নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
বগুড়া-৪ (কাহালু-নন্দীগ্রাম) আসনের উপনির্বাচনে আলোচিত স্বতন্ত্র প্রার্থী আশরাফুল হোসেন ওরফে হিরো আলমের ফল পাল্টানোর অভিযোগ ভিত্তিহীন বলে মন্তব্য করেছেন নির্বাচন কমিশনার (ইসি) রাশেদা সুলতানা। আজ বৃহস্পতিবার নির্বাচন কমিশনে এক সংবাদ সম্মেলনে এ কথা বলেন এই কমিশনার।
রাশেদা সুলতানা বলেন, ‘হিরো আলম অসন্তোষ হয়েছে। ওনার অভিযোগের কোনো ভিত্তি নাই। তাঁর অভিযোগ আমলে নিয়ে সকাল থেকে আমরা ডিসি সাহেব, জেলা নির্বাচন অফিসারসহ প্রত্যেকের সাথে কথা বলেছি। তারা আমাদের আশ্বস্ত করেছে, এ ধরনের কোনো ঘটনা ঘটেনি। তাদের রেজাল্ট শতভাগ ঠিক।’
বিএনপির ছেড়ে দেওয়া ছয় আসনে গত বুধবার ভোট হয়। একতারা প্রতীক নিয়ে হিরো আলম বগুড়া-৪ ও বগুড়া-৬ আসনে নির্বাচন করেন। তবে নির্বাচনে হেরে গিয়ে গতকাল বুধবার রাত সাড়ে ১০টায় বগুড়ায় নিজ বাড়িতে সংবাদ সম্মেলন করেন হিরো আলম। সেখানে তিনি ভোটের ফলাফল প্রত্যাখ্যান করে বলেন, ‘ভোট চুরি হয়নি, ফলাফল ছিনতাই হয়েছে।’ ন্যায়বিচার পেতে উচ্চ আদালতে যাওয়ার কথাও জানিয়েছেন তিনি।
হিরো আলমের অভিযোগের প্রসঙ্গ টেনে এই কমিশনার বলেন, ‘একজন প্রার্থী যখন হেরে যায়, আমাদের দেশের সংস্কৃতিটা কিন্তু এ রকমই। হেরে গেলে প্রশ্নবিদ্ধ করার নানা ধরনের প্রবণতা কিন্তু আছে আমাদের দেশে। এটা শুধু হিরো আলম সাহেব নয়, আমরা যতগুলো ইলেকশন করলাম, সব জায়গায়তে এ ধরনের প্রবণতা আমার লক্ষ করেছি।’
এজেন্টের হাতে ফলাফল দেওয়া হয়নি—এমন প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, ‘খোঁজ নিয়ে জেনেছি। নন্দীগ্রামে খুব একটা এজেন্ট দেননি তিনি। ডিসি সাহেবের সাথে কথা হয়েছে। তিনি বলেনছেন আমি আর এসপি অনেকগুলো কেন্দ্র পরিদর্শন করেছি। আমরা ওখানে গিয়ে ওনার (হিরো আলমের) এজেন্ট পাই নাই।’
হিরো আলমের আসনের কেন্দ্রভিত্তিক ফলাফল ওয়েবসাইটে দেবেন কি না—এমন প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, ‘আমরা নিশ্চয়ই দিবো। আমাদের ওয়েবসোইটে দিতে সমস্যা কোথায়?’
উল্লেখ্য, বগুড়া-৪ (কাহালু-নন্দীগ্রাম) আসনের উপনির্বাচনে মহাজোটের প্রার্থী এ কে এম রেজাউল করিম তানসেনের কাছে মাত্র ৮৩৪ ভোটের ব্যবধানে হেরে গেছেন হিরো আলম।
বগুড়া-৪ (কাহালু-নন্দীগ্রাম) আসনের উপনির্বাচনে আলোচিত স্বতন্ত্র প্রার্থী আশরাফুল হোসেন ওরফে হিরো আলমের ফল পাল্টানোর অভিযোগ ভিত্তিহীন বলে মন্তব্য করেছেন নির্বাচন কমিশনার (ইসি) রাশেদা সুলতানা। আজ বৃহস্পতিবার নির্বাচন কমিশনে এক সংবাদ সম্মেলনে এ কথা বলেন এই কমিশনার।
রাশেদা সুলতানা বলেন, ‘হিরো আলম অসন্তোষ হয়েছে। ওনার অভিযোগের কোনো ভিত্তি নাই। তাঁর অভিযোগ আমলে নিয়ে সকাল থেকে আমরা ডিসি সাহেব, জেলা নির্বাচন অফিসারসহ প্রত্যেকের সাথে কথা বলেছি। তারা আমাদের আশ্বস্ত করেছে, এ ধরনের কোনো ঘটনা ঘটেনি। তাদের রেজাল্ট শতভাগ ঠিক।’
