নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

রাজধানীর যাত্রাবাড়ী থানার রায়েরবাগ এলাকার বাসিন্দা ফারুকী ইসলাম পুলক (৩১)। সুদর্শন এই যুবক পেশায় রাইড শেয়ার চালক। পুলক এক মধ্যবয়স্ক নারী যাত্রীর সঙ্গে সুসম্পর্ক গড়ে তুলে তাঁর বাড়িতে ‘দাওয়াতে’ যাওয়া-আসা করতেন। এর এক পর্যায়ে তিনি ওই নারীর বাড়ি থেকে টাকা ও স্বর্ণালঙ্কার চুরি করে দেন চম্পট।
রাজধানীর ধানমন্ডি এলাকার একটি বাসায় চুরির মামলায় গ্রেপ্তার হওয়ার পর পুলকের ব্যাপারে এমন তথ্য বেরিয়ে এসেছে। গতকাল বুধবার যাত্রাবাড়ী থানার রায়েরবাগ এলাকা থেকে তাঁকে গ্রেপ্তার করে ঢাকা মহানগর গোয়েন্দা পুলিশের (ডিবি) রমনা বিভাগ।
গোয়েন্দা পুলিশের ধারণা, অভিনব উপায়ে দীর্ঘদিন ধরে চুরি করে আসছিলেন পুলক। তিনি ফেসবুকে বয়স্ক নারীদের টার্গেট করতেন। এরপর তাদের সঙ্গে সম্পর্ক গড়ে তুলে দেখা করতেন। পরে বিশ্বাস অর্জন শেষে বাসায় যেতেন দাওয়াত খেতে। এই দাওয়াতের সুযোগে চুরির রেকির কাজটিও সারতেন। এরপর সুযোগ বুঝে লুটে নিতেন নগদ টাকাসহ স্বর্ণালংকার।
গতকাল বুধবার গ্রেপ্তারের সময়ে পুলকের কাছ থেকে স্বর্ণের লকেট, নথ নাকফুল, দুই জোড়া চুরি, স্বর্ণের চেইন, এক জোড়া কানের দুল, একটি ডায়মন্ডের আংটি, ১০০ ইউএস ডলার, একটি আইফোন, একটি স্মার্ট ফোন ও ৮ লাখ টাকা উদ্ধার করা হয়। আজ বৃহস্পতিবার রাতে ডিবির রমনা বিভাগের ধানমন্ডি জোনাল টিমের অতিরিক্ত উপপুলিশ কমিশনার (এডিসি) মোহাম্মদ ফজলে এলাহী বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।
এডিসি বলেন, রাজধানীর ধানমন্ডি থানার ৯ নম্বর রোডের একটি বাসা থেকে চুরির অভিযোগে গত ১২ মার্চ একটি মামলা হয়। মামলায় ৩০ ভরি স্বর্ণ, ১২ লাখ টাকাসহ মূল্যবান সামগ্রী চুরি কথা উল্লেখ করা হয়। থানা-পুলিশের এক মাসের তদন্ত শেষে মামলা ডিবিতে আসে। এরপর তথ্য প্রযুক্তির সহায়তায় যাত্রাবাড়ী থানার রায়েরবাগ এলাকায় অভিযান চালিয়ে ফারুকী ইসলাম পুলক (৩১) নামের এক যুবককে গ্রেপ্তার করা হয়। এ সময় স্বর্ণালংকার ও নগদ টাকাসহ চুরি যাওয়া বেশ কিছু সামগ্রী উদ্ধার করা হয়। আদালত তাঁর এক দিনের রিমান্ড মঞ্জুর করেছেন।
মামলার তদন্ত কর্মকর্তা রমনা বিভাগের পরিদর্শক মাহবুবুল আলম আজকের পত্রিকাকে বলেন, মামলাটি তদন্তের দায়িত্ব পেয়ে তথ্য প্রযুক্তির সহায়তায় পুলককে গ্রেপ্তার করা হয়। পুলক মূলত একজন রাইড শেয়ার চালক। মোটরসাইকেল চালানোর সূত্রে বিভিন্ন এলাকায় যাতায়াত করতেন। তাঁর টার্গেট মূলত নারীরা। তিনি নারীদের সঙ্গে কৌশলে সখ্য গড়ে তুলতেন। এরপর বিশ্বাস অর্জন শেষে বাসায় যাতায়াত করতেন। এভাবে ২-৩ মাস আসা যাওয়ার পরে সুযোগ বুঝে চুরি করে আত্মগোপন করতেন।
তদন্ত কর্মকর্তা আরও বলেন, চুরি শেষে এই সকল মালামাল বিক্রি করে দিতেন। তবে তার সঙ্গে আর কেউ জড়িত কি না সে বিষয়ে জিজ্ঞাসাবাদ করা হবে। তার বিরুদ্ধে একটি পর্নোগ্রাফি মামলার তথ্য পাওয়া গেছে। সে দুটি বিয়ে করেছে। পরিবার নিয়ে যাত্রাবাড়ী এলাকায় থাকত।

