দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা ও ত্রাণ মন্ত্রণালয়ের মাননীয় প্রতিমন্ত্রী জনাব মো. মহিববুর রহমান ফায়ার সার্ভিস ও সিভিল ডিফেন্সের সদর দপ্তর পরিদর্শন করেছেন। পূর্বনির্ধারিত কর্মসূচি অনুযায়ী আজ মঙ্গলবার (১৪ মে) দুপুর ১২টায় প্রতিমন্ত্রী ফায়ার সার্ভিসের সদর দপ্তরে পৌঁছান।
এ সময় অধিদপ্তরের মহাপরিচালক ব্রিগেডিয়ার জেনারেল মো. মাইন উদ্দিন, বিএসপি (বার), এনডিসি, পিএসসি, জি, এম ফিল ফুলেল শুভেচ্ছায় তাঁকে স্বাগত জানান। এরপর প্রতিমন্ত্রী মহোদয়কে একদল চৌকস অগ্নিসেনা সশ্রদ্ধ অভিবাদন জ্ঞাপন করেন।
এ সময় উপস্থিত ছিলেন দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা অধিদপ্তরের মহাপরিচালক জনাব মো. মিজানুর রহমান, ফায়ার সার্ভিসের পরিচালকগণ, উপপরিচালকগণসহ ও বিভিন্ন পর্যায়ের কর্মকর্তাগণ।
অভিবাদন গ্রহণ শেষে প্রতিমন্ত্রী মহোদয় ফায়ার সার্ভিস ও সিভিল ডিফেন্সের অগ্নিনির্বাপণ ও উদ্ধার সাজ-সরঞ্জাম ও গাড়ি-পাম্প পরিদর্শন করেন। তিনি আগ্রহ সহকারে বিভিন্ন সরঞ্জামের কার্যপরিধি ও সুবিধাসমূহের বর্ণনা শোনেন। এরপর তিনি অগ্নিনির্বাপণ ও উদ্ধার কার্যক্রমের ওপর ঢাকা বিভাগ আয়োজিত মহড়া প্রদর্শনী উপভোগ করেন। মহড়া শেষে অধিদপ্তরের সম্মেলন কক্ষে ফায়ার সার্ভিসের কার্যক্রমের ওপর প্রেজেন্টেশন উপস্থাপন করা হয়।
প্রেজেন্টেশনটি উপস্থাপন করেন পরিচালক (প্রশিক্ষণ, পরিকল্পনা ও উন্নয়ন) লে. কর্নেল মো. রেজাউল করিম, পিএসসি। এরপর অধিদপ্তরের মহাপরিচালক মহোদয় মাননীয় প্রতিমন্ত্রীকে অধিদপ্তরের সাম্প্রতিক সময়ে পেশাগত বিষয়ে প্রকাশিত বিভিন্ন বই প্রদর্শন করেন। এ সময় তিনি অধিদপ্তরের সকল কর্মকর্তা-কর্মচারীর পক্ষ থেকে মাননীয় প্রতিমন্ত্রীর হাতে স্মৃতির নিদর্শন হিসেব শুভেচ্ছা ক্রেস্ট হস্তান্তর করেন।
কর্মকর্তাদের সঙ্গে মতবিনিময়কাল মাননীয় প্রতিমন্ত্রী অধিদপ্তরের সার্বিক কার্যক্রমে সন্তোষ প্রকাশ করে প্রেজেন্টেশনে উপস্থাপিত বিষয়ে অধিদপ্তরের প্রত্যাশা পূরণে উদ্যোগ গ্রহণ করবেন বলে সকলকে আশ্বস্ত করেন। প্রতিমন্ত্রী মহোদয়ের সদর দপ্তর পরিদর্শনে ফায়ার সার্ভিসের সকল স্তরের কর্মকর্তা-কর্মচারীরা অনুপ্রাণিত ও উজ্জীবিত হয়েছেন বলে তারা অভিমত প্রকাশ করেন।
দুপুর ২টার পর মাননীয় প্রতিমন্ত্রী মন্ত্রণালয়ের উদ্দেশে ফায়ার সার্ভিস ও সিভিল ডিফেন্স অধিদপ্তর থেকে প্রস্থান করেন।
দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা ও ত্রাণ মন্ত্রণালয়ের মাননীয় প্রতিমন্ত্রী জনাব মো. মহিববুর রহমান ফায়ার সার্ভিস ও সিভিল ডিফেন্সের সদর দপ্তর পরিদর্শন করেছেন। পূর্বনির্ধারিত কর্মসূচি অনুযায়ী আজ মঙ্গলবার (১৪ মে) দুপুর ১২টায় প্রতিমন্ত্রী ফায়ার সার্ভিসের সদর দপ্তরে পৌঁছান।
এ সময় অধিদপ্তরের মহাপরিচালক ব্রিগেডিয়ার জেনারেল মো. মাইন উদ্দিন, বিএসপি (বার), এনডিসি, পিএসসি, জি, এম ফিল ফুলেল শুভেচ্ছায় তাঁকে স্বাগত জানান। এরপর প্রতিমন্ত্রী মহোদয়কে একদল চৌকস অগ্নিসেনা সশ্রদ্ধ অভিবাদন জ্ঞাপন করেন।
এ সময় উপস্থিত ছিলেন দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা অধিদপ্তরের মহাপরিচালক জনাব মো. মিজানুর রহমান, ফায়ার সার্ভিসের পরিচালকগণ, উপপরিচালকগণসহ ও বিভিন্ন পর্যায়ের কর্মকর্তাগণ।
