নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
বাংলাদেশে অটোরিকশা-ইজিবাইকের সংখ্যা প্রায় ৪০ লাখ। যার অধিকাংশই অবৈধভাবে চলছে এবং সরকার এর থেকে কোনো রাজস্ব পাচ্ছে না। রাজস্বের টাকাগুলো চাঁদাবাজির মাধ্যমে চলে যাচ্ছে তৃতীয় পক্ষের হাতে। এসব অটোরিকশা লাইসেন্সের আওতায় এনে সরকারকে আগামী ৫ বছরে প্রায় ৮ হাজার কোটি টাকা রাজস্ব দিতে প্রস্তুত বলে জানিয়েছে বাংলাদেশ ইলেকট্রিক ব্যাটারি অ্যান্ড মোটরচালিত অটোরিকশা অটোবাইক সার্ভিস লিমিটেড।
আজ মঙ্গলবার সকালে জাতীয় প্রেসক্লাবের আবদুস সালাম হলে বাংলাদেশ ইলেকট্রিক ব্যাটারি অ্যান্ড মোটরচালিত অটোরিকশা অটোবাইক সার্ভিস লিমিটেডের দীর্ঘমেয়াদি পরিকল্পনা বাস্তবায়নের লক্ষ্যে আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে এসব কথা বলেন সংগঠনটির ব্যবস্থাপনা পরিচালক মো. আবুল কালাম।
এ সময় সংবাদ সম্মেলনে আরও উপস্থিত ছিলেন সংগঠনের আইনবিষয়ক সম্পাদক অ্যাডভোকেট মোহাম্মদ জাহিদুল ইসলাম, ডিরেক্টর মো. মুজিবুর রহমান রানা, আক্তার আহমেদ, মার্কেটিং ম্যানেজার আনোয়ারুল কবির প্রমুখ।
লিখিত বক্তব্যে ব্যবস্থাপনা পরিচালক মো. আবুল কালাম বলেন, ২০১৯ সালের ২৪ ডিসেম্বর ও ২৩ সালের ১৮ সেপ্টেম্বর সরকারের বিভিন্ন স্তরে দশ বছরে বিআরটিএকে ইজিবাইকের রেজিস্ট্রেশন ফি ও প্রশিক্ষণ বাবদ আনুমানিক ৮ হাজার কোটি টাকা রাজস্ব দেওয়া হবে জানিয়ে আবেদন করা হয়। বিচারপতি হাসান ফয়েজ সিদ্দিকী ২২ সালের ৪ এপ্রিল এর আদেশ অনুযায়ী মহাসড়ক ব্যতীত অন্যান্য সকল সড়কে ব্যাটারিচালিত ইজিবাইক চলাচলে বৈধতার আদেশ দেন।
আবুল কালাম আরও বলেন, ২০১৮ সালে বিআরটিএ এর নীতিমালা অনুযায়ী ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা-অটোবাইক আনুমানিক ৪০ লাখ অবৈধ অটোরিকশা অটোবাইক চলছে। মন্ত্রণালয় এই গাড়িগুলোকে নীতিমালায় আনতে পারছে না এবং উচ্ছেদও করতে পারছে না। ফলে গাড়িগুলো থেকে দেশের একটি সংঘবদ্ধ চক্র পরিবহন খাতকে জিম্মি করে ও বিআরটিএকে হাত করে প্রতি মাসে শত শত কোটি টাকা চাঁদাবাজি করছে। যার ফলে সরকার হাজার হাজার কোটি টাকা রাজস্ব হারাচ্ছে। সরকারি কর্মকর্তা ও কর্মচারীরা রাজস্ব বৃদ্ধির চেষ্টা করছে না।
তিনি আরও বলেন, ‘আমার কোম্পানির লোগো ও ব্যানার ব্যবহার করে সারা বাংলাদেশ থেকে কাজ পরিচালনা করে সরকারের তিন সংস্থা এনবিআর, বিআরটিএ, স্থানীয় সরকার বিভাগকে রাজস্ব দিতে ইচ্ছুক। তাঁদের আগামী পাঁচ বছরের মধ্যে আনুমানিক ৮ হাজার কোটি টাকা ১৫ শতাংশ ভ্যাট, ৫ শতাংশ ট্যাক্স প্রদান করতে আগ্রহী।’
বাংলাদেশে অটোরিকশা-ইজিবাইকের সংখ্যা প্রায় ৪০ লাখ। যার অধিকাংশই অবৈধভাবে চলছে এবং সরকার এর থেকে কোনো রাজস্ব পাচ্ছে না। রাজস্বের টাকাগুলো চাঁদাবাজির মাধ্যমে চলে যাচ্ছে তৃতীয় পক্ষের হাতে। এসব অটোরিকশা লাইসেন্সের আওতায় এনে সরকারকে আগামী ৫ বছরে প্রায় ৮ হাজার কোটি টাকা রাজস্ব দিতে প্রস্তুত বলে জানিয়েছে বাংলাদেশ ইলেকট্রিক ব্যাটারি অ্যান্ড মোটরচালিত অটোরিকশা অটোবাইক সার্ভিস লিমিটেড।
