ঢাবি প্রতিনিধি
ছাত্রলীগ-ছাত্রদলসহ সব ছাত্রসংগঠনের অংশগ্রহণে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় সাংবাদিক সমিতির (ডুজা) ইফতার অনুষ্ঠিত হয়েছে। আজ শুক্রবার বিকেলে বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্র শিক্ষক কেন্দ্র (টিএসসি) ক্যাফেটেরিয়ায় আলোচনা সভা ও ইফতার মাহফিল অনুষ্ঠিত হয়।
আলোচনার বিষয়বস্তু ছিল—শিক্ষাঙ্গনে সংকট: ছাত্র সংসদ নির্বাচনের প্রাসঙ্গিকতা। এই বিষয়ে মূল আলোচক হিসেবে বক্তব্য রাখেন সমাজ বিশ্লেষক ও রাষ্ট্রচিন্তক অধ্যাপক আবুল কাসেম ফজলুল হক।
সাংবাদিক সমিতির সভাপতি আল সাদী ভূঁইয়ার সভাপতিত্বে ও সাধারণ সম্পাদক মহিউদ্দিন মুজাহিদ মাহির সঞ্চালনায় প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ড. এ এস এম মাকসুদ কামাল। বিশেষ অতিথি হিসেবে ছিলেন উপ-উপাচার্য (প্রশাসন) অধ্যাপক ড. মুহম্মদ সামাদ, উপ-উপাচার্য (শিক্ষা) অধ্যাপক ড. সীতেশ চন্দ্র বাছার। এছাড়া শিক্ষক সমিতির সভাপতি অধ্যাপক ড. নিজামুল হক ভুইয়া, বিভিন্ন অনুষদের ডিন, হল প্রাধ্যক্ষ, নীল দলের নেতৃবৃন্দ, সাদা দলের নেতৃবৃন্দ, বিভিন্ন বিভাগের চেয়ারম্যান, ইনস্টিটিউটের পরিচালক, সাংবাদিক সমিতির সাবেক নেতৃবৃন্দ এবং ছাত্র সংগঠনের নেতারা উপস্থিত ছিলেন।
বক্তব্য প্রদানকালে ছাত্রনেতারা ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদ (ডাকসু) নির্বাচনের দাবি জানান। একই সঙ্গে সকল ধরনের ছাত্রসংগঠনের সহাবস্থানের দাবি জানান বিরোধী দলীয় ছাত্রসংগঠনের নেতারা।
উপাচার্য অধ্যাপক ড. এ এস এম মাকসুদ কামাল বলেন, ‘আমরা ছাত্রনেতাদের ছাত্র সংসদ নির্বাচন কেন্দ্রিক বক্তব্য শুনেছি। ডাকসু নির্বাচন নিয়ে আমাদের আপত্তি নেই। এটি শিক্ষার্থীদের সহশিক্ষা কার্যক্রমকে প্রসারিত করে। নির্বাচনের সুন্দর পরিবেশ পেলে আমরা নির্বাচনের আয়োজন করতে পারি। তবে এই দায়িত্ব প্রশাসন বা কোনো ছাত্রসংগঠনের একার নয়। এতে সবাই ঐক্যবদ্ধভাবে সহযোগিতা করবে। তাহলেই আমরা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে বেস্ট হিউম্যান রিসোর্স প্রোভাইড করতে পারব।’
উপাচার্য আরও বলেন, ‘লাইব্রেরি সংস্কার, আবাসন সংকট সমাধানের জন্য আমরা কাজ শুরু করেছি। আশা করি মাস্টারপ্ল্যানের কাজ শুরু হলে আমরা বিশ্ববিদ্যালয়ের সার্বিক চিত্র পালটে দিতে পারব এবং শিক্ষার্থীদের অনুকূল শিক্ষার পরিবেশ নিশ্চিত করতে পারব।’
