শরীয়তপুর প্রতিনিধি
প্রস্তাবিত ফরিদপুর বিভাগে শরীয়তপুর জেলার নাম অন্তর্ভুক্ত না করার দাবিতে পদ্মা সেতু দক্ষিণ টোল প্লাজা অবরোধ করে বিক্ষোভ ও মানববন্ধন করেছে শরীয়তপুরবাসী।
সামাজিক সংগঠন ‘জাগো শরীয়তপুর’-এর ব্যানারে দাবি আদায়ের ধারাবাহিক কর্মসূচির অংশ হিসেবে আজ মঙ্গলবার (১৪ অক্টোবর) সকাল সাড়ে ১০টা থেকে বেলা সাড়ে ১১টা পর্যন্ত শরীয়তপুরের জাজিরা উপজেলার নাওডোবায় পদ্মা সেতু দক্ষিণ টোল প্লাজা অবরোধ করে এই কর্মসূচি পালন করা হয়। এতে প্রায় এক ঘণ্টা পদ্মা সেতু দিয়ে যান চলাচল সম্পূর্ণ বন্ধ থাকে।
বিক্ষোভ ও মানববন্ধনে বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের নেতা-কর্মী, বিভিন্ন শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের শিক্ষার্থী এবং সাধারণ মানুষ অংশগ্রহণ করে।
এ সময় বক্তব্য দেন সাবেক সংসদ সদস্য ও শরীয়তপুর জেলা বিএনপির সাধারণ সম্পাদক সরদার এ কে এম নাসির উদ্দিন কালু, জাগো শরীয়তপুরের আহ্বায়ক আমিন মোহাম্মদ জিতু, জেলা ছাত্রদলের আহ্বায়ক জাকির হোসেন হাওলাদার, বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সাবেক আহ্বায়ক ইমরান আল নাজির, জাতীয় যুবশক্তির সংগঠক আকরাম হোসেন প্রমুখ।
নেতারা বলেন, ‘শরীয়তপুর ঢাকা বিভাগে আছে, ঢাকা বিভাগেই থাকবে। শরীয়তপুরকে ফরিদপুরের অন্তর্ভুক্ত করার যেকোনো প্রচেষ্টা প্রতিহত করা হবে। আজকে কিছু সময়ের জন্য পদ্মা সেতু বন্ধ করে দেওয়া হয়েছে। প্রয়োজনে অনির্দিষ্টকালের জন্য পদ্মা সেতু বন্ধসহ কঠোর কর্মসূচি দেওয়া হবে।’
জাগো শরীয়তপুরের নেতারা জানান, ২০১৫ সালে ফরিদপুর বিভাগ ঘোষণার উদ্যোগ নেওয়া হলে শরীয়তপুরে ব্যাপক আন্দোলন শুরু হয়। পরে ২০২২ সালে ‘পদ্মা বিভাগ’ নামেও একটি প্রস্তাব আসে, কিন্তু নিকার (ন্যাশনাল ইমপ্লিমেন্টেশন কমিটি ফর অ্যাডমিনিস্ট্রেটিভ রিকগনাইজেশন) বৈঠকে অনুমোদন না পাওয়ায় তা বাস্তবায়িত হয়নি।
গত ৮ সেপ্টেম্বর প্রি-নিকার বৈঠকে ফরিদপুর ও কুমিল্লাকে নতুন বিভাগ করার প্রাথমিক সিদ্ধান্ত হলে শরীয়তপুরে আবারও আন্দোলন শুরু হয়। ওই দিন থেকে বিক্ষোভ মিছিল, মানববন্ধন ও জেলা প্রশাসকের মাধ্যমে স্মারকলিপি প্রদানের মতো কর্মসূচি অনুষ্ঠিত হচ্ছে।
এর ধারাবাহিকতায় গত ১২ সেপ্টেম্বর রাজনৈতিক, সামাজিক ও ছাত্র সংগঠনের নেতাদের সঙ্গে বৈঠক করে বিভিন্ন কর্মসূচি গ্রহণ করা হয় এবং ২৪ সেপ্টেম্বর প্রধান উপদেষ্টা এবং সংশ্লিষ্ট মন্ত্রণালয়ে স্মারকলিপি প্রদান করা হয়। সর্বশেষ ২৯ সেপ্টেম্বর শরীয়তপুর শহরের দুবাই প্লাজায় সংবাদ সম্মেলন করে জাগো শরীয়তপুর।
