Ajker Patrika

দুর্যোগ ঝুঁকি নিরসনে কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তার ব্যবহার

নিজস্ব প্রতিবেদক
আপডেট : ২৫ মে ২০২৩, ২০: ২৯
দুর্যোগ ঝুঁকি নিরসনে কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তার ব্যবহার

দুর্যোগ ব্যবস্থাপনায় বাংলাদেশ অনেক পিছিয়ে রয়েছে। এই ঝুঁকি নিরসনে আমাদের সমন্বিতভাবে কাজ করতে হবে। দুর্যোগ ঝুঁকি নিরসনে কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা ব্যবহার করতে হবে বলে জানান দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা অধিদপ্তরের মহাপরিচালক মো. মিজানুর রহমান। 

আজ বৃহস্পতিবার রাজধানীর বনানীতে একটি  হোটেলে ‘স্ট্রেংদেনিং আরবান পাবলিক-প্রাইভেট প্রোগ্রামিং ফর আর্থকোয়েক রেজিলিয়েন্স’ (সুপার) কনসোর্টিয়াম প্রকল্প আয়োজিত দুর্যোগ ঝুঁকি নিরসনে কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তার ব্যবহার বিষয়ক আয়োজিত এক কর্মশালায় তিনি এসব কথা বলেন। 

ইউরোপিয়ান ইউনিয়ন সিভিল প্রোটেকশন অ্যান্ড হিউমেনিটেরিয়ান এইড (একো) এর অর্থায়নে আয়োজিত এ কর্মশালায় দুর্যোগ ঝুঁকি নিরসনে কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তার ব্যবহার বিষয়ে সচিত্রে উপস্থাপনা করা হয়। কর্মশালায় আগত অতিথিরা দুর্যোগ ঝুঁকি নিরসনে তাদের গুরুত্বপূর্ণ মতামত তুলে ধরেন।

প্রধান অতিথির বক্তব্যে মিজানুর রহমান বলেন, ঢাকায় জলাশয় ভড়াট করে বিল্ডিং তৈরি করা হচ্ছে। প্রতিবছর এক লাখ ভবন তৈরি হচ্ছে। কোন নিয়ম-নীতি মানা হচ্ছে না। এতে এই শহর বিপদের মুখে পড়ছে। তাই আমাদের আধুনিক প্রযুক্তি নিয়ে ভাবতে হবে। এই কর্মশালায় সুপার প্রকল্প দুর্যোগ ঝুঁকি নিরসনে কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা ব্যবহারে কাজ করেছে। এই প্রযুক্তির মাধ্যমে আমরা আগুনের খবর খুব দ্রুত পেয়ে যাব।  

কর্মশালায় অন্যান্য বক্তারা বলেন, সামাজিক ও অর্থনৈতিক উন্নয়নের জন্য দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা অপরিহার্য। একই সঙ্গে জরুরি কার্যক্রম এবং দুর্যোগ ব্যবস্থাপনায় আধুনিক প্রযুক্তি ব্যবহার করে প্রাথমিক শনাক্তকরণের মাধ্যমে দুর্যোগের ঝুঁকি নিরসন করতে হবে।  

কর্মশালায় অন্যান্যদের মধ্যে মহাপরিচালক একো বাংলাদেশের হেড অব অফিসের আন্না অরলান্ডি, ফায়ার সারভিস এবং সিভিল ডিফেন্স এর সাবেক মহাপরিচালক ব্রিগেডিয়ার জেনারেল ইঞ্জিঃ আলি আহমদ খান, ঢাকা ইউনাইটেড পারপাস বাংলাদেশের কান্ট্রি ডিরেক্টর শ্রীরামাপ্পা গঞ্চিকারা, ইউনাইটেড পারপাস বাংলাদেশের দুর্যোগ ঝুঁকি ব্যবস্থাপনা ও জরুরি সাড়াদান ইউনিটের প্রধান মাসুদ রানা, সুপার কনসোর্টিয়াম প্রকল্পের ব্যবস্থাপক আ ম নাসির উদ্দিন ও ব্রাক বিশ্ববিদ্যালয়ের কম্পিউটার সায়েন্স ও প্রকৌশল বিভাগের প্রফেসর মোহাম্মদ কায়কোবাদ।

