Ajker Patrika

রায়েরবাগে নির্মাণাধীন ভবন থেকে পড়ে শ্রমিক নিহত

ঢামেক প্রতিনিধি
রায়েরবাগে নির্মাণাধীন ভবন থেকে পড়ে শ্রমিক নিহত

রাজধানীর রায়েরবাগে নির্মাণাধীন ভবনের কাজ করার সময় নিচে পড়ে রুবেল (৩০) নামে এক শ্রমিক মারা গেছেন। এ ঘটনায় আহত হয়েছে নয়ন (২৫) নামে আরেক শ্রমিক। 

আজ সোমবার সকাল ১০টার দিকে রায়েরবাগ মসজিদ গলিতে এ দুর্ঘটনা ঘটে। ঘটনাস্থলেই মৃত্যু হয় রুবেলের। আহত অবস্থায় নয়নকে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে। 

তাঁদের সহকর্মী আব্দুর রহিম জানান, তাঁরা কয়েক বছর ধরে নির্মাণাধীন ভবনটিতে রাজমিস্ত্রি হিসেবে কাজ করছেন। আজ সকালে ১০ তলা ভবনের ৮ম তলার বাইরের দেয়ালে মাচান বেঁধে কাজ করছিলেন রুবেল ও নয়ন। হঠাৎ মাচান ভেঙে দু’জনই নিচে পড়ে যান। ঘটনাস্থলেই মারা যান রুবেল। আহত নয়নকে দ্রুত ঢাকা মেডিকেলের জরুরি বিভাগে নেওয়া হয়। 

সহকর্মীরা জানান, রুবেলের বাড়ি রাজশাহী জেলার গোদাগাড়ী উপজেলায়। তাঁর বাবার নাম তাহাজুল ইসলাম। আহত নয়নের বাড়িও একই উপজেলায়। বাবার নাম মোহাম্মদ নবী। তাঁরা দুজনে নির্মাণাধীন ভবনেই থাকতেন।

কদমতলী থানার উপপরিদর্শক (এসআই) শংকর কুমার জানান, নির্মাণাধীন ভবনের আট তলায় কাজ করার সময় নিচে পড়ে গিয়ে একজন নিহত ও একজন আহত হওয়ার ঘটনা ঘটেছে। মৃতদেহ ময়নাতদন্ত করা হবে।

Google News Icon

সর্বশেষ খবর পেতে Google News ফিড ফলো করুন

এলাকার খবর
Loading...

সম্পর্কিত

জুলাই স্মৃতি ফাউন্ডেশনের কর্মকর্তাসহ ১০ জনের বিরুদ্ধে মামলা

‎নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা‎
জুলাই স্মৃতি ফাউন্ডেশনের কর্মকর্তাসহ ১০ জনের বিরুদ্ধে মামলা

মারধর ও নির্যাতনের অভিযোগে জুলাই শহীদ স্মৃতি ফাউন্ডেশনের কর্মকর্তাসহ ১০ জনের বিরুদ্ধে ঢাকার আদালতে মামলা হয়েছে। আজ বৃহস্পতিবার (৬ নভেম্বর) ঢাকার মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট মো. হাসিবুজ্জামানের আদালতে জাহাঙ্গীর আলম নামের এক ব্যক্তি নিজে বাদী হয়ে মামলা করেন। তিনি নিজেকে জুলাই যোদ্ধা দাবি করেছেন।

আদালত বাদীর অভিযোগ গ্রহণ করে শাহবাগ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তাকে (ওসি) তদন্ত করে প্রতিবেদন দাখিলের নির্দেশ দিয়েছেন। বাদীর আইনজীবী ইলতুৎমিশ সওদাগর এ্যানি বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।

যাঁদের বিরুদ্ধে মামলা করা হয়েছে তাঁরা হলেন ফাউন্ডেশনের সিনিয়র ভেরিফিকেশন কর্মকর্তার ইফতেখার হোসেন, কর্মকর্তা সাইদুর রহমান শাহিদ, সাগর, আফজালুর রহমান সায়েম, ফাতেমা আফরিন পায়েল, আলিফ, জাহিদ, মেহেদী হাসান প্রিন্স, এক্সিকিউটিভ মেম্বার সাবরিনা আফরোজ শ্রাবন্তী ও সোনিয়া আক্তার লুবনা।

