নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
মহিলা ও শিশুবিষয়ক মন্ত্রণালয়ের জন্য বরাদ্দ বৃদ্ধি এবং এই মন্ত্রণালয়কে ঢেলে সাজানোর আহ্বান জানিয়েছে বাংলাদেশ মহিলা পরিষদ। আজ বুধবার জাতীয় প্রেসক্লাবে ‘ঘোষিত জাতীয় বাজেটে (২০২৩-২৪) জেন্ডার সংবেদনশীলতা’ বিষয়ক সংবাদ সম্মেলনে এ আহ্বান জানানো হয়।
সংবাদ সম্মেলনে বক্তারা বলেন, ২০২৩-২৪ অর্থবছরের প্রস্তাবিত জেন্ডার বাজেট সম্পূর্ণ নয়। প্রস্তাবিত এ বাজেট নারীর অধিকারের সব দিককে ধারণ করছে বলে মনে করেন না তাঁরা।
বাংলাদেশ মহিলা পরিষদের পক্ষে বাজেটবিষয়ক প্রতিক্রিয়া উপস্থাপন করেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের অর্থনীতি বিভাগের অধ্যাপক ড. সায়মা হক বিদিশা। তিনি বলেন, ‘জেন্ডার বাজেট নিয়ে আমাদের আরও কাজ করার আছে। জেন্ডার বাজেট প্রতিবেদনে যেভাবে হিসাব দেওয়া হচ্ছে, তা নারীর ক্ষমতায়নে ও নারী-পুরুষের সমতায় কতটা কাজ করছে তা দেখতে হবে। নারী উন্নয়নে অনেক কর্মসূচি নেওয়া হয় যা গুরুত্বপূর্ণ, কিন্তু পরিধি ব্যাপক না। তথ্য আপা, কর্মজীবী নারী হোস্টেলসহ সুনির্দিষ্টভাবে নারীর উন্নয়ন ও ক্ষমতায়নে কাজ করা প্রকল্প চিহ্নিত করে সেগুলোতে বরাদ্দ বাড়াতে হবে।’
স্বাগত বক্তব্যে সংগঠনের সাধারণ সম্পাদক মালেকা বানু বলেন, ‘জেন্ডার বাজেট নারীর জন্য কোনো থোক বরাদ্দ না। নারী-পুরুষের বৈষম্য কমিয়ে আনতে বরাদ্দকৃত বাজেট কীভাবে ভূমিকা রাখবে সেটাই জেন্ডার সংবেদনশীল বাজেট। জেন্ডার বাজেট সংবেদনশীল করার লক্ষ্যে বাংলাদেশ মহিলা পরিষদ দীর্ঘদিন ধরে আন্দোলন করছে। যার ফলে আমরা ৪৪টি মন্ত্রণালয় ও বিভাগের জেন্ডার বাজেট প্রতিবেদন পেয়েছি।’
সংবাদ সম্মেলনে মডারেটর হিসেবে উপস্থিত ছিলেন সংগঠনের কেন্দ্রীয় কমিটির সভাপতি ডা. ফওজিয়া মোসলেম। তিনি বলেন, ‘জেন্ডার বাজেট সম্পূর্ণ হয়েছে, এটা আমরা বলতে পারি না। জেন্ডার বাজেট নারীর অধিকারের সকল দিককে ধারণ করছে, সেটা আমরা মনে করছি না। জেন্ডার বাজেট প্রতিবেদনে মানদণ্ডের ক্ষেত্রে বাল্যবিয়েকে ধরা হয়নি। শিক্ষাক্ষেত্র থেকে নারীর ঝরে যাওয়াকে দেখানো হয়নি।’ তিনি নারী উন্নয়ন পরিবীক্ষণের জন্য নারীর মর্যাদা কমিশন গঠনের আহ্বান জানান।
