নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
জলবায়ু ন্যায্যতা রক্ষায় দুই দিনব্যাপী সম্মেলন শুরু হয়েছে। রাজধানীর আগারগাঁওয়ে মুক্তিযুদ্ধ জাদুঘর মিলনায়তনে দ্বিতীয়বারের সম্মেলনটি আয়োজন করে পরিবেশ ও জলবায়ু পরিবর্তন বিষয়ক নাগরিক সংগঠন ধরিত্রী রক্ষায় আমরা (ধরা)।
আজ শনিবার সকালে সমাবেশের উদ্বোধন করেন সমাজকল্যাণ মন্ত্রণালয়ের মাননীয় উপদেষ্টা শারমীন এস মুরশিদ। আগামীকাল ৮ ডিসেম্বর সমাবেশের দ্বিতীয় দিনের কর্মসূচি অনুষ্ঠিত হবে। সমাবেশ শেষে বিকেল সাড়ে ৩টায় মুক্তিযুদ্ধ জাদুঘরে ‘মিট দ্য প্রেস’ অনুষ্ঠিত হবে।
উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে সমাজকল্যাণ মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা শারমীন মুরশিদ বলেন, ‘আমরা যদি জলবায়ু পরিবর্তনকে প্রতিহত না করতে পারি, তাহলে এই পরিবর্তন এই সভ্যতাকে ধ্বংস করে দেবে। আমরা যে সভ্যতা গড়ে তুলেছি তা অত্যন্ত সংকটে নিমজ্জিত। জলবায়ু সংকট মোকাবিলায় এই সরকার প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ গ্রহণ করবে। এই সরকার চায় দেশটা যেন সবুজ দেশ হয়। আমরা আইনের শাসন চাই। পরিবেশ, নদী রক্ষায় আইন প্রয়োগ করব। পরিবেশ ধ্বংস, মানুষ ধ্বংস, শিশু ধ্বংস সবকিছুর বিরুদ্ধে ব্যবস্থা গ্রহণ করতে আমরা প্রতিশ্রুতিবদ্ধ। জুলাই অভ্যুত্থান আমাদের এই শিক্ষাই দিয়েছে।’
গেস্ট অব অনার মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা ফরিদা আখতার বলেন, ‘জলবায়ু পরিবর্তন আমরাদের কৃষি, খাদ্য এবং জীবন-জীবিকাকে মারাত্মকভাবে প্রভাবিত করছে। আমরা দেখেছি এবার ইলিশ মাছের ডিম কম এসেছে। এর পেছনে কারণ হিসাবে দেখা গেছে- সময়মতো বৃষ্টি হয়নি। নদীগুলো ভরাট-দখল হয়ে যাওয়ার ফলে মাছের চলাচলের রাস্তা বন্ধ হয়ে গেছে।’
তিনি আরও বলেন, ‘পরিবেশ বিনষ্ট করে হাওরের ভেতর দিয়ে রাস্তা তৈরি করা হয়েছে। প্রয়োজনে এই রাস্তাগুলো আমাদের ভাঙতে হবে। ইন্ডাস্ট্রিয়াল প্রোডাকশনের চেয়ে আমাদেরকে কৃষির দিকে গুরুত্ব দিতে হবে। তাহলে এগুলো আমাদের খাদ্য সংকট মোকাবিলায় ভূমিকা রাখবে। জীবাশ্ম জ্বালানির ব্যবহার আমাদের জন্য ক্ষতিই বয়ে আনবে। তাই অবশ্যই টেকসই ভবিষ্যতের জন্য আমাদেরকে অবশ্যই নবায়নযোগ্য জ্বালানিতে রূপান্তর করতে হবে।’
সভাপতির বক্তব্যে ড. মুজিবুর রহমান হাওলাদার বলেন, ‘সুজলা-সুফলা, শস্য-শ্যামলা বাংলাকে এখন আর দেখি না। ইতিমধ্যে আমরা ক্ষতিগ্রস্ত দেশের তালিকায় শীর্ষে এবং এর জন্য আমাদের কোনো দায় নেই। পশ্চিমা এবং উন্নত দেশগুলো জলবায়ু উষ্ণায়নের জন্য দায়ী। যে সকল দায়ী দেশগুলো উষ্ণায়নে ভূমিকা রাখছে, তাদেরকেই ক্ষতিপূরণ করতে হবে। আমাদেরকে কয়লাভিত্তিক বিদ্যুৎ প্রকল্পগুলো বন্ধ করে নবায়নযোগ্য জ্বালানিতে রূপান্তরের ব্যবস্থা গ্রহণ করতে হবে।’
