ঢাবি প্রতিনিধি
দেশের বিরাজমান পরিস্থিতিতে শিক্ষক সমিতিসহ বিশ্ববিদ্যালয়ে কোনো পর্যায়ে কোনো নির্বাচন চায় না ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের (ঢাবি) বিএনপিপন্থী শিক্ষকদের সংগঠন সাদা দল। সাদা দলের একদল প্রতিনিধি আজ সন্ধ্যায় বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ড. নিয়াজ আহমেদ খান বরাবর এক স্মারকলিপির মাধ্যমে এ দাবি জানান।
বিএনপিপন্থী শিক্ষকদের দাবির মধ্যে আরও রয়েছে, বিগত আওয়ামী শাসনামলে দেড় দশকে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে যেসব বিতর্কিত ও দলীয় বিবেচনায় শিক্ষক নিয়োগ দেওয়া হয়েছে তদন্ত সাপেক্ষে সেগুলো বাতিল করতে হবে; গত জুলাই-আগস্ট মাসে বৈষম্যবিরোধী গণ-অভ্যুত্থান দমনে গণহত্যা চালানো ক্ষমতাচ্যুত ও পলাতক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে সমর্থনকারী শিক্ষকদের চিহ্নিত করে তাঁদের বিরুদ্ধে আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহণ করতে হবে; গত ৩ আগস্ট গণভবনে অনুষ্ঠিত সাবেক প্রধানমন্ত্রীর সভায় উপস্থিত থেকে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষক সমিতি এবং নীল দলের যেসব শিক্ষক নেতা তৎকালীন প্রধানমন্ত্রীর গণহত্যাকে সমর্থন ও তাঁকে উৎসাহিত করেছিলেন, তাঁদের বিরুদ্ধে অবিলম্বে ব্যবস্থা গ্রহণ করতে হবে এবং বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রশাসনে কর্মরত ফ্যাসিস্টের দোসর হিসেবে পরিচিতদের অবিলম্বে দায়িত্ব থেকে অব্যাহতি দিতে হবে।
সাদা দলের যুগ্ম আহ্বায়ক অধ্যাপক মোহাম্মদ ছিদ্দিকুর রহমান খান ও অধ্যাপক আবদুস সালামের স্বাক্ষরিত স্মারকলিপিতে আরও উল্লেখ করা হয়, ফ্যাসিস্ট আওয়ামী সরকারের আমলে বিগত দেড় দশকে বিশ্ববিদ্যালয়ের তৎকালীন প্রশাসন মেধা ও যোগ্যতাকে উপেক্ষা করে দলীয় বিবেচনায় বহু শিক্ষক নিয়োগ দিয়েছে। এসব নিয়োগের বিরুদ্ধে সে সময় অনেক বিভাগ থেকে প্রতিবাদ করা হলেও প্রশাসনের কোনোটিই আমলে নেয়নি। মেধাবীদের বঞ্চিত করে দলীয় নিয়োগের বিষয়ে সে সময়কার সংবাদপত্রেও অনেক প্রতিবেদন প্রকাশিত হয়েছিল। বিগত আওয়ামী শাসনামলে বিশ্ববিদ্যালয়ে মুক্তবুদ্ধি চর্চার পরিবেশকেও মারাত্মকভাবে বাধাগ্রস্ত করা হয়েছিল। ভিন্নমতের শিক্ষক-শিক্ষার্থীদের হয়রানি, নিপীড়ন, নির্যাতনের অসংখ্য ঘটনার নজির আমাদের জানা আছে। মিথ্যা অভিযোগ ও লঘু অপরাধে সাদা দল সমর্থক শিক্ষকদের চাকরিচ্যুতির একাধিক ঘটনার কথাও সকলেই জানেন। কিন্তু নীল দল সমর্থক শিক্ষকদের গুরুতর অপরাধেও শাস্তি না দিয়ে পুরস্কৃত করার দৃষ্টান্তও রয়েছে। এসবের প্রতিকার হওয়া প্রয়োজন বলে সাদা দল মনে করে।
স্মারকলিপিতে আরও উল্লেখ করা হয়, গত জুলাই-আগস্ট মাসে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র-জনতার অভ্যুত্থানের সময় ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় নীল দল সমর্থক শিক্ষকবৃন্দ এবং ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষক সমিতি গণহত্যাকারী ফ্যাসিস্ট পলাতক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে অব্যাহতভাবে সমর্থন দিয়ে গেছে। শেখ হাসিনা সরকারের পতনের দুই দিন আগে ৩ আগস্ট তারা ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাসে মিছিল-সমাবেশ করে খুনি প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে অভিনন্দন জ্ঞাপন ও তাঁর প্রতি সমর্থন জানায়।
