নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
আবুধাবির কারাগারে প্রায় এক বছর ধরে বন্দী বাংলাদেশি শ্রমিকদের মুক্তিসহ চার দফা দাবি আদায়ে রাজধানীর হোটেল ইন্টারকন্টিনেন্টাল মোড়ে অবস্থান কর্মসূচি পালন করছেন কারাবন্দীদের পরিবারের সদস্যরা। জুলাইয়ে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের প্রতি সংহতি জানিয়ে সংযুক্ত আরব আমিরাতে বিক্ষোভের আয়োজন করায় চাকরিচ্যুত হয়ে দেশে ফেরত আসা শ্রমিকেরাও এই কর্মসূচিতে আছেন।
আজ রোববার পূর্বঘোষিত কর্মসূচির অংশ হিসেবে প্রধান উপদেষ্টার বাসভবনের উদ্দেশে রওনা দিলে পুলিশ তাদের বাধা দেয়। পরে তাঁরা হোটেল ইন্টারকন্টিনেন্টাল মোড়ে অবস্থান নেন। এই প্রতিবেদন লেখা পর্যন্ত তাঁরা সেখানেই অবস্থান করছেন।
আন্দোলনকারীরা জানান, জুলাইয়ে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সময় আমিরাতে গ্রেপ্তার হওয়া বাংলাদেশি শ্রমিকদের মধ্যে এখনো অনেকে কারাগারে রয়েছেন। সরকার তাঁদের মুক্তির ব্যবস্থা না নেওয়ায় ক্ষোভ ও হতাশা থেকেই এই আন্দোলন করছেন তাঁরা।
তাঁদের নেতৃত্ব দিচ্ছেন দুবাই ফেরত ভুক্তভোগী খালেদ সাইফুল্লাহ।
তিনি বলেন, ‘আমাদের কিছু ভাই এখনো আবুধাবির আল সদর কারাগারে আটক রয়েছেন। তাঁদের কারওর বিরুদ্ধে কোনো অপরাধের প্রমাণ নেই। কেবল জুলাই আন্দোলনে অংশ নেওয়ার কারণেই তাঁরা আটক।’
‘আমরা গত আট মাস ধরে সরকারের কাছে ক্ষতিপূরণসহ বিভিন্ন দাবি জানিয়ে আসছি। স্মারকলিপিও দিয়েছি। কিন্তু এখন পর্যন্ত কোনো পদক্ষেপ নেওয়া হয়নি।’
তাঁদের দাবি মধ্যে রয়েছে—আল সদর কারাগারে গ্রেপ্তার ২৫ জনসহ আমিরাত পুলিশের অপরাধ তদন্ত বিভাগের (সিআইডি) কার্যালয়ে আটক সব প্রবাসীর দ্রুত মুক্তি, আন্দোলনে ক্ষতিগ্রস্ত হয়ে দেশে ফেরত আসা প্রবাসীদের ‘জুলাই প্রবাসী যোদ্ধা’ হিসেবে রাষ্ট্রীয় স্বীকৃতি, তাদের পুনর্বাসন এবং ক্ষতিগ্রস্তদের রাষ্ট্রীয় তালিকায় অন্তর্ভুক্ত করা।
এই চার দফা দাবি আদায় না হওয়া পর্যন্ত কর্মসূচি চালিয়ে যাবেন বলে জানিয়েছেন আন্দোলনকারীরা।
এ নিয়ে প্রবাসী কল্যাণ ও বৈদেশিক কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা আসিফ নজরুল ও মন্ত্রণালয়ের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাদের সঙ্গে যোগাযোগ করা হলেও কোনো সাড়া পাননি বলে জানান আন্দোলনকারীরা।
আবুধাবির কারাগারে প্রায় এক বছর ধরে বন্দী বাংলাদেশি শ্রমিকদের মুক্তিসহ চার দফা দাবি আদায়ে রাজধানীর হোটেল ইন্টারকন্টিনেন্টাল মোড়ে অবস্থান কর্মসূচি পালন করছেন কারাবন্দীদের পরিবারের সদস্যরা। জুলাইয়ে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের প্রতি সংহতি জানিয়ে সংযুক্ত আরব আমিরাতে বিক্ষোভের আয়োজন করায় চাকরিচ্যুত হয়ে দেশে ফেরত আসা শ্রমিকেরাও এই কর্মসূচিতে আছেন।
