নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
বেসরকারি আবাসন প্রতিষ্ঠান ‘ডোম ইনো’র সম্পত্তি বাজেয়াপ্ত করাসহ ৫ দফা দাবি জানিয়েছে ভুক্তভোগী জমি ও ফ্ল্যাটের মালিকেরা। আজ শনিবার রাজধানীর বনানীতে ডোম ইনো কার্যালয়ের সামনে এক মানববন্ধনে এ সব দাবি জানান তারা।
মানববন্ধনকারীরা বলেন, কুখ্যাত, প্রতারক, ভন্ড রিয়েল এস্টেট কোম্পানির কাছ থেকে ফ্ল্যাট ক্রয় করে অথবা মহামূল্যবান নিজস্ব জমি ডোম ইনোর সঙ্গে চুক্তির মাধ্যমে উন্নয়ন করতে দিয়ে আজ আমরা এক মহাসংকটে পতিত হয়ে প্রায় পথে বসেছি। বছরের পর বছর, দশকের পর দশক পার হতে চললো, তবু তাদের কাজ শেষ করার কোনো লক্ষণ নেই। মিষ্টি কথায়, মিথ্যা অজুহাত দিয়ে তারা আমাদের কষ্টার্জিত অর্থ লুটে নিয়ে কোন খাতে ব্যয় করছে, তা আমাদের অজানা।
শামীম খান নামে একজন ভুক্তভোগী বলেন, কবে কোন প্রকল্পের কাজ শেষ করবে, বা আদৌ করবে কিনা, সে সম্পর্কে তাদের কোনোই পরিকল্পনা নেই। এ ভাবে দিনের পর দিন চলতে পারে না। আইনী পথের রয়েছে দীর্ঘসূত্রিতা এবং এর ব্যয়ভার আমাদের অনেকেরই অর্থনৈতিক অবস্থার বিচারে বহন করা সম্ভব নয়।
বক্তারা বলেন, বিগত স্বৈরাচারী সরকারের আমলে রিয়েল এস্টেট আইনটি একতরফাভাবে রিয়েল এস্টেট ব্যবসায়ীবান্ধব আইনে পরিণত করা হয়েছে। এর সুষ্ঠু সংষ্কার ছাড়া আমাদের পক্ষে যথাযথ প্রতিকার পাওয়া অসম্ভব। পরিস্থিতি আমাদের একতাবদ্ধ হয়ে পথে নামতে বাধ্য করেছে।
মানববন্ধনে পাঁচটি দাবি তুলে ধরা হয়। এর মধ্যে রয়েছে- ক্ষতিগ্রস্ত জমির মালিক ও ফ্ল্যাট বরাদ্দগ্রহীতাদের জন্য ডোম ইনোর কাছ থেকে ক্ষতিপূরণ আদায় করা, সারাদেশ জুড়ে ডোম ইনো এবং তার পরিচালনা পর্ষদের নামে বেনামে যে স্থাবর সম্পত্তি ক্রয় করেছে, তা বাজেয়াপ্ত করা, ডোম ইনো এবং তার পরিচালকদের সবার ব্যাংক হিসাব জব্দ করা, রিয়েল এস্টেট কোম্পানিদের প্রতিষ্ঠান রিহ্যাব থেকে ডোম ইনোকে বহিষ্কার এবং রিহ্যাবের সদস্যপদ স্থায়ীভাবে বাতিল করা এবং ডোম ইনোর ব্যবসায়িক কার্যক্রম নিষিদ্ধ করা।
বেসরকারি আবাসন প্রতিষ্ঠান ‘ডোম ইনো’র সম্পত্তি বাজেয়াপ্ত করাসহ ৫ দফা দাবি জানিয়েছে ভুক্তভোগী জমি ও ফ্ল্যাটের মালিকেরা। আজ শনিবার রাজধানীর বনানীতে ডোম ইনো কার্যালয়ের সামনে এক মানববন্ধনে এ সব দাবি জানান তারা।
মানববন্ধনকারীরা বলেন, কুখ্যাত, প্রতারক, ভন্ড রিয়েল এস্টেট কোম্পানির কাছ থেকে ফ্ল্যাট ক্রয় করে অথবা মহামূল্যবান নিজস্ব জমি ডোম ইনোর সঙ্গে চুক্তির মাধ্যমে উন্নয়ন করতে দিয়ে আজ আমরা এক মহাসংকটে পতিত হয়ে প্রায় পথে বসেছি। বছরের পর বছর, দশকের পর দশক পার হতে চললো, তবু তাদের কাজ শেষ করার কোনো লক্ষণ নেই। মিষ্টি কথায়, মিথ্যা অজুহাত দিয়ে তারা আমাদের কষ্টার্জিত অর্থ লুটে নিয়ে কোন খাতে ব্যয় করছে, তা আমাদের অজানা।