রাজধানীর যাত্রাবাড়ী থানার রায়েরবাগ এলাকার বাসিন্দা ফারুকী ইসলাম পুলক (৩১)। সুদর্শন এই যুবক পেশায় রাইড শেয়ার চালক। পুলক এক মধ্যবয়স্ক নারী যাত্রীর সঙ্গে সুসম্পর্ক গড়ে তুলে তাঁর বাড়িতে ‘দাওয়াতে’ যাওয়া-আসা করতেন। এর এক পর্যায়ে তিনি ওই নারীর বাড়ি থেকে টাকা ও স্বর্ণালঙ্কার চুরি করে দেন চম্পট।
রাজধানীর ধানমন্ডি এলাকার একটি বাসায় চুরির মামলায় গ্রেপ্তার হওয়ার পর পুলকের ব্যাপারে এমন তথ্য বেরিয়ে এসেছে। গতকাল বুধবার যাত্রাবাড়ী থানার রায়েরবাগ এলাকা থেকে তাঁকে গ্রেপ্তার করে ঢাকা মহানগর গোয়েন্দা পুলিশের (ডিবি) রমনা বিভাগ।
গোয়েন্দা পুলিশের ধারণা, অভিনব উপায়ে দীর্ঘদিন ধরে চুরি করে আসছিলেন পুলক। তিনি ফেসবুকে বয়স্ক নারীদের টার্গেট করতেন। এরপর তাদের সঙ্গে সম্পর্ক গড়ে তুলে দেখা করতেন। পরে বিশ্বাস অর্জন শেষে বাসায় যেতেন দাওয়াত খেতে। এই দাওয়াতের সুযোগে চুরির রেকির কাজটিও সারতেন। এরপর সুযোগ বুঝে লুটে নিতেন নগদ টাকাসহ স্বর্ণালংকার।
গতকাল বুধবার গ্রেপ্তারের সময়ে পুলকের কাছ থেকে স্বর্ণের লকেট, নথ নাকফুল, দুই জোড়া চুরি, স্বর্ণের চেইন, এক জোড়া কানের দুল, একটি ডায়মন্ডের আংটি, ১০০ ইউএস ডলার, একটি আইফোন, একটি স্মার্ট ফোন ও ৮ লাখ টাকা উদ্ধার করা হয়। আজ বৃহস্পতিবার রাতে ডিবির রমনা বিভাগের ধানমন্ডি জোনাল টিমের অতিরিক্ত উপপুলিশ কমিশনার (এডিসি) মোহাম্মদ ফজলে এলাহী বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।
এডিসি বলেন, রাজধানীর ধানমন্ডি থানার ৯ নম্বর রোডের একটি বাসা থেকে চুরির অভিযোগে গত ১২ মার্চ একটি মামলা হয়। মামলায় ৩০ ভরি স্বর্ণ, ১২ লাখ টাকাসহ মূল্যবান সামগ্রী চুরি কথা উল্লেখ করা হয়। থানা-পুলিশের এক মাসের তদন্ত শেষে মামলা ডিবিতে আসে। এরপর তথ্য প্রযুক্তির সহায়তায় যাত্রাবাড়ী থানার রায়েরবাগ এলাকায় অভিযান চালিয়ে ফারুকী ইসলাম পুলক (৩১) নামের এক যুবককে গ্রেপ্তার করা হয়। এ সময় স্বর্ণালংকার ও নগদ টাকাসহ চুরি যাওয়া বেশ কিছু সামগ্রী উদ্ধার করা হয়। আদালত তাঁর এক দিনের রিমান্ড মঞ্জুর করেছেন।
মামলার তদন্ত কর্মকর্তা রমনা বিভাগের পরিদর্শক মাহবুবুল আলম আজকের পত্রিকাকে বলেন, মামলাটি তদন্তের দায়িত্ব পেয়ে তথ্য প্রযুক্তির সহায়তায় পুলককে গ্রেপ্তার করা হয়। পুলক মূলত একজন রাইড শেয়ার চালক। মোটরসাইকেল চালানোর সূত্রে বিভিন্ন এলাকায় যাতায়াত করতেন। তাঁর টার্গেট মূলত নারীরা। তিনি নারীদের সঙ্গে কৌশলে সখ্য গড়ে তুলতেন। এরপর বিশ্বাস অর্জন শেষে বাসায় যাতায়াত করতেন। এভাবে ২-৩ মাস আসা যাওয়ার পরে সুযোগ বুঝে চুরি করে আত্মগোপন করতেন।
তদন্ত কর্মকর্তা আরও বলেন, চুরি শেষে এই সকল মালামাল বিক্রি করে দিতেন। তবে তার সঙ্গে আর কেউ জড়িত কি না সে বিষয়ে জিজ্ঞাসাবাদ করা হবে। তার বিরুদ্ধে একটি পর্নোগ্রাফি মামলার তথ্য পাওয়া গেছে। সে দুটি বিয়ে করেছে। পরিবার নিয়ে যাত্রাবাড়ী এলাকায় থাকত।

এক্সকাভেটরের চাপায় ঘরের টিনগুলো চূর্ণবিচূর্ণ হয়ে গেছে। দুমড়েমুচড়ে গেছে ঘরের স্টিলের খাট, হাঁড়ি-পাতিলসহ অন্য জিনিসপত্র। বাড়ির মাটির দেয়ালগুলো মাটির সঙ্গে মিশে গেছে। রাজশাহীর গোদাগাড়ী উপজেলার বাবু ডাইংয়ে ক্ষুদ্র নৃগোষ্ঠী কোল সম্প্রদায়ের পাঁচজনের বাড়ি এভাবে গুঁড়িয়ে দেওয়া হলেও তাঁরা ভিটা ছেড়ে যাননি।
৮ মিনিট আগে
বরিশাল সরকারি বিএম কলেজে এক যুগলের ওপর চড়াও হয়ে তাঁদের ছবি ফেসবুকে ছেড়ে দিয়েছে একদল তরুণ। বৃহস্পতিবার দুপুরে ক্যাম্পাসের পরীক্ষা ভবনের সামনে এ ঘটনা ঘটে। এ নিয়ে বিএম কলেজ শিক্ষার্থীদের সঙ্গে বহিরাগত শিক্ষার্থীদের মারামারি হয়েছে।
২৮ মিনিট আগে
রাজধানীর যাত্রাবাড়ীতে মোটরসাইকেল নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে বিএনপির এক নেতা নিহত হয়েছেন। আজ বৃহস্পতিবার (৩০ অক্টোবর) বিকেল সাড়ে ৫টার দিকে যাত্রাবাড়ীর ডাচ-বাংলা রোডে এই দুর্ঘটনা ঘটে। স্থানীয়রা গুরুতর আহত অবস্থায় তাঁকে ঢাকা মেডিকেল কলেজ (ঢামেক) হাসপাতালের জরুরি বিভাগে নিয়ে গেলে চিকিৎসক সন্ধ্যা ৭টার দিকে মৃত
৩৪ মিনিট আগে
‘যদি ভোটে জিততে চান, আ.লীগ কর্মীদের বাড়ি বাড়ি গিয়ে বলুন, বিএনপি ক্ষমতায় এলে তোমরা নিরাপদে থাকবে’—এমন মন্তব্য করেছেন বাগেরহাট সদর উপজেলা বিএনপির সভাপতি সৈয়দ নাসির আহমেদ মালেক।
৩৭ মিনিট আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, রাজশাহী