মামলার অভিযোগে বলা হয়েছে, বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনের সক্রিয় কর্মী ছিলেন জাহাঙ্গীর আলম। তিনি গত বছরের ১৮ জুলাই কাঁচপুর ব্রিজ এলাকায় পুলিশ ও আওয়ামী সন্ত্রাসীদের আক্রমণে গুলিবিদ্ধ হন। জুলাই ফাউন্ডেশন, বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে আহত ও শহীদ পরিবারের সাহায্যে এগিয়ে আসে। এরই ধারাবাহিকতায় চলতি বছরের ২৭ মে দুপুর ১২টার দিকে বাদী জাহাঙ্গীর আলম জুলাই ফাউন্ডেশনের অফিসে যান। সেখানে গিয়ে তিনি জুলাই ফাউন্ডেশনের কর্মকর্তাদের সঙ্গে সাক্ষাৎ করেন। অনুদান চেয়ে তিনি কিছু দালিলিক প্রমাণ জমা দেন।

অভিযোগে বলা হয়েছে, পরে আসামিরা জুলাই ফাউন্ডেশনে একটি আলোবিহীন কক্ষে নিয়ে যান। সেখানে নিয়ে তাঁকে মারধর শুরু করেন। এ সময় এলোপাতাড়িভাবে জিআই পাইপ দিয়ে সজোরে তাঁর মাথা বরাবর আঘাত করা হয়। এতে ভুক্তভোগী জাহাঙ্গীর অজ্ঞান হয়ে যান। দীর্ঘ সময় পর জ্ঞান ফিরে এলে আসামিরা ফের তাঁকে মারধর শুরু করেন।

অভিযোগে আরও বলা হয়, জাহাঙ্গীরকে ভুয়া জুলাই যোদ্ধা—একথা বলার জন্য চাপ প্রয়োগ করেন তাঁরা। এ সময় তাঁর মোবাইল ফোন কেড়ে নেওয়া হয়। তাঁর ফেসবুকে বিভিন্ন পোস্ট ও ছবি দেখে আবার এলোপাতাড়ি কিলঘুষি মারা হয়। তাঁরা জানতে চান, বিএনপি নেতার সঙ্গে তাঁর ছবি কেন। পরে আসামিরা জোরপূর্বক তাঁর ডান হাতে একটি ইনজেকশন পুশ করেন। এ ছাড়া আসামিরা তাঁকে রাস্তায় অচেতন অবস্থা ফেলে দেন। পরে তিনি নারায়ণগঞ্জ খানপুর জেনারেল হাসপাতালে চিকিৎসা নেন।

উল্লেখ্য, জুলাই যোদ্ধা দাবি করা বুলবুল শিকদার নামের আরেক ব্যক্তিকে নির্যাতনের অভিযোগে তাঁর স্ত্রী সাবিনা ইয়াসমিন বাদী হয়ে গত ১৪ অক্টোবর জুলাই ফাউন্ডেশনের ১০ কর্মকর্তাসহ ১৩ জনের বিরুদ্ধে মামলা করেন। উক্ত মামলাটি সিআইডিকে তদন্তের দায়িত্ব দেন ঢাকার আরেকটি আদালত। আজকের মামলার আসামিদের মধ্যে অধিকাংশদের ১৪ অক্টোবরের মামলায়ও আসামি করা হয়েছে।

Google News Icon

সর্বশেষ খবর পেতে Google News ফিড ফলো করুন

এলাকার খবর
Loading...

সম্পর্কিত

ঝালকাঠিতে ডেঙ্গুতে আক্রান্ত ২ জনের মৃত্যু, হাসপাতালে ভর্তি ২৮

ঝালকাঠি, প্রতিনিধি
ঝালকাঠিতে ডেঙ্গুতে আক্রান্ত ২ জনের মৃত্যু, হাসপাতালে ভর্তি ২৮

ঝালকাঠিতে ডেঙ্গু পরিস্থিতি উদ্বেগজনক আকার ধারণ করেছে। গত ২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে জেলায় দুজন মারা গেছে। নতুন আরও সাতজনসহ বর্তমানে জেলা সদর হাসপাতাল ও তিনটি উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে চিকিৎসাধীন রয়েছে ২৮ জন রোগী।

ডেঙ্গুতে আক্রান্ত হয়ে মৃত ব্যক্তিরা হলেন কাঠালিয়া উপজেলার শৌলজালিয়া ইউনিয়নের কচুয়া গ্রামের ফরিদ হোসেন (৩০) ও তোকাব আলী (৬২)।

বুধবার রাতে বরিশাল শের-ই-বাংলা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় একজন এবং হাসপাতালে পৌঁছানোর আগেই একজন মারা যান।

ঝালকাঠি জেলার সিভিল সার্জন মোহাম্মদ হুমায়ূন কবীর বলেন, জেলায় ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে বরিশাল শের-ই-বাংলা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে দুজন মারা গেছেন। জেলার মধ্যে সবচেয়ে বেশি রোগী শনাক্ত হয়েছে রাজাপুর উপজেলায়।

