জবি প্রতিনিধি
সোনাইমুড়ীতে সড়ক দুর্ঘটনায় জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের গণযোগাযোগ ও সাংবাদিকতা বিভাগের ২০১৭-১৮ সেশনের শিক্ষার্থী সাবরিনা আক্তার মিতু মারা যাওয়ার ঘটনায় দায়ীদের বিচারের দাবিতে মানববন্ধন করেছেন বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক-শিক্ষার্থীরা। আজ রোববার বেলা ১১টায় বিশ্ববিদ্যালয়ের শহীদ মিনার প্রাঙ্গণে বিশ্ববিদ্যালয়ের গণযোগাযোগ ও সাংবাদিকতা বিভাগের আয়োজনে এ মানববন্ধন করা হয়।
মানববন্ধনে বক্তারা বলেন, 'সড়কে শৃঙ্খলা ফেরানোর বিষয়ে এখনো কোথায় যেন শূন্যতা রয়ে গেছে। সবার সম্মিলিত প্রচেষ্টায় সড়কে শৃঙ্খলা ফেরাতে হবে। সাবরিনার মতো এমন মেধাবীদের অনাকাঙ্ক্ষিত মৃত্যু আমরা চাই না। সাবরিনার মৃত্যুর ঘটনায় জড়িত সবার দ্রুত বিচার করতে হবে। যেহেতু সাবরিনা মারা গেছে, তাকে তো আর তার পরিবার ফিরে পাবে না। এজন্য তার পরিবারকে বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন ও সরকারের পক্ষ থেকে যথাযথ ক্ষতিপূরণ দিতে হবে।'
মানববন্ধনে বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ড. মো. ইমদাদুল হক, ট্রেজারার অধ্যাপক ড. কামালউদ্দীন আহমদ, বিজ্ঞান অনুষদের ডিন অধ্যাপক ড. রবীন্দ্রনাথ মন্ডল, বিজনেস স্টাডিজ অনুষদের ডিন অধ্যাপক ড. এ কে এম মনিরুজ্জামান, কলা অনুষদের ডিন ড. রইছ উদদীন, শিক্ষক সমিতির সভাপতি অধ্যাপক ড. আবুল হোসেন, সাধারণ সম্পাদক অধ্যাপক ড. আবুল কালাম মো. লুৎফর রহমান, ছাত্র-কল্যাণ পরিচালক অধ্যাপক ড. আইনুল, প্রক্টর ড. মোস্তফা কামালসহ গণযোগাযোগ ও সাংবাদিকতা বিভাগের শিক্ষক-শিক্ষার্থীরা উপস্থিত ছিলেন।
মানববন্ধনে উপাচার্য অধ্যাপক ড. ইমদাদুল হক বলেন, ‘এ ধরনের মৃত্যু আমরা প্রত্যাশা করি না। সাবরিনার অকালমৃত্যুতে আমরা শোকাহত। আজকে এমন একটি মানববন্ধনে অংশগ্রহণ করতে হবে সেটা প্রত্যাশা করিনি। শুধু চালক নয়, সাবরিনার মৃত্যুর ঘটনায় জড়িত সবার দ্রুত বিচারের জন্য আমরা সর্বোচ্চ চেষ্টা করব।’
বিশ্ববিদ্যালয়ের ট্রেজারার অধ্যাপক ড. কামালউদ্দীন আহমদ বলেন, ‘শিক্ষার্থী সাবরিনার মর্মান্তিক মৃত্যুতে আমরা শোকাহত। কিন্তু এসব ঘটনার কোনো প্রতিকার হচ্ছে না। একজন শিক্ষার্থী সড়ক দুর্ঘটনায় মারা যাওয়ার পর তার শিক্ষক, সহপাঠী ও অভিভাবকবৃন্দ যেভাবে প্রতিক্রিয়া জানায়, সেভাবে পরিবহন-সংশ্লিষ্টরা প্রতিক্রিয়া ব্যক্ত করে না। এটা খুব নিন্দনীয় ও দুঃখজনক। সড়কে শৃঙ্খলা ফেরানোর বিষয়ে এখনো কোথায় যেন শূন্যতা রয়ে গেছে। এখন আমাদের আর বসে থাকার সময় নেই, সবার সম্মিলিত প্রচেষ্টায় সড়কে শৃঙ্খলা ফেরাতে হবে।’