এক্সকাভেটরের চাপায় ঘরের টিনগুলো চূর্ণবিচূর্ণ হয়ে গেছে। দুমড়েমুচড়ে গেছে ঘরের স্টিলের খাট, হাঁড়ি-পাতিলসহ অন্য জিনিসপত্র। বাড়ির মাটির দেয়ালগুলো মাটির সঙ্গে মিশে গেছে। রাজশাহীর গোদাগাড়ী উপজেলার বাবু ডাইংয়ে ক্ষুদ্র নৃগোষ্ঠী কোল সম্প্রদায়ের পাঁচজনের বাড়ি এভাবে গুঁড়িয়ে দেওয়া হলেও তাঁরা ভিটা ছেড়ে যাননি। পাশেই বাঁশঝাড়ে অল্প কিছু জিনিসপত্র নিয়ে তাঁরা আশ্রয় নিয়েছেন। এখানেই থাকতে চান তাঁরা।
গত সোমবার দুপুরে সনাতন সরেন, সুজন সরেন, ভুটু কিসকু, ভারত টুডু ও শনিলাল টুডুর বাড়িতে উচ্ছেদ অভিযান চালানো হয়। খাস জায়গা ভেবে এই পরিবারগুলো ১৯৯৮ সাল থেকে এখানে বাস করে আসছিলেন। পরে শোনেন যে, জমিটি তিলক মাঝি, দিনু মাঝি ও ভাদু মাঝি নামের কয়েকজনের নামে রেকর্ড আছে। তাঁরা তাঁদের জাত ভাই। এখন এখানে নেই। তাঁদের হিন্দু সাজিয়ে জমি রেজিস্ট্রি করে নেন মকবুল হোসেন নামের এক ব্যক্তি।
পরে মকবুলের ওয়ারিশ চাঁপাইনবাবগঞ্জ জেলা সদরের আলমগীর কবিরসহ কয়েকজন জমি পেতে আদালতে মামলা করেন। কোল সম্প্রদায়ের মানুষগুলো মামলা পরিচালনা করতে পারেননি। একতরফা রায়ে এই ৭৭ শতাংশ জায়গার রায় হয়েছে আলমগীরদের পক্ষে। গত সোমবার পুলিশ ও আদালতের প্রতিনিধি গিয়ে উচ্ছেদ অভিযান পরিচালনা করে।
গোদাগাড়ীর মোহনপুর ইউনিয়নে অবস্থিত বাবু ডাইং গ্রামটি রাজশাহী শহর থেকে প্রায় ৫০ কিলোমিটার দূরে। তবে চাঁপাইনবাবগঞ্জ শহর থেকে দূরত্ব প্রায় ১০ কিলোমিটার। আজ বৃহস্পতিবার দুপুরে গ্রামে গিয়ে দেখা যায়, তিনটি বাড়ি একেবারেই গুঁড়িয়ে দেওয়া হয়েছে। আর দুটি বাড়ির আংশিক ভাঙা হয়েছে। শনিলাল টুডুর বাড়ির অর্ধেক ভেঙে আঙিনায় কয়েকটি সীমানা পিলার পুঁতে দেওয়া হয়েছে। শনিলালের স্ত্রী চম্পলি মুর্মু বলেন, ‘একদিক থেকে বুলডোজার দিয়ে বাড়ি ভাঙছিল, আরেক দিক দিয়ে নিজেরা নিজেরাই মাপামাপি করে বাড়ির আঙিনায় সীমানা পিলার পুঁতে দিয়েছে। আমাদের কোনো কথাই শোনেনি।’
সনাতন টুডু বলেন, ‘পুলিশসহ কোর্টের লোকজন এসে বাড়ি ভাঙতে চাইলে আমি দরজার সামনে দাঁড়িয়ে যাই। তখন পুলিশ বলে যে, ‘‘আপনি আইনের কাজে বাধা দেবেন না’’। আমাকে সরিয়ে দিয়ে বুলডোজার চালিয়ে দেয়। জিনিসপত্র সরাতে আমরা ৩০ মিনিটও সময় পাইনি।’
ঘরহারা সুজন সরেন বলেন, ‘অল্প কিছু জিনিস বের করতে পেরেছি। সেগুলো এখানেই রেখেছি বাঁশতলায়। বাকিগুলো বুলডোজারের নিচে গেছে। গরু-ছাগলগুলো মানুষের বাড়িতে রেখেছি। দুই দিন আমরা বাঁশঝাড়ের মধ্যেই ছিলাম। গতকাল রাতে বৃষ্টি এলে পাশের বাড়ির বারান্দায় আশ্রয় নিই। আমরা এখানেই থাকতে চাই। আমাদের তো আর যাওয়ার কোনো জায়গা নাই।’

এ দিন পরিবারগুলোকে দেখতে যান বাংলাদেশ লিগ্যাল এইড অ্যান্ড সার্ভিসেস ট্রাস্টের (ব্লাস্ট) রাজশাহী ইউনিটের সমন্বয়কারী অ্যাডভোকেট সামিনা বেগম, সেন্টার ফর ক্যাপাসিটি বিল্ডিং অব ভলান্টারি অর্গানাইজেশনের (সিসিবিভিও) সমন্বয়কারী আরিফ ইথার, রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের ইতিহাস বিভাগের অধ্যাপক গোলাম সারওয়ার, রক্ষাগোলা সমন্বয় কমিটির সভাপতি সুধীর সরেন, বন্ধু আমরার সভাপতি মাহফুজুল ইসলাম লিটন, সিসিবিভিওর সিনিয়র প্রোগ্রাম অফিসার নিরাবুল ইসলাম ও ব্লাস্টের প্যারালিগ্যাল আবু তালেব।
সিসিবিভিওর সমন্বয়কারী আরিফ ইথার বলেন, ‘আগে এ জমি কোল সম্প্রদায়েরই ছিল। তাদের হিন্দু দেখিয়ে জমির রেকর্ড করে নেওয়া হয়েছে বাঙালিদের নামে। কারণ, আদিবাসীদের জমি নিতে হলে জেলা প্রশাসকের অনুমোদন লাগে। হিন্দু হলে অনুমোদনের প্রয়োজন নেই। ভিন্নপথে জমির মালিকানা নিয়ে তাদের উচ্ছেদ করা হয়েছে। এটা খুবই অমানবিক কাজ হয়েছে। আমরা অনুরোধ করব, যেন দ্রুতই তাদের পুনর্বাসন করা হয়।’
জানতে চাইলে কোল পরিবারগুলোর বিরুদ্ধে করা মামলার বাদী আলমগীর কবির বলেন, ‘এই জমি কিনেছিলেন আমার দাদা মকবুল হোসেন। তিনি কীভাবে এটা কিনেছিলেন, তা তো আমরা বলতে পারব না। তবে এটা রেকর্ডীয় সম্পত্তি। তারপরও আদিবাসীরা জমি ছাড়েনি। বাধ্য হয়ে আমরা আইনের আশ্রয় নিয়ে তাদের উচ্ছেদ করেছি। জমি এখন আমাদের দখলে।’
ব্লাস্টের রাজশাহী ইউনিটের সমন্বয়কারী অ্যাডভোকেট সামিনা বেগম জানান, এই জমির সমস্ত কাগজপত্র তাঁরা সংগ্রহ করবেন। তারপর ভুক্তভোগী পরিবারগুলোকে আইনি সহায়তা দেবেন। গতকাল গোদাগাড়ী উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) ফয়সাল আহম্মেদ জানিয়েছিলেন, পরিবারগুলোর থাকার ব্যবস্থা করার জন্য তিনি স্থানীয় ইউনিয়ন পরিষদের (ইউপি) চেয়ারম্যানকে দায়িত্ব দিয়েছেন। তবে আজ পর্যন্ত তাঁদের কোনো গতি হয়নি। বিষয়টি নিয়ে কথা বলতে ইউপি চেয়ারম্যান খাইরুল ইসলামকে ফোন করা হলে তিনি ধরেননি।