কর্মশালা শেষে সাংবাদিকদের সঙ্গে এক মতবিনিময়ে সুপার কনসোর্টিয়াম প্রকল্পের ব্যবস্থাপক আ ম নাসির উদ্দিন বলেন, স্ট্রেংদেনিং আরবান পাবলিক-প্রাইভেট প্রোগ্রামিং ফর আর্থকোয়েক রেজিলিয়েন্স’ সুপার কনসোর্টিয়াম প্রকল্প, ব্র্যাক বিশ্ববিদ্যালয়ের সঙ্গে একটি কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা ভিত্তিক সমাধান কল্যাণপুর বস্তিতে পরীক্ষামূলকভাবে স্থাপন করেছে। যা আগুন এবং জলাবদ্ধতা সংক্রান্ত দুর্যোগ ঝুঁকির আগাম পূর্বাভাস দিতে সক্ষম। ফলে, দুর্যোগে ক্ষয়ক্ষতি রোধ অনেকাংশে সম্ভব হবে।

নাসির উদ্দিন আরও বলেন, অগ্নিকাণ্ডের ঘটনা ঘটলে ফায়ার সার্ভিস আসতে আসতে ১৫-২০ মিনিট লেগে যাচ্ছে। আমাদের এই প্রযুক্তির মাধ্যমে দুর্যোগের ১০ সেকেন্ডের মধ্যে খবর পেয়ে যাব। এতে দুর্যোগ ঝুঁকির প্রথমেই যেনে গেলে খুব সহজেই আমরা মোকাবিলা করতে পারব।   
 
ইউরোপিয়ান ইউনিয়ন সিভিল প্রোটেকশন অ্যান্ড হিউমেনিটেরিয়ান এইড (একো) এর অর্থায়নে জনসাধারণ এবং ব্যবসায়ী সম্প্রদায়ের মাঝে দুর্যোগে সহনশীলতা গড়ে তোলার জন্য ‘সুপার কনসোর্টিয়াম প্রকল্পটি যৌথভাবে বাস্তবায়ন করছে অ্যাকশনএইড, ঢাকা চেম্বার অফ কমার্স অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রি (ডিসিসিআই), ইউনাইটেড পারপাস এবং ওয়ার্ল্ড ভিশন। এই প্রকল্পে কৌশলগত সহায়তাকারী সংস্থা হিসেবে কাজ করছে জাতিসংঘের আবাসিক সমন্বয়কারীর দপ্তর (ইউএনআরসিও)।

Google News Icon

সর্বশেষ খবর পেতে Google News ফিড ফলো করুন

এলাকার খবর
Loading...

সম্পর্কিত

যাত্রাবাড়ীতে সড়ক দুর্ঘটনায় একজনের মৃত্যু

ঢামেক প্রতিবেদক
প্রতীকী ছবি
প্রতীকী ছবি

রাজধানীর যাত্রাবাড়ীতে সড়ক দুর্ঘটনায় ছাদেক খান (৫৮) নামে এক ব্যক্তি মারা গেছেন। গতকাল রোববার দিবাগত রাত ৩টার দিকে ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কে দ্য ওয়ান রেস্টুরেন্টের সামনে এই দুর্ঘটনা ঘটে। পরে পুলিশ খবর পেয়ে মরদেহটি উদ্ধার করে।

ময়নাতদন্তের জন্য মরদেহটি আজ সোমবার দুপুরে ঢাকা মেডিকেল কলেজ মর্গে পাঠানো হয়েছে।