কি নোট স্পিকার লিডি ন্যাকপিল বলেন, ‘জলবায়ু পরিবর্তন কৃষি এবং খাদ্যকে প্রভাবিত করছে যা অর্থনৈতিক চাপ তৈরি করছে পৃথিবীর দক্ষিণের দেশগুলোতে। আমরা বিশ্বব্যাপী জলবায়ু সমস্যার সমাধানের জন্য চাপ সৃষ্টি করার চেষ্টা করছি। জলবায়ুর পরিবর্তনের অভিঘাত মোকাবিলায় তহবিল জরুরি। কপ-২৯ এই তহবিল আদায়ে জন্য ব্যর্থ হয়েছে। এই তহবিল তৈরির জন্য আমাদেরকে অনেক শক্তিশালী হয়ে কাজ করতে হবে।’
তারা ফাউন্ডেশনের ডেপুটি রিজিওনাল প্রোগ্রাম ডিরেক্টর কাইনান হগটন বলেন, ‘বাংলাদেশের অন্তর্বর্তীকালীন সরকার নতুন যে জ্বালানি নীতি গ্রহণ করছে, তা অবশ্যই আশাব্যঞ্জক। টেকসই ভবিষ্যতের জন্য বাংলাদেশকে অবশ্যই পরিচ্ছন্ন জ্বালানিতে রূপান্তরিত হতে হবে। এর জন্য জীবাশ্ম জ্বালানির পরিবর্তে নবায়নযোগ্য জ্বালানিতে রূপান্তর করতে হবে। আমরা এই জলবায়ু ন্যায্যতা সমাবেশের সঙ্গে যুক্ত থাকতে পেরে আনন্দিত বোধ করছি। সমাবেশের সাফল্য কামনা করছি।’
সমাবেশ আয়োজক কমিটির সদস্যসচিব শরীফ জামিল বলেন, ‘জলবায়ু পরিবর্তনের অভিঘাতের ফলে সবচেয়ে ক্ষতিগ্রস্ত দেশের তালিকায় বাংলাদেশ প্রথম সারিতে। জলবায়ু ন্যায্যতা সমাবেশ নামের এমন আয়োজন পৃথিবীতে এইটাই প্রথম। আমরা বাংলাদেশে দ্বিতীয়বারের মতো এটি আয়োজন করছি। এই আয়োজনে জলবায়ু পরিবর্তনের কারণে ক্ষতিগ্রস্ত মানুষের অংশগ্রহণই সবচেয়ে বেশি। তারা তাদের অধিকার প্রতিষ্ঠার দাবি নিয়ে এখানে উপস্থিত হয়েছেন। তাদের অধিকার নিশ্চিত করতে হবে।’
এ সময় আরও উপস্থিত ছিলেন— বাংলাদেশ এনার্জি রেগুলেটরি কমিশন চেয়ারম্যান জালাল আহমেদ, মেট্রোপলিটন ইউনিভার্সিটির ভাইস চ্যান্সেলর ড. মোহাম্মদ জহিরুল হক, সেন্টার ফর পলিসি রিসার্চ অ্যান্ড ডেভেলপমেন্টের (সিপিআরডি) চিফ এক্সিকিউটিভ মো. শামসুদ্দোহা, সেন্টার ফর রিনিউবেল এনার্জি সার্ভিসেস লিমিটেডের (সিআরইএসএল) চেয়ারম্যান শাহরিয়ার আহমেদ চৌধুরী, শরিয়তপুর ডেভেলপমেন্ট সোসাইটির (এসডিএস) নির্বাহী পরিচালক রাবেয়া বেগম প্রমুখ।
বিদেশি অতিথিদের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন—ডোনা লিসেনবি, সিইও, রিভারফক্স এনভায়রনমেন্টাল; আয়ান রিভেরা, ন্যাশনাল কো–অর্ডিনেটর, ফিলিপাইন মুভমেন্ট ফর ক্লাইমেট জাস্টিস (পিএমসিজে); সাঈদ বেলুচ, সাধারণ সম্পাদক, পাকিস্তান ফিশারফোক ফোরাম; ইয়ুকি তানাবি, প্রোগ্রাম ডিরেক্টর, জেএসিএসইএস; আয়ুমি ফুকাকুসা, এফওই জাপান (ভার্চুয়াল); মালো তাবুইস নুয়েরা, সিনিয়র এনার্জি ক্যাম্পেইনার, এপিএমডিডি; মাকিকো আরিমা, জাপান ফাইন্যান্স ক্যাম্পেইনার, অয়েল চেঞ্জ ইন্টারন্যাশনাল ও ফসিল ফ্রি জাপান।