সংবাদ সম্মেলনে জানানো হয়, আগামী মাসের প্রথম সপ্তাহে নিকার বৈঠকে নতুন বিভাগের বিষয়ে চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত আসতে পারে। এর আগেই দাবি আদায়ে ধারাবাহিক কর্মসূচি হিসেবে সংবাদ সম্মেলন, বিক্ষোভ মিছিল, মানববন্ধন, গণসংযোগ, সংহতি সমাবেশ, কর্মবিরতি ও গণসমাবেশের আয়োজন করা হবে।
প্রস্তাবিত ফরিদপুর বিভাগে শরীয়তপুর জেলার নাম অন্তর্ভুক্ত না করার দাবিতে পদ্মা সেতু দক্ষিণ টোল প্লাজা অবরোধ করে বিক্ষোভ ও মানববন্ধন করেছে শরীয়তপুরবাসী।
সামাজিক সংগঠন ‘জাগো শরীয়তপুর’-এর ব্যানারে দাবি আদায়ের ধারাবাহিক কর্মসূচির অংশ হিসেবে আজ মঙ্গলবার (১৪ অক্টোবর) সকাল সাড়ে ১০টা থেকে বেলা সাড়ে ১১টা পর্যন্ত শরীয়তপুরের জাজিরা উপজেলার নাওডোবায় পদ্মা সেতু দক্ষিণ টোল প্লাজা অবরোধ করে এই কর্মসূচি পালন করা হয়। এতে প্রায় এক ঘণ্টা পদ্মা সেতু দিয়ে যান চলাচল সম্পূর্ণ বন্ধ থাকে।
বিক্ষোভ ও মানববন্ধনে বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের নেতা-কর্মী, বিভিন্ন শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের শিক্ষার্থী এবং সাধারণ মানুষ অংশগ্রহণ করে।
এ সময় বক্তব্য দেন সাবেক সংসদ সদস্য ও শরীয়তপুর জেলা বিএনপির সাধারণ সম্পাদক সরদার এ কে এম নাসির উদ্দিন কালু, জাগো শরীয়তপুরের আহ্বায়ক আমিন মোহাম্মদ জিতু, জেলা ছাত্রদলের আহ্বায়ক জাকির হোসেন হাওলাদার, বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সাবেক আহ্বায়ক ইমরান আল নাজির, জাতীয় যুবশক্তির সংগঠক আকরাম হোসেন প্রমুখ।
নেতারা বলেন, ‘শরীয়তপুর ঢাকা বিভাগে আছে, ঢাকা বিভাগেই থাকবে। শরীয়তপুরকে ফরিদপুরের অন্তর্ভুক্ত করার যেকোনো প্রচেষ্টা প্রতিহত করা হবে। আজকে কিছু সময়ের জন্য পদ্মা সেতু বন্ধ করে দেওয়া হয়েছে। প্রয়োজনে অনির্দিষ্টকালের জন্য পদ্মা সেতু বন্ধসহ কঠোর কর্মসূচি দেওয়া হবে।’
জাগো শরীয়তপুরের নেতারা জানান, ২০১৫ সালে ফরিদপুর বিভাগ ঘোষণার উদ্যোগ নেওয়া হলে শরীয়তপুরে ব্যাপক আন্দোলন শুরু হয়। পরে ২০২২ সালে ‘পদ্মা বিভাগ’ নামেও একটি প্রস্তাব আসে, কিন্তু নিকার (ন্যাশনাল ইমপ্লিমেন্টেশন কমিটি ফর অ্যাডমিনিস্ট্রেটিভ রিকগনাইজেশন) বৈঠকে অনুমোদন না পাওয়ায় তা বাস্তবায়িত হয়নি।
