নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
রাজধানীর রামপুরায় এক শিক্ষার্থী নিহতের ঘটনায় নিরাপদ সড়কের দাবিতে আন্দোলনরত বিভিন্ন শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের শিক্ষার্থীরা আজ সারা দিন বিভিন্ন গাড়ির কাগজপত্র ও চালকের লাইসেন্স যাচাই করেছে। দুপুরে ‘অ্যাক্সিও জি করোলা’ মডেলের একটি গাড়ি দাঁড় করিয়ে লাইসেন্স দেখতে চায় শিক্ষার্থীরা। গাড়িটির চালকের আসনে ছিলেন পুলিশ সদর দপ্তরের এক কর্মকর্তা। এ সময় তিনি জবাব দেন, ‘পুলিশ পরিচয়ই লাইসেন্স।’
এমন উত্তরে উত্তেজিত হয়ে ওঠে শিক্ষার্থীরা। এ সময় তারা গাড়িটিকে ঘিরে ‘হায় হায় বাংলাদেশ, পুলিশের লাইসেন্স নাই। মামলা চাই, দিতে হবে’ স্লোগান দিতে থাকে। পরে আফতাব নগরের গেট থেকে গাড়িটিকে আটক করে রামপুরা ট্রাফিক বক্সে নিয়ে আসা হয়। ছাত্ররা মামলা দেওয়ার দাবি করলে দায়িত্বরত পুলিশ কর্মকর্তারা মামলা দেওয়ার আশ্বাস দেন।
পুলিশ সদস্য পরিচয়ে গাড়ি চালানোর সময় আরও পাঁচজনকে আটক করে শিক্ষার্থীরা। আটক সবগুলোই মোটরসাইকেল। আটক গাড়িগুলোর চালকের কারও কাছেই লাইসেন্স ছিল না, যানবাহনগুলোর নম্বর প্লেটও ছিল না।
শিক্ষার্থীরা জানায়, পুলিশ পরিচয়ে অনেকেই গাড়ি চালাচ্ছেন। গাড়িতে পুলিশের স্টিকার লাগিয়ে চলছেন কিন্তু তাঁদের গাড়ির কাগজ ও লাইসেন্স কোনোটিই নেই। প্রশাসনের লোকজনের যদি এমন অবস্থা হয় তাহলে, কীভাবে নিরাপদ সড়ক বাস্তবায়ন হবে।
এ বিষয়ে রামপুরার দায়িত্বরত ডিএমপি মতিঝিল অতিরিক্ত উপপুলিশ কমিশনার (এডিসি) নুরুল আমিন বলেন, ‘ছাত্রদের আন্দোলনের নিরাপত্তা দিতে আমরা কাজ করছি। ছাত্রদের হাতে আটক হওয়া গাড়িগুলোর বিরুদ্ধে মামলা দিচ্ছে ট্রাফিক পুলিশ।’
ওই পুলিশ কর্মকর্তার বিষয়ে জানতে চাইলে তিনি বলেন, ‘গাড়ির কাগজ নেওয়া হয়েছে। যাচাই-বাছাই শেষে মামলা দেওয়া হবে।’
রাজধানীর রামপুরায় এক শিক্ষার্থী নিহতের ঘটনায় নিরাপদ সড়কের দাবিতে আন্দোলনরত বিভিন্ন শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের শিক্ষার্থীরা আজ সারা দিন বিভিন্ন গাড়ির কাগজপত্র ও চালকের লাইসেন্স যাচাই করেছে। দুপুরে ‘অ্যাক্সিও জি করোলা’ মডেলের একটি গাড়ি দাঁড় করিয়ে লাইসেন্স দেখতে চায় শিক্ষার্থীরা। গাড়িটির চালকের আসনে ছিলেন পুলিশ সদর দপ্তরের এক কর্মকর্তা। এ সময় তিনি জবাব দেন, ‘পুলিশ পরিচয়ই লাইসেন্স।’
