নিজস্ব প্রতিবেদক, সাভার
বিএনপির সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব রুহুল কবির রিজভী বলেছেন, শান্তির সঙ্গে মানুষ বসবাস করতে পারলে এবং খোলা গলায় সমালোচনা করতে পারলে সেটাই গণতন্ত্র। কে কোন দল করে সেটা বড় কথা নয়, যে অপরাধী তাকে পুলিশ ধরবে এবং বিচারের আওতায় আনবে এটাই গণতন্ত্র।
সাভারের ব্যাংক টাউনে ছাত্র জনতার আন্দোলনের সময় নিহত শিক্ষার্থী শেখ আসাবুল ইয়ামিনের স্বজনদের সঙ্গে দেখা করতে এসে সাংবাদিকদের উদ্দেশ্যে এসব কথা বলেন তিনি।
রুহুল কবির রিজভী বলেন, গণতন্ত্র মানে নির্বাচন না। অবাধ ও সুষ্ঠু নির্বাচন গণতন্ত্রের একটা বড় উপাদান। কিন্তু সেখানেও আমরা একটা বড় জটিলতা দেখছি। বিভিন্ন পক্ষ থেকে আনুপাতিক নির্বাচন ব্যবস্থাসহ আরও কী যেন দাবি উঠছে। এসব না, অবাধ ও সুষ্ঠু নির্বাচনের জন্য একটা পরিবেশ তৈরি করতে হবে। যাতে ১৫ বছর যারা ভোট দিতে পারেননি তারা যাতে নির্বিঘ্নে ভোটকেন্দ্রে গিয়ে তাঁদের পছন্দের ব্যক্তিকে ভোট দিতে পারেন। এই পরিবেশ নিশ্চিত করাই হচ্ছে অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের দায়িত্ব। এটা নিশ্চিত করতে না পারলে এত যে আত্মদান তা বৃথা হয়ে যাবে।
‘আমরা বিএনপির পরিবারের’ পক্ষ থেকে রুহুল কবির রিজভী আজ দুপুর ১২টার দিকে ইয়ামিনের বাসায় উপস্থিত হন। এরপর তিনি ইয়ামিনের বাবা সাবেক ব্যাংক কর্মকর্তা মোহাম্মদ মহিউদ্দিনের সঙ্গে কথা বলেন। পরে তিনি সাংবাদিকদের সঙ্গে কথা বলেন। এ সময় সাভারের বিএনপির সাবেক সংসদ সদস্য ডা. দেওয়ান মোহাম্মদ সালাউদ্দিন বাবুসহ বিভিন্ন পর্যায়ের নেতা-কর্মীরা উপস্থিত ছিলেন।
রিজভী বলেন, জুলাই-আগস্টে ছাত্র জনতার আন্দোলনে হাজারেরও বেশি মানুষ নিহত হয়েছেন। তাদের আত্মদানের মধ্য দিয়ে আমরা রাস্তায় দাঁড়িয়ে কথা বলছি। এই যে মুক্তির সুবাতাসের মধ্যে আমরা রয়েছি এটা যাদের জন্য তাঁদের পাশে আমাদের থাকতে হবে।
বিএনপির সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব বলেন, ছাত্র জনতার আন্দোলনে নিহত ও আহতদের সহায়তা দেওয়া, তাঁদের পাশে থাকা এবং খোঁজ খবর নেওয়ার জন্যই আমরা বিএনপি পরিবার নামে সংগঠনটি গঠন করা হয়েছে।
তিনি বলেন, ভয়ংকর ফ্যাসিস্ট আওয়ামী লীগের দোসরেরা তাঁদের কালো টাকা এবং বেআইনি অস্ত্র নিয়ে বিভিন্ন জায়গায় অবস্থান করছেন । জন অরণ্যের মধ্যে লুকিয়ে থেকে প্রয়োজন মতো বের হয়ে তাঁরা দেশকে অস্থিতিশীল করার চেষ্টা করবে।
অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের উদ্দেশ্যে রিজভী বলেন, আমরা আপনাদের বারবার চাপ দিয়েছি, যাতে আপনাদের কোন ব্যর্থতার জন্য ফ্যাসিস্টদের পুনরুজ্জীবন না ঘটে। তাহলে এর দায় আপনাদের সবাইকে নিতে হবে। এত যে আত্মদান এবং এত যে শহীদ সেই শহীদদের রক্তের সঙ্গে সেটা বিশ্বাসঘাতকতা হবে। স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টার উদ্দেশ্যে রুহুল কবির রিজভী বলেন,আপনারা কেন এখনো বেআইনি অস্ত্র উদ্ধার করতে পারছেন না। অস্ত্রের যেসব লাইসেন্স দেওয়া হয়েছে আপনারা এখনো তা বাতিল করে কেন দুর্বৃত্ত ও সন্ত্রাসীদের গ্রেপ্তার করতে পারছেন না। তাঁদের গ্রেপ্তার করে এখনো কেন সমাজে শান্তি ও স্মৃতিশীলতা ফিরিয়ে আনতে পারছেন না।