যাত্রাবাড়ী থানার উপপরিদর্শক (এসআই) মো. নজরুল ইসলাম ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করেছেন। তিনি জানান, রাতে যাত্রাবাড়ী ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কে দ্য ওয়ান রেস্টুরেন্টের দক্ষিণ পাশে চট্টগ্রামগামী লেনে একটি দুর্ঘটনার খবর জানা যায়। পরে ঘটনাস্থলে গিয়ে ওই ব্যক্তি রক্তাক্ত মৃতদেহ পড়ে থাকতে দেখা যায়।

তিনি জানান, প্রাথমিক তদন্তে জানা গেছে, রাতে কোনো এক যানবাহনে চাপায় ওই ব্যক্তি ঘটনাস্থলে মারা গেছেন। বিস্তারিত তদন্ত করে দেখা হচ্ছে। প্রথমে ওই ব্যক্তিকে অজ্ঞাত হিসেবে পাওয়া যায়। তবে রাতেই সিআইডির ফরেনসিক টিমের সহযোগিতায় ফিঙ্গারপ্রিন্টের মাধ্যমে তাঁর নাম-পরিচয় জানা যায়। ওই ব্যক্তির নাম ছাদেক খান (৫৮)। তাঁর গ্রামের বাড়ি মানিকগঞ্জ জেলার হরিরামপুর উপজেলার দিয়াপাড়া গ্রামে। বাবার নাম রওশান আলী খান। বর্তমানে উত্তর যাত্রাবাড়ী এলাকায় থাকতেন। তাঁর পরিবারের সঙ্গে যোগাযোগের চেষ্টা চলছে।

Google News Icon

সর্বশেষ খবর পেতে Google News ফিড ফলো করুন

এলাকার খবর
Loading...

সম্পর্কিত

মেট্রোরেলের বেয়ারিং প্যাডে নিহত আবুল কালাম: মা-বাবার কবরের পাশে চিরনিদ্রায় শায়িত

শরীয়তপুর প্রতিনিধি
নড়িয়া পোরাগাছা ইসলামিয়া দাখিল মাদ্রাসা মাঠে আবুল কালামের দ্বিতীয় জানাজা অনুষ্ঠিত হয়। ছবি: আজকের পত্রিকা
নড়িয়া পোরাগাছা ইসলামিয়া দাখিল মাদ্রাসা মাঠে আবুল কালামের দ্বিতীয় জানাজা অনুষ্ঠিত হয়। ছবি: আজকের পত্রিকা

ঢাকার ফার্মগেট এলাকায় মেট্রোরেলের বেয়ারিং প্যাড পড়ে নিহত আবুল কালাম চোকদারকে তাঁর মা-বাবার কবরের পাশে চিরনিদ্রায় শায়িত করা হয়েছে।

স্ত্রী ও ছেলেমেয়ের সঙ্গে আবুল কালাম। ছবি: সংগৃহীত
স্ত্রী ও ছেলেমেয়ের সঙ্গে আবুল কালাম। ছবি: সংগৃহীত

আজ সোমবার (২৭ অক্টোবর) সকাল ৯টায় শরীয়তপুরের নড়িয়া উপজেলার পোরাগাছা ইসলামিয়া দাখিল মাদ্রাসা মাঠে দ্বিতীয় জানাজা শেষে নড়িয়া পৌর কবরস্থানে তাঁর দাফন সম্পন্ন হয়। প্রিয়জনকে শেষবিদায় জানাতে সেখানে উপস্থিত হন স্বজন ও প্রতিবেশীরা।

এর আগে, গতকাল রোববার রাতে নারায়ণগঞ্জের সিদ্ধিরগঞ্জের নতুন আইলপাড়া বাইতুল ফালাহ জামে মসজিদে প্রথম জানাজা অনুষ্ঠিত হয়। এরপর স্বজনেরা তাঁর মরদেহ নিয়ে দেশের বাড়ির উদ্দেশে রওনা হন এবং রাত ২টার দিকে মরদেহ গ্রামের বাড়িতে এসে পৌঁছায়।

