অনলাইন ডেস্ক
রাজধানীর চকবাজারের পোস্তায় প্লাস্টিক ব্যবসায়ী নজরুল ইসলামকে (৪৬) হত্যার ঘটনায় এক নারীকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। তার নাম সাবিনা আক্তার (২৫)। তার কাছ থেকে নিহতের দুটি মোবাইল ফোন উদ্ধার করা হয়েছে। আজ রোববার সকালে ঢাকা মহানগর পুলিশের মিডিয়া সেন্টারে এক সংবাদ সম্মেলনে লালবাগ বিভাগের উপকমিশনার (ডিসি) মোহাম্মদ জসীম উদ্দিন এ তথ্য জানান।
গত ৪ ডিসেম্বর রাতে রাজধানীর চকবাজারের পোস্তা এলাকার আরএনডি রোডের এশিয়া টাওয়ারে পঞ্চম তলার একটি ফ্ল্যাট থেকে হাত, পা ও মুখ বাঁধা এবং পুরুষাঙ্গ কাটা অবস্থায় নজরুল ইসলামের মরদেহ উদ্ধার করে চকবাজার মডেল থানা-পুলিশ।
ডিসি বলেন, হত্যাকাণ্ডের সঙ্গে জড়িত সাবিনাকে গতকাল শনিবার ৭ ডিসেম্বর যশোর থেকে গ্রেপ্তার করা হয়। তিনি হত্যাকাণ্ডের কথা স্বীকার করেছেন। ঘটনার এক মাস আগে সাবিনা আক্তারের সঙ্গে নজরুলের পরিচয় হয়। চাকরির জন্য সাবিনাকে নজরুল ইসলামের কাছে পাঠিয়েছিলেন এক ব্যক্তি। পরিচয়ের কিছুদিনের মধ্যেই তারা বিবাহবহির্ভূত সম্পর্কে জড়ান। গত ২ ডিসেম্বর নজরুল ইসলামের স্ত্রী সন্তান বাসায় না থাকায় সাবিনাকে তিনি বাসায় ডাকেন।
এই পুলিশ কর্মকর্তা আরও বলেন, সাবিনা রাতে নজরুলের বাসায় আসে। রাতের শেষভাগে সাবিনা চাকরি ও বিয়ের দাবি তোলেন। এ নিয়ে নজরুলের সঙ্গে বাগ্বিতণ্ডা হয়। ভোর ৫ টার দিকে সাবিনা নজরুলকে শিল পাটা দিয়ে মাথা ও মুখে আঘাত করে। এতে নজরুল জ্ঞান হারান। এরপর তাকে সাবিনা বালিশচাপা দিয়ে শ্বাসরোধ করে হত্যা করে। এরপর নজরুল ইসলামের হাত, পা ও মুখ বেঁধে ধারালো চাকু দিয়ে নজরুলের পুরুষাঙ্গ কেটে ফেলে। সাবিনা আক্তারের দেওয়া তথ্যমতে পুলিশ ঘটনাস্থল থেকে হত্যায় ব্যবহৃত শিল পাটার রক্তমাখা শিল এবং ঘটনার দিন তার পরিহিত বোরকা উদ্ধার করেছে।
পুলিশ জানায়, হত্যাকাণ্ডের পর ওই দিন ভোরেই ব্যবসায়ী নজরুল ইসলামের মোবাইল নিয়ে পালিয়ে যায় সাবিনা। ঘটনার দুদিন পর ৪ ডিসেম্বর নজরুলের লাশ উদ্ধার করা হয়। এই ঘটনায় নিহতের বড় ভাই মো. তহিদুল ইসলাম ওরফে তাপস বাদী হয়ে চকবাজার মডেল থানায় গত ৪ ডিসেম্বর একটি হত্যা মামলা করেন। মামলাটি তদন্ত শুরু করে চকবাজার মডেল থানা-পুলিশ। তারা ঘটনাস্থল থেকে হত্যাকাণ্ডে ব্যবহৃত গুরুত্বপূর্ণ আলামত ফুলদানির ভাঙা অংশ, ধারালো চাকু ও অন্যান্য আলামত জব্দ করে।
উপকমিশনার (ডিসি) মোহাম্মদ জসীম উদ্দিন জানান, ঘটনাস্থলের আশপাশের সিসি ক্যামেরা ফুটেজ উদ্ধার করে পুলিশ। প্রযুক্তির সহায়তায় হত্যাকাণ্ডের সঙ্গে জড়িত হিসেবে সাবিনা আক্তারকে শনাক্ত করা হয়। এরপর ৭ ডিসেম্বর বাঘার পাড়া থানার মির্জাপুর মধ্যপাড়া এলাকায় অভিযান চালিয়ে ওই নারীকে গ্রেপ্তার করা হয়।
রাজধানীর চকবাজারের পোস্তায় প্লাস্টিক ব্যবসায়ী নজরুল ইসলামকে (৪৬) হত্যার ঘটনায় এক নারীকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। তার নাম সাবিনা আক্তার (২৫)। তার কাছ থেকে নিহতের দুটি মোবাইল ফোন উদ্ধার করা হয়েছে। আজ রোববার সকালে ঢাকা মহানগর পুলিশের মিডিয়া সেন্টারে এক সংবাদ সম্মেলনে লালবাগ বিভাগের উপকমিশনার (ডিসি) মোহাম্মদ জসীম উদ্দিন এ তথ্য জানান।