গত ৮ সেপ্টেম্বর প্রি-নিকার বৈঠকে ফরিদপুর ও কুমিল্লাকে নতুন বিভাগ করার প্রাথমিক সিদ্ধান্ত হলে শরীয়তপুরে আবারও আন্দোলন শুরু হয়। ওই দিন থেকে বিক্ষোভ মিছিল, মানববন্ধন ও জেলা প্রশাসকের মাধ্যমে স্মারকলিপি প্রদানের মতো কর্মসূচি অনুষ্ঠিত হচ্ছে।
এর ধারাবাহিকতায় গত ১২ সেপ্টেম্বর রাজনৈতিক, সামাজিক ও ছাত্র সংগঠনের নেতাদের সঙ্গে বৈঠক করে বিভিন্ন কর্মসূচি গ্রহণ করা হয় এবং ২৪ সেপ্টেম্বর প্রধান উপদেষ্টা এবং সংশ্লিষ্ট মন্ত্রণালয়ে স্মারকলিপি প্রদান করা হয়। সর্বশেষ ২৯ সেপ্টেম্বর শরীয়তপুর শহরের দুবাই প্লাজায় সংবাদ সম্মেলন করে জাগো শরীয়তপুর।
সংবাদ সম্মেলনে জানানো হয়, আগামী মাসের প্রথম সপ্তাহে নিকার বৈঠকে নতুন বিভাগের বিষয়ে চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত আসতে পারে। এর আগেই দাবি আদায়ে ধারাবাহিক কর্মসূচি হিসেবে সংবাদ সম্মেলন, বিক্ষোভ মিছিল, মানববন্ধন, গণসংযোগ, সংহতি সমাবেশ, কর্মবিরতি ও গণসমাবেশের আয়োজন করা হবে।
রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদ (রাকসু) নির্বাচনে মেয়েদের সব কয়টি হলেই শীর্ষ তিন পদে সর্বোচ্চ ভোট পেয়েছেন মোস্তাকুর রহমান জাহিদ, সালাহউদ্দিন আম্মার ও সালমান সাব্বির। বিশ্ববিদ্যালয়ে মেয়েদের হল মোট ছয়টি। বৃহস্পতিবার দিবাগত রাত ২টা পর্যন্ত এ ছয়টি হলেরই ফল ঘোষণা করা হয়েছে।
৬ মিনিট আগেরাকসু নির্বাচনের চারটি কেন্দ্রের ফলাফলে এগিয়ে আছেন ইসলামী ছাত্রশিবির সমর্থিত প্যানেলের ভিপি ও এজিএস প্রার্থীরা। আর জিএস পদে এগিয়ে আছেন আধিপত্যবিরোধী ঐক্য প্যানেলের প্রার্থী সালাউদ্দিন আম্মার। তিনি বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সাবেক সমন্বয়ক।
২ ঘণ্টা আগেচট্টগ্রাম রপ্তানি প্রক্রিয়াকরণ অঞ্চল (সিইপিজেড) এলাকায় কারখানার আগুন ছড়িয়ে পড়ে সাততলার পুরো ভবনটিই জ্বলছে। ১০ ঘণ্টায়ও নিয়ন্ত্রণে আসেনি আগুন। আগুনের তাপের কারণে ফায়ার সার্ভিসের সদস্যরা কাছে যেতে পারছেন না। দূর থেকে পানি দিয়ে আগুন নেভানোর চেষ্টা করছেন তাঁরা।
২ ঘণ্টা আগেরাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদ (রাকসু) নির্বাচনে মেয়েদের বেগম রোকেয়া হলেও ছাত্রদলের ভিপি প্রার্থী শেখ নূর উদ্দিন আবিরের চেয়ে তিন গুণ বেশি ভোট পেয়েছেন ছাত্রশিবির প্যানেলের প্রার্থী মোস্তাকুর রহমান জাহিদ।
২ ঘণ্টা আগে