ঢামেক প্রতিবেদক
রাজধানীর ভাষানটেক কালভার্ট রোডের বাসায় গ্যাস সিলিন্ডার লিকেজ থেকে অগ্নিকাণ্ডে দগ্ধ সুজন (৯) নামে আরও এক শিশুর মৃত্যু হয়েছে। এ নিয়ে মৃতের সংখ্যা বেড়ে দাঁড়াল একই পরিবারের ৫ জন। ভাষানটেক ব্র্যাক স্কুলের দ্বিতীয় শ্রেণিতে পড়ত সুজন।
আজ বুধবার দুপুর ১টার দিকে শেখ হাসিনা জাতীয় বার্ন ও প্লাস্টিক সার্জারি ইনস্টিটিউটের আইসিইউতে মারা যায় সুজন। এখনো হাসপাতালে ভর্তি রয়েছে সুজনের বড় বোন।
বার্ন ইনস্টিটিউটের জরুরি বিভাগের আবাসিক চিকিৎসক ডা. তরিকুল ইসলাম সুজনের মৃত্যুর বিষয়টি নিশ্চিত করে বলেন, ‘ভাষানটেকের ঘটনায় দগ্ধ সুজন আজ দুপুরে ১টার দিকে চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা গেছে। তার শরীরের ৪৩ শতাংশ দগ্ধ হয়েছিল। এর আগে সুজনের ছোট বোন লামিয়া (৭), মা সূর্য বানু (৩০), বাবা লিটন মিয়া (৪৮) ও নানি মেহেরুন্নেছা (৬৫) চিকিৎসাধীন মারা গেছেন।’
তিনি আরও বলেন, ‘এই ঘটনায় লামিয়ার বড় বোন লিজা (১৮) ৩০ শতাংশ দগ্ধ অবস্থায় ভর্তি রয়েছে। তাঁর অবস্থাও আশঙ্কাজনক।’
এর আগে শুক্রবার ১২ এপ্রিল ভোর ৪টার দিকে ভাষানটেক নতুন বাজার কালভার্ট রোডের ৪/১৩ নম্বর বাসায় এই দুর্ঘটনা ঘটে। এতে দগ্ধ হন—মো. লিটন, তাঁর স্ত্রী সূর্য বানু, তাদের ৩ সন্তান লিজা, লামিয়া, সুজন ও লিটনের শাশুড়ি মেহেরুন্নেছা।
লিটনের ভাই সোহরাব মিয়া জানান, তাদের বাড়ি খাগড়াছড়ি জেলার দীঘিনালা উপজেলায়। বাবার নাম মৃত আলী নেওয়াজ। এবং সূর্য বানুর বাড়ি কুমিল্লা জেলার লাকসাম উপজেলার রনুসো গ্রামে। ভাষানটেক এলাকায় ভাড়া থাকতেন।
লিটনের প্রতিবেশী ভাড়াটিয়া ময়না বেগম জানান, পরিবার নিয়ে কালভার্ট রোডের ২ তলা বাড়িটির নিচ তলায় ভাড়া থাকতেন লিটন। এলাকাতেই ফার্নিচার ব্যবসা রয়েছে তার। রাতে ওই বাসায় সবাই ঘুমিয়ে ছিলেন। ভোরে লিটন মশার কয়েল জ্বালানোর জন্য দেশলাই জালাতেই আগুনের ঘটনা ঘটে। এতে পরিবারটির ৬ জনই দগ্ধ হন।
তিনি জানান, বাসাটিতে গ্যাস সিলিন্ডার দিয়ে রান্না করতেন তারা। সবাই ধারণা করছেন, সিলিন্ডার থেকে লিকেজের কারণে বাসায় গ্যাস জমে ছিল। মশার কয়েলের জন্য দেশলাই জালাতেই সেই গ্যাস থেকেই এই বিস্ফোরণ ঘটেছে।
রাজধানীর ভাষানটেক কালভার্ট রোডের বাসায় গ্যাস সিলিন্ডার লিকেজ থেকে অগ্নিকাণ্ডে দগ্ধ সুজন (৯) নামে আরও এক শিশুর মৃত্যু হয়েছে। এ নিয়ে মৃতের সংখ্যা বেড়ে দাঁড়াল একই পরিবারের ৫ জন। ভাষানটেক ব্র্যাক স্কুলের দ্বিতীয় শ্রেণিতে পড়ত সুজন।
আজ বুধবার দুপুর ১টার দিকে শেখ হাসিনা জাতীয় বার্ন ও প্লাস্টিক সার্জারি ইনস্টিটিউটের আইসিইউতে মারা যায় সুজন। এখনো হাসপাতালে ভর্তি রয়েছে সুজনের বড় বোন।
