ঢামেক প্রতিবেদক
ঢাকার আশুলিয়ায় গ্যাস সিলিন্ডার বিস্ফোরণে ১১ জন দগ্ধদের মধ্যে শিউলি আক্তার (৩২) নামে এক নারীর মৃত্যু হয়েছে। গতকাল শনিবার দিবাগত রাত সাড়ে ৩টার দিকে জাতীয় বার্ন অ্যান্ড প্লাস্টিক সার্জারি ইনস্টিটিউটে চিকিৎসাধীন শিউলির মৃত্যু হয়। বার্ন ইনস্টিটিউটের আবাসিক সার্জন ডা. শাওন বিন রহমান বলেন, শিউলির ৯৫ শতাংশ দগ্ধ হয়েছিল। আরও ১০ জন ভর্তি আছে। এর মধ্যে আটজনের অবস্থা আশঙ্কাজনক।
ভর্তি ১০ জনের মধ্যে সূর্য্য বেগমের (৫০) ৭ শতাংশ, সোহেলের (৩৮) ১০ শতাংশ, সুমন রহমানের (৩২) ৯৯ শতাংশ, শারমিন আক্তারের (৩৫) ৪২ শতাংশ, সোয়াইদের (৪) ২৭ শতাংশ, সুরাইয়ার (৩ মাস) ৯ শতাংশ, মনির হোসেনের (৪০) ২০ শতাংশ, ছামির মাহমুদ ছাকিনের (১৫) ১৪ শতাংশ, মাহাদীর (৭) ১০ শতাংশ ও জহুরা বেগমের (৭০) ৫ শতাংশ পুড়ে গেছে।
গত শুক্রবার রাত ৯টার দিকে ইয়ারপুর ইউনিয়নের গুমাইল এলাকার আমজাদ ব্যাপারীর দোতলা বাড়িতে গ্যাস সিলিন্ডারের বিস্ফোরণ ঘটে।
দগ্ধ ও প্রত্যক্ষদর্শীদের সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, দোতলা ভবনের দ্বিতীয় তলায় স্ত্রী ও দুই সন্তান নিয়ে ভাড়া থাকেন মো. সুমন। শবে বরাত উপলক্ষে গত শুক্রবার সুমনের মা ও ভাই সোহেলের পরিবার সেখানে বেড়াতে আসে। রাতের খাবারের পর পিঠা বানানোর সময় হঠাৎ রান্নার গ্যাস সিলিন্ডার বিস্ফোরিত হয়ে ঘরে আগুন ধরে যায়। তাতে নারী-শিশুসহ ১১ জন দগ্ধ হয়। স্থানীয়রা তাদের উদ্ধার করে হাসপাতালে নিয়ে যায়।
দগ্ধ সুমনের ফুপাতো ভাই মো. মাসুদ বলেন, সুমনদের বাড়ি শরীয়তপুর জেলায়। গোমাইল এলাকায় ভাড়া বাড়িতে থাকেন। একই এলাকায় থাকেন তাঁর ভাই সোহেলও। সুমন গ্রাফিকসে কাজ করেন আর সোহেল গার্মেন্টস এক্সেসরিজের কোম্পানিতে কাজ করেন। তাদের বোন শিউলি থাকতেন নবাবগঞ্জ দিঘিরপাড় এলাকায়। ফুফু জোহরা বেগম মুন্সিগঞ্জের বাসিন্দা। শবে বরাত উপলক্ষে গতকাল সবাই সুমনদের বাসায় যান। রাতে পিঠা বানানোর জন্য চুলা জ্বালাতেই এই বিস্ফোরণের ঘটনা ঘটে। পরে প্রতিবেশীরা তাদের হাসপাতালে নিয়ে আসে।
ঢাকার আশুলিয়ায় গ্যাস সিলিন্ডার বিস্ফোরণে ১১ জন দগ্ধদের মধ্যে শিউলি আক্তার (৩২) নামে এক নারীর মৃত্যু হয়েছে। গতকাল শনিবার দিবাগত রাত সাড়ে ৩টার দিকে জাতীয় বার্ন অ্যান্ড প্লাস্টিক সার্জারি ইনস্টিটিউটে চিকিৎসাধীন শিউলির মৃত্যু হয়। বার্ন ইনস্টিটিউটের আবাসিক সার্জন ডা. শাওন বিন রহমান বলেন, শিউলির ৯৫ শতাংশ দগ্ধ হয়েছিল। আরও ১০ জন ভর্তি আছে। এর মধ্যে আটজনের অবস্থা আশঙ্কাজনক।