স্থানীয় ও নিহতের পরিবার সূত্রে জানা গেছে, আবুল কালাম আজাদ (৩৬) নড়িয়া উপজেলার মোক্তারের চর ইউনিয়নের ঈশ্বরকাঠি গ্রামের মৃত আব্দুল জলিল চোকদারের ছোট ছেলে। প্রায় ১৫ বছর আগে তাঁর মা-বাবা মারা যান।

আবুল কালাম ছয়-সাত বছর আগে মালয়েশিয়া থেকে দেশে ফিরে বিয়ে করেন। তিনি স্ত্রী ও দুই সন্তান—আব্দুল্লাহ (৫) ও সুরাইয়াকে নিয়ে নারায়ণগঞ্জের সিদ্ধিরগঞ্জ পাঠানতলী এলাকায় বসবাস করতেন। ঢাকায় একটি ট্রাভেল এজেন্সিতে তিনি জনশক্তি রপ্তানির কাজ করতেন।

রোববার (২৬ অক্টোবর) দুপুর ১২টার দিকে ব্যক্তিগত কাজে রাজধানীর ফার্মগেট এলাকায় যাওয়ার সময় মেট্রোরেলের একটি বেয়ারিং প্যাড খুলে সরাসরি আবুল কালামের মাথা পড়ে। ঘটনাস্থলেই তাঁর মৃত্যু হয়।

আবুল কালামের মেজো ভাই খোকন চোকদার বলেন, রাত ২টার দিকে ছোট ভাই আবুল কালামের মরদেহ বাড়িতে নিয়ে আসা হয়। আজ সকাল ৯টায় গ্রামের মসজিদে জানাজা শেষে নড়িয়া পৌর কবরস্থানে মা-বাবার কবরের পাশে তাঁকে দাফন করা হয়েছে।

মোক্তারের চর ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান বাদশা শেখ বলেন, ‘আবুল কালামের মা-বাবা অনেক আগেই মারা যান। ছেলেটি অনেক কষ্ট করে প্রতিষ্ঠিত হয়েছিল। তার হঠাৎ এভাবে করুণ মৃত্যু মেনে নেওয়া যায় না।’

এ বিষয়ে নড়িয়া উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) আব্দুল কাইয়ুম খান বলেন, ‘আবুল কালামের মৃত্যু মর্মান্তিক। সরকারি নির্দেশনা অনুযায়ী পরিবারটিকে দ্রুত ক্ষতিপূরণ প্রদান করা হবে।’

Google News Icon

সর্বশেষ খবর পেতে Google News ফিড ফলো করুন

এলাকার খবর
Loading...

সম্পর্কিত

কুলাউড়ায় মোটরসাইকেল-পিকআপের মুখোমুখি সংঘর্ষে নিহত ১

মৌলভীবাজার প্রতিনিধি
প্রতীকী ছবি
প্রতীকী ছবি

মৌলভীবাজারের কুলাউড়া-জুড়ী আঞ্চলিক সড়কে মোটরসাইকেল ও পিকআপের মুখোমুখি সংঘর্ষে মোটরসাইকেল আরোহী মারওয়ান আলম (২৩) নামের এক যুবক নিহত হয়েছেন। এ ঘটনায় আরও চারজন আহত হয়েছেন। রোববার দিবাগত রাতে এ দুর্ঘটনা ঘটে। নিহত মারওয়ান বড়লেখা উপজেলার কাঁঠালতলী গ্রামের ফয়সল আহমদের ছেলে।

পুলিশ ও স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, গতকাল মধ্যরাতে কুলাউড়া থেকে বড়লেখাগামী একটি মোটরসাইকেলের সঙ্গে বিপরীত দিক থেকে আসা একটি পিকআপের মুখোমুখি সংঘর্ষ হয়। এতে মোটরসাইকেল আরোহী মারওয়ানসহ মোট পাঁচজন আহত হন। স্থানীয়রা তাৎক্ষণিকভাবে সবাইকে উদ্ধার করে উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিলে কর্তব্যরত চিকিৎসক মারওয়ানকে মৃত ঘোষণা করেন।