আজ রোববার পূর্বঘোষিত কর্মসূচির অংশ হিসেবে প্রধান উপদেষ্টার বাসভবনের উদ্দেশে রওনা দিলে পুলিশ তাদের বাধা দেয়। পরে তাঁরা হোটেল ইন্টারকন্টিনেন্টাল মোড়ে অবস্থান নেন। এই প্রতিবেদন লেখা পর্যন্ত তাঁরা সেখানেই অবস্থান করছেন।
আন্দোলনকারীরা জানান, জুলাইয়ে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সময় আমিরাতে গ্রেপ্তার হওয়া বাংলাদেশি শ্রমিকদের মধ্যে এখনো অনেকে কারাগারে রয়েছেন। সরকার তাঁদের মুক্তির ব্যবস্থা না নেওয়ায় ক্ষোভ ও হতাশা থেকেই এই আন্দোলন করছেন তাঁরা।
তাঁদের নেতৃত্ব দিচ্ছেন দুবাই ফেরত ভুক্তভোগী খালেদ সাইফুল্লাহ।
তিনি বলেন, ‘আমাদের কিছু ভাই এখনো আবুধাবির আল সদর কারাগারে আটক রয়েছেন। তাঁদের কারওর বিরুদ্ধে কোনো অপরাধের প্রমাণ নেই। কেবল জুলাই আন্দোলনে অংশ নেওয়ার কারণেই তাঁরা আটক।’
‘আমরা গত আট মাস ধরে সরকারের কাছে ক্ষতিপূরণসহ বিভিন্ন দাবি জানিয়ে আসছি। স্মারকলিপিও দিয়েছি। কিন্তু এখন পর্যন্ত কোনো পদক্ষেপ নেওয়া হয়নি।’
তাঁদের দাবি মধ্যে রয়েছে—আল সদর কারাগারে গ্রেপ্তার ২৫ জনসহ আমিরাত পুলিশের অপরাধ তদন্ত বিভাগের (সিআইডি) কার্যালয়ে আটক সব প্রবাসীর দ্রুত মুক্তি, আন্দোলনে ক্ষতিগ্রস্ত হয়ে দেশে ফেরত আসা প্রবাসীদের ‘জুলাই প্রবাসী যোদ্ধা’ হিসেবে রাষ্ট্রীয় স্বীকৃতি, তাদের পুনর্বাসন এবং ক্ষতিগ্রস্তদের রাষ্ট্রীয় তালিকায় অন্তর্ভুক্ত করা।
এই চার দফা দাবি আদায় না হওয়া পর্যন্ত কর্মসূচি চালিয়ে যাবেন বলে জানিয়েছেন আন্দোলনকারীরা।
এ নিয়ে প্রবাসী কল্যাণ ও বৈদেশিক কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা আসিফ নজরুল ও মন্ত্রণালয়ের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাদের সঙ্গে যোগাযোগ করা হলেও কোনো সাড়া পাননি বলে জানান আন্দোলনকারীরা।
জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ে শিক্ষকসহ ১৯ জন কর্মকর্তাকে অবসর দেওয়া হয়েছে। তাঁদের চাকরিকাল ২৫ বছর হওয়ায় বিশ্ববিদ্যালয়ের সংশোধিত চাকরিবিধি অনুযায়ী এই অবসর দেওয়া হয়।
১ সেকেন্ড আগেবিষয়টি নিশ্চিত করে শিক্ষক মাহমুদুল হকের আইনজীবী শামীম আল মামুন আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘জেলখানা থেকে মহানগর দায়রা জজকে জানানো হয়, মাহমুদুল হক খুব অসুস্থ। তারপর আমরা পুনরায় আবেদন করেছিলাম। পরে যুগ্ম মহানগর দায়রা জজ আদালত-১-এর বিচারক মোছা. মার্জিয়া খাতুন জামিন আবেদন মঞ্জুর করেন।’
১১ মিনিট আগেনাটোরের নলডাঙ্গায় একটি হোটেলে মরা মুরগি রাখার দায়ে হোটেলের মালিককে ১০ হাজার টাকা জরিমানা করেছেন ভ্রাম্যমাণ আদালত।
১৭ মিনিট আগেচট্টগ্রাম মহানগর আদালতের হাজতখানায় আসামিদের অবাধে মোবাইল ফোনে কথা বলার অভিযোগ তদন্তে নেমেছে পুলিশ। গতকাল শনিবার চট্টগ্রাম মহানগর পুলিশের (সিএমপি) কমিশনার হাসিব আজিজ এ বিষয়ে তদন্তের জন্য নির্দেশ দিয়েছেন। এরই মধ্যে তদন্তকাজ শুরু করেছে পুলিশ।
২৩ মিনিট আগে