শামীম খান নামে একজন ভুক্তভোগী বলেন, কবে কোন প্রকল্পের কাজ শেষ করবে, বা আদৌ করবে কিনা, সে সম্পর্কে তাদের কোনোই পরিকল্পনা নেই। এ ভাবে দিনের পর দিন চলতে পারে না। আইনী পথের রয়েছে দীর্ঘসূত্রিতা এবং এর ব্যয়ভার আমাদের অনেকেরই অর্থনৈতিক অবস্থার বিচারে বহন করা সম্ভব নয়।
বক্তারা বলেন, বিগত স্বৈরাচারী সরকারের আমলে রিয়েল এস্টেট আইনটি একতরফাভাবে রিয়েল এস্টেট ব্যবসায়ীবান্ধব আইনে পরিণত করা হয়েছে। এর সুষ্ঠু সংষ্কার ছাড়া আমাদের পক্ষে যথাযথ প্রতিকার পাওয়া অসম্ভব। পরিস্থিতি আমাদের একতাবদ্ধ হয়ে পথে নামতে বাধ্য করেছে।
মানববন্ধনে পাঁচটি দাবি তুলে ধরা হয়। এর মধ্যে রয়েছে- ক্ষতিগ্রস্ত জমির মালিক ও ফ্ল্যাট বরাদ্দগ্রহীতাদের জন্য ডোম ইনোর কাছ থেকে ক্ষতিপূরণ আদায় করা, সারাদেশ জুড়ে ডোম ইনো এবং তার পরিচালনা পর্ষদের নামে বেনামে যে স্থাবর সম্পত্তি ক্রয় করেছে, তা বাজেয়াপ্ত করা, ডোম ইনো এবং তার পরিচালকদের সবার ব্যাংক হিসাব জব্দ করা, রিয়েল এস্টেট কোম্পানিদের প্রতিষ্ঠান রিহ্যাব থেকে ডোম ইনোকে বহিষ্কার এবং রিহ্যাবের সদস্যপদ স্থায়ীভাবে বাতিল করা এবং ডোম ইনোর ব্যবসায়িক কার্যক্রম নিষিদ্ধ করা।
চট্টগ্রামের সীতাকুণ্ডে প্রধান শিক্ষক ছাড়াই দীর্ঘদিন ধরে চলছে ১১টি মাধ্যমিক বিদ্যালয় ও মাদ্রাসা। প্রধান শিক্ষকবিহীন এসব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান পরিচালিত হচ্ছে ভারপ্রাপ্ত প্রধান শিক্ষক দিয়ে। অভিযোগ রয়েছে, যেসব ভারপ্রাপ্ত প্রধান শিক্ষক দিয়ে প্রতিষ্ঠানগুলো পরিচালিত হচ্ছে, তাঁদের অনেকেরই প্রধান শিক্ষক হওয়ার যোগ
২ ঘণ্টা আগেদুই দশক কিছুটা শান্ত থাকার পর কুড়িগ্রামের চিলমারী-রৌমারী-রাজিবপুর নৌপথে আবার ডাকাতের দৌরাত্ম্য বেড়েছে। এক মাসের ব্যবধানে দুবার ডাকাতির ঘটনা ঘটেছে। এ দুই ঘটনায় আইনগত কোনো ব্যবস্থা নেওয়া হয়নি। প্রতিরোধেও কার্যকর উদ্যোগ নেই স্থানীয় প্রশাসনের। আবার ডাকাতি শুরু হওয়ায় ১৪ কিলোমিটার এই নৌপথের নৌযান, যাত্রী
৩ ঘণ্টা আগেরাত ১০টার দিকে ওই দুই যুবক মোটরসাইকেলে করে আড়ংঘাটা থানার লতার বাইপাস মোড় লিংক রোড থেকে বাইপাস মহাসড়ক পার হচ্ছিলেন। এ সময়ে আফিলগেট থেকে খুলনাগামী একটি বাস তাঁদের ধাক্কা দেয়।
৪ ঘণ্টা আগেনোয়াখালীর হাতিয়ায় গভীর রাতে বসতঘরে আগুন লেগে নিমাই চন্দ্র মজুমদার ও তাঁর স্ত্রী মিলনবালার মৃত্যু হয়েছে। শুক্রবার (৩১ জানুয়ারী) চিকিৎসার জন্য ঢাকায় নেওয়ার পথে বিকেল ৫টায় নিমাই চন্দ্রের মৃত্যু হয়। হাসপাতালে পৌছার পর রাত ৯টার দিকে মিলন বালাও মারা যান।
৪ ঘণ্টা আগে