মানববন্ধনে গণযোগাযোগ ও সাংবাদিকতা বিভাগের চেয়ারপারসন ড. শাহ মো. নিসতার জাহান কবীর বলেন, ‘সাবরিনা আকতার অত্যন্ত মেধাবী শিক্ষার্থী ছিলেন। আমরা তাকে হারিয়েছি। সাবরিনার মতো এমন মেধাবীর অনাকাঙ্ক্ষিত মৃত্যু আমরা চাই না। এ ঘটনায় জড়িতদের শাস্তি হওয়া দরকার। যদি শাস্তি হয় তাহলে এমন অনাঙ্ক্ষিত ঘটনা কমে যাবে বলে মনে করি।'
সোনাইমুড়ীতে সড়ক দুর্ঘটনায় জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের গণযোগাযোগ ও সাংবাদিকতা বিভাগের ২০১৭-১৮ সেশনের শিক্ষার্থী সাবরিনা আক্তার মিতু মারা যাওয়ার ঘটনায় দায়ীদের বিচারের দাবিতে মানববন্ধন করেছেন বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক-শিক্ষার্থীরা। আজ রোববার বেলা ১১টায় বিশ্ববিদ্যালয়ের শহীদ মিনার প্রাঙ্গণে বিশ্ববিদ্যালয়ের গণযোগাযোগ ও সাংবাদিকতা বিভাগের আয়োজনে এ মানববন্ধন করা হয়।
মানববন্ধনে বক্তারা বলেন, 'সড়কে শৃঙ্খলা ফেরানোর বিষয়ে এখনো কোথায় যেন শূন্যতা রয়ে গেছে। সবার সম্মিলিত প্রচেষ্টায় সড়কে শৃঙ্খলা ফেরাতে হবে। সাবরিনার মতো এমন মেধাবীদের অনাকাঙ্ক্ষিত মৃত্যু আমরা চাই না। সাবরিনার মৃত্যুর ঘটনায় জড়িত সবার দ্রুত বিচার করতে হবে। যেহেতু সাবরিনা মারা গেছে, তাকে তো আর তার পরিবার ফিরে পাবে না। এজন্য তার পরিবারকে বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন ও সরকারের পক্ষ থেকে যথাযথ ক্ষতিপূরণ দিতে হবে।'
মানববন্ধনে বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ড. মো. ইমদাদুল হক, ট্রেজারার অধ্যাপক ড. কামালউদ্দীন আহমদ, বিজ্ঞান অনুষদের ডিন অধ্যাপক ড. রবীন্দ্রনাথ মন্ডল, বিজনেস স্টাডিজ অনুষদের ডিন অধ্যাপক ড. এ কে এম মনিরুজ্জামান, কলা অনুষদের ডিন ড. রইছ উদদীন, শিক্ষক সমিতির সভাপতি অধ্যাপক ড. আবুল হোসেন, সাধারণ সম্পাদক অধ্যাপক ড. আবুল কালাম মো. লুৎফর রহমান, ছাত্র-কল্যাণ পরিচালক অধ্যাপক ড. আইনুল, প্রক্টর ড. মোস্তফা কামালসহ গণযোগাযোগ ও সাংবাদিকতা বিভাগের শিক্ষক-শিক্ষার্থীরা উপস্থিত ছিলেন।
মানববন্ধনে উপাচার্য অধ্যাপক ড. ইমদাদুল হক বলেন, ‘এ ধরনের মৃত্যু আমরা প্রত্যাশা করি না। সাবরিনার অকালমৃত্যুতে আমরা শোকাহত। আজকে এমন একটি মানববন্ধনে অংশগ্রহণ করতে হবে সেটা প্রত্যাশা করিনি। শুধু চালক নয়, সাবরিনার মৃত্যুর ঘটনায় জড়িত সবার দ্রুত বিচারের জন্য আমরা সর্বোচ্চ চেষ্টা করব।’