এক্সকাভেটরের চাপায় ঘরের টিনগুলো চূর্ণবিচূর্ণ হয়ে গেছে। দুমড়েমুচড়ে গেছে ঘরের স্টিলের খাট, হাঁড়ি-পাতিলসহ অন্য জিনিসপত্র। বাড়ির মাটির দেয়ালগুলো মাটির সঙ্গে মিশে গেছে। রাজশাহীর গোদাগাড়ী উপজেলার বাবু ডাইংয়ে ক্ষুদ্র নৃগোষ্ঠী কোল সম্প্রদায়ের পাঁচজনের বাড়ি এভাবে গুঁড়িয়ে দেওয়া হলেও তাঁরা ভিটা ছেড়ে যাননি। পাশেই বাঁশঝাড়ে অল্প কিছু জিনিসপত্র নিয়ে তাঁরা আশ্রয় নিয়েছেন। এখানেই থাকতে চান তাঁরা।
গত সোমবার দুপুরে সনাতন সরেন, সুজন সরেন, ভুটু কিসকু, ভারত টুডু ও শনিলাল টুডুর বাড়িতে উচ্ছেদ অভিযান চালানো হয়। খাস জায়গা ভেবে এই পরিবারগুলো ১৯৯৮ সাল থেকে এখানে বাস করে আসছিলেন। পরে শোনেন যে, জমিটি তিলক মাঝি, দিনু মাঝি ও ভাদু মাঝি নামের কয়েকজনের নামে রেকর্ড আছে। তাঁরা তাঁদের জাত ভাই। এখন এখানে নেই। তাঁদের হিন্দু সাজিয়ে জমি রেজিস্ট্রি করে নেন মকবুল হোসেন নামের এক ব্যক্তি।
পরে মকবুলের ওয়ারিশ চাঁপাইনবাবগঞ্জ জেলা সদরের আলমগীর কবিরসহ কয়েকজন জমি পেতে আদালতে মামলা করেন। কোল সম্প্রদায়ের মানুষগুলো মামলা পরিচালনা করতে পারেননি। একতরফা রায়ে এই ৭৭ শতাংশ জায়গার রায় হয়েছে আলমগীরদের পক্ষে। গত সোমবার পুলিশ ও আদালতের প্রতিনিধি গিয়ে উচ্ছেদ অভিযান পরিচালনা করে।
গোদাগাড়ীর মোহনপুর ইউনিয়নে অবস্থিত বাবু ডাইং গ্রামটি রাজশাহী শহর থেকে প্রায় ৫০ কিলোমিটার দূরে। তবে চাঁপাইনবাবগঞ্জ শহর থেকে দূরত্ব প্রায় ১০ কিলোমিটার। আজ বৃহস্পতিবার দুপুরে গ্রামে গিয়ে দেখা যায়, তিনটি বাড়ি একেবারেই গুঁড়িয়ে দেওয়া হয়েছে। আর দুটি বাড়ির আংশিক ভাঙা হয়েছে। শনিলাল টুডুর বাড়ির অর্ধেক ভেঙে আঙিনায় কয়েকটি সীমানা পিলার পুঁতে দেওয়া হয়েছে। শনিলালের স্ত্রী চম্পলি মুর্মু বলেন, ‘একদিক থেকে বুলডোজার দিয়ে বাড়ি ভাঙছিল, আরেক দিক দিয়ে নিজেরা নিজেরাই মাপামাপি করে বাড়ির আঙিনায় সীমানা পিলার পুঁতে দিয়েছে। আমাদের কোনো কথাই শোনেনি।’
সনাতন টুডু বলেন, ‘পুলিশসহ কোর্টের লোকজন এসে বাড়ি ভাঙতে চাইলে আমি দরজার সামনে দাঁড়িয়ে যাই। তখন পুলিশ বলে যে, ‘‘আপনি আইনের কাজে বাধা দেবেন না’’। আমাকে সরিয়ে দিয়ে বুলডোজার চালিয়ে দেয়। জিনিসপত্র সরাতে আমরা ৩০ মিনিটও সময় পাইনি।’
ঘরহারা সুজন সরেন বলেন, ‘অল্প কিছু জিনিস বের করতে পেরেছি। সেগুলো এখানেই রেখেছি বাঁশতলায়। বাকিগুলো বুলডোজারের নিচে গেছে। গরু-ছাগলগুলো মানুষের বাড়িতে রেখেছি। দুই দিন আমরা বাঁশঝাড়ের মধ্যেই ছিলাম। গতকাল রাতে বৃষ্টি এলে পাশের বাড়ির বারান্দায় আশ্রয় নিই। আমরা এখানেই থাকতে চাই। আমাদের তো আর যাওয়ার কোনো জায়গা নাই।’

এ দিন পরিবারগুলোকে দেখতে যান বাংলাদেশ লিগ্যাল এইড অ্যান্ড সার্ভিসেস ট্রাস্টের (ব্লাস্ট) রাজশাহী ইউনিটের সমন্বয়কারী অ্যাডভোকেট সামিনা বেগম, সেন্টার ফর ক্যাপাসিটি বিল্ডিং অব ভলান্টারি অর্গানাইজেশনের (সিসিবিভিও) সমন্বয়কারী আরিফ ইথার, রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের ইতিহাস বিভাগের অধ্যাপক গোলাম সারওয়ার, রক্ষাগোলা সমন্বয় কমিটির সভাপতি সুধীর সরেন, বন্ধু আমরার সভাপতি মাহফুজুল ইসলাম লিটন, সিসিবিভিওর সিনিয়র প্রোগ্রাম অফিসার নিরাবুল ইসলাম ও ব্লাস্টের প্যারালিগ্যাল আবু তালেব।
সিসিবিভিওর সমন্বয়কারী আরিফ ইথার বলেন, ‘আগে এ জমি কোল সম্প্রদায়েরই ছিল। তাদের হিন্দু দেখিয়ে জমির রেকর্ড করে নেওয়া হয়েছে বাঙালিদের নামে। কারণ, আদিবাসীদের জমি নিতে হলে জেলা প্রশাসকের অনুমোদন লাগে। হিন্দু হলে অনুমোদনের প্রয়োজন নেই। ভিন্নপথে জমির মালিকানা নিয়ে তাদের উচ্ছেদ করা হয়েছে। এটা খুবই অমানবিক কাজ হয়েছে। আমরা অনুরোধ করব, যেন দ্রুতই তাদের পুনর্বাসন করা হয়।’
জানতে চাইলে কোল পরিবারগুলোর বিরুদ্ধে করা মামলার বাদী আলমগীর কবির বলেন, ‘এই জমি কিনেছিলেন আমার দাদা মকবুল হোসেন। তিনি কীভাবে এটা কিনেছিলেন, তা তো আমরা বলতে পারব না। তবে এটা রেকর্ডীয় সম্পত্তি। তারপরও আদিবাসীরা জমি ছাড়েনি। বাধ্য হয়ে আমরা আইনের আশ্রয় নিয়ে তাদের উচ্ছেদ করেছি। জমি এখন আমাদের দখলে।’
ব্লাস্টের রাজশাহী ইউনিটের সমন্বয়কারী অ্যাডভোকেট সামিনা বেগম জানান, এই জমির সমস্ত কাগজপত্র তাঁরা সংগ্রহ করবেন। তারপর ভুক্তভোগী পরিবারগুলোকে আইনি সহায়তা দেবেন। গতকাল গোদাগাড়ী উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) ফয়সাল আহম্মেদ জানিয়েছিলেন, পরিবারগুলোর থাকার ব্যবস্থা করার জন্য তিনি স্থানীয় ইউনিয়ন পরিষদের (ইউপি) চেয়ারম্যানকে দায়িত্ব দিয়েছেন। তবে আজ পর্যন্ত তাঁদের কোনো গতি হয়নি। বিষয়টি নিয়ে কথা বলতে ইউপি চেয়ারম্যান খাইরুল ইসলামকে ফোন করা হলে তিনি ধরেননি।

