নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
ঢাকা কমার্স কলেজের শিক্ষার্থী জুবায়ের হাসান রাফিতকে হত্যা মামলায় তাঁর বন্ধু রাজিন ইকবাল চৌধুরী দায় স্বীকার করে জবানবন্দি দিয়েছেন। আজ সোমবার ঢাকার মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট আলী হায়দারের কাছে জবানবন্দি দেন রাজিব।
সোমবার দুপুরের পর রাজিনকে আদালতে হাজির করে রাজধানীর শাহ আলী থানা-পুলিশ। মামলার তদন্ত কর্মকর্তা শাহ আলী থানার উপপরিদর্শক আমিনুল ইসলাম আসামির স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দি ফৌজদারি কার্যবিধির ১৬৪ ধারায় লিপিবদ্ধ করার আবেদন করেন। পরে বিচারকের খাস কামরায় রাজিন জবানবন্দি দেন। পরে রাজিনকে কারাগারে পাঠানোর নির্দেশ দেওয়া হয়।
এর আগে, গতকাল রোববার হবিগঞ্জ জেলার মাধবপুর এলাকা থেকে রাজিনকে গ্রেপ্তার করে র্যাব।
রাজিন ও রাফিতের মধ্যে আগে থেকেই বিরোধ ছিল। ৬ জুলাই দুপুরে রাফিতকে রাজধানীর মিরপুরে কমার্স কলেজের পাশের নিজ ভাড়া বাসায় কৌশলে ডেকে নেন রাজিন। জুবায়ের সেখানে গেলে তাঁদের মধ্যে ফের বাগ্বিতণ্ডা হয়। একপর্যায়ে রাজিন রাফিতকে ধারালো বঁটি দিয়ে কুপিয়ে হত্যা করেন। এ ঘটনায় রাজধানীর শাহ আলী থানায় একটি হত্যা মামলা দায়ের করা হয়।
বিশ্বস্ত সূত্রে জানা গেছে, রাজিন স্বীকারোক্তিতে বলেছেন, শ্রেণিকক্ষে দ্বন্দ্বের জেরে রাফিতকে খুন করেন রাজিন।
তিনি আদালতকে জানিয়েছেন, জুবায়ের হাসান রাফিত ঢাকা কমার্স কলেজের বিজ্ঞান বিভাগের প্রথম বর্ষের শিক্ষার্থী ছিলেন। তিনি ক্লাস ক্যাপ্টেন হিসেবে দায়িত্ব পালন করতেন। গত জুন মাসের দ্বিতীয় সপ্তাহে রাজিনের কাছে কলেজের শিক্ষক শ্রেণিকক্ষে একটি দাবা বোর্ড পান। পরে সেটি বাজেয়াপ্ত করা হয়। বোর্ডটি ফিরে পেতে কলেজের উপদেষ্টা বরাবর আবেদন করেন রাজিন।
ওই আবেদনে নিয়মিত শিক্ষার্থী উল্লেখ করাকে কেন্দ্র করে জুবায়ের ও রাজিনের মধ্যে বাগ্বিতণ্ডার একপর্যায়ে ধস্তাধস্তি হয়। পরে কলেজশিক্ষকদের মধ্যস্থতায় বিষয়টির মীমাংসা হয় এবং অভিভাবকদের অবহিত ও সতর্ক করা হয়। এ ঘটনার জেরে রাজিনের মনে ক্ষোভের সৃষ্টি হয়। এরপরই জুবায়েরকে হত্যার পরিকল্পনা করতে থাকেন রাজিন।
পূর্বপরিকল্পনা অনুযায়ী, গত শনিবার রাফিতকে খুন করা হয়। খুনের বিষয়টি রাজিন তাঁর বাবাকে জানালে তিনি দ্রুত ঘটনাস্থলে পৌঁছান এবং স্থানীয়দের জানাজানির আগেই রাজিনকে ঘটনাস্থল থেকে পালিয়ে যেতে সহায়তা করেন।
একপর্যায়ে মরদেহ সম্পর্কে স্থানীয় লোকজন ও পুলিশ জানতে পারলে রাজিনের বাবাও কৌশলে ঘটনাস্থল থেকে পালিয়ে উভয়েই নির্দিষ্ট স্থানে মিলিত হন। রাজিনের বাবা মাইক্রোবাসে করে ছেলেকে নিয়ে হবিগঞ্জে পালিয়ে যান। সেখানে নিকটাত্মীয়ের বাড়িতে ছেলেকে রেখে তিনি নিজে অন্যত্র আত্মগোপন করেন।
ঢাকা কমার্স কলেজের শিক্ষার্থী জুবায়ের হাসান রাফিতকে হত্যা মামলায় তাঁর বন্ধু রাজিন ইকবাল চৌধুরী দায় স্বীকার করে জবানবন্দি দিয়েছেন। আজ সোমবার ঢাকার মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট আলী হায়দারের কাছে জবানবন্দি দেন রাজিব।
সোমবার দুপুরের পর রাজিনকে আদালতে হাজির করে রাজধানীর শাহ আলী থানা-পুলিশ। মামলার তদন্ত কর্মকর্তা শাহ আলী থানার উপপরিদর্শক আমিনুল ইসলাম আসামির স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দি ফৌজদারি কার্যবিধির ১৬৪ ধারায় লিপিবদ্ধ করার আবেদন করেন। পরে বিচারকের খাস কামরায় রাজিন জবানবন্দি দেন। পরে রাজিনকে কারাগারে পাঠানোর নির্দেশ দেওয়া হয়।