প্রধান আলোচকের বক্তব্যে অধ্যাপক আবুল কাসেম ফজলুল হক বলেন, ১৯২১ সাল থেকে ১৯৪৭ সাল এবং পাকিস্তান আমলেও ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে ছাত্র সংসদ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়েছে। তবে বাংলাদেশ স্বাধীন হওয়ার পরে তা অনেকটাই স্থবির হয়ে পড়েছে। বিভিন্ন সময় বিশ্ববিদ্যালয়ের পরিবর্তন পরিবর্ধিত হয়েছে। তবে শিক্ষাক্ষেত্রে আরও পরিবর্তন আনা জরুরি। আমি বিশ্ববিদ্যালয় উপাচার্য ও প্রশাসনের সবাইকে অনুরোধ জানাই, যেন বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষায় আরও উন্নয়ন করা হয় এবং শিক্ষার্থীদের আস্থার সংগঠন ছাত্র সংসদ নির্বাচনের বিষয়ে নতুন করে ভাবা হয়।’
সভাপতির বক্তব্যে সমিতির সভাপতি আল সাদী ভূঁইয়া বলেন, আমরা ক্যাম্পাসে সকল রাজনৈতিক ছাত্র সংগঠনের মতানৈক্য দেখি বা ক্যাম্পাসে তাদের সহাবস্থান সেভাবে লক্ষ্য করি না। তবে আজকে ডুজার আয়োজনে সকল রাজনৈতিক ছাত্র সংগঠনগুলোকে আমরা এক ছাদের নিচে আনতে পেরেছি। এটা আমাদের জন্য একটা বিশেষ প্রাপ্তি। সাংবাদিক সমিতি চায়—ক্যাম্পাসে সব সময়ই রাজনৈতিক সহাবস্থান বিরাজ করুক এবং শিক্ষার্থীরা যেন সুস্থ রাজনৈতিক চর্চা করার সুযোগ লাভ করে।’
এ সময় তিনি এই আলোচনা সভা ও ইফতার মাহফিলে উপস্থিত বিশ্ববিদ্যালয়ের নেতৃবৃন্দ, সকল রাজনৈতিক ছাত্র সংগঠনের নেতৃবৃন্দ, এবং আয়োজনের সঙ্গে সংশ্লিষ্ট সকলকে এই আয়োজন সম্পন্ন করার জন্য ধন্যবাদ জানান।
আলোচনা সভা ও ইফতার মাহফিলে উপস্থিত ছিলেন—ছাত্রলীগ সভাপতি সাদ্দাম হোসেন, ঢাবি ছাত্রলীগের সভাপতি মাজহারুল কবির শয়ন, সাধারণ সম্পাদক তানভীর হাসান সৈকত, ছাত্রদলের সভাপতি রাকিবুল ইসলাম রাকিব, সাধারণ সম্পাদক নাছির উদ্দিন নাছির, ঢাবি শাখা ছাত্রদলের সভাপতি গণেশ চন্দ্র রায় ও সাধারণ সম্পাদক নাহিদুজ্জামান শিপন, ছাত্র ইউনিয়নের (একাংশ) সাধারণ সম্পাদক মাহির শাহরিয়ার রেজা, ছাত্র ইউনিয়নের সভাপতি (একাংশ) রাগীব নাঈম ও সাধারণ সম্পাদক রাকিবুল রনি, সমাজতান্ত্রিক ছাত্রফ্রন্টের সাধারণ সম্পাদক রাফিউজ্জামান ফরিদ, ছাত্র ফেডারেশনের সাধারণ সম্পাদক সৈকত আরিফ, গণতান্ত্রিক ছাত্রশক্তির আহ্বায়ক আখতার হোসেন, ছাত্র ইউনিয়ন ঢাবি সংসদের সভাপতি মেঘমল্লার বসু, ছাত্র অধিকার পরিষদের সভাপতি বিন ইয়ামিন মোল্লা ও সাধারণ সম্পাদক আরিফুল ইসলাম আদীব, গণতান্ত্রিক ছাত্র কাউন্সিলের সভাপতি সায়েদুল হক নিশান, বিপ্লবী ছাত্রমৈত্রীর ঢাবি শাখার সাবেক আহবায়ক জাবির আহমেদ জুবেল, গণতান্ত্রিক ছাত্রশক্তির সদস্যসচিব নাহিদ হাসানসহ সকল রাজনৈতিক ছাত্র সংগঠনের নেতৃবৃন্দ।