রাজধানীর যাত্রাবাড়ী থানার রায়েরবাগ এলাকার বাসিন্দা ফারুকী ইসলাম পুলক (৩১)। সুদর্শন এই যুবক পেশায় রাইড শেয়ার চালক। পুলক এক মধ্যবয়স্ক নারী যাত্রীর সঙ্গে সুসম্পর্ক গড়ে তুলে তাঁর বাড়িতে ‘দাওয়াতে’ যাওয়া-আসা করতেন। এর এক পর্যায়ে তিনি ওই নারীর বাড়ি থেকে টাকা ও স্বর্ণালঙ্কার চুরি করে দেন চম্পট।
১৮ মে ২০২৩
বরিশাল সরকারি বিএম কলেজে এক যুগলের ওপর চড়াও হয়ে তাঁদের ছবি ফেসবুকে ছেড়ে দিয়েছে একদল তরুণ। বৃহস্পতিবার দুপুরে ক্যাম্পাসের পরীক্ষা ভবনের সামনে এ ঘটনা ঘটে। এ নিয়ে বিএম কলেজ শিক্ষার্থীদের সঙ্গে বহিরাগত শিক্ষার্থীদের মারামারি হয়েছে।
২৮ মিনিট আগে
রাজধানীর যাত্রাবাড়ীতে মোটরসাইকেল নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে বিএনপির এক নেতা নিহত হয়েছেন। আজ বৃহস্পতিবার (৩০ অক্টোবর) বিকেল সাড়ে ৫টার দিকে যাত্রাবাড়ীর ডাচ-বাংলা রোডে এই দুর্ঘটনা ঘটে। স্থানীয়রা গুরুতর আহত অবস্থায় তাঁকে ঢাকা মেডিকেল কলেজ (ঢামেক) হাসপাতালের জরুরি বিভাগে নিয়ে গেলে চিকিৎসক সন্ধ্যা ৭টার দিকে মৃত
৩৪ মিনিট আগে
‘যদি ভোটে জিততে চান, আ.লীগ কর্মীদের বাড়ি বাড়ি গিয়ে বলুন, বিএনপি ক্ষমতায় এলে তোমরা নিরাপদে থাকবে’—এমন মন্তব্য করেছেন বাগেরহাট সদর উপজেলা বিএনপির সভাপতি সৈয়দ নাসির আহমেদ মালেক।
৩৭ মিনিট আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, বরিশাল

বরিশাল সরকারি বিএম কলেজে এক যুগলের ওপর চড়াও হয়ে তাঁদের ছবি ফেসবুকে ছেড়ে দিয়েছে একদল তরুণ। বৃহস্পতিবার দুপুরে ক্যাম্পাসের পরীক্ষা ভবনের সামনে এ ঘটনা ঘটে। এ নিয়ে বিএম কলেজ শিক্ষার্থীদের সঙ্গে বহিরাগত শিক্ষার্থীদের মারামারি হয়েছে। পরে পুলিশের হাতে ১০ জনকে তুলে দেওয়া হয়।
যুগলের ওপর চড়াও হওয়া তরুণেরা বিভিন্ন শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের ‘টিম প্রটেক্ট আওয়ার সিস্টার্স’ নাম একটি উগ্র অনলাইন গ্রুপের সদস্য বলে জানা গেছে।
আটক ব্যক্তিরা হলেন বিএম কলেজের মীর বাহার মিয়া ও তাকরিম হোসেন, ইনফ্রা পলিটেকনিকের মো. ফজলুল হক আকিব, টেক্সটাইল ইঞ্জিনিয়ারিং কলেজের মো. রাব্বি, বেলতলা দারুল উলুম মাদ্রাসার ইনাম আহমেদ, নগরের কাশিপুরের মো. মাহমুদ মোস্তফা, রূপাতলী এলাকার মো. রাফি, মুসলিমপাড়ার নাসিম মাহমুদ এবং লুৎফুর রহমান সড়কের কাজী মিরাজ ও মো. তাওহিদ।
বরিশাল মেট্রোপলিটন পুলিশ জানিয়েছে, আটক ব্যক্তিদের কোনো খারাপ উদ্দেশ্য আছে কি না তা খতিয়ে দেখে ব্যবস্থা নেওয়া হচ্ছে।
পুলিশ ও কলেজ প্রশাসনের তথ্যমতে, আটক ব্যক্তিরা একটি উগ্র অনলাইন গ্রুপের সদস্য। তাঁরা নারীদের রক্ষার নামে বিভিন্ন স্থানে বিশৃঙ্খলা করে আসছেন।
পুলিশ জানায়, আটক তরুণেরা প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদে জানিয়েছেন যে গ্রুপের প্রধান মালয়েশিয়াপ্রবাসী।
বিএম কলেজের উপাধ্যক্ষ ড. আবু তাহের মোহাম্মদ রাশেদুল ইসলাম আজকের পত্রিকাকে জানান, ক্যাম্পাসের পরীক্ষা ভবনের কাছাকাছি ভিন্ন ধর্মাবলম্বী দুটি ছেলে-মেয়ে গল্প করছিলেন। ছেলেটি হাতেম আলী কলেজের এবং মেয়েটি বিএম কলেজের। একপর্যায়ে কলেজেরই এক ছেলে ওদের দেখে তাঁর সহযোগী বহিরাগত কয়েকজনকে ডেকে আনেন। সেখানে ওই ছেলে-মেয়ের ভিডিও করে হাতেম আলী কলেজের ছেলেটিকে মারধর করা হয়। বিষয়টি টের পেয়ে বিএম কলেজছাত্ররা বহিরাগত কয়েকজনকে ধরে তাঁর কার্যালয়ে নিয়ে আসেন।
উপাধ্যক্ষ জানান, এই ছেলেরা ‘টিম প্রটেক্ট আওয়ার সিস্টার্স’ নাম একটি উগ্র অনলাইন গ্রুপের সদস্য। তাঁরা কলেজে আটকা পড়েছেন এমন খবর ছড়িয়ে দিলে দলে দলে কলেজ গেটের সামনে হাজির হয়। একপর্যায়ে বিএম কলেজে ছাত্ররা তাঁদের মধ্যে ১০ জনকে ধরে পুলিশে খবর দেন। এঁরা নগরের টেক্সটাইল কলেজ, পলিটেকনিক কলেজ, বিএম কলেজ, বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয় ও মাহমুদিয়া মাদ্রাসার ছাত্র। খবর পেয়ে পুলিশ ১০ জনকে ১১টি মোবাইলসহ আটক করে থানায় নিয়ে গেছে।
এ ব্যাপারে বরিশাল কোতোয়ালি মডেল থানার পরিদর্শক (তদন্ত) সুমন আইস আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘বিএম কলেজ থেকে বিভিন্ন শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের ১০ জন ছাত্রকে থানায় নিয়ে আসা হয়েছে। বিএম কলেজছাত্ররা তাদের ধরে দিয়েছে। তাদের নিয়ে এখনো কোনো সিদ্ধান্ত হয়নি। শুনেছেন যে একটি অনলাইন গ্রুপের সদস্য তারা। তবে তদন্ত করে দেখা হবে আটককৃতদের কোনো খারাপ উদ্দেশ্য আছে কি না। এরপর ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’