বিশ্ববিদ্যালয়ের ট্রেজারার অধ্যাপক ড. কামালউদ্দীন আহমদ বলেন, ‘শিক্ষার্থী সাবরিনার মর্মান্তিক মৃত্যুতে আমরা শোকাহত। কিন্তু এসব ঘটনার কোনো প্রতিকার হচ্ছে না। একজন শিক্ষার্থী সড়ক দুর্ঘটনায় মারা যাওয়ার পর তার শিক্ষক, সহপাঠী ও অভিভাবকবৃন্দ যেভাবে প্রতিক্রিয়া জানায়, সেভাবে পরিবহন-সংশ্লিষ্টরা প্রতিক্রিয়া ব্যক্ত করে না। এটা খুব নিন্দনীয় ও দুঃখজনক। সড়কে শৃঙ্খলা ফেরানোর বিষয়ে এখনো কোথায় যেন শূন্যতা রয়ে গেছে। এখন আমাদের আর বসে থাকার সময় নেই, সবার সম্মিলিত প্রচেষ্টায় সড়কে শৃঙ্খলা ফেরাতে হবে।’
মানববন্ধনে গণযোগাযোগ ও সাংবাদিকতা বিভাগের চেয়ারপারসন ড. শাহ মো. নিসতার জাহান কবীর বলেন, ‘সাবরিনা আকতার অত্যন্ত মেধাবী শিক্ষার্থী ছিলেন। আমরা তাকে হারিয়েছি। সাবরিনার মতো এমন মেধাবীর অনাকাঙ্ক্ষিত মৃত্যু আমরা চাই না। এ ঘটনায় জড়িতদের শাস্তি হওয়া দরকার। যদি শাস্তি হয় তাহলে এমন অনাঙ্ক্ষিত ঘটনা কমে যাবে বলে মনে করি।'
আওয়ামী সরকারের পতনের পর রাজশাহীর বাগমারা উপজেলা বিএনপির আহ্বায়ক ডি এম জিয়াউর রহমান দলটির ২০০ নেতা-কর্মীর বিরুদ্ধে মামলা করতে একটি এজাহার প্রস্তুত করেছিলেন। তবে তা থানায় দেওয়ার আগেই পাঠান আওয়ামী লীগের লোকজনের কাছে এবং মামলার ভয় দেখিয়ে হাতিয়ে নেন মোটা অঙ্কের টাকা।
৪ ঘণ্টা আগেশাহিন আলম। বয়স ৩২ বছর। ফেনী জনস্বাস্থ্য প্রকৌশল অধিদপ্তরের ড্রাফটম্যান। ২০১৮ সালের নভেম্বর মাসে চাকরিতে যোগ দেন ২১,৪৭০ টাকা বেতন স্কেলে। এই চাকরি যেন শাহিনের জন্য আলাদিনের চেরাগ হিসেবে এসেছে। এরপর ৬ বছরে তিনি শতকোটি টাকার মালিক হয়েছেন।
৪ ঘণ্টা আগেকাজের সময়সীমা ১৮ মাস। কিন্তু সে কাজ দুই মাস করার পর ফেলে রাখা হয়েছে। এদিকে কাজের মেয়াদ শেষ হয়েছে। কিন্তু খোঁজ নেই ঠিকাদারের। জানা গেছে, গত বছরের আগস্টে আওয়ামী লীগ সরকারের পতনের পরই গা ঢাকা দেন ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানের লোকজন। এতে সড়ক সংস্কারকাজ বন্ধ হয়ে যায়। ফলে চরম দুর্ভোগে পড়তে হচ্ছে জনসাধারণকে।
৪ ঘণ্টা আগেমুন্সিগঞ্জের সিরাজদিখান উপজেলার মানুষের যাতায়াতের অন্যতম ভরসা হয়ে দাঁড়িয়েছে ৩৭টি বাঁশের সাঁকো। বর্ষাকালে উপজেলার ১৪টি ইউনিয়নের প্রায় ১ লাখ মানুষের এক গ্রাম থেকে অন্য গ্রামে যোগাযোগের ক্ষেত্রে এসব সাঁকোই ভরসা। এতে চরম ভোগান্তিতে পড়তে হয় তাঁদের।
৪ ঘণ্টা আগে