হুমাইরা ইসলাম ছোঁয়া নামের এক এমবিবিএস ভর্তি–ইচ্ছুক শিক্ষার্থীর অভিযোগপত্র স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণমন্ত্রীকে দিতে গিয়ে শিক্ষার্থীর ভগ্নীপতি ডা. রেদওয়ান আহমেদ মারধরের শিকার হয়েছেন বলে অভিযোগ উঠেছে। আজ রোববার বেলা ৩টার দিকে স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণমন্ত্রী ডা. সামন্ত লাল সেন এমবিবিএস ভর্তি পরীক্ষার ফল ঘোষণা করে বেরিয়ে যাওয়ার সময় এ ঘটনা ঘটে।
স্বাস্থ্যমন্ত্রী বেরিয়ে যাওয়ার সময় হুমাইরার ভগ্নীপতি ডা. রেদওয়ান মন্ত্রীকে একটি অভিযোগপত্র দিয়ে প্রতিকার চাইলে উপস্থিত স্বাস্থ্য শিক্ষা অধিদপ্তরের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা তাঁর ওপর চড়াও হন। তাঁরা ভবনের নিচতলা থেকে টেনে হিঁচড়ে তাঁকে দোতলায় নিয়ে যান এবং গালাগাল করতে থাকেন। এ সময় তাঁর বাবা ও চাচা সেখানে উপস্থিত ছিলেন।
এ বিষয়ে ডা. রেদওয়ান আহমেদ আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘তাঁরা নিজেদের অধ্যাপক পরিচয় দিয়ে আমাকে এলোপাতাড়ি মারতে শুরু করেন। মারতে মারতে কলার ধরে নিচতলা থেকে দোতলায় নিয়ে যান। তাঁদের মধ্যে অধিদপ্তরের পরিচালক মহিউদ্দিন মাতব্বরকে আমি চিনি। তাঁর ব্যক্তিগত সহকারী আমাকে মারপিট করতে থাকেন এবং রুমের ভেতর আটকে রেখে মারার চেষ্টা করেন। পরে আমার চিৎকারে সাংবাদিকেরা এগিয়ে আসলে তাঁরা ছেড়ে দেন। আমি শারীরিক ও মানসিকভাবে প্রচণ্ড ভেঙে পড়েছি। অভিযোগ দিতে গেলে লাঞ্ছিত হতে হয় আমার জানা ছিল না।’
হুমাইরা ইসলাম ছোঁয়া তাঁর অভিযোগপত্রে লেখেন, ২০২৩-২০২৪ শিক্ষাবর্ষের মেডিকেল ভর্তি পরীক্ষা শেরে-ই-বাংলা কৃষি বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রে (শেখ কামাল ভবন, অষ্টম তলা) রুম নম্বর ৮২৩-এ পরীক্ষারত ছিলাম। আমার ক্রমিক নম্বর ৫৭৯৪৩৫ এবং রোল নম্বর ৩৮০৩৫৬৬। আমি পরীক্ষার দিন যথাসময় হলে প্রবেশ করি এবং ১০টায় হল পর্যবেক্ষক ওএমআর শিট ও প্রশ্নপত্র দেন। পরীক্ষার ৪০ মিনিট পর আমার ডান পাশের একটি মেয়ের গতিবিধি পর্যবেক্ষকের সন্দেহ হলে পর্যবেক্ষক মেয়েটিকে জেরা করেন।
একপর্যায়ে সার্চ করে তাঁর কানে ইলেকট্রনিক ডিভাইস পাওয়া যায়। এরপর উক্ত পর্যবেক্ষক একপর্যায়ে কোনো প্রকার যাচাই না করেই আমাদের তিনজনের ওএমআর শিট ছিঁড়ে ফেলেন। আমি নিরুপায় হয়ে তাঁকে অনুরোধ করতে থাকায় তিনি আমাদের ছেঁড়া খাতা মিলিয়ে দেখেন আমাদের খাতা এবং অপরাধী মেয়েটির খাতার কোনো মিল নেই। তারপর তিনি ভুল বুঝতে পেরে তাৎক্ষণিক নতুন একটি ওএমআর শিট এবং প্রশ্নের সেট দেন। ইতিমধ্যে পরীক্ষার সময় বাকি ছিল মাত্র পাঁচ মিনিট। কিন্তু কোনো অতিরিক্ত সময় দেননি।