বরিশাল সরকারি বিএম কলেজে এক যুগলের ওপর চড়াও হয়ে তাঁদের ছবি ফেসবুকে ছেড়ে দিয়েছে একদল তরুণ। বৃহস্পতিবার দুপুরে ক্যাম্পাসের পরীক্ষা ভবনের সামনে এ ঘটনা ঘটে। এ নিয়ে বিএম কলেজ শিক্ষার্থীদের সঙ্গে বহিরাগত শিক্ষার্থীদের মারামারি হয়েছে। পরে পুলিশের হাতে ১০ জনকে তুলে দেওয়া হয়।
যুগলের ওপর চড়াও হওয়া তরুণেরা বিভিন্ন শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের ‘টিম প্রটেক্ট আওয়ার সিস্টার্স’ নাম একটি উগ্র অনলাইন গ্রুপের সদস্য বলে জানা গেছে।
আটক ব্যক্তিরা হলেন বিএম কলেজের মীর বাহার মিয়া ও তাকরিম হোসেন, ইনফ্রা পলিটেকনিকের মো. ফজলুল হক আকিব, টেক্সটাইল ইঞ্জিনিয়ারিং কলেজের মো. রাব্বি, বেলতলা দারুল উলুম মাদ্রাসার ইনাম আহমেদ, নগরের কাশিপুরের মো. মাহমুদ মোস্তফা, রূপাতলী এলাকার মো. রাফি, মুসলিমপাড়ার নাসিম মাহমুদ এবং লুৎফুর রহমান সড়কের কাজী মিরাজ ও মো. তাওহিদ।
বরিশাল মেট্রোপলিটন পুলিশ জানিয়েছে, আটক ব্যক্তিদের কোনো খারাপ উদ্দেশ্য আছে কি না তা খতিয়ে দেখে ব্যবস্থা নেওয়া হচ্ছে।
পুলিশ ও কলেজ প্রশাসনের তথ্যমতে, আটক ব্যক্তিরা একটি উগ্র অনলাইন গ্রুপের সদস্য। তাঁরা নারীদের রক্ষার নামে বিভিন্ন স্থানে বিশৃঙ্খলা করে আসছেন।
পুলিশ জানায়, আটক তরুণেরা প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদে জানিয়েছেন যে গ্রুপের প্রধান মালয়েশিয়াপ্রবাসী।
বিএম কলেজের উপাধ্যক্ষ ড. আবু তাহের মোহাম্মদ রাশেদুল ইসলাম আজকের পত্রিকাকে জানান, ক্যাম্পাসের পরীক্ষা ভবনের কাছাকাছি ভিন্ন ধর্মাবলম্বী দুটি ছেলে-মেয়ে গল্প করছিলেন। ছেলেটি হাতেম আলী কলেজের এবং মেয়েটি বিএম কলেজের। একপর্যায়ে কলেজেরই এক ছেলে ওদের দেখে তাঁর সহযোগী বহিরাগত কয়েকজনকে ডেকে আনেন। সেখানে ওই ছেলে-মেয়ের ভিডিও করে হাতেম আলী কলেজের ছেলেটিকে মারধর করা হয়। বিষয়টি টের পেয়ে বিএম কলেজছাত্ররা বহিরাগত কয়েকজনকে ধরে তাঁর কার্যালয়ে নিয়ে আসেন।
উপাধ্যক্ষ জানান, এই ছেলেরা ‘টিম প্রটেক্ট আওয়ার সিস্টার্স’ নাম একটি উগ্র অনলাইন গ্রুপের সদস্য। তাঁরা কলেজে আটকা পড়েছেন এমন খবর ছড়িয়ে দিলে দলে দলে কলেজ গেটের সামনে হাজির হয়। একপর্যায়ে বিএম কলেজে ছাত্ররা তাঁদের মধ্যে ১০ জনকে ধরে পুলিশে খবর দেন। এঁরা নগরের টেক্সটাইল কলেজ, পলিটেকনিক কলেজ, বিএম কলেজ, বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয় ও মাহমুদিয়া মাদ্রাসার ছাত্র। খবর পেয়ে পুলিশ ১০ জনকে ১১টি মোবাইলসহ আটক করে থানায় নিয়ে গেছে।
এ ব্যাপারে বরিশাল কোতোয়ালি মডেল থানার পরিদর্শক (তদন্ত) সুমন আইস আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘বিএম কলেজ থেকে বিভিন্ন শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের ১০ জন ছাত্রকে থানায় নিয়ে আসা হয়েছে। বিএম কলেজছাত্ররা তাদের ধরে দিয়েছে। তাদের নিয়ে এখনো কোনো সিদ্ধান্ত হয়নি। শুনেছেন যে একটি অনলাইন গ্রুপের সদস্য তারা। তবে তদন্ত করে দেখা হবে আটককৃতদের কোনো খারাপ উদ্দেশ্য আছে কি না। এরপর ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’

রাজধানীর যাত্রাবাড়ী থানার রায়েরবাগ এলাকার বাসিন্দা ফারুকী ইসলাম পুলক (৩১)। সুদর্শন এই যুবক পেশায় রাইড শেয়ার চালক। পুলক এক মধ্যবয়স্ক নারী যাত্রীর সঙ্গে সুসম্পর্ক গড়ে তুলে তাঁর বাড়িতে ‘দাওয়াতে’ যাওয়া-আসা করতেন। এর এক পর্যায়ে তিনি ওই নারীর বাড়ি থেকে টাকা ও স্বর্ণালঙ্কার চুরি করে দেন চম্পট।
১৮ মে ২০২৩
এক্সকাভেটরের চাপায় ঘরের টিনগুলো চূর্ণবিচূর্ণ হয়ে গেছে। দুমড়েমুচড়ে গেছে ঘরের স্টিলের খাট, হাঁড়ি-পাতিলসহ অন্য জিনিসপত্র। বাড়ির মাটির দেয়ালগুলো মাটির সঙ্গে মিশে গেছে। রাজশাহীর গোদাগাড়ী উপজেলার বাবু ডাইংয়ে ক্ষুদ্র নৃগোষ্ঠী কোল সম্প্রদায়ের পাঁচজনের বাড়ি এভাবে গুঁড়িয়ে দেওয়া হলেও তাঁরা ভিটা ছেড়ে যাননি।
৮ মিনিট আগে
রাজধানীর যাত্রাবাড়ীতে মোটরসাইকেল নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে বিএনপির এক নেতা নিহত হয়েছেন। আজ বৃহস্পতিবার (৩০ অক্টোবর) বিকেল সাড়ে ৫টার দিকে যাত্রাবাড়ীর ডাচ-বাংলা রোডে এই দুর্ঘটনা ঘটে। স্থানীয়রা গুরুতর আহত অবস্থায় তাঁকে ঢাকা মেডিকেল কলেজ (ঢামেক) হাসপাতালের জরুরি বিভাগে নিয়ে গেলে চিকিৎসক সন্ধ্যা ৭টার দিকে মৃত
৩৪ মিনিট আগে
‘যদি ভোটে জিততে চান, আ.লীগ কর্মীদের বাড়ি বাড়ি গিয়ে বলুন, বিএনপি ক্ষমতায় এলে তোমরা নিরাপদে থাকবে’—এমন মন্তব্য করেছেন বাগেরহাট সদর উপজেলা বিএনপির সভাপতি সৈয়দ নাসির আহমেদ মালেক।
৩৭ মিনিট আগেঢামেক প্রতিবেদক