আয়োজক কমিটির আহ্বায়ক ও ধরা’র উপদেষ্টা ড. মুজিবুর রহমান হাওলাদারের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত এই সমাবেশে গেস্ট অব অনার হিসেবে উপস্থিত ছিলেন মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রণালয়ের মাননীয় উপদেষ্টা ফারিদা আখতার। সমাবেশে মূল বক্তব্য উপস্থাপন করেন এপিএমডিডি ফিলিপাইনের সমন্বয়ক লিডি ন্যাকপিল। এতে স্বাগত বক্তব্য প্রদান করেন সমাবেশ আয়োজক কমিটি এবং ধরা’র সদস্যসচিব শরীফ জামিল।
জলবায়ু ন্যায্যতা রক্ষায় দুই দিনব্যাপী সম্মেলন শুরু হয়েছে। রাজধানীর আগারগাঁওয়ে মুক্তিযুদ্ধ জাদুঘর মিলনায়তনে দ্বিতীয়বারের সম্মেলনটি আয়োজন করে পরিবেশ ও জলবায়ু পরিবর্তন বিষয়ক নাগরিক সংগঠন ধরিত্রী রক্ষায় আমরা (ধরা)।
আজ শনিবার সকালে সমাবেশের উদ্বোধন করেন সমাজকল্যাণ মন্ত্রণালয়ের মাননীয় উপদেষ্টা শারমীন এস মুরশিদ। আগামীকাল ৮ ডিসেম্বর সমাবেশের দ্বিতীয় দিনের কর্মসূচি অনুষ্ঠিত হবে। সমাবেশ শেষে বিকেল সাড়ে ৩টায় মুক্তিযুদ্ধ জাদুঘরে ‘মিট দ্য প্রেস’ অনুষ্ঠিত হবে।
উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে সমাজকল্যাণ মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা শারমীন মুরশিদ বলেন, ‘আমরা যদি জলবায়ু পরিবর্তনকে প্রতিহত না করতে পারি, তাহলে এই পরিবর্তন এই সভ্যতাকে ধ্বংস করে দেবে। আমরা যে সভ্যতা গড়ে তুলেছি তা অত্যন্ত সংকটে নিমজ্জিত। জলবায়ু সংকট মোকাবিলায় এই সরকার প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ গ্রহণ করবে। এই সরকার চায় দেশটা যেন সবুজ দেশ হয়। আমরা আইনের শাসন চাই। পরিবেশ, নদী রক্ষায় আইন প্রয়োগ করব। পরিবেশ ধ্বংস, মানুষ ধ্বংস, শিশু ধ্বংস সবকিছুর বিরুদ্ধে ব্যবস্থা গ্রহণ করতে আমরা প্রতিশ্রুতিবদ্ধ। জুলাই অভ্যুত্থান আমাদের এই শিক্ষাই দিয়েছে।’
গেস্ট অব অনার মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা ফরিদা আখতার বলেন, ‘জলবায়ু পরিবর্তন আমরাদের কৃষি, খাদ্য এবং জীবন-জীবিকাকে মারাত্মকভাবে প্রভাবিত করছে। আমরা দেখেছি এবার ইলিশ মাছের ডিম কম এসেছে। এর পেছনে কারণ হিসাবে দেখা গেছে- সময়মতো বৃষ্টি হয়নি। নদীগুলো ভরাট-দখল হয়ে যাওয়ার ফলে মাছের চলাচলের রাস্তা বন্ধ হয়ে গেছে।’
তিনি আরও বলেন, ‘পরিবেশ বিনষ্ট করে হাওরের ভেতর দিয়ে রাস্তা তৈরি করা হয়েছে। প্রয়োজনে এই রাস্তাগুলো আমাদের ভাঙতে হবে। ইন্ডাস্ট্রিয়াল প্রোডাকশনের চেয়ে আমাদেরকে কৃষির দিকে গুরুত্ব দিতে হবে। তাহলে এগুলো আমাদের খাদ্য সংকট মোকাবিলায় ভূমিকা রাখবে। জীবাশ্ম জ্বালানির ব্যবহার আমাদের জন্য ক্ষতিই বয়ে আনবে। তাই অবশ্যই টেকসই ভবিষ্যতের জন্য আমাদেরকে অবশ্যই নবায়নযোগ্য জ্বালানিতে রূপান্তর করতে হবে।’
