নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
রাজধানীর মুগদায় গ্রিন মডেল টাউনের একটি আবাসিক ভবনে ডাকাতির ঘটনা ঘটেছে। এতে ভবনের চারটি ফ্ল্যাট থেকে এক লাখ টাকাসহ প্রায় ৯ ভরি স্বর্ণালংকার লুট করা হয়েছে। গতকাল রোববার দিবাগত রাত ৩টার পর মুগদায় গ্রিন মডেল টাউনের ডি ব্লকের ৩ নম্বর রোডের ১৭ নম্বর আবাসিক ভবনে এই ডাকাতি ঘটনা ঘটে।
এ সময় ডাকাতদের ধারালো অস্ত্রের আঘাতে চারজন আহত হয়েছেন। তাঁরা হলেন ভবনের পঞ্চম তলার ফ্ল্যাটের মালিক হুমায়ুন কবীর ও তাঁর স্ত্রী শাহীনুর আক্তার, পাশের ফ্ল্যাটের মালিক আব্দুল মান্নান ও মাহবুবুর রহমান। তাঁদের মধ্যে গুরুতর আহত হয়ে হুমায়ুন কবীর মুগদা জেনারেল হাসপাতালে চিকিৎসাধীন রয়েছেন।
ভবনের বাসিন্দাদের অভিযোগ, আবাসিক এলাকাটিতে পর্যাপ্ত নিরাপত্তাব্যবস্থা নেয়নি আমিন মোহাম্মদ গ্রুপ। কোম্পানির পক্ষ থেকে সিসি ক্যামেরা, ভবনের সীমানাপ্রাচীর ও পর্যাপ্ত আলোর ব্যবস্থা না থাকায় একরকম অরক্ষিতই ছিল। প্রধান ফটক ছাড়াও যেকোনো ব্যক্তি ওই ভবনের ভেতরে ঢুকতে পারেন। তাই ডাকাতেরা সহজে ডাকাতি করে যেতে পেরেছে।
ঘটনার বিষয়ে পুলিশ ও স্থানীয়রা জানান, ভোরে একদল ডাকাত দেশীয় ও আগ্নেয়াস্ত্র নিয়ে ভবনের দ্বিতীয় তলার ফাঁকা জায়গা দিয়ে কয়েকজন ডাকাত ঢুকে পড়ে। পরে তাঁরা নিচতলায় কলাপসিবল গেটের তালা কেটে বাকিদের ভেতরে ঢোকায় এবং তৃতীয় তলায় প্রথমে হামলা করে। সেখানে থেকে স্বর্ণালংকার ও টাকা নিয়ে পঞ্চম তলায় হামলা চালায়। সেখানে আব্দুল মান্নান এবং হুমায়ুন নামের দুই ব্যক্তির ফ্ল্যাটে ঢুকে ডাকাতি করে। এ সময় চাপাতি, ছুরিসহ ধারালো অস্ত্র দিয়ে ভবনের বাসিন্দাদের রক্তাক্ত জখম করে পালিয়ে যায় ডাকাতেরা। তাদের সবার মুখ কাপড় দিয়ে বাঁধা এবং মাস্ক পরিহিত ছিল, তাই কাউকে চেনা যায়নি।
এ বিষয়ে আমিন মোহাম্মদ গ্রুপের গ্রিন মডেল টাউন প্লট ফ্ল্যাট ওনার্স ওয়েলফেয়ার সোসাইটির সাধারণ সম্পাদক এজাজ খান বলেন, অস্ত্রসহ ২০-২৫ জন ডাকাত ভবনে ঢুকেছিল। তাদের ৭-৮ জন ভবনের ভেতরে চারটি ফ্ল্যাটে তাণ্ডব চালায় এবং বাকিরা ভবনের নিচে অবস্থান নিয়েছিল। ভবনের নিরাপত্তাকর্মীকে অস্ত্রের মুখে জিম্মি করে রাখা হয়েছিল।