এমন উত্তরে উত্তেজিত হয়ে ওঠে শিক্ষার্থীরা। এ সময় তারা গাড়িটিকে ঘিরে ‘হায় হায় বাংলাদেশ, পুলিশের লাইসেন্স নাই। মামলা চাই, দিতে হবে’ স্লোগান দিতে থাকে। পরে আফতাব নগরের গেট থেকে গাড়িটিকে আটক করে রামপুরা ট্রাফিক বক্সে নিয়ে আসা হয়। ছাত্ররা মামলা দেওয়ার দাবি করলে দায়িত্বরত পুলিশ কর্মকর্তারা মামলা দেওয়ার আশ্বাস দেন।
পুলিশ সদস্য পরিচয়ে গাড়ি চালানোর সময় আরও পাঁচজনকে আটক করে শিক্ষার্থীরা। আটক সবগুলোই মোটরসাইকেল। আটক গাড়িগুলোর চালকের কারও কাছেই লাইসেন্স ছিল না, যানবাহনগুলোর নম্বর প্লেটও ছিল না।
শিক্ষার্থীরা জানায়, পুলিশ পরিচয়ে অনেকেই গাড়ি চালাচ্ছেন। গাড়িতে পুলিশের স্টিকার লাগিয়ে চলছেন কিন্তু তাঁদের গাড়ির কাগজ ও লাইসেন্স কোনোটিই নেই। প্রশাসনের লোকজনের যদি এমন অবস্থা হয় তাহলে, কীভাবে নিরাপদ সড়ক বাস্তবায়ন হবে।
এ বিষয়ে রামপুরার দায়িত্বরত ডিএমপি মতিঝিল অতিরিক্ত উপপুলিশ কমিশনার (এডিসি) নুরুল আমিন বলেন, ‘ছাত্রদের আন্দোলনের নিরাপত্তা দিতে আমরা কাজ করছি। ছাত্রদের হাতে আটক হওয়া গাড়িগুলোর বিরুদ্ধে মামলা দিচ্ছে ট্রাফিক পুলিশ।’
ওই পুলিশ কর্মকর্তার বিষয়ে জানতে চাইলে তিনি বলেন, ‘গাড়ির কাগজ নেওয়া হয়েছে। যাচাই-বাছাই শেষে মামলা দেওয়া হবে।’
‘যদি টাহা দিত তাইলে আমার বাবারে গুলি কইর্যা মারত না। আমার ছাওয়ালরে আইন্না দে রে... আমি টাহা চাই না রে...।’ এসব বলতে বলতে বিলাপ করছেন লিবিয়ায় নিহত আকাশ হাওলাদার ওরফে রাসেলের মা লিপিয়া বেগম।
৬ ঘণ্টা আগেবইমেলার দ্বিতীয় দিন ছিল গতকাল। ঝকঝকে নতুন স্টল আর প্যাভিলিয়নগুলো এরই মধ্যে দর্শক-ক্রেতার পদচারণে মুখর। নতুন বইয়ের খোঁজখবর নিচ্ছেন বইপ্রেমীরা। নতুন বই অবশ্য আসা শুরু হয়েছে মাত্র। প্রকাশকদের ভাষ্য, সব বই মেলায়...
৬ ঘণ্টা আগেবিভিন্ন দাবিতে গতকাল রোববার রাজধানীর চারটি স্থানে সড়ক অবরোধ করে আন্দোলন করেছেন শিক্ষার্থী, জুলাই অভ্যুত্থানের আহত ছাত্র-জনতা এবং চাকরিচ্যুত পুলিশ সদস্যরা। এতে মহানগরীর বড় এলাকাজুড়ে ব্যাপক যানজটের সৃষ্টি হয়।
৭ ঘণ্টা আগেপ্রধান উপদেষ্টার বাসভবন যমুনার সামনে অবস্থান নিয়েছেন জুলাই গণ-অভ্যুত্থানে আহতরা। সুচিকিৎসা, পুনর্বাসন, ক্ষতিপূরণের দাবিতে রোববার (২ ফেব্রুয়ারি) দিবাগত রাত ১২টার দিকে পুলিশের ব্যারিকেড ভেঙে যমুনার সামনে তারা অবস্থান নেন। এর কয়েক মিনিট পরই আহতদের সঙ্গে কথা বলতে সেখানে উপস্থিত হন বৈষম্যবিরোধী
৭ ঘণ্টা আগে