বিএনপির ছেড়ে দেওয়া ছয় আসনে গত বুধবার ভোট হয়। একতারা প্রতীক নিয়ে হিরো আলম বগুড়া-৪ ও বগুড়া-৬ আসনে নির্বাচন করেন। তবে নির্বাচনে হেরে গিয়ে গতকাল বুধবার রাত সাড়ে ১০টায় বগুড়ায় নিজ বাড়িতে সংবাদ সম্মেলন করেন হিরো আলম। সেখানে তিনি ভোটের ফলাফল প্রত্যাখ্যান করে বলেন, ‘ভোট চুরি হয়নি, ফলাফল ছিনতাই হয়েছে।’ ন্যায়বিচার পেতে উচ্চ আদালতে যাওয়ার কথাও জানিয়েছেন তিনি।
হিরো আলমের অভিযোগের প্রসঙ্গ টেনে এই কমিশনার বলেন, ‘একজন প্রার্থী যখন হেরে যায়, আমাদের দেশের সংস্কৃতিটা কিন্তু এ রকমই। হেরে গেলে প্রশ্নবিদ্ধ করার নানা ধরনের প্রবণতা কিন্তু আছে আমাদের দেশে। এটা শুধু হিরো আলম সাহেব নয়, আমরা যতগুলো ইলেকশন করলাম, সব জায়গায়তে এ ধরনের প্রবণতা আমার লক্ষ করেছি।’
এজেন্টের হাতে ফলাফল দেওয়া হয়নি—এমন প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, ‘খোঁজ নিয়ে জেনেছি। নন্দীগ্রামে খুব একটা এজেন্ট দেননি তিনি। ডিসি সাহেবের সাথে কথা হয়েছে। তিনি বলেনছেন আমি আর এসপি অনেকগুলো কেন্দ্র পরিদর্শন করেছি। আমরা ওখানে গিয়ে ওনার (হিরো আলমের) এজেন্ট পাই নাই।’
হিরো আলমের আসনের কেন্দ্রভিত্তিক ফলাফল ওয়েবসাইটে দেবেন কি না—এমন প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, ‘আমরা নিশ্চয়ই দিবো। আমাদের ওয়েবসোইটে দিতে সমস্যা কোথায়?’
উল্লেখ্য, বগুড়া-৪ (কাহালু-নন্দীগ্রাম) আসনের উপনির্বাচনে মহাজোটের প্রার্থী এ কে এম রেজাউল করিম তানসেনের কাছে মাত্র ৮৩৪ ভোটের ব্যবধানে হেরে গেছেন হিরো আলম।
গতকাল বৃহস্পতিবার রাতে আটক হন নিষিদ্ধ ঘোষিত সংগঠন ছাত্রলীগের নেতা নাজমুল কবির শিশির। আজ শুক্রবার বিকেলে চাঁদাবাজি মামলায় গ্রেপ্তার দেখিয়ে আদালতের মাধ্যমে তাঁকে জেল-হাজতে প্রেরণ করা হয়েছে। তিনি রামগঞ্জ পৌরসভার আঙ্গারপাড়া এলাকার মো. নয়ন মাস্টারের ছেলে।
১ ঘণ্টা আগেকুমিল্লায় যৌথ বাহিনী তুলে নেওয়ার পর হাসপাতালে তৌহিদুর রহমান নামের এক যুবদল নেতার লাশ পেয়েছে পরিবার। আজ শুক্রবার বেলা সাড়ে ১২টায় তাঁর মৃত্যুর খবর পায় পরিবার। তবে কখন তাঁর মৃত্যু হয়েছে সে তথ্য জানা যায়নি। আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর হেফাজতে যুবদল নেতার মৃত্যু তথ্য জানিয়েছেন তাঁর ভাই আবুল কালাম।
১ ঘণ্টা আগেইতালি নেওয়া কথা বলে ফরিদপুর থেকে দুই জনকে নেওয়া হয়েছিল লিবিয়ায়। সেখানে নেওয়ার পর তাঁদের ওপর নির্যাতন করা হয়। এরপর নেওয়া হয় মুক্তিপণ। তবে এতেও মুক্তি মেলেনি। গুলি করে হত্যা করা হয়েছে ওই দুই যুবককে। ঢাকা, ফরিদপুর, লিবিয়া, গুলি, হত্যা, জেলার খবর
১ ঘণ্টা আগেএক মাসের ব্যবধানে হত্যাকাণ্ড ও সহিংসতার ঘটনায় সাবেক সরকারসংশ্লিষ্টদের বিরুদ্ধে মামলার সংখ্যা বেড়েছে ৪ গুণের বেশি। আর আসামির সংখ্যা হয়েছে দ্বিগুণের বেশি। সরকার পতনের পর গত ডিসেম্বরে হত্যাকাণ্ড ও সহিংসতার ঘটনায় সাবেক সরকারসংশ্লিষ্টদের বিরুদ্ধে মামলার সংখ্যা ছিল ১৭টি। জানুয়ারিতে তা বেড়ে দাঁড়িয়েছে ৭২টি।
১ ঘণ্টা আগে