অভিবাদন গ্রহণ শেষে প্রতিমন্ত্রী মহোদয় ফায়ার সার্ভিস ও সিভিল ডিফেন্সের অগ্নিনির্বাপণ ও উদ্ধার সাজ-সরঞ্জাম ও গাড়ি-পাম্প পরিদর্শন করেন। তিনি আগ্রহ সহকারে বিভিন্ন সরঞ্জামের কার্যপরিধি ও সুবিধাসমূহের বর্ণনা শোনেন। এরপর তিনি অগ্নিনির্বাপণ ও উদ্ধার কার্যক্রমের ওপর ঢাকা বিভাগ আয়োজিত মহড়া প্রদর্শনী উপভোগ করেন। মহড়া শেষে অধিদপ্তরের সম্মেলন কক্ষে ফায়ার সার্ভিসের কার্যক্রমের ওপর প্রেজেন্টেশন উপস্থাপন করা হয়।
প্রেজেন্টেশনটি উপস্থাপন করেন পরিচালক (প্রশিক্ষণ, পরিকল্পনা ও উন্নয়ন) লে. কর্নেল মো. রেজাউল করিম, পিএসসি। এরপর অধিদপ্তরের মহাপরিচালক মহোদয় মাননীয় প্রতিমন্ত্রীকে অধিদপ্তরের সাম্প্রতিক সময়ে পেশাগত বিষয়ে প্রকাশিত বিভিন্ন বই প্রদর্শন করেন। এ সময় তিনি অধিদপ্তরের সকল কর্মকর্তা-কর্মচারীর পক্ষ থেকে মাননীয় প্রতিমন্ত্রীর হাতে স্মৃতির নিদর্শন হিসেব শুভেচ্ছা ক্রেস্ট হস্তান্তর করেন।
কর্মকর্তাদের সঙ্গে মতবিনিময়কাল মাননীয় প্রতিমন্ত্রী অধিদপ্তরের সার্বিক কার্যক্রমে সন্তোষ প্রকাশ করে প্রেজেন্টেশনে উপস্থাপিত বিষয়ে অধিদপ্তরের প্রত্যাশা পূরণে উদ্যোগ গ্রহণ করবেন বলে সকলকে আশ্বস্ত করেন। প্রতিমন্ত্রী মহোদয়ের সদর দপ্তর পরিদর্শনে ফায়ার সার্ভিসের সকল স্তরের কর্মকর্তা-কর্মচারীরা অনুপ্রাণিত ও উজ্জীবিত হয়েছেন বলে তারা অভিমত প্রকাশ করেন।
দুপুর ২টার পর মাননীয় প্রতিমন্ত্রী মন্ত্রণালয়ের উদ্দেশে ফায়ার সার্ভিস ও সিভিল ডিফেন্স অধিদপ্তর থেকে প্রস্থান করেন।
রাজধানীর উত্তরায় মাইলস্টোন স্কুল অ্যান্ড কলেজে প্রশিক্ষণ বিমান বিধ্বস্তের পর থেকেই সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম যেন বিভীষিকাময় হয়ে উঠেছে। ফেসবুকে ঢুকলেই ওই দুর্ঘটনার মন খারাপ করা ছবি ও ভিডিও এড়িয়ে যাওয়ার উপায় নেই। স্ক্রল করতে করতে হঠাৎ চোখ আটকে যায় ‘এসএসসি ০৫-এইচএসসি ০৭’ গ্রুপের একটি পোস্টে।
৩ ঘণ্টা আগেজাতীয় বার্ন ও প্লাস্টিক সার্জারি ইনস্টিটিউটের করিডরে আগের দিনের মতো চিৎকার-চেঁচামেচি ছিল না গতকাল মঙ্গলবার। ছিল না রক্তের জন্য ছোটাছুটি। হাসপাতালজুড়ে কেমন যেন একটা উৎকণ্ঠা। এই উৎকণ্ঠা দগ্ধ শিশুগুলোর স্বজনদের চোখেমুখে। সবার প্রার্থনা, আর যেন কোনো দুঃসংবাদ কানে না আসে, সব শিশু যেন সুস্থ হয়ে ওঠে।
৩ ঘণ্টা আগেশিক্ষার্থীদের প্রতি মমত্ববোধ ও দায়িত্ববোধের অসাধারণ উদাহরণ তৈরি করে গেলেন রাজধানীর মাইলস্টোন স্কুল অ্যান্ড কলেজের শিক্ষক মাহরীন চৌধুরী। যুদ্ধবিমানটি যখন তাঁর প্রতিষ্ঠানে বিধ্বস্ত হয়, তখনো তিনি অক্ষত ও সুস্থ ছিলেন। কিন্তু বিপদের মুখেই তিনি ঝাঁপিয়ে পড়েছিলেন নিজের সন্তানের মতো ছাত্রছাত্রীদের বাঁচাতে।
৩ ঘণ্টা আগেরাজধানীর উত্তরার দিয়াবাড়ির মাইলস্টোন স্কুল অ্যান্ড কলেজ প্রাঙ্গণে শিক্ষার্থীদের কোলাহল নেই। বিমানবাহিনীর বিধ্বস্ত প্রশিক্ষণ যুদ্ধবিমানের বিকট শব্দে থেমে গেছে সেই কোলাহল। থামেনি সন্তান বা স্বজনহারাদের বুকফাটা কান্না, মাতম। হাসপাতালে যন্ত্রণায় কাতরাচ্ছে আহত ও দগ্ধরা।
৩ ঘণ্টা আগে