সংবাদ সম্মেলনে বক্তারা জানান, নারীর ক্ষমতায়নের পাশাপাশি সমাজের দৃষ্টিভঙ্গিতেও পরিবর্তন আনতে হবে। নারী ইউএনওরা যখন প্রত্যন্ত এলাকায় কাজ করতে যান, তখন তাঁদের নারী হিসেবেই দেখা হয়, সরকারি কর্মকর্তা হিসেবে দেখা হয় না। সামাজিক দৃষ্টিভঙ্গিতে পরিবর্তন, গৃহকর্মের মূল্যায়ন এবং সম্পদ-সম্পত্তিতে নারীর সমানাধিকার প্রতিষ্ঠা করা প্রকৃতপক্ষে নারীর উন্নয়ন সম্ভব নয়।
বাংলাদেশ মহিলা পরিষদ মনে করে, বাজেটের কাজ শুরুর এক মাস আগে প্রতিটি প্রকল্পের সঠিক পরিবীক্ষণ ও মূল্যায়ন করা দরকার। নারীর ক্ষমতায়নে পরবর্তী বাজেটে আরও সুনির্দিষ্ট কিছু প্রকল্প থাকবে বলে প্রত্যাশা করে সংগঠনটি।
মহিলা ও শিশুবিষয়ক মন্ত্রণালয়ের জন্য বরাদ্দ বৃদ্ধি এবং এই মন্ত্রণালয়কে ঢেলে সাজানোর আহ্বান জানিয়েছে বাংলাদেশ মহিলা পরিষদ। আজ বুধবার জাতীয় প্রেসক্লাবে ‘ঘোষিত জাতীয় বাজেটে (২০২৩-২৪) জেন্ডার সংবেদনশীলতা’ বিষয়ক সংবাদ সম্মেলনে এ আহ্বান জানানো হয়।
সংবাদ সম্মেলনে বক্তারা বলেন, ২০২৩-২৪ অর্থবছরের প্রস্তাবিত জেন্ডার বাজেট সম্পূর্ণ নয়। প্রস্তাবিত এ বাজেট নারীর অধিকারের সব দিককে ধারণ করছে বলে মনে করেন না তাঁরা।
বাংলাদেশ মহিলা পরিষদের পক্ষে বাজেটবিষয়ক প্রতিক্রিয়া উপস্থাপন করেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের অর্থনীতি বিভাগের অধ্যাপক ড. সায়মা হক বিদিশা। তিনি বলেন, ‘জেন্ডার বাজেট নিয়ে আমাদের আরও কাজ করার আছে। জেন্ডার বাজেট প্রতিবেদনে যেভাবে হিসাব দেওয়া হচ্ছে, তা নারীর ক্ষমতায়নে ও নারী-পুরুষের সমতায় কতটা কাজ করছে তা দেখতে হবে। নারী উন্নয়নে অনেক কর্মসূচি নেওয়া হয় যা গুরুত্বপূর্ণ, কিন্তু পরিধি ব্যাপক না। তথ্য আপা, কর্মজীবী নারী হোস্টেলসহ সুনির্দিষ্টভাবে নারীর উন্নয়ন ও ক্ষমতায়নে কাজ করা প্রকল্প চিহ্নিত করে সেগুলোতে বরাদ্দ বাড়াতে হবে।’
স্বাগত বক্তব্যে সংগঠনের সাধারণ সম্পাদক মালেকা বানু বলেন, ‘জেন্ডার বাজেট নারীর জন্য কোনো থোক বরাদ্দ না। নারী-পুরুষের বৈষম্য কমিয়ে আনতে বরাদ্দকৃত বাজেট কীভাবে ভূমিকা রাখবে সেটাই জেন্ডার সংবেদনশীল বাজেট। জেন্ডার বাজেট সংবেদনশীল করার লক্ষ্যে বাংলাদেশ মহিলা পরিষদ দীর্ঘদিন ধরে আন্দোলন করছে। যার ফলে আমরা ৪৪টি মন্ত্রণালয় ও বিভাগের জেন্ডার বাজেট প্রতিবেদন পেয়েছি।’