ডিএমপির মুগদা থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) সাজেদুর রহমান আজকের পত্রিকাকে বলেন, গতকাল রাত ৩টা থেকে ৪টার মধ্যে ১৫-২০ জন ধারালো অস্ত্র নিয়ে ভবনে ঢোকে। সেখানে চারটি ফ্ল্যাটের লোকদের জিম্মি করে এক লাখ টাকা এবং প্রায় ৯ ভরি স্বর্ণালংকার লুট করে। এ ঘটনায় চারজন আহত হয়েছে। ভবনটিতে পর্যাপ্ত সিসি ক্যামেরা ও লাইটের ব্যবস্থা ছিল না। নিরাপত্তার জন্য তেমন কোনো ব্যবস্থাই নেই। ঘটনার সময়ও তারা পুলিশকে অবহিত করেনি। তাৎক্ষণিক পুলিশকে অবহিত করলে হয়তো দ্রুতই ব্যবস্থা নেওয়া যেত।
এ ঘটনায় অজ্ঞাতনামা ১৫-২০ জনকে আসামি করে একটি ডাকাতির মামলা করা হয়েছে বলেও জানান তিনি।
রাজধানীর মুগদায় গ্রিন মডেল টাউনের একটি আবাসিক ভবনে ডাকাতির ঘটনা ঘটেছে। এতে ভবনের চারটি ফ্ল্যাট থেকে এক লাখ টাকাসহ প্রায় ৯ ভরি স্বর্ণালংকার লুট করা হয়েছে। গতকাল রোববার দিবাগত রাত ৩টার পর মুগদায় গ্রিন মডেল টাউনের ডি ব্লকের ৩ নম্বর রোডের ১৭ নম্বর আবাসিক ভবনে এই ডাকাতি ঘটনা ঘটে।
এ সময় ডাকাতদের ধারালো অস্ত্রের আঘাতে চারজন আহত হয়েছেন। তাঁরা হলেন ভবনের পঞ্চম তলার ফ্ল্যাটের মালিক হুমায়ুন কবীর ও তাঁর স্ত্রী শাহীনুর আক্তার, পাশের ফ্ল্যাটের মালিক আব্দুল মান্নান ও মাহবুবুর রহমান। তাঁদের মধ্যে গুরুতর আহত হয়ে হুমায়ুন কবীর মুগদা জেনারেল হাসপাতালে চিকিৎসাধীন রয়েছেন।
ভবনের বাসিন্দাদের অভিযোগ, আবাসিক এলাকাটিতে পর্যাপ্ত নিরাপত্তাব্যবস্থা নেয়নি আমিন মোহাম্মদ গ্রুপ। কোম্পানির পক্ষ থেকে সিসি ক্যামেরা, ভবনের সীমানাপ্রাচীর ও পর্যাপ্ত আলোর ব্যবস্থা না থাকায় একরকম অরক্ষিতই ছিল। প্রধান ফটক ছাড়াও যেকোনো ব্যক্তি ওই ভবনের ভেতরে ঢুকতে পারেন। তাই ডাকাতেরা সহজে ডাকাতি করে যেতে পেরেছে।
ঘটনার বিষয়ে পুলিশ ও স্থানীয়রা জানান, ভোরে একদল ডাকাত দেশীয় ও আগ্নেয়াস্ত্র নিয়ে ভবনের দ্বিতীয় তলার ফাঁকা জায়গা দিয়ে কয়েকজন ডাকাত ঢুকে পড়ে। পরে তাঁরা নিচতলায় কলাপসিবল গেটের তালা কেটে বাকিদের ভেতরে ঢোকায় এবং তৃতীয় তলায় প্রথমে হামলা করে। সেখানে থেকে স্বর্ণালংকার ও টাকা নিয়ে পঞ্চম তলায় হামলা চালায়। সেখানে আব্দুল মান্নান এবং হুমায়ুন নামের দুই ব্যক্তির ফ্ল্যাটে ঢুকে ডাকাতি করে। এ সময় চাপাতি, ছুরিসহ ধারালো অস্ত্র দিয়ে ভবনের বাসিন্দাদের রক্তাক্ত জখম করে পালিয়ে যায় ডাকাতেরা। তাদের সবার মুখ কাপড় দিয়ে বাঁধা এবং মাস্ক পরিহিত ছিল, তাই কাউকে চেনা যায়নি।