আমি এই বছর সেকেন্ড টাইমার পরীক্ষার্থী ছিলাম। ভবিষ্যতে আর পরীক্ষা দিতে পারব না। এটি জানান পর আমার বাবা তৎক্ষণাৎ শেখ কামাল ভবনের ডিন অফিস রুমে যান, সেখানে আমরা সমস্যা খুলে বললেও তিনি নানা অজুহাত দেখিয়ে চলে যান। এরপর আমরা উক্ত বিশ্ববিদ্যালয়রে উপ-উপাচার্য অলোক স্যার এবং প্রক্টর সুমন স্যারকে বিষয়টি অবগত করি। সবকিছু শুনে তার অপারগতা প্রকাশ করেন এবং সোহরাওয়ার্দী মেডিকেল কলেজের অধ্যক্ষের সঙ্গে যোগাযোগ করতে বলেন। আমরা তাঁর সঙ্গে ফোনে কথা বলি, তিনি স্বাস্থ্য শিক্ষা অধিদপ্তরে যোগাযোগ করতে বলেন।
হুমাইরা ইসলাম ছোঁয়া নামের এক এমবিবিএস ভর্তি–ইচ্ছুক শিক্ষার্থীর অভিযোগপত্র স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণমন্ত্রীকে দিতে গিয়ে শিক্ষার্থীর ভগ্নীপতি ডা. রেদওয়ান আহমেদ মারধরের শিকার হয়েছেন বলে অভিযোগ উঠেছে। আজ রোববার বেলা ৩টার দিকে স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণমন্ত্রী ডা. সামন্ত লাল সেন এমবিবিএস ভর্তি পরীক্ষার ফল ঘোষণা করে বেরিয়ে যাওয়ার সময় এ ঘটনা ঘটে।
স্বাস্থ্যমন্ত্রী বেরিয়ে যাওয়ার সময় হুমাইরার ভগ্নীপতি ডা. রেদওয়ান মন্ত্রীকে একটি অভিযোগপত্র দিয়ে প্রতিকার চাইলে উপস্থিত স্বাস্থ্য শিক্ষা অধিদপ্তরের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা তাঁর ওপর চড়াও হন। তাঁরা ভবনের নিচতলা থেকে টেনে হিঁচড়ে তাঁকে দোতলায় নিয়ে যান এবং গালাগাল করতে থাকেন। এ সময় তাঁর বাবা ও চাচা সেখানে উপস্থিত ছিলেন।
এ বিষয়ে ডা. রেদওয়ান আহমেদ আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘তাঁরা নিজেদের অধ্যাপক পরিচয় দিয়ে আমাকে এলোপাতাড়ি মারতে শুরু করেন। মারতে মারতে কলার ধরে নিচতলা থেকে দোতলায় নিয়ে যান। তাঁদের মধ্যে অধিদপ্তরের পরিচালক মহিউদ্দিন মাতব্বরকে আমি চিনি। তাঁর ব্যক্তিগত সহকারী আমাকে মারপিট করতে থাকেন এবং রুমের ভেতর আটকে রেখে মারার চেষ্টা করেন। পরে আমার চিৎকারে সাংবাদিকেরা এগিয়ে আসলে তাঁরা ছেড়ে দেন। আমি শারীরিক ও মানসিকভাবে প্রচণ্ড ভেঙে পড়েছি। অভিযোগ দিতে গেলে লাঞ্ছিত হতে হয় আমার জানা ছিল না।’
হুমাইরা ইসলাম ছোঁয়া তাঁর অভিযোগপত্রে লেখেন, ২০২৩-২০২৪ শিক্ষাবর্ষের মেডিকেল ভর্তি পরীক্ষা শেরে-ই-বাংলা কৃষি বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রে (শেখ কামাল ভবন, অষ্টম তলা) রুম নম্বর ৮২৩-এ পরীক্ষারত ছিলাম। আমার ক্রমিক নম্বর ৫৭৯৪৩৫ এবং রোল নম্বর ৩৮০৩৫৬৬। আমি পরীক্ষার দিন যথাসময় হলে প্রবেশ করি এবং ১০টায় হল পর্যবেক্ষক ওএমআর শিট ও প্রশ্নপত্র দেন। পরীক্ষার ৪০ মিনিট পর আমার ডান পাশের একটি মেয়ের গতিবিধি পর্যবেক্ষকের সন্দেহ হলে পর্যবেক্ষক মেয়েটিকে জেরা করেন।