সংবাদ সম্মেলনে মডারেটর হিসেবে উপস্থিত ছিলেন সংগঠনের কেন্দ্রীয় কমিটির সভাপতি ডা. ফওজিয়া মোসলেম। তিনি বলেন, ‘জেন্ডার বাজেট সম্পূর্ণ হয়েছে, এটা আমরা বলতে পারি না। জেন্ডার বাজেট নারীর অধিকারের সকল দিককে ধারণ করছে, সেটা আমরা মনে করছি না। জেন্ডার বাজেট প্রতিবেদনে মানদণ্ডের ক্ষেত্রে বাল্যবিয়েকে ধরা হয়নি। শিক্ষাক্ষেত্র থেকে নারীর ঝরে যাওয়াকে দেখানো হয়নি।’ তিনি নারী উন্নয়ন পরিবীক্ষণের জন্য নারীর মর্যাদা কমিশন গঠনের আহ্বান জানান।
সংবাদ সম্মেলনে বক্তারা জানান, নারীর ক্ষমতায়নের পাশাপাশি সমাজের দৃষ্টিভঙ্গিতেও পরিবর্তন আনতে হবে। নারী ইউএনওরা যখন প্রত্যন্ত এলাকায় কাজ করতে যান, তখন তাঁদের নারী হিসেবেই দেখা হয়, সরকারি কর্মকর্তা হিসেবে দেখা হয় না। সামাজিক দৃষ্টিভঙ্গিতে পরিবর্তন, গৃহকর্মের মূল্যায়ন এবং সম্পদ-সম্পত্তিতে নারীর সমানাধিকার প্রতিষ্ঠা করা প্রকৃতপক্ষে নারীর উন্নয়ন সম্ভব নয়।
বাংলাদেশ মহিলা পরিষদ মনে করে, বাজেটের কাজ শুরুর এক মাস আগে প্রতিটি প্রকল্পের সঠিক পরিবীক্ষণ ও মূল্যায়ন করা দরকার। নারীর ক্ষমতায়নে পরবর্তী বাজেটে আরও সুনির্দিষ্ট কিছু প্রকল্প থাকবে বলে প্রত্যাশা করে সংগঠনটি।
বরগুনার তালতলী উপজেলার পায়রা নদী থেকে জেলের বড়শিতে ১১ কেজি ওজনের একটি পাঙাশ মাছ ধরা পড়েছে। আজ রোববার বেলা ১১টার দিকে উপজেলার নিশানবাড়িয়া ইউনিয়নের বড় অঙ্কুজানপাড়া এলাকার জেলে মো. শাহ আলম মিয়া বড়শি দিয়ে মাছটি ধরেন। মাছটি ৯ হাজার টাকায় বিক্রি করেছেন তিনি।
৫ মিনিট আগেবগুড়ার আদমদীঘিতে একটি গরু চুরি করে মাংস নিয়ে যাওয়ার ঘটনা ঘটেছে। গতকাল শনিবার রাতে উপজেলার ছাতিয়ানগ্রাম হিন্দুপাড়ায় এই ঘটনা ঘটে।
১২ মিনিট আগেদিনাজপুরের খানসামা উপজেলায় ইছামতী নদীর ভাঙনে হুমকির মুখে পড়েছে নলবাড়ী উচ্চবিদ্যালয়। স্কুল ভবন থেকে এখন মাত্র ৩ থেকে ৭ ফুট দূরে নদীর ভাঙন হচ্ছে। দ্রুত নদী শাসনের মাধ্যমে স্কুলটি রক্ষার দাবি জানিয়েছে শিক্ষক-শিক্ষার্থী, অভিভাবকসহ এলাকাবাসী।
১৪ মিনিট আগেমানিকগঞ্জের সিংগাইর পাইলট বালিকা উচ্চবিদ্যালয়ের অষ্টম শ্রেণির এক ছাত্রীকে কুপ্রস্তাব দেওয়া উপজেলা সহকারী মাধ্যমিক শিক্ষা কর্মকর্তা মনিরুজ্জামান খানের বান্দরবান পার্বত্য জেলায় পদায়ন বাতিলের দাবিতে মানববন্ধন হয়েছে। আজ রোববার সকালে বান্দরবানের মুক্তমঞ্চের সামনে বান্দরবান আদিবাসী ছাত্রসমাজের আয়োজনে এই
১৬ মিনিট আগে