কুলাউড়া থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. ওমর ফারুক বলেন, খবর পাওয়ার সঙ্গে সঙ্গে পুলিশ ঘটনাস্থল থেকে পিকআপ ও মোটরসাইকেলটি জব্দ করেছে। পরিবারের আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে নিহতের মরদেহ ময়নাতদন্ত ছাড়াই হস্তান্তর করা হয়েছে।

Google News Icon

সর্বশেষ খবর পেতে Google News ফিড ফলো করুন

এলাকার খবর
Loading...

সম্পর্কিত

বাঘায় কুকুরের কামড়ে শিশুসহ আহত ১২, আতঙ্কে এলাকাবাসী

বাঘা (রাজশাহী) প্রতিনিধি
প্রতীকী ছবি
প্রতীকী ছবি

রাজশাহীর বাঘায় বেওয়ারিশ পাগলা কুকুরের উপদ্রব বেড়েই চলছে। ঘুরে বেড়ানো এক কুকুরের কামড়ে শিশুসহ ১২ জন পথচারী আহত হয়েছে। গতকাল রোববার (২৬ অক্টোবর) সকাল থেকে রাত পর্যন্ত উপজেলার বাউসা ইউনিয়নের দিঘা নওদাপাড়া, পুকুরপাড়া, আঠালিয়াপাড়া, অমরপুরসহ লালপুর উপজেলার সাধুপাড়া, ধরবিলা লক্ষবাড়িয়া গ্রামের বিভিন্ন এলাকায় এ ঘটনা ঘটে। এ নিয়ে আতঙ্কে রয়েছে এলাকাবাসী।

ভুক্তভোগী ও প্রত্যক্ষদর্শীদের ভাষ্য, গতকাল সকাল থেকে রাত পর্যন্ত হঠাৎ পাগলা কুকুর পথচারীদের ওপর আক্রমণ করে। এতে ১২ জন আহত হয়। তাদের অনেকেই হাসপাতালে প্রাথমিক চিকিৎসা নিয়েছে। এদের মধ্যে দিঘা আঠালিয়া গ্রামের আহত নাজমুল হোসেনকে (২৫) সোমবার (২৭ অক্টোবর) সকালে রাজশাহী মেডিকেল কলেজ (রামেক) হাসপাতালে নেওয়া হয়েছে।

কুকুরের কামড়ে আহত দিঘা নওদাপাড়া গ্রামের নাজিমুদ্দিন (৫৬) বলেন, ‘গতকাল দুপুরে বাড়ির পাশে পথে দাঁড়িয়েছিলাম। হঠাৎ কুকুর কামড়ে দেয়। পরে ভ্যাকসিন নিয়েছি।’

উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা আশাদুজ্জামন আসাদ বলেন, আহত কয়েকজন ব্যক্তির প্রাথমিক চিকিৎসা দেওয়া হয়েছে।

উপজেলা প্রাণিসম্পদ কর্মকর্তা ডা. আমিনুল ইসলাম বলেন, ‘এ বিষয়ে শুনেছি। তবে অতি দ্রুত কুকুরটি আটক করতে পারলে ভালো হয়।’

উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) ও বাঘা পৌরসভার প্রশাসক শাম্মী আক্তার বলেন, ‘উপজেলার বিভিন্ন এলাকাসহ পৌরসভায় কুকুরের উপদ্রব বেড়েছে, তা জেনেছি। তবে হাইকোর্টে রিট থাকায় উপজেলা ও পৌরসভা কর্তৃক নিধন বা নিয়ন্ত্রণের সুযোগ নেই। এ বিষয়ে আইন মেনে দ্রুত প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’

Google News Icon

সর্বশেষ খবর পেতে Google News ফিড ফলো করুন

এলাকার খবর
Loading...

সম্পর্কিত