নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
দুষ্কৃতকারীদের হাতে নিহত জনপ্রিয় চিত্রনায়ক সোহেল চৌধুরীকে হত্যার পর ঘটনাস্থল বনানীর ট্রাম্পস ক্লাবের কলাপসিবল গেটের পাশ থেকে একটি গুলির খোসা ও রক্তমাখা বালু জব্দ করে পুলিশ। আজ বুধবার সোহেল চৌধুরী হত্যা মামলায় সাক্ষ্য দিতে এসে রফিকুল ইসলাম ট্রাইব্যুনালে এ কথা বলেন।
সোহেল চৌধুরী হত্যা মামলার দ্বিতীয় সাক্ষী হিসেবে রফিকুল ইসলাম ঢাকার দ্রুত বিচার ট্রাইব্যুনাল-২-এ সাক্ষ্য দেন। পরে তাঁকে আসামিপক্ষের আইনজীবীরা জেরা করেন। বিচারক মো. জাকির হোসেন সাক্ষ্য লিপিবদ্ধ করেন। পরে ২৭ সেপ্টেম্বর পরবর্তী সাক্ষ্য গ্রহণের জন্য দিন ধার্য করেন। এর আগে মামলার বাদী সোহেল চৌধুরীর বড় ভাই তৌহিদুল ইসলাম চৌধুরী সাক্ষ্য দেন। ৪ সেপ্টেম্বর তাঁর সাক্ষ্য গ্রহণ শেষ হয়।
রফিকুল ইসলাম তাঁর জবানবন্দিতে জানান, ১৯৯৮ সালের ১৮ ডিসেম্বর গভীর রাতে বনানীর ট্রাম্পস ক্লাবের সামনে গুলি করে হত্যা করা হয় সোহেল চৌধুরীকে। সোহেল চৌধুরীকে যখন হত্যা করা হয় সে সময় তিনি ঘটনাস্থলের পাশের একটি অফিসে পিয়ন হিসেবে কর্মরত ছিলেন। পরদিন ঘটনাস্থলে পুলিশ আসে। তারা ঘটনাস্থল থেকে একটি গুলির খোসা ও রক্তমাখা বালু উদ্ধার করে। সেখানে জব্দকৃত বস্তুর তালিকা প্রস্তুত করা হয়। ওই জব্দ তালিকায় রফিকুল ইসলামসহ অন্যান্যরা স্বাক্ষর করেন।
আসামিপক্ষের আইনজীবীদের জেরার জবাবে রফিকুল ইসলাম জানান, রাতে যখন গোলাগুলি হয় তখন তিনি ঘটনাস্থলে ছিলেন না।
দীর্ঘদিন ধরে এই মামলার নথি গায়েব হয়ে ছিল। গত ২৩ জানুয়ারি দৈনিক আজকের পত্রিকায় ‘নায়ক খুনের মামলা গুম’ শীর্ষক অনুসন্ধানী প্রতিবেদন ছাপা হওয়ার পর বিষয়টি হাইকোর্ট পর্যন্ত গড়ায়। নথি খুঁজে বের করার দাবিতে রিট আবেদন হয়। পরে নথি পাওয়া যায়। মামলার বিচারিক কার্যক্রম শুরু হয়। কিন্তু এই মামলার কেস ডকেট (সিডি) খুঁজে না পাওয়ায় কয়েক মাস অতিবাহিত হয়। শেষ পর্যন্ত কেস ডকেট ছাড়াই সাক্ষ্য গ্রহণের সিদ্ধান্ত নেন ট্রাইব্যুনাল।
এই মামলায় আসামি আদনান সিদ্দিকী ও ফারুক আব্বাসী জামিনে রয়েছেন। আশীষ রায় চৌধুরী ওরফে বোতল চৌধুরী, সাজিদুল ইসলাম ও তারিক সাঈদ মামুন রয়েছেন কারাগার। এ ছাড়া অন্য আসামিদের মধ্যে হারুন অর রশীদ ওরফে লেদার লিটন, ব্যবসায়ী আজিজ মোহাম্মদ ভাই ওরফে আব্দুল আজিজ, ট্রাম্পস ক্লাবের মালিক আফাকুল ইসলাম ওরফে বান্টি ইসলাম ও সেলিম খান পলাতক রয়েছেন।