আজ মঙ্গলবার সকালে জাতীয় প্রেসক্লাবের আবদুস সালাম হলে বাংলাদেশ ইলেকট্রিক ব্যাটারি অ্যান্ড মোটরচালিত অটোরিকশা অটোবাইক সার্ভিস লিমিটেডের দীর্ঘমেয়াদি পরিকল্পনা বাস্তবায়নের লক্ষ্যে আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে এসব কথা বলেন সংগঠনটির ব্যবস্থাপনা পরিচালক মো. আবুল কালাম।
এ সময় সংবাদ সম্মেলনে আরও উপস্থিত ছিলেন সংগঠনের আইনবিষয়ক সম্পাদক অ্যাডভোকেট মোহাম্মদ জাহিদুল ইসলাম, ডিরেক্টর মো. মুজিবুর রহমান রানা, আক্তার আহমেদ, মার্কেটিং ম্যানেজার আনোয়ারুল কবির প্রমুখ।
লিখিত বক্তব্যে ব্যবস্থাপনা পরিচালক মো. আবুল কালাম বলেন, ২০১৯ সালের ২৪ ডিসেম্বর ও ২৩ সালের ১৮ সেপ্টেম্বর সরকারের বিভিন্ন স্তরে দশ বছরে বিআরটিএকে ইজিবাইকের রেজিস্ট্রেশন ফি ও প্রশিক্ষণ বাবদ আনুমানিক ৮ হাজার কোটি টাকা রাজস্ব দেওয়া হবে জানিয়ে আবেদন করা হয়। বিচারপতি হাসান ফয়েজ সিদ্দিকী ২২ সালের ৪ এপ্রিল এর আদেশ অনুযায়ী মহাসড়ক ব্যতীত অন্যান্য সকল সড়কে ব্যাটারিচালিত ইজিবাইক চলাচলে বৈধতার আদেশ দেন।
আবুল কালাম আরও বলেন, ২০১৮ সালে বিআরটিএ এর নীতিমালা অনুযায়ী ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা-অটোবাইক আনুমানিক ৪০ লাখ অবৈধ অটোরিকশা অটোবাইক চলছে। মন্ত্রণালয় এই গাড়িগুলোকে নীতিমালায় আনতে পারছে না এবং উচ্ছেদও করতে পারছে না। ফলে গাড়িগুলো থেকে দেশের একটি সংঘবদ্ধ চক্র পরিবহন খাতকে জিম্মি করে ও বিআরটিএকে হাত করে প্রতি মাসে শত শত কোটি টাকা চাঁদাবাজি করছে। যার ফলে সরকার হাজার হাজার কোটি টাকা রাজস্ব হারাচ্ছে। সরকারি কর্মকর্তা ও কর্মচারীরা রাজস্ব বৃদ্ধির চেষ্টা করছে না।
তিনি আরও বলেন, ‘আমার কোম্পানির লোগো ও ব্যানার ব্যবহার করে সারা বাংলাদেশ থেকে কাজ পরিচালনা করে সরকারের তিন সংস্থা এনবিআর, বিআরটিএ, স্থানীয় সরকার বিভাগকে রাজস্ব দিতে ইচ্ছুক। তাঁদের আগামী পাঁচ বছরের মধ্যে আনুমানিক ৮ হাজার কোটি টাকা ১৫ শতাংশ ভ্যাট, ৫ শতাংশ ট্যাক্স প্রদান করতে আগ্রহী।’
চট্টগ্রাম নগরীকে কোরবানির বর্জ্যমুক্ত এবং একই সঙ্গে কোরবানির বর্জ্য অপসারণ কার্যক্রমের সমাপ্তির ঘোষণা করা হয়েছে। আজ শনিবার সন্ধ্যা নগরীর দামপাড়া চট্টগ্রাম সিটি করপোরেশনের (চসিক) কন্ট্রোল রুমে মেয়র ডা. শাহাদাত হোসেন এই ঘোষণার কথা জানান।
৬ মিনিট আগেশেরপুরের শ্রীবরদী উপজেলায় ডোবায় পড়ে দুই শিশুর মৃত্যু হয়েছে। আজ শনিবার বিকেলে উপজেলার কাকিলাকুড়া ইউনিয়নের মলামারি গ্রামে এ ঘটনা ঘটে।
৮ মিনিট আগেঈদের চার দিন পর মেয়ের বিয়ে, তাই ঈদের সঙ্গে বিয়ের প্রস্তুতিও নিয়েছিলেন চট্টগ্রামের আনোয়ারার অটোচালক জানে আলম। করেছেন আত্মীয়–স্বজনদের কাছ থেকে ধারদেনাও। হঠাৎ ঈদের দিন সকালে লাগা আগুন থেকে কোনো রকম প্রাণে বাঁচলেও সংসারের সবকিছু পুড়ে ছাই হয়ে যায়।
১১ মিনিট আগেবিকেল পর্যন্ত বগুড়া শহরের বিভিন্ন এলাকা ঘুরে দেখা গেছে, মৌসুমি ব্যবসায়ীরা চামড়া বিক্রি করার জন্য বিভিন্ন স্থানে নিয়ে বসে আছেন। কাঙ্ক্ষিত দাম না পাওয়ায় তাঁরা চামড়া বিক্রি করতে পারছেন না।
১৩ মিনিট আগে