এর আগে, নীল দল সংবাদ সম্মেলন করে ফ্যাসিস্ট সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার পক্ষে তাদের অবস্থান ব্যক্ত করে প্রকারান্তরে খুনি হাসিনাকে গণহত্যায় উৎসাহিত করে। শুধু তা-ই নয়, ৩ আগস্ট সন্ধ্যায় গণভবনে অনুষ্ঠিত এক সভায় ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষক সমিতির নেতৃবৃন্দসহ আওয়ামী সমর্থক কতিপয় শিক্ষক উপস্থিত থেকে ক্ষমতাচ্যুত প্রধানমন্ত্রীকে সমর্থন এবং তাঁর গণহত্যাকে সমর্থন করে। এসব কারণে সাদা দল ইতিমধ্যেই ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষক সমিতিকে প্রত্যাখ্যান করেছে।
সম্প্রতি ক্ষমতাচ্যুত ফ্যাসিস্ট আওয়ামী সরকারের দোসর ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষক সমিতির নামে প্রেরিত স্বাক্ষরবিহীন একটি ই-মেইল এবং চিঠির মারফত শিক্ষকদের কাছে অসত্য ও বিভ্রান্তিকর তথ্য প্রচার করেছে। তারা সাদা দলের নামেও অসত্য তথ্য দিচ্ছে। এমনকি তারা শিক্ষক সমিতির নির্বাচন আয়োজনের কথাও বলছে বলে উল্লেখ করা হয় স্মারকলিপিতে।
দেশের বিরাজমান পরিস্থিতিতে শিক্ষক সমিতিসহ বিশ্ববিদ্যালয়ে কোনো পর্যায়ে কোনো নির্বাচন চায় না ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের (ঢাবি) বিএনপিপন্থী শিক্ষকদের সংগঠন সাদা দল। সাদা দলের একদল প্রতিনিধি আজ সন্ধ্যায় বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ড. নিয়াজ আহমেদ খান বরাবর এক স্মারকলিপির মাধ্যমে এ দাবি জানান।
বিএনপিপন্থী শিক্ষকদের দাবির মধ্যে আরও রয়েছে, বিগত আওয়ামী শাসনামলে দেড় দশকে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে যেসব বিতর্কিত ও দলীয় বিবেচনায় শিক্ষক নিয়োগ দেওয়া হয়েছে তদন্ত সাপেক্ষে সেগুলো বাতিল করতে হবে; গত জুলাই-আগস্ট মাসে বৈষম্যবিরোধী গণ-অভ্যুত্থান দমনে গণহত্যা চালানো ক্ষমতাচ্যুত ও পলাতক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে সমর্থনকারী শিক্ষকদের চিহ্নিত করে তাঁদের বিরুদ্ধে আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহণ করতে হবে; গত ৩ আগস্ট গণভবনে অনুষ্ঠিত সাবেক প্রধানমন্ত্রীর সভায় উপস্থিত থেকে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষক সমিতি এবং নীল দলের যেসব শিক্ষক নেতা তৎকালীন প্রধানমন্ত্রীর গণহত্যাকে সমর্থন ও তাঁকে উৎসাহিত করেছিলেন, তাঁদের বিরুদ্ধে অবিলম্বে ব্যবস্থা গ্রহণ করতে হবে এবং বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রশাসনে কর্মরত ফ্যাসিস্টের দোসর হিসেবে পরিচিতদের অবিলম্বে দায়িত্ব থেকে অব্যাহতি দিতে হবে।
সাদা দলের যুগ্ম আহ্বায়ক অধ্যাপক মোহাম্মদ ছিদ্দিকুর রহমান খান ও অধ্যাপক আবদুস সালামের স্বাক্ষরিত স্মারকলিপিতে আরও উল্লেখ করা হয়, ফ্যাসিস্ট আওয়ামী সরকারের আমলে বিগত দেড় দশকে বিশ্ববিদ্যালয়ের তৎকালীন প্রশাসন মেধা ও যোগ্যতাকে উপেক্ষা করে দলীয় বিবেচনায় বহু শিক্ষক নিয়োগ দিয়েছে। এসব নিয়োগের বিরুদ্ধে সে সময় অনেক বিভাগ থেকে প্রতিবাদ করা হলেও প্রশাসনের কোনোটিই আমলে নেয়নি। মেধাবীদের বঞ্চিত করে দলীয় নিয়োগের বিষয়ে সে সময়কার সংবাদপত্রেও অনেক প্রতিবেদন প্রকাশিত হয়েছিল। বিগত আওয়ামী শাসনামলে বিশ্ববিদ্যালয়ে মুক্তবুদ্ধি চর্চার পরিবেশকেও মারাত্মকভাবে বাধাগ্রস্ত করা হয়েছিল। ভিন্নমতের শিক্ষক-শিক্ষার্থীদের হয়রানি, নিপীড়ন, নির্যাতনের অসংখ্য ঘটনার নজির আমাদের জানা আছে। মিথ্যা অভিযোগ ও লঘু অপরাধে সাদা দল সমর্থক শিক্ষকদের চাকরিচ্যুতির একাধিক ঘটনার কথাও সকলেই জানেন। কিন্তু নীল দল সমর্থক শিক্ষকদের গুরুতর অপরাধেও শাস্তি না দিয়ে পুরস্কৃত করার দৃষ্টান্তও রয়েছে। এসবের প্রতিকার হওয়া প্রয়োজন বলে সাদা দল মনে করে।