১৯৯৯ সালের ৩০ জুলাই ঢাকা মহানগর গোয়েন্দা পুলিশের সহকারী পুলিশ কমিশনার আবুল কাশেম ব্যাপারী ব্যবসায়ী আজিজ মোহাম্মদ ভাইসহ ৯ জনের বিরুদ্ধে আদালতে অভিযোগপত্র দেন। বিতর্কিত ব্যবসায়ী আজিজ মোহাম্মদ ভাইয়ের সঙ্গে বাদানুবাদই এই হত্যার নেপথ্য কারণ বলে মামলার অভিযোগপত্রে উল্লেখ করা হয়।
দুষ্কৃতকারীদের হাতে নিহত জনপ্রিয় চিত্রনায়ক সোহেল চৌধুরীকে হত্যার পর ঘটনাস্থল বনানীর ট্রাম্পস ক্লাবের কলাপসিবল গেটের পাশ থেকে একটি গুলির খোসা ও রক্তমাখা বালু জব্দ করে পুলিশ। আজ বুধবার সোহেল চৌধুরী হত্যা মামলায় সাক্ষ্য দিতে এসে রফিকুল ইসলাম ট্রাইব্যুনালে এ কথা বলেন।
সোহেল চৌধুরী হত্যা মামলার দ্বিতীয় সাক্ষী হিসেবে রফিকুল ইসলাম ঢাকার দ্রুত বিচার ট্রাইব্যুনাল-২-এ সাক্ষ্য দেন। পরে তাঁকে আসামিপক্ষের আইনজীবীরা জেরা করেন। বিচারক মো. জাকির হোসেন সাক্ষ্য লিপিবদ্ধ করেন। পরে ২৭ সেপ্টেম্বর পরবর্তী সাক্ষ্য গ্রহণের জন্য দিন ধার্য করেন। এর আগে মামলার বাদী সোহেল চৌধুরীর বড় ভাই তৌহিদুল ইসলাম চৌধুরী সাক্ষ্য দেন। ৪ সেপ্টেম্বর তাঁর সাক্ষ্য গ্রহণ শেষ হয়।
রফিকুল ইসলাম তাঁর জবানবন্দিতে জানান, ১৯৯৮ সালের ১৮ ডিসেম্বর গভীর রাতে বনানীর ট্রাম্পস ক্লাবের সামনে গুলি করে হত্যা করা হয় সোহেল চৌধুরীকে। সোহেল চৌধুরীকে যখন হত্যা করা হয় সে সময় তিনি ঘটনাস্থলের পাশের একটি অফিসে পিয়ন হিসেবে কর্মরত ছিলেন। পরদিন ঘটনাস্থলে পুলিশ আসে। তারা ঘটনাস্থল থেকে একটি গুলির খোসা ও রক্তমাখা বালু উদ্ধার করে। সেখানে জব্দকৃত বস্তুর তালিকা প্রস্তুত করা হয়। ওই জব্দ তালিকায় রফিকুল ইসলামসহ অন্যান্যরা স্বাক্ষর করেন।
আসামিপক্ষের আইনজীবীদের জেরার জবাবে রফিকুল ইসলাম জানান, রাতে যখন গোলাগুলি হয় তখন তিনি ঘটনাস্থলে ছিলেন না।
দীর্ঘদিন ধরে এই মামলার নথি গায়েব হয়ে ছিল। গত ২৩ জানুয়ারি দৈনিক আজকের পত্রিকায় ‘নায়ক খুনের মামলা গুম’ শীর্ষক অনুসন্ধানী প্রতিবেদন ছাপা হওয়ার পর বিষয়টি হাইকোর্ট পর্যন্ত গড়ায়। নথি খুঁজে বের করার দাবিতে রিট আবেদন হয়। পরে নথি পাওয়া যায়। মামলার বিচারিক কার্যক্রম শুরু হয়। কিন্তু এই মামলার কেস ডকেট (সিডি) খুঁজে না পাওয়ায় কয়েক মাস অতিবাহিত হয়। শেষ পর্যন্ত কেস ডকেট ছাড়াই সাক্ষ্য গ্রহণের সিদ্ধান্ত নেন ট্রাইব্যুনাল।