বিএনপির এই নেতা আরও বলেন, মানুষ না খেয়ে থাকে এমন যেন না হয়। মানুষ যাতে দুমুঠো খেতে পারে এ জন্য বাজার সিন্ডিকেট ও মার্কেট সিন্ডিকেট এত দিন ধরে যারা নিয়ন্ত্রণ করে আসছেন তাঁদের গ্রেপ্তার করে আইনের আওতায় নিয়ে আসতে হবে। আমরা অল্প কিছু ড্রাইভ দেখতে পাচ্ছি কিন্তু ব্যাপক ড্রাইভ দেখতে পাচ্ছি না।
বিএনপির সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব রুহুল কবির রিজভী বলেছেন, শান্তির সঙ্গে মানুষ বসবাস করতে পারলে এবং খোলা গলায় সমালোচনা করতে পারলে সেটাই গণতন্ত্র। কে কোন দল করে সেটা বড় কথা নয়, যে অপরাধী তাকে পুলিশ ধরবে এবং বিচারের আওতায় আনবে এটাই গণতন্ত্র।
সাভারের ব্যাংক টাউনে ছাত্র জনতার আন্দোলনের সময় নিহত শিক্ষার্থী শেখ আসাবুল ইয়ামিনের স্বজনদের সঙ্গে দেখা করতে এসে সাংবাদিকদের উদ্দেশ্যে এসব কথা বলেন তিনি।
রুহুল কবির রিজভী বলেন, গণতন্ত্র মানে নির্বাচন না। অবাধ ও সুষ্ঠু নির্বাচন গণতন্ত্রের একটা বড় উপাদান। কিন্তু সেখানেও আমরা একটা বড় জটিলতা দেখছি। বিভিন্ন পক্ষ থেকে আনুপাতিক নির্বাচন ব্যবস্থাসহ আরও কী যেন দাবি উঠছে। এসব না, অবাধ ও সুষ্ঠু নির্বাচনের জন্য একটা পরিবেশ তৈরি করতে হবে। যাতে ১৫ বছর যারা ভোট দিতে পারেননি তারা যাতে নির্বিঘ্নে ভোটকেন্দ্রে গিয়ে তাঁদের পছন্দের ব্যক্তিকে ভোট দিতে পারেন। এই পরিবেশ নিশ্চিত করাই হচ্ছে অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের দায়িত্ব। এটা নিশ্চিত করতে না পারলে এত যে আত্মদান তা বৃথা হয়ে যাবে।
‘আমরা বিএনপির পরিবারের’ পক্ষ থেকে রুহুল কবির রিজভী আজ দুপুর ১২টার দিকে ইয়ামিনের বাসায় উপস্থিত হন। এরপর তিনি ইয়ামিনের বাবা সাবেক ব্যাংক কর্মকর্তা মোহাম্মদ মহিউদ্দিনের সঙ্গে কথা বলেন। পরে তিনি সাংবাদিকদের সঙ্গে কথা বলেন। এ সময় সাভারের বিএনপির সাবেক সংসদ সদস্য ডা. দেওয়ান মোহাম্মদ সালাউদ্দিন বাবুসহ বিভিন্ন পর্যায়ের নেতা-কর্মীরা উপস্থিত ছিলেন।
রিজভী বলেন, জুলাই-আগস্টে ছাত্র জনতার আন্দোলনে হাজারেরও বেশি মানুষ নিহত হয়েছেন। তাদের আত্মদানের মধ্য দিয়ে আমরা রাস্তায় দাঁড়িয়ে কথা বলছি। এই যে মুক্তির সুবাতাসের মধ্যে আমরা রয়েছি এটা যাদের জন্য তাঁদের পাশে আমাদের থাকতে হবে।
বিএনপির সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব বলেন, ছাত্র জনতার আন্দোলনে নিহত ও আহতদের সহায়তা দেওয়া, তাঁদের পাশে থাকা এবং খোঁজ খবর নেওয়ার জন্যই আমরা বিএনপি পরিবার নামে সংগঠনটি গঠন করা হয়েছে।
