয়ে প্রতিষ্ঠাবার্ষিকীর কর্মসূচি শুরু হয়।
অনুষ্ঠানে ইঞ্জিনিয়ার মো. আবদুস সবুর বলেন, ‘প্রধানমন্ত্রীর স্মার্ট বাংলাদেশ বিনির্মাণ ও ভিশন-২০৪১, ডেল্টা প্ল্যান-২১০০ বাস্তবায়নে দেশের প্রকৌশলীরা দৃঢ় অঙ্গীকারবদ্ধ। সরকারকে প্রযুক্তি ও বিজ্ঞান বিষয়ে যেকোনো পরামর্শ দিতে আইইবি সক্ষম। সরকারকে যেকোনো সহায়তা করতে আইইবির প্রকৌশলীরা সদা প্রস্তুত রয়েছে।
এ সময় দেশের প্রকৌশল পেশার মানোন্নয়নে নানা দাবি জানান এস এম মঞ্জুরুল হক মঞ্জু। প্রকৌশলীদের পদোন্নতি এবং পদায়ন নিশ্চিত করা, পলিটেকনিক শিক্ষকদের বর্তমান চাকরি কাঠামো পরিবর্তন, বিভিন্ন প্রকৌশল সংস্থাসমূহকে (এলজিইডি) বিসিএস ক্যাডারভুক্তকরণ, বিসিএস পানি সম্পদ ক্যাডার-বিসিএস টেলিকম-বিসিএস টেক্সটাইল ক্যাডার চালু, প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ে প্রকৌশল উইং সৃষ্টি, বিভিন্ন প্রকল্পে কারিগরিক ব্যক্তিদের প্রজেক্ট ডাইরেক্টর (পিডি) নিয়োগ করা এবং বিউবোর নিয়ন্ত্রণাধীন সব বিদ্যুৎ সেক্টরকে সমন্বিত করার দাবি জানান তিনি।
অনুষ্ঠানের পর প্রকৌশলীদের সম্মিলিত শপথ গ্রহণ, উৎসব র্যালি অনুষ্ঠিত হয়। র্যালি শেষে সংস্থার সেমিনার রুমে প্রতিষ্ঠাবার্ষিকীর কেক কাটেন সংস্থার নেতৃবৃন্দ। এ সময় সরকার আগামীর বাংলাদেশ বিনির্মাণে প্রকৌশলীদের জন্য দাবিগুলো বাস্তবায়ন করবেন বলে আশা প্রকাশ করেন আইইবির নেতারা।
উল্লেখ্য, ১৯৪৮ সালের ৭ মে ‘উন্নত জগৎ গঠন করুন’ স্লোগানে ইঞ্জিনিয়ার্স ইনস্টিটিউশন, বাংলাদেশ (আইইবি) প্রতিষ্ঠা করা হয়। বর্তমানে আইইবির সদস্য সংখ্যা প্রায় সত্তর হাজার। আইইবির ১৮টি কেন্দ্র, ৩৪টি উপকেন্দ্র ও ১৪টি ওভারসিজ চ্যাপ্টারে প্রতিষ্ঠাবার্ষিকীর কর্মসূচি একযোগে পালন করা হয়েছে।
প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী অনুষ্ঠানে আরও উপস্থিত ছিলেন—আইইবির ভাইস প্রেসিডেন্ট ইঞ্জিনিয়ার মো. শাহাদাৎ হোসেন শিবলু, ইঞ্জিনিয়ার খন্দকার মঞ্জুর মোর্শেদ, ইঞ্জিনিয়ার মো. নুরুজ্জামান, ইঞ্জিনিয়ার কাজী খায়রুল বাশার, সহকারী সাধারণ সম্পাদক ইঞ্জিনিয়ার শেখ তাজুল ইসলাম তুহিন, ইঞ্জিনিয়ার অমিত কুমার চক্রবর্তী, ইঞ্জিনিয়ার রনক আহসানসহ আইইবির বিভিন্ন বিভাগ, কেন্দ্র ও উপকেন্দ্রের নেতারা।
ঈদের দিন বিকেলে খেলতে ছিল হামজা। এ সময় পরিবারের সদস্যদের অগোচরে বাড়ির পাশে পুকুরে পড়ে যায় শিশুটি। অনেক খোঁজাখুঁজি করে একপর্যায়ে তাকে পুকুর পানিতে ভাসতে দেখেন স্বজনেরা। পরে দ্রুত উদ্ধার করে মাদারীপুর ২৫০ শয্যা জেলা হাসপাতালে নিলে কর্তব্যরত চিকিৎসক শিশুটিকে মৃত ঘোষণা করেন।
৬ মিনিট আগেআসমা বলেন, ‘মাংসের দাম বেশি। তাই সরা বছর গরুর মাংস কেনার সামর্থ্য হয় না। আমরাও মানুষ। আমাদেরও খেতে ইচ্ছে করে। তাই এক টুকরো মাংসের আশায় ঈদের দিনে ব্যাগ নিয়ে শহরে এসেছি।’
১ ঘণ্টা আগেসারিয়াকান্দিতে দাদা বাড়ি ঈদ করতে এসে পুকুরে ডুবে আদুরী আক্তার (৯) নামের এক শিশুর মৃত্যু হয়েছে। আজ শনিবার দুপুরের দিকে উপজেলার ফুলবাড়ি ইউনিয়নের ছাগলধরা গ্রামে এ ঘটনা ঘটে।
২ ঘণ্টা আগেমোর্শেদুর রহমান কামাল বলেন, ‘আজকে ঈদের দিন। সবাই আনন্দ করতাছে। আর আমি আমার পরিবার ও প্রতিবেশী লোকজন নিয়া পুকুর থেকে মরা মাছ তুলতেছি। আমার জানা মতে তো কোনো শত্রু নেই। তাইলে কেডা আমার এই ক্ষতিটা করল। দুই পুকুরে প্রায় ১০ লাখ টাকার মাছ ছিল আমার। সব মইরা শেষ। ১৫ বছরের জমানো পুঁজি সব শেষ।
২ ঘণ্টা আগে