রাজধানীর যাত্রাবাড়ীতে মোটরসাইকেল নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে বিএনপির এক নেতা নিহত হয়েছেন। আজ বৃহস্পতিবার (৩০ অক্টোবর) বিকেল সাড়ে ৫টার দিকে যাত্রাবাড়ীর ডাচ-বাংলা রোডে এই দুর্ঘটনা ঘটে। স্থানীয়রা গুরুতর আহত অবস্থায় তাঁকে ঢাকা মেডিকেল কলেজ (ঢামেক) হাসপাতালের জরুরি বিভাগে নিয়ে গেলে চিকিৎসক সন্ধ্যা ৭টার দিকে মৃত ঘোষণা করেন।
নিহত ব্যক্তির নাম আব্দুল মজিদ (৬০)। তিনি যশোর জেলার চৌগাছা থানার সিংহঝুলি ইউনিয়ন বিএনপির সভাপতি ছিলেন।
বিষয়টি নিশ্চিত করে হাসপাতালে মৃত আব্দুল মজিদের বন্ধু আলমগীর হোসেন জানান, তাঁদের বাড়ি যশোর জেলার চৌগাছা থানার জামালতা গ্রামে। এলাকায় কেবলের ব্যবসা করতেন মজিদ।
আলমগীর হোসেন আরও জানান, তাঁরা চারজন দুই মোটরসাইকেলে করে যশোর থেকে রাঙামাটি গিয়েছিলেন। সেখান থেকে যশোর যাওয়ার উদ্দেশ্যে ঢাকায় আসছিলেন। মজিদ তাঁর সঙ্গে একই মোটরসাইকেলের পেছনে ছিলেন। যাত্রাবাড়ীর ডাচ-বাংলা রোডে এলে নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে মোটরসাইকেল থেকে পড়ে গুরুতর আহত হন মজিদ। পরে দ্রুত ঢাকা মেডিকেলে নিয়ে এলে চিকিৎসক মৃত ঘোষণা করেন।
ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের পুলিশ ক্যাম্পের ইনচার্জ (পরিদর্শক) মো. ফারুক মৃত্যুর বিষয়টি নিশ্চিত করে জানান, মরদেহ ময়নাতদন্তের জন্য মর্গে রাখা হয়েছে। বিষয়টি যাত্রাবাড়ী থানায় অবহিত করা হয়েছে।

রাজধানীর যাত্রাবাড়ীতে মোটরসাইকেল নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে বিএনপির এক নেতা নিহত হয়েছেন। আজ বৃহস্পতিবার (৩০ অক্টোবর) বিকেল সাড়ে ৫টার দিকে যাত্রাবাড়ীর ডাচ-বাংলা রোডে এই দুর্ঘটনা ঘটে। স্থানীয়রা গুরুতর আহত অবস্থায় তাঁকে ঢাকা মেডিকেল কলেজ (ঢামেক) হাসপাতালের জরুরি বিভাগে নিয়ে গেলে চিকিৎসক সন্ধ্যা ৭টার দিকে মৃত ঘোষণা করেন।
নিহত ব্যক্তির নাম আব্দুল মজিদ (৬০)। তিনি যশোর জেলার চৌগাছা থানার সিংহঝুলি ইউনিয়ন বিএনপির সভাপতি ছিলেন।
বিষয়টি নিশ্চিত করে হাসপাতালে মৃত আব্দুল মজিদের বন্ধু আলমগীর হোসেন জানান, তাঁদের বাড়ি যশোর জেলার চৌগাছা থানার জামালতা গ্রামে। এলাকায় কেবলের ব্যবসা করতেন মজিদ।
আলমগীর হোসেন আরও জানান, তাঁরা চারজন দুই মোটরসাইকেলে করে যশোর থেকে রাঙামাটি গিয়েছিলেন। সেখান থেকে যশোর যাওয়ার উদ্দেশ্যে ঢাকায় আসছিলেন। মজিদ তাঁর সঙ্গে একই মোটরসাইকেলের পেছনে ছিলেন। যাত্রাবাড়ীর ডাচ-বাংলা রোডে এলে নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে মোটরসাইকেল থেকে পড়ে গুরুতর আহত হন মজিদ। পরে দ্রুত ঢাকা মেডিকেলে নিয়ে এলে চিকিৎসক মৃত ঘোষণা করেন।
ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের পুলিশ ক্যাম্পের ইনচার্জ (পরিদর্শক) মো. ফারুক মৃত্যুর বিষয়টি নিশ্চিত করে জানান, মরদেহ ময়নাতদন্তের জন্য মর্গে রাখা হয়েছে। বিষয়টি যাত্রাবাড়ী থানায় অবহিত করা হয়েছে।

রাজধানীর যাত্রাবাড়ী থানার রায়েরবাগ এলাকার বাসিন্দা ফারুকী ইসলাম পুলক (৩১)। সুদর্শন এই যুবক পেশায় রাইড শেয়ার চালক। পুলক এক মধ্যবয়স্ক নারী যাত্রীর সঙ্গে সুসম্পর্ক গড়ে তুলে তাঁর বাড়িতে ‘দাওয়াতে’ যাওয়া-আসা করতেন। এর এক পর্যায়ে তিনি ওই নারীর বাড়ি থেকে টাকা ও স্বর্ণালঙ্কার চুরি করে দেন চম্পট।
১৮ মে ২০২৩
এক্সকাভেটরের চাপায় ঘরের টিনগুলো চূর্ণবিচূর্ণ হয়ে গেছে। দুমড়েমুচড়ে গেছে ঘরের স্টিলের খাট, হাঁড়ি-পাতিলসহ অন্য জিনিসপত্র। বাড়ির মাটির দেয়ালগুলো মাটির সঙ্গে মিশে গেছে। রাজশাহীর গোদাগাড়ী উপজেলার বাবু ডাইংয়ে ক্ষুদ্র নৃগোষ্ঠী কোল সম্প্রদায়ের পাঁচজনের বাড়ি এভাবে গুঁড়িয়ে দেওয়া হলেও তাঁরা ভিটা ছেড়ে যাননি।
৮ মিনিট আগে
বরিশাল সরকারি বিএম কলেজে এক যুগলের ওপর চড়াও হয়ে তাঁদের ছবি ফেসবুকে ছেড়ে দিয়েছে একদল তরুণ। বৃহস্পতিবার দুপুরে ক্যাম্পাসের পরীক্ষা ভবনের সামনে এ ঘটনা ঘটে। এ নিয়ে বিএম কলেজ শিক্ষার্থীদের সঙ্গে বহিরাগত শিক্ষার্থীদের মারামারি হয়েছে।
২৮ মিনিট আগে
‘যদি ভোটে জিততে চান, আ.লীগ কর্মীদের বাড়ি বাড়ি গিয়ে বলুন, বিএনপি ক্ষমতায় এলে তোমরা নিরাপদে থাকবে’—এমন মন্তব্য করেছেন বাগেরহাট সদর উপজেলা বিএনপির সভাপতি সৈয়দ নাসির আহমেদ মালেক।
৩৭ মিনিট আগেবাগেরহাট প্রতিনিধি