এই মামলায় আসামি আদনান সিদ্দিকী ও ফারুক আব্বাসী জামিনে রয়েছেন। আশীষ রায় চৌধুরী ওরফে বোতল চৌধুরী, সাজিদুল ইসলাম ও তারিক সাঈদ মামুন রয়েছেন কারাগার। এ ছাড়া অন্য আসামিদের মধ্যে হারুন অর রশীদ ওরফে লেদার লিটন, ব্যবসায়ী আজিজ মোহাম্মদ ভাই ওরফে আব্দুল আজিজ, ট্রাম্পস ক্লাবের মালিক আফাকুল ইসলাম ওরফে বান্টি ইসলাম ও সেলিম খান পলাতক রয়েছেন।
১৯৯৯ সালের ৩০ জুলাই ঢাকা মহানগর গোয়েন্দা পুলিশের সহকারী পুলিশ কমিশনার আবুল কাশেম ব্যাপারী ব্যবসায়ী আজিজ মোহাম্মদ ভাইসহ ৯ জনের বিরুদ্ধে আদালতে অভিযোগপত্র দেন। বিতর্কিত ব্যবসায়ী আজিজ মোহাম্মদ ভাইয়ের সঙ্গে বাদানুবাদই এই হত্যার নেপথ্য কারণ বলে মামলার অভিযোগপত্রে উল্লেখ করা হয়।
খাগড়াছড়ির মানিকছড়িতে বালতির পানিতে ডুবে মো. আনাস নামের ১৮ মাস বয়সী এক শিশুর মৃত্যু হয়েছে। আজ শুক্রবার (২৫ জুলাই) সকালে উপজেলার বাটনাতলী এলাকায় এ ঘটনা ঘটে।
৩ মিনিট আগেরাজধানীর উত্তরা মাইলস্টোন স্কুল অ্যান্ড কলেজে বিমান বিধ্বস্তের ঘটনায় জাতীয় বার্ন ও প্লাস্টিক সার্জারি ইনস্টিটিউটে ভর্তি ৪০ জনের মধ্যে পাঁচজনের অবস্থা এখনো সংকটাপন্ন বলে জানিয়েছেন চিকিৎসকেরা। তাদের নিবিড় পরিচর্যা কেন্দ্রে (আইসিইউ) ভর্তি রাখা হয়েছে। আর শারীরিক উন্নতি হওয়ায় আগামীকাল শনিবার বেশ কয়েকজনকে
৯ মিনিট আগেলক্ষ্মীপুরে সংঘবদ্ধ ধর্ষণের শিকার প্রবাসীর স্ত্রী এক নারী লজ্জায় আত্মহত্যা করেছেন বলে অভিযোগ পাওয়া গেছে। এ ঘটনায় করা মামলায় গতকাল বৃহস্পতিবার রাতে প্রধান আসামি ফারুক হোসেনকে (৩৪) গ্রেপ্তার করে সদর থানায় হস্তান্তর করেছে র্যাব। ২৩ জুলাই সদর উপজেলার দক্ষিণ হামছাদী এলাকায় সংঘবদ্ধ ধর্ষণের এই ঘটনা ঘটে।
১২ মিনিট আগেনিম্নচাপের প্রভাবে কক্সবাজার সমুদ্র উপকূল উত্তাল হয়ে উঠেছে। আজ শুক্রবার সাগরে জোয়ারের পানি স্বাভাবিকের চেয়ে ৪ থেকে ৫ ফুট উচ্চতায় তীরে আছড়ে পড়ছে। ফলে সমুদ্রসৈকতে বেড়াতে আসা পর্যটকদের সতর্কতা অবলম্বন করতে বলছে জেলা প্রশাসন।
১৪ মিনিট আগে