তিনি বলেন, ভয়ংকর ফ্যাসিস্ট আওয়ামী লীগের দোসরেরা তাঁদের কালো টাকা এবং বেআইনি অস্ত্র নিয়ে বিভিন্ন জায়গায় অবস্থান করছেন । জন অরণ্যের মধ্যে লুকিয়ে থেকে প্রয়োজন মতো বের হয়ে তাঁরা দেশকে অস্থিতিশীল করার চেষ্টা করবে।
অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের উদ্দেশ্যে রিজভী বলেন, আমরা আপনাদের বারবার চাপ দিয়েছি, যাতে আপনাদের কোন ব্যর্থতার জন্য ফ্যাসিস্টদের পুনরুজ্জীবন না ঘটে। তাহলে এর দায় আপনাদের সবাইকে নিতে হবে। এত যে আত্মদান এবং এত যে শহীদ সেই শহীদদের রক্তের সঙ্গে সেটা বিশ্বাসঘাতকতা হবে। স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টার উদ্দেশ্যে রুহুল কবির রিজভী বলেন,আপনারা কেন এখনো বেআইনি অস্ত্র উদ্ধার করতে পারছেন না। অস্ত্রের যেসব লাইসেন্স দেওয়া হয়েছে আপনারা এখনো তা বাতিল করে কেন দুর্বৃত্ত ও সন্ত্রাসীদের গ্রেপ্তার করতে পারছেন না। তাঁদের গ্রেপ্তার করে এখনো কেন সমাজে শান্তি ও স্মৃতিশীলতা ফিরিয়ে আনতে পারছেন না।
বিএনপির এই নেতা আরও বলেন, মানুষ না খেয়ে থাকে এমন যেন না হয়। মানুষ যাতে দুমুঠো খেতে পারে এ জন্য বাজার সিন্ডিকেট ও মার্কেট সিন্ডিকেট এত দিন ধরে যারা নিয়ন্ত্রণ করে আসছেন তাঁদের গ্রেপ্তার করে আইনের আওতায় নিয়ে আসতে হবে। আমরা অল্প কিছু ড্রাইভ দেখতে পাচ্ছি কিন্তু ব্যাপক ড্রাইভ দেখতে পাচ্ছি না।
গতকাল বৃহস্পতিবার রাতে আটক হন নিষিদ্ধ ঘোষিত সংগঠন ছাত্রলীগের নেতা নাজমুল কবির শিশির। আজ শুক্রবার বিকেলে চাঁদাবাজি মামলায় গ্রেপ্তার দেখিয়ে আদালতের মাধ্যমে তাঁকে জেল-হাজতে প্রেরণ করা হয়েছে। তিনি রামগঞ্জ পৌরসভার আঙ্গারপাড়া এলাকার মো. নয়ন মাস্টারের ছেলে।
৩৯ মিনিট আগেকুমিল্লায় যৌথ বাহিনী তুলে নেওয়ার পর হাসপাতালে তৌহিদুর রহমান নামের এক যুবদল নেতার লাশ পেয়েছে পরিবার। আজ শুক্রবার বেলা সাড়ে ১২টায় তাঁর মৃত্যুর খবর পায় পরিবার। তবে কখন তাঁর মৃত্যু হয়েছে সে তথ্য জানা যায়নি। আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর হেফাজতে যুবদল নেতার মৃত্যু তথ্য জানিয়েছেন তাঁর ভাই আবুল কালাম।
৪২ মিনিট আগেইতালি নেওয়া কথা বলে ফরিদপুর থেকে দুই জনকে নেওয়া হয়েছিল লিবিয়ায়। সেখানে নেওয়ার পর তাঁদের ওপর নির্যাতন করা হয়। এরপর নেওয়া হয় মুক্তিপণ। তবে এতেও মুক্তি মেলেনি। গুলি করে হত্যা করা হয়েছে ওই দুই যুবককে। ঢাকা, ফরিদপুর, লিবিয়া, গুলি, হত্যা, জেলার খবর
৪২ মিনিট আগেএক মাসের ব্যবধানে হত্যাকাণ্ড ও সহিংসতার ঘটনায় সাবেক সরকারসংশ্লিষ্টদের বিরুদ্ধে মামলার সংখ্যা বেড়েছে ৪ গুণের বেশি। আর আসামির সংখ্যা হয়েছে দ্বিগুণের বেশি। সরকার পতনের পর গত ডিসেম্বরে হত্যাকাণ্ড ও সহিংসতার ঘটনায় সাবেক সরকারসংশ্লিষ্টদের বিরুদ্ধে মামলার সংখ্যা ছিল ১৭টি। জানুয়ারিতে তা বেড়ে দাঁড়িয়েছে ৭২টি।
১ ঘণ্টা আগে