ছাত্রলীগ-ছাত্রদলসহ সব ছাত্রসংগঠনের অংশগ্রহণে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় সাংবাদিক সমিতির (ডুজা) ইফতার অনুষ্ঠিত হয়েছে। আজ শুক্রবার বিকেলে বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্র শিক্ষক কেন্দ্র (টিএসসি) ক্যাফেটেরিয়ায় আলোচনা সভা ও ইফতার মাহফিল অনুষ্ঠিত হয়।
আলোচনার বিষয়বস্তু ছিল—শিক্ষাঙ্গনে সংকট: ছাত্র সংসদ নির্বাচনের প্রাসঙ্গিকতা। এই বিষয়ে মূল আলোচক হিসেবে বক্তব্য রাখেন সমাজ বিশ্লেষক ও রাষ্ট্রচিন্তক অধ্যাপক আবুল কাসেম ফজলুল হক।
সাংবাদিক সমিতির সভাপতি আল সাদী ভূঁইয়ার সভাপতিত্বে ও সাধারণ সম্পাদক মহিউদ্দিন মুজাহিদ মাহির সঞ্চালনায় প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ড. এ এস এম মাকসুদ কামাল। বিশেষ অতিথি হিসেবে ছিলেন উপ-উপাচার্য (প্রশাসন) অধ্যাপক ড. মুহম্মদ সামাদ, উপ-উপাচার্য (শিক্ষা) অধ্যাপক ড. সীতেশ চন্দ্র বাছার। এছাড়া শিক্ষক সমিতির সভাপতি অধ্যাপক ড. নিজামুল হক ভুইয়া, বিভিন্ন অনুষদের ডিন, হল প্রাধ্যক্ষ, নীল দলের নেতৃবৃন্দ, সাদা দলের নেতৃবৃন্দ, বিভিন্ন বিভাগের চেয়ারম্যান, ইনস্টিটিউটের পরিচালক, সাংবাদিক সমিতির সাবেক নেতৃবৃন্দ এবং ছাত্র সংগঠনের নেতারা উপস্থিত ছিলেন।
বক্তব্য প্রদানকালে ছাত্রনেতারা ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদ (ডাকসু) নির্বাচনের দাবি জানান। একই সঙ্গে সকল ধরনের ছাত্রসংগঠনের সহাবস্থানের দাবি জানান বিরোধী দলীয় ছাত্রসংগঠনের নেতারা।
উপাচার্য অধ্যাপক ড. এ এস এম মাকসুদ কামাল বলেন, ‘আমরা ছাত্রনেতাদের ছাত্র সংসদ নির্বাচন কেন্দ্রিক বক্তব্য শুনেছি। ডাকসু নির্বাচন নিয়ে আমাদের আপত্তি নেই। এটি শিক্ষার্থীদের সহশিক্ষা কার্যক্রমকে প্রসারিত করে। নির্বাচনের সুন্দর পরিবেশ পেলে আমরা নির্বাচনের আয়োজন করতে পারি। তবে এই দায়িত্ব প্রশাসন বা কোনো ছাত্রসংগঠনের একার নয়। এতে সবাই ঐক্যবদ্ধভাবে সহযোগিতা করবে। তাহলেই আমরা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে বেস্ট হিউম্যান রিসোর্স প্রোভাইড করতে পারব।’
উপাচার্য আরও বলেন, ‘লাইব্রেরি সংস্কার, আবাসন সংকট সমাধানের জন্য আমরা কাজ শুরু করেছি। আশা করি মাস্টারপ্ল্যানের কাজ শুরু হলে আমরা বিশ্ববিদ্যালয়ের সার্বিক চিত্র পালটে দিতে পারব এবং শিক্ষার্থীদের অনুকূল শিক্ষার পরিবেশ নিশ্চিত করতে পারব।’