তিনি আরও বলেন, এ বছর বর্ষার স্থায়িত্ব বেশি হওয়ায় ডেঙ্গুর প্রকোপ বেড়েছে। শুধু শহর নয়, গ্রামাঞ্চলেও দ্রুত হারে রোগী বাড়ছে।

বৃহস্পতিবার দুপুরে জেলা স্বাস্থ্য বিভাগের (সিভিল সার্জন কার্যালয়ের) সর্বশেষ তথ্য অনুযায়ী, বর্তমানে ঝালকাঠি সদর হাসপাতালে পাঁচজন, নলছিটি উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে একজন, রাজাপুরে ১৬ জন এবং কাঠালিয়ায় ছয়জনসহ মোট ২৮ জন ডেঙ্গু রোগী চিকিৎসাধীন।

চলতি বছরে এখন পর্যন্ত জেলায় ৬৪৫ জন ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়েছে। এর মধ্যে ৬১৭ জন সুস্থ হয়ে বাড়ি ফিরেছে।

Google News Icon

সর্বশেষ খবর পেতে Google News ফিড ফলো করুন

এলাকার খবর
Loading...

সম্পর্কিত

স্ত্রী-ছেলেসহ সাবেক মন্ত্রী মায়ার ৮১টি ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ

‎নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা‎
মোফাজ্জল হোসেন চৌধুরী মায়া। ফাইল ছবি
মোফাজ্জল হোসেন চৌধুরী মায়া। ফাইল ছবি

আওয়ামী লীগের সভাপতিমণ্ডলীর সদস্য ও সাবেক মন্ত্রী মোফাজ্জল হোসেন চৌধুরী মায়া, তাঁর স্ত্রী পারভীন চৌধুরী এবং ছেলে রাশেদুল ইসলামের ৮১টি ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধের নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। আজ বৃহস্পতিবার (৬ নভেম্বর) ঢাকার মহানগর দায়রা জজ ও জ্যেষ্ঠ বিশেষ জজ আদালতের বিচারক মো. সাব্বির ফয়েজ এ নির্দেশ দেন।

দুর্নীতি দমন কমিশনের (দুদক) আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে আদালত এ নির্দেশ দিয়েছেন বলে জানান দুদকের জনসংযোগ কর্মকর্তা আকতারুল ইসলাম।

দুদকের আবেদন সূত্রে জানা গেছে, অবরুদ্ধ হওয়া ব্যাংক হিসাবগুলোর মধ্যে মোফাজ্জল হোসেন চৌধুরী মায়ার ১৬টি, তাঁর স্ত্রী পারভীন চৌধুরীর ৩৬টি ও ছেলে রাশেদুল ইসলামের ২৯টি রয়েছে।

দুদকের উপপরিচালক মোজাম্মিল হোসেন তাঁদের ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধের নির্দেশ চেয়ে আবেদন করেন।

আবেদনে বলা হয়, মোফাজ্জল হোসেন চৌধুরী মায়া, তাঁর স্ত্রী পারভীন চৌধুরী ও ছেলে রাশেদুল ইসলাম বিপুল পরিমাণ জ্ঞাত আয়বহির্ভূত সম্পদ অর্জন করে নিজেরা ও স্বার্থসংশ্লিষ্ট ব্যক্তিরা দখল করছেন বলে অভিযোগ রয়েছে। অভিযোগ অনুসন্ধানকালে মায়া, তাঁর স্ত্রী ও ছেলের নামে ৮১ ব্যাংক হিসাবের তথ্য পাওয়া গেছে। অভিযুক্ত ব্যক্তিদের এই সম্পদ হস্তান্তর অথবা স্থানান্তর বা অন্য কোনো পন্থায় মালিকানা পরিবর্তন করে বা হস্তান্তর করে দেশের বাইরে গিয়ে আত্মগোপনের সম্ভাবনা রয়েছে।

তাঁদের বিরুদ্ধে অনুসন্ধান চলমান অবস্থায় যাতে অবৈধ উপায়ে অর্জিত অর্থ হস্তান্তর, স্থানান্তর বা বেহাত না হতে পারে, তার পরিপ্রেক্ষিতে উল্লিখিত ব্যাংক হিসাবগুলো অবরুদ্ধ করা একান্ত আবশ্যক।

Google News Icon

সর্বশেষ খবর পেতে Google News ফিড ফলো করুন

এলাকার খবর
Loading...

