উত্তরা (ঢাকা) প্রতিনিধি
বিএনপি অবস্থান কর্মসূচি পালনকালে আওয়ামী লীগের সঙ্গে ধাওয়া ও পাল্টা ধাওয়া হয়েছে। পরে বিএনপির নেতা-কর্মীরা পিছু হটলে তাঁদের আবার ধাওয়া দেন আওয়ামী লীগ ও যুবলীগের কর্মীরা। পরে বিএনপির নেতা-কর্মীর ধারালো অস্ত্রের আঘাতে আহত হন যুবলীগের কর্মী মহিবুর রহমান নয়ন (২৮) ও আওয়ামী লীগের কর্মী লিংকন কুমার দাস (৪০)।
উত্তরা ক্রিসেন্ট হাসপাতালে থাকা আওয়ামী লীগের নেতা-কর্মীরা শনিবার রাতে আজকের পত্রিকাকে এসব তথ্য জানান।
আহত নয়নের দুই হাতে রক্তাক্ত জখম হয়েছে। পরে তাঁর ডান হাতে অপারেশন করা হয়। অপরদিকে লিংকনের ডান হাতেও রক্তাক্ত জখম হয়েছে। তাঁদের অবস্থা বর্তমানে আশঙ্কামুক্ত বলে জানিয়েছে হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ। এর আগে উত্তরা ৭ নম্বর সেক্টরের উত্তরা হাইস্কুল অ্যান্ড কলেজের পাশে শনিবার দুপুর ১২টার দিকে এ ঘটনা ঘটে।
লিংকন কুমার দাস আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘আমরা আজমপুরে শান্তি সমাবেশ করছিলাম। পরে জানতে পারলাম আব্দুল্লাহপুরে বিএনপির লোকজন গাড়ি ভাঙচুর করছে। তখন আমাদের স্থানীয় এমপি আলহাজ্ হাবিব হাসানের নেতৃত্বে একটি বিক্ষোভ মিছিল নিয়ে আব্দুল্লাহপুরের দিকে রওনা দিই। বিএনএস সেন্টারে পৌঁছামাত্রই বিএনপির নেতা-কর্মীরা আমাদের মিছিলকে লক্ষ্য করে ইট-পাটকেল ও ককটেল নিক্ষেপ করে। তখন তাদের (বিএনপির নেতা-কর্মী) ধাওয়া দেওয়া হলে তারা উত্তরা হাইস্কুলের দিকে পিছু নেয়। তখন আমরাও পিছু নেই। আমাদের লোকজন বাংলাদেশ মেডিকেলের (উত্তরা আধুনিক মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল) দিকে চলে যায়। পরে আমরা পেছনে কিছু নেতা-কর্মী পড়ে যাই।’
লিংকন বলেন, ‘আমরা তাদের ধাওয়া দিয়ে সরিয়ে দেওয়ার চেষ্টা করেছিলাম। প্রথমে ওদের পাঁচ-ছয় জনের হাতে চাপাতি, রামদা দেখেছিলাম। কিন্তু ধাওয়া দেওয়ার পর ওরা যখন ধর বলেছে, তখন আশপাশের দোকানপাট থেকে বিএনপির বহু নেতা-কর্মী এসে আমাদের ওপর হামলা করে। এতে আমি, নয়নসহ আরো কয়েকজন আহত হয়েছি।’
হাসপাতালটির জেনারেল ম্যানেজার (জিএম) মো. তোফাজ্জল হোসেন আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘নয়নের হাতে অপারেশন করা হয়েছে। তাঁর হাতে তের-চৌদ্দটি সেলাই হয়েছে। এখন তাঁর অবস্থা আশঙ্কামুক্ত। বর্তমানে নয়ন চিকিৎসাধীন রয়েছে। কাল হয়তো তাকে ছেড়ে দেওয়া হবে।’
বিএনপি অবস্থান কর্মসূচি পালনকালে আওয়ামী লীগের সঙ্গে ধাওয়া ও পাল্টা ধাওয়া হয়েছে। পরে বিএনপির নেতা-কর্মীরা পিছু হটলে তাঁদের আবার ধাওয়া দেন আওয়ামী লীগ ও যুবলীগের কর্মীরা। পরে বিএনপির নেতা-কর্মীর ধারালো অস্ত্রের আঘাতে আহত হন যুবলীগের কর্মী মহিবুর রহমান নয়ন (২৮) ও আওয়ামী লীগের কর্মী লিংকন কুমার দাস (৪০)।
উত্তরা ক্রিসেন্ট হাসপাতালে থাকা আওয়ামী লীগের নেতা-কর্মীরা শনিবার রাতে আজকের পত্রিকাকে এসব তথ্য জানান।