ভর্তি ১০ জনের মধ্যে সূর্য্য বেগমের (৫০) ৭ শতাংশ, সোহেলের (৩৮) ১০ শতাংশ, সুমন রহমানের (৩২) ৯৯ শতাংশ, শারমিন আক্তারের (৩৫) ৪২ শতাংশ, সোয়াইদের (৪) ২৭ শতাংশ, সুরাইয়ার (৩ মাস) ৯ শতাংশ, মনির হোসেনের (৪০) ২০ শতাংশ, ছামির মাহমুদ ছাকিনের (১৫) ১৪ শতাংশ, মাহাদীর (৭) ১০ শতাংশ ও জহুরা বেগমের (৭০) ৫ শতাংশ পুড়ে গেছে।
গত শুক্রবার রাত ৯টার দিকে ইয়ারপুর ইউনিয়নের গুমাইল এলাকার আমজাদ ব্যাপারীর দোতলা বাড়িতে গ্যাস সিলিন্ডারের বিস্ফোরণ ঘটে।
দগ্ধ ও প্রত্যক্ষদর্শীদের সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, দোতলা ভবনের দ্বিতীয় তলায় স্ত্রী ও দুই সন্তান নিয়ে ভাড়া থাকেন মো. সুমন। শবে বরাত উপলক্ষে গত শুক্রবার সুমনের মা ও ভাই সোহেলের পরিবার সেখানে বেড়াতে আসে। রাতের খাবারের পর পিঠা বানানোর সময় হঠাৎ রান্নার গ্যাস সিলিন্ডার বিস্ফোরিত হয়ে ঘরে আগুন ধরে যায়। তাতে নারী-শিশুসহ ১১ জন দগ্ধ হয়। স্থানীয়রা তাদের উদ্ধার করে হাসপাতালে নিয়ে যায়।
দগ্ধ সুমনের ফুপাতো ভাই মো. মাসুদ বলেন, সুমনদের বাড়ি শরীয়তপুর জেলায়। গোমাইল এলাকায় ভাড়া বাড়িতে থাকেন। একই এলাকায় থাকেন তাঁর ভাই সোহেলও। সুমন গ্রাফিকসে কাজ করেন আর সোহেল গার্মেন্টস এক্সেসরিজের কোম্পানিতে কাজ করেন। তাদের বোন শিউলি থাকতেন নবাবগঞ্জ দিঘিরপাড় এলাকায়। ফুফু জোহরা বেগম মুন্সিগঞ্জের বাসিন্দা। শবে বরাত উপলক্ষে গতকাল সবাই সুমনদের বাসায় যান। রাতে পিঠা বানানোর জন্য চুলা জ্বালাতেই এই বিস্ফোরণের ঘটনা ঘটে। পরে প্রতিবেশীরা তাদের হাসপাতালে নিয়ে আসে।
রাজধানীর উত্তরার দিয়াবাড়িতে বিমান বিধ্বস্তের ঘটনায় মাইলস্টোন স্কুলের তৃতীয় শ্রেণির ছাত্রী মেহেনাজ আক্তার হুমায়রা মারা গেছে। হুমায়রা টাঙ্গাইলের সখীপুর উপজেলার হতেয়া কেরানীপাড়া এলাকার দেলোয়ার হোসেন রানার একমাত্র মেয়ে।
১১ মিনিট আগেশরীয়তপুরে ওয়ার্কশপে কাজ করার সময় বিদ্যুতায়িত হয়ে টুটুল খান (১৪) নামের এক কিশোর গ্রিলমিস্ত্রি মারা গেছে। আজ সোমবার (২১ জুলাই) সন্ধ্যা সাড়ে ৬টার দিকে সদর উপজেলার রাজগঞ্জ বাজারের তারা মিয়া মল্লিকের ওয়ার্কশপে এ ঘটনা ঘটে।
৪৩ মিনিট আগেগত বছর জুলাই আন্দোলন চলাকালে বাসার বারান্দায় গুলিবিদ্ধ হয়ে নিহত হয়েছিল ছোট মেয়ে নাঈমা সুলতানা। সেই ঘটনার এক বছর পর বড় মেয়ে তাসপিয়া সুলতানাও আজ অসুস্থ, মূর্ছা যাচ্ছে বারবার। দুই মেয়েই রাজধানীর উত্তরার মাইলস্টোন স্কুল অ্যান্ড কলেজের শিক্ষার্থী।
১ ঘণ্টা আগেখুলনায় দুর্বৃত্তের ছুরিকাঘাতে জাকির হোসেন নামের এক যুবক নিহত হয়েছেন। আজ সোমবার রাত ১০টার দিকে নগরীর নিরালা কাঁচাবাজারের পাশে ঘটনাটি ঘটে। স্থানীয় বাসিন্দারা ওই যুবককে উদ্ধার করে চিকিৎসার জন্য খুলনা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নিলে সেখানকার চিকিৎসক তাঁকে মৃত ঘোষণা করেন।
১ ঘণ্টা আগে