সম্পর্কিত

ব্যাংকার হওয়ার স্বপ্ন ছিল সাদিয়ার

মো. আকতারুজ্জামান, চৌদ্দগ্রাম (কুমিল্লা)
সাদিয়া হক পাটোয়ারী। ছবি: সংগৃহীত
সাদিয়া হক পাটোয়ারী। ছবি: সংগৃহীত

পড়াশোনা শেষ করে ব্যাংকে চাকরি নিয়ে বিয়ে করার ইচ্ছা ছিল সাদিয়া হক পাটোয়ারীর (২৪)। কিন্তু তাঁর শেষ দুটি ইচ্ছা আর পূরণ হয়নি। তার আগেই কক্সবাজারের চকরিয়ায় মর্মান্তিক সড়ক দুর্ঘটনায় সাদিয়া, তাঁর মা-ভাবিসহ একই পরিবারের ৫ জন নিহত হন।

আজ বৃহস্পতিবার (৬ নভেম্বর) সকাল ১০টায় কুমিল্লার চৌদ্দগ্রামে জানাজা শেষে সাদিয়াসহ ৫ জনকে পারিবারিক কবরস্থানে দাফন করা হয়।

এর আগে বুধবার বেলা ৯টার দিকে চট্টগ্রাম-কক্সবাজার মহাসড়কের চকরিয়া এলাকায় সাদিয়াদের বহনকারী মাইক্রোবাসটি দুর্ঘটনায় শিকার হয়ে তিনিসহ পরিবারের ৫ সদস্য ঘটনাস্থলেই মারা যান। তাঁদের মৃত্যুর সংবাদে শোকে স্তব্ধ হয়ে যায় দুটি গ্রাম।

বৃহস্পতিবার ভোর ৫টায় সাদিসহ ৫ জনের লাশ বহনকারী ৫টি অ্যাম্বুলেন্স যখন গ্রামে প্রবেশ করে, তখন এক হৃদয়বিদারক দৃশ্যের অবতারণা হয়।

নিহত সাদিয়ের চাচাতো বোন সাহিদা সুলতানা ঊর্মি বলেন, ‘তাঁর (সাদিয়া) ইচ্ছা ছিল এমবিএ শেষে করে ব্যাংকে চাকরি নেবে। এরপর সে বিয়ে করবে। কিন্তু তাঁর শেষ ইচ্ছাগুলো আর পূরণ হলো না। সাদিয়া কুমিল্লা বিশ্ববিদ্যালয়ের ফিন্যান্স অ্যান্ড ব্যাংকিং বিভাগের দ্বিতীয় সেমিস্টারের মেধাবী ছাত্রী ছিলেন।

হাইওয়ে পুলিশ জানায়, বুধবার সকাল ৯টার দিকে চট্টগ্রাম-কক্সবাজার মহাসড়কের চকরিয়ার ফাঁসিয়াখালীর ঢালা এলাকায় বেপরোয়া গতিতে বিপরীত থেকে আসা একটি যাত্রীবাহী বাসের সঙ্গে মাইক্রোবাসের সংঘর্ষ হয়। এতে ঘটনাস্থলেই কুমিল্লা চৌদ্দগ্রামের চান্দিশকরা গ্রামের উদয় পাটোয়ারীর স্ত্রী ফারজানা মজুমদার লিজা (২৮), মা রুমি বেগম (৬৫), বোন সাদিয়া হক পাটোয়ারী (২৪), শাশুড়ি রিজওয়ানা মজুমদার শিল্পী (৫৫) ও শ্যালিকা ফারহানা মজুমদার টিজা (২৫) নিহত হন। এ সময় আহত হন উদয় পাটোয়ারী (৪৩), ভাইয়ের ছেলে সামাদ পাটোয়ারী (৪) ও শ্যালক শাহেদ মজুমদার লিশান। তাঁদের মধ্যে লিশানের অবস্থা আশঙ্কাজনক।

সাদিয়ার বড় ভাই মো. মনিরুল হক বলেন, ‘১৫ দিন আগে কক্সবাজারে যাওয়ার পরিকল্পনা ছিল। কিন্তু সামাদের মাথায় আঘাতের কারণে পিছিয়ে মঙ্গলবার রাতে ঢাকা থেকে কক্সবাজারের উদ্দেশে রওনা হয়। পরিকল্পনা অনুযায়ী বুধবার ভোরে সাদিয়া, আম্মা, ভাইয়ের শাশুড়ি ও শ্যালিকাকে চৌদ্দগ্রাম থেকে গাড়িতে তোলা হয়। গাড়িটি ভাই নিজেই চালিয়ে যাচ্ছিলেন। সাদিয়া ছোটবেলা থেকেই পড়াশোনায় মেধাবী ছিল। তার স্বপ্ন ছিল বড় হয়ে ব্যাংকার হবে। সেই পরিকল্পনা নিয়ে সে পড়াশোনা চালিয়ে যাচ্ছিল।

Google News Icon

সর্বশেষ খবর পেতে Google News ফিড ফলো করুন

এলাকার খবর
Loading...

সম্পর্কিত