একপর্যায়ে সার্চ করে তাঁর কানে ইলেকট্রনিক ডিভাইস পাওয়া যায়। এরপর উক্ত পর্যবেক্ষক একপর্যায়ে কোনো প্রকার যাচাই না করেই আমাদের তিনজনের ওএমআর শিট ছিঁড়ে ফেলেন। আমি নিরুপায় হয়ে তাঁকে অনুরোধ করতে থাকায় তিনি আমাদের ছেঁড়া খাতা মিলিয়ে দেখেন আমাদের খাতা এবং অপরাধী মেয়েটির খাতার কোনো মিল নেই। তারপর তিনি ভুল বুঝতে পেরে তাৎক্ষণিক নতুন একটি ওএমআর শিট এবং প্রশ্নের সেট দেন। ইতিমধ্যে পরীক্ষার সময় বাকি ছিল মাত্র পাঁচ মিনিট। কিন্তু কোনো অতিরিক্ত সময় দেননি।
আমি এই বছর সেকেন্ড টাইমার পরীক্ষার্থী ছিলাম। ভবিষ্যতে আর পরীক্ষা দিতে পারব না। এটি জানান পর আমার বাবা তৎক্ষণাৎ শেখ কামাল ভবনের ডিন অফিস রুমে যান, সেখানে আমরা সমস্যা খুলে বললেও তিনি নানা অজুহাত দেখিয়ে চলে যান। এরপর আমরা উক্ত বিশ্ববিদ্যালয়রে উপ-উপাচার্য অলোক স্যার এবং প্রক্টর সুমন স্যারকে বিষয়টি অবগত করি। সবকিছু শুনে তার অপারগতা প্রকাশ করেন এবং সোহরাওয়ার্দী মেডিকেল কলেজের অধ্যক্ষের সঙ্গে যোগাযোগ করতে বলেন। আমরা তাঁর সঙ্গে ফোনে কথা বলি, তিনি স্বাস্থ্য শিক্ষা অধিদপ্তরে যোগাযোগ করতে বলেন।
বরিশালের মেহেন্দীগঞ্জ উপজেলার কাজিরহাটে নিখোঁজের ১৯ দিন পর মরিয়ম (১৪) নামের এক স্কুলছাত্রীর অর্ধগলিত লাশ পাওয়া গেছে। গতকাল শুক্রবার কাজিরহাট থানার জয়নগর ইউনিয়নের একটি ডোবা থেকে দেহ এবং আজ শনিবার সকালে মাথা ও হাত উদ্ধার করা হয়।
৮ মিনিট আগেবাংলাদেশ শিক্ষক-কর্মচারী ঐক্যজোটের চেয়ারম্যান ও বিএনপির কেন্দ্রীয় কমিটির সাংগঠনিক সম্পাদক অধ্যক্ষ মো. সেলিম ভূঁইয়া বলেছেন, গত ১৭ বছর শিক্ষকদের ভোটে সিল মারার কাজে লাগানো হয়েছে। আর নিরীহ শিক্ষকদের নানাভাবে অসম্মানিত করা হয়েছে। তাই শিক্ষকদের সম্মান ফেরাতে সবাইকে কাজ করতে হবে।
২৩ মিনিট আগেপাবনার বেড়া উপজেলায় মসজিদের বারান্দা নির্মাণকে কেন্দ্র করে সংঘর্ষে আহত মো. হাদিস (৪০) চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা গেছেন। শনিবার (২৬ জুলাই) দুপুরে বগুড়ার শহীদ জিয়াউর রহমান মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে তাঁর মৃত্যু হয়। নিহত হাদিস সাঁথিয়া উপজেলার করমজা গ্রামের শুকুর আলীর ছেলে। তিনি বেড়া উপজেলার তারাপুর গ্রামে
১ ঘণ্টা আগেলালমনিরহাটের হাতীবান্ধায় জমি নিয়ে বিরোধের জেরে প্রতিপক্ষের মারধর ও কোদালের কোপে এক বিধবা নারী আহত হয়েছেন বলে অভিযোগ উঠেছে। এ ঘটনায় প্রতিবেশী মফিজ উদ্দিনসহ ছয়জনের বিরুদ্ধে গতকাল শুক্রবার থানায় লিখিত অভিযোগ করেছেন ভুক্তভোগী আবেয়া বেওয়া (৫০)।
১ ঘণ্টা আগে