বার্ন ইনস্টিটিউটের জরুরি বিভাগের আবাসিক চিকিৎসক ডা. তরিকুল ইসলাম সুজনের মৃত্যুর বিষয়টি নিশ্চিত করে বলেন, ‘ভাষানটেকের ঘটনায় দগ্ধ সুজন আজ দুপুরে ১টার দিকে চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা গেছে। তার শরীরের ৪৩ শতাংশ দগ্ধ হয়েছিল। এর আগে সুজনের ছোট বোন লামিয়া (৭), মা সূর্য বানু (৩০), বাবা লিটন মিয়া (৪৮) ও নানি মেহেরুন্নেছা (৬৫) চিকিৎসাধীন মারা গেছেন।’
তিনি আরও বলেন, ‘এই ঘটনায় লামিয়ার বড় বোন লিজা (১৮) ৩০ শতাংশ দগ্ধ অবস্থায় ভর্তি রয়েছে। তাঁর অবস্থাও আশঙ্কাজনক।’
এর আগে শুক্রবার ১২ এপ্রিল ভোর ৪টার দিকে ভাষানটেক নতুন বাজার কালভার্ট রোডের ৪/১৩ নম্বর বাসায় এই দুর্ঘটনা ঘটে। এতে দগ্ধ হন—মো. লিটন, তাঁর স্ত্রী সূর্য বানু, তাদের ৩ সন্তান লিজা, লামিয়া, সুজন ও লিটনের শাশুড়ি মেহেরুন্নেছা।
লিটনের ভাই সোহরাব মিয়া জানান, তাদের বাড়ি খাগড়াছড়ি জেলার দীঘিনালা উপজেলায়। বাবার নাম মৃত আলী নেওয়াজ। এবং সূর্য বানুর বাড়ি কুমিল্লা জেলার লাকসাম উপজেলার রনুসো গ্রামে। ভাষানটেক এলাকায় ভাড়া থাকতেন।
লিটনের প্রতিবেশী ভাড়াটিয়া ময়না বেগম জানান, পরিবার নিয়ে কালভার্ট রোডের ২ তলা বাড়িটির নিচ তলায় ভাড়া থাকতেন লিটন। এলাকাতেই ফার্নিচার ব্যবসা রয়েছে তার। রাতে ওই বাসায় সবাই ঘুমিয়ে ছিলেন। ভোরে লিটন মশার কয়েল জ্বালানোর জন্য দেশলাই জালাতেই আগুনের ঘটনা ঘটে। এতে পরিবারটির ৬ জনই দগ্ধ হন।
তিনি জানান, বাসাটিতে গ্যাস সিলিন্ডার দিয়ে রান্না করতেন তারা। সবাই ধারণা করছেন, সিলিন্ডার থেকে লিকেজের কারণে বাসায় গ্যাস জমে ছিল। মশার কয়েলের জন্য দেশলাই জালাতেই সেই গ্যাস থেকেই এই বিস্ফোরণ ঘটেছে।
ঈদুল আজহায় জমে উঠেছে ঢাকা ও আশেপাশের পর্যটন কেন্দ্রগুলো। আজ মঙ্গলবার বিকেল ৪টার পর থেকে ধীরে ধীরে পর্যটন কেন্দ্রে দর্শনার্থীরা আশা শুরু করে দিয়েছে। কোরবানি ঈদের দিনেই দর্শনার্থীদের সংখ্যাটা কম থাকলেও সন্ধ্যার পরে লোকসমাগম বেশি হবে বলে প্রত্যাশা সংশ্লিষ্টদের। বন্ধুবান্ধব, পরিবার-পরিজন
৭ মিনিট আগেচট্টগ্রাম নগরীকে কোরবানির বর্জ্যমুক্ত এবং একই সঙ্গে কোরবানির বর্জ্য অপসারণ কার্যক্রমের সমাপ্তির ঘোষণা করা হয়েছে। আজ শনিবার সন্ধ্যা নগরীর দামপাড়া চট্টগ্রাম সিটি করপোরেশনের (চসিক) কন্ট্রোল রুমে মেয়র ডা. শাহাদাত হোসেন এই ঘোষণার কথা জানান।
১৩ মিনিট আগেশেরপুরের শ্রীবরদী উপজেলায় ডোবায় পড়ে দুই শিশুর মৃত্যু হয়েছে। আজ শনিবার বিকেলে উপজেলার কাকিলাকুড়া ইউনিয়নের মলামারি গ্রামে এ ঘটনা ঘটে।
১৫ মিনিট আগেঈদের চার দিন পর মেয়ের বিয়ে, তাই ঈদের সঙ্গে বিয়ের প্রস্তুতিও নিয়েছিলেন চট্টগ্রামের আনোয়ারার অটোচালক জানে আলম। করেছেন আত্মীয়–স্বজনদের কাছ থেকে ধারদেনাও। হঠাৎ ঈদের দিন সকালে লাগা আগুন থেকে কোনো রকম প্রাণে বাঁচলেও সংসারের সবকিছু পুড়ে ছাই হয়ে যায়।
১৯ মিনিট আগে