গত ৪ ডিসেম্বর রাতে রাজধানীর চকবাজারের পোস্তা এলাকার আরএনডি রোডের এশিয়া টাওয়ারে পঞ্চম তলার একটি ফ্ল্যাট থেকে হাত, পা ও মুখ বাঁধা এবং পুরুষাঙ্গ কাটা অবস্থায় নজরুল ইসলামের মরদেহ উদ্ধার করে চকবাজার মডেল থানা-পুলিশ।
ডিসি বলেন, হত্যাকাণ্ডের সঙ্গে জড়িত সাবিনাকে গতকাল শনিবার ৭ ডিসেম্বর যশোর থেকে গ্রেপ্তার করা হয়। তিনি হত্যাকাণ্ডের কথা স্বীকার করেছেন। ঘটনার এক মাস আগে সাবিনা আক্তারের সঙ্গে নজরুলের পরিচয় হয়। চাকরির জন্য সাবিনাকে নজরুল ইসলামের কাছে পাঠিয়েছিলেন এক ব্যক্তি। পরিচয়ের কিছুদিনের মধ্যেই তারা বিবাহবহির্ভূত সম্পর্কে জড়ান। গত ২ ডিসেম্বর নজরুল ইসলামের স্ত্রী সন্তান বাসায় না থাকায় সাবিনাকে তিনি বাসায় ডাকেন।
এই পুলিশ কর্মকর্তা আরও বলেন, সাবিনা রাতে নজরুলের বাসায় আসে। রাতের শেষভাগে সাবিনা চাকরি ও বিয়ের দাবি তোলেন। এ নিয়ে নজরুলের সঙ্গে বাগ্বিতণ্ডা হয়। ভোর ৫ টার দিকে সাবিনা নজরুলকে শিল পাটা দিয়ে মাথা ও মুখে আঘাত করে। এতে নজরুল জ্ঞান হারান। এরপর তাকে সাবিনা বালিশচাপা দিয়ে শ্বাসরোধ করে হত্যা করে। এরপর নজরুল ইসলামের হাত, পা ও মুখ বেঁধে ধারালো চাকু দিয়ে নজরুলের পুরুষাঙ্গ কেটে ফেলে। সাবিনা আক্তারের দেওয়া তথ্যমতে পুলিশ ঘটনাস্থল থেকে হত্যায় ব্যবহৃত শিল পাটার রক্তমাখা শিল এবং ঘটনার দিন তার পরিহিত বোরকা উদ্ধার করেছে।
পুলিশ জানায়, হত্যাকাণ্ডের পর ওই দিন ভোরেই ব্যবসায়ী নজরুল ইসলামের মোবাইল নিয়ে পালিয়ে যায় সাবিনা। ঘটনার দুদিন পর ৪ ডিসেম্বর নজরুলের লাশ উদ্ধার করা হয়। এই ঘটনায় নিহতের বড় ভাই মো. তহিদুল ইসলাম ওরফে তাপস বাদী হয়ে চকবাজার মডেল থানায় গত ৪ ডিসেম্বর একটি হত্যা মামলা করেন। মামলাটি তদন্ত শুরু করে চকবাজার মডেল থানা-পুলিশ। তারা ঘটনাস্থল থেকে হত্যাকাণ্ডে ব্যবহৃত গুরুত্বপূর্ণ আলামত ফুলদানির ভাঙা অংশ, ধারালো চাকু ও অন্যান্য আলামত জব্দ করে।
উপকমিশনার (ডিসি) মোহাম্মদ জসীম উদ্দিন জানান, ঘটনাস্থলের আশপাশের সিসি ক্যামেরা ফুটেজ উদ্ধার করে পুলিশ। প্রযুক্তির সহায়তায় হত্যাকাণ্ডের সঙ্গে জড়িত হিসেবে সাবিনা আক্তারকে শনাক্ত করা হয়। এরপর ৭ ডিসেম্বর বাঘার পাড়া থানার মির্জাপুর মধ্যপাড়া এলাকায় অভিযান চালিয়ে ওই নারীকে গ্রেপ্তার করা হয়।
পুরোপুরি পাকেনি সুনামগঞ্জের জগন্নাথপুরের হাওরের ধান। তবে অকালবন্যার শঙ্কায় ১ বৈশাখ থেকে আনুষ্ঠানিকভাবে ধান কাটা শুরু হয়েছে। কৃষি বিভাগ জানিয়েছে, ইতিমধ্যে ৩০ ভাগের বেশি জমির বোরো ফসল ঘরে তুলেছেন কৃষক।
৩ মিনিট আগেবরগুনার আমতলী উপজেলার খেকুয়ানী মাধ্যমিক বিদ্যালয় ভবনের নিচতলায় বসছে পানের বাজার। খেকুয়ানী বাজারের ইজারাদার শাহ আলম শিকদার এ বাজার বসাচ্ছেন বলে অভিযোগ পাওয়া গেছে।
১ ঘণ্টা আগেরাজধানীর উত্তরার রেসিডেনসিয়াল ল্যাবরেটরি কলেজে নানা অনিয়মের অভিযোগ উঠেছে। কলেজের চেয়ারম্যানের যাচ্ছেতাই নিয়মে চলছে প্রতিষ্ঠানটি। দুটি বিষয়ের মাত্র তিনজন শিক্ষক দিয়ে চলছে কলেজটির শিক্ষা কার্যক্রম।
২ ঘণ্টা আগেভারতীয় চেইন হসপিটাল ফর্টিস এসকর্টস হার্ট ইনস্টিটিউটের নাম ভাঙিয়ে শতকোটি টাকা লোপাটের অভিযোগ উঠেছে এএফসি হেলথ লিমিটেড নামের একটি প্রতিষ্ঠানের বিরুদ্ধে। প্রতিষ্ঠানটি ঢাকা, চট্টগ্রাম, খুলনা ও কুমিল্লায় ‘ফর্টিস’ নামে চারটি শাখা
২ ঘণ্টা আগে