স্মারকলিপিতে আরও উল্লেখ করা হয়, গত জুলাই-আগস্ট মাসে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র-জনতার অভ্যুত্থানের সময় ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় নীল দল সমর্থক শিক্ষকবৃন্দ এবং ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষক সমিতি গণহত্যাকারী ফ্যাসিস্ট পলাতক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে অব্যাহতভাবে সমর্থন দিয়ে গেছে। শেখ হাসিনা সরকারের পতনের দুই দিন আগে ৩ আগস্ট তারা ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাসে মিছিল-সমাবেশ করে খুনি প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে অভিনন্দন জ্ঞাপন ও তাঁর প্রতি সমর্থন জানায়।
এর আগে, নীল দল সংবাদ সম্মেলন করে ফ্যাসিস্ট সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার পক্ষে তাদের অবস্থান ব্যক্ত করে প্রকারান্তরে খুনি হাসিনাকে গণহত্যায় উৎসাহিত করে। শুধু তা-ই নয়, ৩ আগস্ট সন্ধ্যায় গণভবনে অনুষ্ঠিত এক সভায় ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষক সমিতির নেতৃবৃন্দসহ আওয়ামী সমর্থক কতিপয় শিক্ষক উপস্থিত থেকে ক্ষমতাচ্যুত প্রধানমন্ত্রীকে সমর্থন এবং তাঁর গণহত্যাকে সমর্থন করে। এসব কারণে সাদা দল ইতিমধ্যেই ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষক সমিতিকে প্রত্যাখ্যান করেছে।
সম্প্রতি ক্ষমতাচ্যুত ফ্যাসিস্ট আওয়ামী সরকারের দোসর ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষক সমিতির নামে প্রেরিত স্বাক্ষরবিহীন একটি ই-মেইল এবং চিঠির মারফত শিক্ষকদের কাছে অসত্য ও বিভ্রান্তিকর তথ্য প্রচার করেছে। তারা সাদা দলের নামেও অসত্য তথ্য দিচ্ছে। এমনকি তারা শিক্ষক সমিতির নির্বাচন আয়োজনের কথাও বলছে বলে উল্লেখ করা হয় স্মারকলিপিতে।
চট্টগ্রামের সীতাকুণ্ডে প্রধান শিক্ষক ছাড়াই দীর্ঘদিন ধরে চলছে ১১টি মাধ্যমিক বিদ্যালয় ও মাদ্রাসা। প্রধান শিক্ষকবিহীন এসব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান পরিচালিত হচ্ছে ভারপ্রাপ্ত প্রধান শিক্ষক দিয়ে। অভিযোগ রয়েছে, যেসব ভারপ্রাপ্ত প্রধান শিক্ষক দিয়ে প্রতিষ্ঠানগুলো পরিচালিত হচ্ছে, তাঁদের অনেকেরই প্রধান শিক্ষক হওয়ার যোগ
৫ ঘণ্টা আগেদুই দশক কিছুটা শান্ত থাকার পর কুড়িগ্রামের চিলমারী-রৌমারী-রাজিবপুর নৌপথে আবার ডাকাতের দৌরাত্ম্য বেড়েছে। এক মাসের ব্যবধানে দুবার ডাকাতির ঘটনা ঘটেছে। এ দুই ঘটনায় আইনগত কোনো ব্যবস্থা নেওয়া হয়নি। প্রতিরোধেও কার্যকর উদ্যোগ নেই স্থানীয় প্রশাসনের। আবার ডাকাতি শুরু হওয়ায় ১৪ কিলোমিটার এই নৌপথের নৌযান, যাত্রী
৫ ঘণ্টা আগেরাত ১০টার দিকে ওই দুই যুবক মোটরসাইকেলে করে আড়ংঘাটা থানার লতার বাইপাস মোড় লিংক রোড থেকে বাইপাস মহাসড়ক পার হচ্ছিলেন। এ সময়ে আফিলগেট থেকে খুলনাগামী একটি বাস তাঁদের ধাক্কা দেয়।
৬ ঘণ্টা আগেনোয়াখালীর হাতিয়ায় গভীর রাতে বসতঘরে আগুন লেগে নিমাই চন্দ্র মজুমদার ও তাঁর স্ত্রী মিলনবালার মৃত্যু হয়েছে। শুক্রবার (৩১ জানুয়ারী) চিকিৎসার জন্য ঢাকায় নেওয়ার পথে বিকেল ৫টায় নিমাই চন্দ্রের মৃত্যু হয়। হাসপাতালে পৌছার পর রাত ৯টার দিকে মিলন বালাও মারা যান।
৬ ঘণ্টা আগে