‘যদি ভোটে জিততে চান, আ.লীগ কর্মীদের বাড়ি বাড়ি গিয়ে বলুন, বিএনপি ক্ষমতায় এলে তোমরা নিরাপদে থাকবে’—এমন মন্তব্য করেছেন বাগেরহাট সদর উপজেলা বিএনপির সভাপতি সৈয়দ নাসির আহমেদ মালেক। গতকাল বুধবার রাতে সদর উপজেলার খানপুর ইউনিয়নে বিএনপির মতবিনিময় সভা, গণসংযোগ ও ৩১ দফা সম্বলিত লিফলেট বিতরণ অনুষ্ঠানে তিনি এ মন্তব্য করেন।
সৈয়দ নাসির আহমেদ মালেক বলেন, ‘যারা নিরীহ আওয়ামী লীগ, যারা বাধ্য হয়ে মিছিল-মিটিংয়ে গেছে, কিন্তু কারও নামে মিথ্যা মামলা দেয়নি, কারও ক্ষতি করেনি, তাদের দয়া করে কিছু বলবেন না, তাদের বুকে টেনে নিন।’
তিনি বলেন, ‘হাসপাতালে এ দেশের মুসলমানদের প্রিয় মানুষ আল্লামা দেলাওয়ার হোসেন সাঈদীকে পয়জন পুশ করে মেরে ফেলা হয়েছিল। সেই জামায়াত পরবর্তী সময়ে আওয়ামী লীগের বাড়ি বাড়ি গিয়ে বলছে বিএনপি মারছে, আমরা ঠেকাচ্ছি।’
তারা নিজেরাই সাম্প্রদায়িক রাজনীতি করছে। তারা এখন ভোটের জন্য হিন্দু ভাইদের বাড়ি যাচ্ছে, পূজায় যাচ্ছে, গীতা পাঠ করছে, প্রসাদ খাচ্ছে—সবই একটি ভোটের আশায়।
সৈয়দ নাসির আহমেদ আরও বলেন, ‘যারা আওয়ামী লীগের নামে জুলুম-অত্যাচার, হামলা-মামলা, দখল-জবরদখল করেছে, তাদের সঙ্গে কোনো আপস নয়। তবে যারা নিরীহ, যারা শুধু নাম লেখিয়েছে তাদের প্রতি সহনশীল হোন। যদি ভোটে জিততে চান, তাদের বাড়ি বাড়ি গিয়ে বলুন, বিএনপি ক্ষমতায় এলে তোমরা নিরাপদে থাকবে, শান্তিতে থাকবে—আমরা সে দায়িত্ব নিচ্ছি।’
এ সময় জেলা বিএনপির সাবেক সভাপতি এম এ সালাম, সদর উপজেলা বিএনপির সাধারণ সম্পাদক আবুল কালাম আজাদ বুলু, মহিলা দলনেত্রী ফরিদা বেগম, রোজিনা খাতুনসহ স্থানীয় নেতা-কর্মীরা উপস্থিত ছিলেন।

‘যদি ভোটে জিততে চান, আ.লীগ কর্মীদের বাড়ি বাড়ি গিয়ে বলুন, বিএনপি ক্ষমতায় এলে তোমরা নিরাপদে থাকবে’—এমন মন্তব্য করেছেন বাগেরহাট সদর উপজেলা বিএনপির সভাপতি সৈয়দ নাসির আহমেদ মালেক। গতকাল বুধবার রাতে সদর উপজেলার খানপুর ইউনিয়নে বিএনপির মতবিনিময় সভা, গণসংযোগ ও ৩১ দফা সম্বলিত লিফলেট বিতরণ অনুষ্ঠানে তিনি এ মন্তব্য করেন।
সৈয়দ নাসির আহমেদ মালেক বলেন, ‘যারা নিরীহ আওয়ামী লীগ, যারা বাধ্য হয়ে মিছিল-মিটিংয়ে গেছে, কিন্তু কারও নামে মিথ্যা মামলা দেয়নি, কারও ক্ষতি করেনি, তাদের দয়া করে কিছু বলবেন না, তাদের বুকে টেনে নিন।’
তিনি বলেন, ‘হাসপাতালে এ দেশের মুসলমানদের প্রিয় মানুষ আল্লামা দেলাওয়ার হোসেন সাঈদীকে পয়জন পুশ করে মেরে ফেলা হয়েছিল। সেই জামায়াত পরবর্তী সময়ে আওয়ামী লীগের বাড়ি বাড়ি গিয়ে বলছে বিএনপি মারছে, আমরা ঠেকাচ্ছি।’
তারা নিজেরাই সাম্প্রদায়িক রাজনীতি করছে। তারা এখন ভোটের জন্য হিন্দু ভাইদের বাড়ি যাচ্ছে, পূজায় যাচ্ছে, গীতা পাঠ করছে, প্রসাদ খাচ্ছে—সবই একটি ভোটের আশায়।
সৈয়দ নাসির আহমেদ আরও বলেন, ‘যারা আওয়ামী লীগের নামে জুলুম-অত্যাচার, হামলা-মামলা, দখল-জবরদখল করেছে, তাদের সঙ্গে কোনো আপস নয়। তবে যারা নিরীহ, যারা শুধু নাম লেখিয়েছে তাদের প্রতি সহনশীল হোন। যদি ভোটে জিততে চান, তাদের বাড়ি বাড়ি গিয়ে বলুন, বিএনপি ক্ষমতায় এলে তোমরা নিরাপদে থাকবে, শান্তিতে থাকবে—আমরা সে দায়িত্ব নিচ্ছি।’
এ সময় জেলা বিএনপির সাবেক সভাপতি এম এ সালাম, সদর উপজেলা বিএনপির সাধারণ সম্পাদক আবুল কালাম আজাদ বুলু, মহিলা দলনেত্রী ফরিদা বেগম, রোজিনা খাতুনসহ স্থানীয় নেতা-কর্মীরা উপস্থিত ছিলেন।

রাজধানীর যাত্রাবাড়ী থানার রায়েরবাগ এলাকার বাসিন্দা ফারুকী ইসলাম পুলক (৩১)। সুদর্শন এই যুবক পেশায় রাইড শেয়ার চালক। পুলক এক মধ্যবয়স্ক নারী যাত্রীর সঙ্গে সুসম্পর্ক গড়ে তুলে তাঁর বাড়িতে ‘দাওয়াতে’ যাওয়া-আসা করতেন। এর এক পর্যায়ে তিনি ওই নারীর বাড়ি থেকে টাকা ও স্বর্ণালঙ্কার চুরি করে দেন চম্পট।
১৮ মে ২০২৩
এক্সকাভেটরের চাপায় ঘরের টিনগুলো চূর্ণবিচূর্ণ হয়ে গেছে। দুমড়েমুচড়ে গেছে ঘরের স্টিলের খাট, হাঁড়ি-পাতিলসহ অন্য জিনিসপত্র। বাড়ির মাটির দেয়ালগুলো মাটির সঙ্গে মিশে গেছে। রাজশাহীর গোদাগাড়ী উপজেলার বাবু ডাইংয়ে ক্ষুদ্র নৃগোষ্ঠী কোল সম্প্রদায়ের পাঁচজনের বাড়ি এভাবে গুঁড়িয়ে দেওয়া হলেও তাঁরা ভিটা ছেড়ে যাননি।
৮ মিনিট আগে
বরিশাল সরকারি বিএম কলেজে এক যুগলের ওপর চড়াও হয়ে তাঁদের ছবি ফেসবুকে ছেড়ে দিয়েছে একদল তরুণ। বৃহস্পতিবার দুপুরে ক্যাম্পাসের পরীক্ষা ভবনের সামনে এ ঘটনা ঘটে। এ নিয়ে বিএম কলেজ শিক্ষার্থীদের সঙ্গে বহিরাগত শিক্ষার্থীদের মারামারি হয়েছে।
২৮ মিনিট আগে
রাজধানীর যাত্রাবাড়ীতে মোটরসাইকেল নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে বিএনপির এক নেতা নিহত হয়েছেন। আজ বৃহস্পতিবার (৩০ অক্টোবর) বিকেল সাড়ে ৫টার দিকে যাত্রাবাড়ীর ডাচ-বাংলা রোডে এই দুর্ঘটনা ঘটে। স্থানীয়রা গুরুতর আহত অবস্থায় তাঁকে ঢাকা মেডিকেল কলেজ (ঢামেক) হাসপাতালের জরুরি বিভাগে নিয়ে গেলে চিকিৎসক সন্ধ্যা ৭টার দিকে মৃত
৩৪ মিনিট আগে