সভাপতির বক্তব্যে ড. মুজিবুর রহমান হাওলাদার বলেন, ‘সুজলা-সুফলা, শস্য-শ্যামলা বাংলাকে এখন আর দেখি না। ইতিমধ্যে আমরা ক্ষতিগ্রস্ত দেশের তালিকায় শীর্ষে এবং এর জন্য আমাদের কোনো দায় নেই। পশ্চিমা এবং উন্নত দেশগুলো জলবায়ু উষ্ণায়নের জন্য দায়ী। যে সকল দায়ী দেশগুলো উষ্ণায়নে ভূমিকা রাখছে, তাদেরকেই ক্ষতিপূরণ করতে হবে। আমাদেরকে কয়লাভিত্তিক বিদ্যুৎ প্রকল্পগুলো বন্ধ করে নবায়নযোগ্য জ্বালানিতে রূপান্তরের ব্যবস্থা গ্রহণ করতে হবে।’
কি নোট স্পিকার লিডি ন্যাকপিল বলেন, ‘জলবায়ু পরিবর্তন কৃষি এবং খাদ্যকে প্রভাবিত করছে যা অর্থনৈতিক চাপ তৈরি করছে পৃথিবীর দক্ষিণের দেশগুলোতে। আমরা বিশ্বব্যাপী জলবায়ু সমস্যার সমাধানের জন্য চাপ সৃষ্টি করার চেষ্টা করছি। জলবায়ুর পরিবর্তনের অভিঘাত মোকাবিলায় তহবিল জরুরি। কপ-২৯ এই তহবিল আদায়ে জন্য ব্যর্থ হয়েছে। এই তহবিল তৈরির জন্য আমাদেরকে অনেক শক্তিশালী হয়ে কাজ করতে হবে।’
তারা ফাউন্ডেশনের ডেপুটি রিজিওনাল প্রোগ্রাম ডিরেক্টর কাইনান হগটন বলেন, ‘বাংলাদেশের অন্তর্বর্তীকালীন সরকার নতুন যে জ্বালানি নীতি গ্রহণ করছে, তা অবশ্যই আশাব্যঞ্জক। টেকসই ভবিষ্যতের জন্য বাংলাদেশকে অবশ্যই পরিচ্ছন্ন জ্বালানিতে রূপান্তরিত হতে হবে। এর জন্য জীবাশ্ম জ্বালানির পরিবর্তে নবায়নযোগ্য জ্বালানিতে রূপান্তর করতে হবে। আমরা এই জলবায়ু ন্যায্যতা সমাবেশের সঙ্গে যুক্ত থাকতে পেরে আনন্দিত বোধ করছি। সমাবেশের সাফল্য কামনা করছি।’
সমাবেশ আয়োজক কমিটির সদস্যসচিব শরীফ জামিল বলেন, ‘জলবায়ু পরিবর্তনের অভিঘাতের ফলে সবচেয়ে ক্ষতিগ্রস্ত দেশের তালিকায় বাংলাদেশ প্রথম সারিতে। জলবায়ু ন্যায্যতা সমাবেশ নামের এমন আয়োজন পৃথিবীতে এইটাই প্রথম। আমরা বাংলাদেশে দ্বিতীয়বারের মতো এটি আয়োজন করছি। এই আয়োজনে জলবায়ু পরিবর্তনের কারণে ক্ষতিগ্রস্ত মানুষের অংশগ্রহণই সবচেয়ে বেশি। তারা তাদের অধিকার প্রতিষ্ঠার দাবি নিয়ে এখানে উপস্থিত হয়েছেন। তাদের অধিকার নিশ্চিত করতে হবে।’
এ সময় আরও উপস্থিত ছিলেন— বাংলাদেশ এনার্জি রেগুলেটরি কমিশন চেয়ারম্যান জালাল আহমেদ, মেট্রোপলিটন ইউনিভার্সিটির ভাইস চ্যান্সেলর ড. মোহাম্মদ জহিরুল হক, সেন্টার ফর পলিসি রিসার্চ অ্যান্ড ডেভেলপমেন্টের (সিপিআরডি) চিফ এক্সিকিউটিভ মো. শামসুদ্দোহা, সেন্টার ফর রিনিউবেল এনার্জি সার্ভিসেস লিমিটেডের (সিআরইএসএল) চেয়ারম্যান শাহরিয়ার আহমেদ চৌধুরী, শরিয়তপুর ডেভেলপমেন্ট সোসাইটির (এসডিএস) নির্বাহী পরিচালক রাবেয়া বেগম প্রমুখ।