এ বিষয়ে আমিন মোহাম্মদ গ্রুপের গ্রিন মডেল টাউন প্লট ফ্ল্যাট ওনার্স ওয়েলফেয়ার সোসাইটির সাধারণ সম্পাদক এজাজ খান বলেন, অস্ত্রসহ ২০-২৫ জন ডাকাত ভবনে ঢুকেছিল। তাদের ৭-৮ জন ভবনের ভেতরে চারটি ফ্ল্যাটে তাণ্ডব চালায় এবং বাকিরা ভবনের নিচে অবস্থান নিয়েছিল। ভবনের নিরাপত্তাকর্মীকে অস্ত্রের মুখে জিম্মি করে রাখা হয়েছিল।
ডিএমপির মুগদা থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) সাজেদুর রহমান আজকের পত্রিকাকে বলেন, গতকাল রাত ৩টা থেকে ৪টার মধ্যে ১৫-২০ জন ধারালো অস্ত্র নিয়ে ভবনে ঢোকে। সেখানে চারটি ফ্ল্যাটের লোকদের জিম্মি করে এক লাখ টাকা এবং প্রায় ৯ ভরি স্বর্ণালংকার লুট করে। এ ঘটনায় চারজন আহত হয়েছে। ভবনটিতে পর্যাপ্ত সিসি ক্যামেরা ও লাইটের ব্যবস্থা ছিল না। নিরাপত্তার জন্য তেমন কোনো ব্যবস্থাই নেই। ঘটনার সময়ও তারা পুলিশকে অবহিত করেনি। তাৎক্ষণিক পুলিশকে অবহিত করলে হয়তো দ্রুতই ব্যবস্থা নেওয়া যেত।
এ ঘটনায় অজ্ঞাতনামা ১৫-২০ জনকে আসামি করে একটি ডাকাতির মামলা করা হয়েছে বলেও জানান তিনি।
পবিত্র ঈদুল আজহা উপলক্ষে সরকার সামাজিক নিরাপত্তা কর্মসূচির আওতায় শাকুয়াই ইউনিয়নের প্রান্তিক নারী উপকারভোগীদের (ভিডব্লিউবি) মাঝে চাল বিতরণ করছে। মঙ্গলবার প্রতিজন উপকারভোগীকে তিন বস্তা করে চাল দেওয়া হয়। অভিযোগ উঠেছে, কিছু ব্যবসায়ী ওই চাল উপকারভোগীদের কাছ থেকে কিনে মজুদ করছেন।
৩ মিনিট আগেগোপন সংবাদের ভিত্তিতে তিনি ঘটনাস্থলে পৌঁছে সরকারি চাল দেখতে পান। বিষয়টি তাৎক্ষণিকভাবে ইউএনওকে অবহিত করলে তিনি সেখানে গিয়ে প্রথমে ৩০ বস্তা পরে আরও ৮৭ বস্তাসহ মোট ১১৭ বস্তা চাল জব্দ করেন এবং জামতৈল ইউনিয়ন পরিষদে তা সংরক্ষণ করা হয়।
৫ মিনিট আগেবঙ্গোপসাগরে সৃষ্ট নিম্নচাপের প্রভাবে ভোলার চরফ্যাশন উপজেলায় কৃষি খাতে ব্যাপক ক্ষতি হয়েছে। টানা কয়েক দিনের ভারী বর্ষণ ও জোয়ারের পানিতে ওই এলাকায় জলাবদ্ধতার সৃষ্টি হয়। এতে উপজেলার গ্রীষ্মকালীন সবজি, আউশ ধানের বীজতলা ও রোপা আউশ ধান চাষে ব্যাপক ক্ষতি হয়েছে।
৫ ঘণ্টা আগেউত্তরাঞ্চলের যোগাযোগের প্রধান সড়ক রংপুর-দিনাজপুর মহাসড়ক। এ মহাসড়কের রংপুরের পাগলাপীর থেকে মেডিকেল মোড় পর্যন্ত প্রায় ১০ কিলোমিটার অংশ এখন পথচারী ও যানবাহনের জন্য মরণফাঁদে পরিণত হয়েছে। হাজারো গর্তে ভরা এই মহাসড়কে প্রতিদিন চলাচল করতে হচ্ছে দুর্ঘটনার ঝুঁকি নিয়ে। ভোগান্তির শেষ নেই যাত্রী ও চালকদের।
৬ ঘণ্টা আগে