আহত নয়নের দুই হাতে রক্তাক্ত জখম হয়েছে। পরে তাঁর ডান হাতে অপারেশন করা হয়। অপরদিকে লিংকনের ডান হাতেও রক্তাক্ত জখম হয়েছে। তাঁদের অবস্থা বর্তমানে আশঙ্কামুক্ত বলে জানিয়েছে হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ। এর আগে উত্তরা ৭ নম্বর সেক্টরের উত্তরা হাইস্কুল অ্যান্ড কলেজের পাশে শনিবার দুপুর ১২টার দিকে এ ঘটনা ঘটে।
লিংকন কুমার দাস আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘আমরা আজমপুরে শান্তি সমাবেশ করছিলাম। পরে জানতে পারলাম আব্দুল্লাহপুরে বিএনপির লোকজন গাড়ি ভাঙচুর করছে। তখন আমাদের স্থানীয় এমপি আলহাজ্ হাবিব হাসানের নেতৃত্বে একটি বিক্ষোভ মিছিল নিয়ে আব্দুল্লাহপুরের দিকে রওনা দিই। বিএনএস সেন্টারে পৌঁছামাত্রই বিএনপির নেতা-কর্মীরা আমাদের মিছিলকে লক্ষ্য করে ইট-পাটকেল ও ককটেল নিক্ষেপ করে। তখন তাদের (বিএনপির নেতা-কর্মী) ধাওয়া দেওয়া হলে তারা উত্তরা হাইস্কুলের দিকে পিছু নেয়। তখন আমরাও পিছু নেই। আমাদের লোকজন বাংলাদেশ মেডিকেলের (উত্তরা আধুনিক মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল) দিকে চলে যায়। পরে আমরা পেছনে কিছু নেতা-কর্মী পড়ে যাই।’
লিংকন বলেন, ‘আমরা তাদের ধাওয়া দিয়ে সরিয়ে দেওয়ার চেষ্টা করেছিলাম। প্রথমে ওদের পাঁচ-ছয় জনের হাতে চাপাতি, রামদা দেখেছিলাম। কিন্তু ধাওয়া দেওয়ার পর ওরা যখন ধর বলেছে, তখন আশপাশের দোকানপাট থেকে বিএনপির বহু নেতা-কর্মী এসে আমাদের ওপর হামলা করে। এতে আমি, নয়নসহ আরো কয়েকজন আহত হয়েছি।’
হাসপাতালটির জেনারেল ম্যানেজার (জিএম) মো. তোফাজ্জল হোসেন আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘নয়নের হাতে অপারেশন করা হয়েছে। তাঁর হাতে তের-চৌদ্দটি সেলাই হয়েছে। এখন তাঁর অবস্থা আশঙ্কামুক্ত। বর্তমানে নয়ন চিকিৎসাধীন রয়েছে। কাল হয়তো তাকে ছেড়ে দেওয়া হবে।’
‘যদি টাহা দিত তাইলে আমার বাবারে গুলি কইর্যা মারত না। আমার ছাওয়ালরে আইন্না দে রে... আমি টাহা চাই না রে...।’ এসব বলতে বলতে বিলাপ করছেন লিবিয়ায় নিহত আকাশ হাওলাদার ওরফে রাসেলের মা লিপিয়া বেগম।
৬ ঘণ্টা আগেবইমেলার দ্বিতীয় দিন ছিল গতকাল। ঝকঝকে নতুন স্টল আর প্যাভিলিয়নগুলো এরই মধ্যে দর্শক-ক্রেতার পদচারণে মুখর। নতুন বইয়ের খোঁজখবর নিচ্ছেন বইপ্রেমীরা। নতুন বই অবশ্য আসা শুরু হয়েছে মাত্র। প্রকাশকদের ভাষ্য, সব বই মেলায়...
৬ ঘণ্টা আগেবিভিন্ন দাবিতে গতকাল রোববার রাজধানীর চারটি স্থানে সড়ক অবরোধ করে আন্দোলন করেছেন শিক্ষার্থী, জুলাই অভ্যুত্থানের আহত ছাত্র-জনতা এবং চাকরিচ্যুত পুলিশ সদস্যরা। এতে মহানগরীর বড় এলাকাজুড়ে ব্যাপক যানজটের সৃষ্টি হয়।
৭ ঘণ্টা আগেপ্রধান উপদেষ্টার বাসভবন যমুনার সামনে অবস্থান নিয়েছেন জুলাই গণ-অভ্যুত্থানে আহতরা। সুচিকিৎসা, পুনর্বাসন, ক্ষতিপূরণের দাবিতে রোববার (২ ফেব্রুয়ারি) দিবাগত রাত ১২টার দিকে পুলিশের ব্যারিকেড ভেঙে যমুনার সামনে তারা অবস্থান নেন। এর কয়েক মিনিট পরই আহতদের সঙ্গে কথা বলতে সেখানে উপস্থিত হন বৈষম্যবিরোধী
৭ ঘণ্টা আগে