বিদেশি অতিথিদের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন—ডোনা লিসেনবি, সিইও, রিভারফক্স এনভায়রনমেন্টাল; আয়ান রিভেরা, ন্যাশনাল কো–অর্ডিনেটর, ফিলিপাইন মুভমেন্ট ফর ক্লাইমেট জাস্টিস (পিএমসিজে); সাঈদ বেলুচ, সাধারণ সম্পাদক, পাকিস্তান ফিশারফোক ফোরাম; ইয়ুকি তানাবি, প্রোগ্রাম ডিরেক্টর, জেএসিএসইএস; আয়ুমি ফুকাকুসা, এফওই জাপান (ভার্চুয়াল); মালো তাবুইস নুয়েরা, সিনিয়র এনার্জি ক্যাম্পেইনার, এপিএমডিডি; মাকিকো আরিমা, জাপান ফাইন্যান্স ক্যাম্পেইনার, অয়েল চেঞ্জ ইন্টারন্যাশনাল ও ফসিল ফ্রি জাপান।
আয়োজক কমিটির আহ্বায়ক ও ধরা’র উপদেষ্টা ড. মুজিবুর রহমান হাওলাদারের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত এই সমাবেশে গেস্ট অব অনার হিসেবে উপস্থিত ছিলেন মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রণালয়ের মাননীয় উপদেষ্টা ফারিদা আখতার। সমাবেশে মূল বক্তব্য উপস্থাপন করেন এপিএমডিডি ফিলিপাইনের সমন্বয়ক লিডি ন্যাকপিল। এতে স্বাগত বক্তব্য প্রদান করেন সমাবেশ আয়োজক কমিটি এবং ধরা’র সদস্যসচিব শরীফ জামিল।
গতকাল বৃহস্পতিবার রাতে আটক হন নিষিদ্ধ ঘোষিত সংগঠন ছাত্রলীগের নেতা নাজমুল কবির শিশির। আজ শুক্রবার বিকেলে চাঁদাবাজি মামলায় গ্রেপ্তার দেখিয়ে আদালতের মাধ্যমে তাঁকে জেল-হাজতে প্রেরণ করা হয়েছে। তিনি রামগঞ্জ পৌরসভার আঙ্গারপাড়া এলাকার মো. নয়ন মাস্টারের ছেলে।
১ ঘণ্টা আগেকুমিল্লায় যৌথ বাহিনী তুলে নেওয়ার পর হাসপাতালে তৌহিদুর রহমান নামের এক যুবদল নেতার লাশ পেয়েছে পরিবার। আজ শুক্রবার বেলা সাড়ে ১২টায় তাঁর মৃত্যুর খবর পায় পরিবার। তবে কখন তাঁর মৃত্যু হয়েছে সে তথ্য জানা যায়নি। আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর হেফাজতে যুবদল নেতার মৃত্যু তথ্য জানিয়েছেন তাঁর ভাই আবুল কালাম।
১ ঘণ্টা আগেইতালি নেওয়া কথা বলে ফরিদপুর থেকে দুই জনকে নেওয়া হয়েছিল লিবিয়ায়। সেখানে নেওয়ার পর তাঁদের ওপর নির্যাতন করা হয়। এরপর নেওয়া হয় মুক্তিপণ। তবে এতেও মুক্তি মেলেনি। গুলি করে হত্যা করা হয়েছে ওই দুই যুবককে। ঢাকা, ফরিদপুর, লিবিয়া, গুলি, হত্যা, জেলার খবর
১ ঘণ্টা আগেএক মাসের ব্যবধানে হত্যাকাণ্ড ও সহিংসতার ঘটনায় সাবেক সরকারসংশ্লিষ্টদের বিরুদ্ধে মামলার সংখ্যা বেড়েছে ৪ গুণের বেশি। আর আসামির সংখ্যা হয়েছে দ্বিগুণের বেশি। সরকার পতনের পর গত ডিসেম্বরে হত্যাকাণ্ড ও সহিংসতার ঘটনায় সাবেক সরকারসংশ্লিষ্টদের বিরুদ্ধে মামলার সংখ্যা ছিল ১৭টি। জানুয়ারিতে তা বেড়ে দাঁড়িয়েছে ৭২টি।
১ ঘণ্টা আগে