এর আগে, গতকাল রোববার হবিগঞ্জ জেলার মাধবপুর এলাকা থেকে রাজিনকে গ্রেপ্তার করে র্যাব।
রাজিন ও রাফিতের মধ্যে আগে থেকেই বিরোধ ছিল। ৬ জুলাই দুপুরে রাফিতকে রাজধানীর মিরপুরে কমার্স কলেজের পাশের নিজ ভাড়া বাসায় কৌশলে ডেকে নেন রাজিন। জুবায়ের সেখানে গেলে তাঁদের মধ্যে ফের বাগ্বিতণ্ডা হয়। একপর্যায়ে রাজিন রাফিতকে ধারালো বঁটি দিয়ে কুপিয়ে হত্যা করেন। এ ঘটনায় রাজধানীর শাহ আলী থানায় একটি হত্যা মামলা দায়ের করা হয়।
বিশ্বস্ত সূত্রে জানা গেছে, রাজিন স্বীকারোক্তিতে বলেছেন, শ্রেণিকক্ষে দ্বন্দ্বের জেরে রাফিতকে খুন করেন রাজিন।
তিনি আদালতকে জানিয়েছেন, জুবায়ের হাসান রাফিত ঢাকা কমার্স কলেজের বিজ্ঞান বিভাগের প্রথম বর্ষের শিক্ষার্থী ছিলেন। তিনি ক্লাস ক্যাপ্টেন হিসেবে দায়িত্ব পালন করতেন। গত জুন মাসের দ্বিতীয় সপ্তাহে রাজিনের কাছে কলেজের শিক্ষক শ্রেণিকক্ষে একটি দাবা বোর্ড পান। পরে সেটি বাজেয়াপ্ত করা হয়। বোর্ডটি ফিরে পেতে কলেজের উপদেষ্টা বরাবর আবেদন করেন রাজিন।
ওই আবেদনে নিয়মিত শিক্ষার্থী উল্লেখ করাকে কেন্দ্র করে জুবায়ের ও রাজিনের মধ্যে বাগ্বিতণ্ডার একপর্যায়ে ধস্তাধস্তি হয়। পরে কলেজশিক্ষকদের মধ্যস্থতায় বিষয়টির মীমাংসা হয় এবং অভিভাবকদের অবহিত ও সতর্ক করা হয়। এ ঘটনার জেরে রাজিনের মনে ক্ষোভের সৃষ্টি হয়। এরপরই জুবায়েরকে হত্যার পরিকল্পনা করতে থাকেন রাজিন।
পূর্বপরিকল্পনা অনুযায়ী, গত শনিবার রাফিতকে খুন করা হয়। খুনের বিষয়টি রাজিন তাঁর বাবাকে জানালে তিনি দ্রুত ঘটনাস্থলে পৌঁছান এবং স্থানীয়দের জানাজানির আগেই রাজিনকে ঘটনাস্থল থেকে পালিয়ে যেতে সহায়তা করেন।
একপর্যায়ে মরদেহ সম্পর্কে স্থানীয় লোকজন ও পুলিশ জানতে পারলে রাজিনের বাবাও কৌশলে ঘটনাস্থল থেকে পালিয়ে উভয়েই নির্দিষ্ট স্থানে মিলিত হন। রাজিনের বাবা মাইক্রোবাসে করে ছেলেকে নিয়ে হবিগঞ্জে পালিয়ে যান। সেখানে নিকটাত্মীয়ের বাড়িতে ছেলেকে রেখে তিনি নিজে অন্যত্র আত্মগোপন করেন।
গাজীপুরের শ্রীপুরে মাত্র দুটি বৈদ্যুতিক বাল্ব, দুটি সিলিং ফ্যান ও একটি ফ্রিজ চালিয়ে ঝালমুড়ি বিক্রেতা মো. আবদুল মান্নানের বাড়িতে এক মাসের বিদ্যুৎ বিল এসেছে ১০ লাখ ৯২ হাজার ৮৬৪ টাকা। এ ‘ভুতুড়ে বিল’ পেয়ে দিশেহারা হয়ে পড়েছেন ভুক্তভোগী। ঘটনায় স্থানীয়দের মাঝেও ক্ষোভ বিরাজ করছে।
৬ মিনিট আগেমেঘনার ভাঙনের কবলে পড়ে বিলীন হয়ে যাচ্ছে ভোলার মনপুরা উপজেলার বিস্তীর্ণ এলাকা। ইতিমধ্যে ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে পর্যটনকেন্দ্র দখিনা হাওয়া সৈকতের বেশ কিছু অংশ। ফলে দূরদূরান্ত থেকে ঘুরতে আসা পর্যটকেরা সেখানে গিয়ে হতাশ হয়ে ফিরে যাচ্ছেন।
৮ মিনিট আগেঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের সীতাকুণ্ড অংশের ৩৮ কিলোমিটার এলাকায় বেড়েছে সড়ক দুর্ঘটনা। এতে প্রাণ হারানোর পাশাপাশি অনেকে পঙ্গুত্ববরণ করছেন। গত ৭ মাসে মহাসড়কের এই অংশে অর্ধশতাধিক দুর্ঘটনায় ৩৮ জনের প্রাণহানি ও শতাধিক আহত হয়েছেন বলে জানিয়েছে হাইওয়ে পুলিশ।
১৫ মিনিট আগেচট্টগ্রাম-৬ আসনের সাবেক সংসদ সদস্য এ বি এম ফজলে করিম চৌধুরীর বড় ছেলে ফারাজ করিম চৌধুরী ও ছোট ছেলে ফারহান করিম চৌধুরীর বিরুদ্ধে জ্ঞাত আয়বহির্ভূত সম্পদ অর্জনের অভিযোগে অনুসন্ধান শুরু করেছে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)।
১ ঘণ্টা আগে