প্রধান আলোচকের বক্তব্যে অধ্যাপক আবুল কাসেম ফজলুল হক বলেন, ১৯২১ সাল থেকে ১৯৪৭ সাল এবং পাকিস্তান আমলেও ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে ছাত্র সংসদ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়েছে। তবে বাংলাদেশ স্বাধীন হওয়ার পরে তা অনেকটাই স্থবির হয়ে পড়েছে। বিভিন্ন সময় বিশ্ববিদ্যালয়ের পরিবর্তন পরিবর্ধিত হয়েছে। তবে শিক্ষাক্ষেত্রে আরও পরিবর্তন আনা জরুরি। আমি বিশ্ববিদ্যালয় উপাচার্য ও প্রশাসনের সবাইকে অনুরোধ জানাই, যেন বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষায় আরও উন্নয়ন করা হয় এবং শিক্ষার্থীদের আস্থার সংগঠন ছাত্র সংসদ নির্বাচনের বিষয়ে নতুন করে ভাবা হয়।’
সভাপতির বক্তব্যে সমিতির সভাপতি আল সাদী ভূঁইয়া বলেন, আমরা ক্যাম্পাসে সকল রাজনৈতিক ছাত্র সংগঠনের মতানৈক্য দেখি বা ক্যাম্পাসে তাদের সহাবস্থান সেভাবে লক্ষ্য করি না। তবে আজকে ডুজার আয়োজনে সকল রাজনৈতিক ছাত্র সংগঠনগুলোকে আমরা এক ছাদের নিচে আনতে পেরেছি। এটা আমাদের জন্য একটা বিশেষ প্রাপ্তি। সাংবাদিক সমিতি চায়—ক্যাম্পাসে সব সময়ই রাজনৈতিক সহাবস্থান বিরাজ করুক এবং শিক্ষার্থীরা যেন সুস্থ রাজনৈতিক চর্চা করার সুযোগ লাভ করে।’
এ সময় তিনি এই আলোচনা সভা ও ইফতার মাহফিলে উপস্থিত বিশ্ববিদ্যালয়ের নেতৃবৃন্দ, সকল রাজনৈতিক ছাত্র সংগঠনের নেতৃবৃন্দ, এবং আয়োজনের সঙ্গে সংশ্লিষ্ট সকলকে এই আয়োজন সম্পন্ন করার জন্য ধন্যবাদ জানান।
আলোচনা সভা ও ইফতার মাহফিলে উপস্থিত ছিলেন—ছাত্রলীগ সভাপতি সাদ্দাম হোসেন, ঢাবি ছাত্রলীগের সভাপতি মাজহারুল কবির শয়ন, সাধারণ সম্পাদক তানভীর হাসান সৈকত, ছাত্রদলের সভাপতি রাকিবুল ইসলাম রাকিব, সাধারণ সম্পাদক নাছির উদ্দিন নাছির, ঢাবি শাখা ছাত্রদলের সভাপতি গণেশ চন্দ্র রায় ও সাধারণ সম্পাদক নাহিদুজ্জামান শিপন, ছাত্র ইউনিয়নের (একাংশ) সাধারণ সম্পাদক মাহির শাহরিয়ার রেজা, ছাত্র ইউনিয়নের সভাপতি (একাংশ) রাগীব নাঈম ও সাধারণ সম্পাদক রাকিবুল রনি, সমাজতান্ত্রিক ছাত্রফ্রন্টের সাধারণ সম্পাদক রাফিউজ্জামান ফরিদ, ছাত্র ফেডারেশনের সাধারণ সম্পাদক সৈকত আরিফ, গণতান্ত্রিক ছাত্রশক্তির আহ্বায়ক আখতার হোসেন, ছাত্র ইউনিয়ন ঢাবি সংসদের সভাপতি মেঘমল্লার বসু, ছাত্র অধিকার পরিষদের সভাপতি বিন ইয়ামিন মোল্লা ও সাধারণ সম্পাদক আরিফুল ইসলাম আদীব, গণতান্ত্রিক ছাত্র কাউন্সিলের সভাপতি সায়েদুল হক নিশান, বিপ্লবী ছাত্রমৈত্রীর ঢাবি শাখার সাবেক আহবায়ক জাবির আহমেদ জুবেল, গণতান্ত্রিক ছাত্রশক্তির সদস্যসচিব নাহিদ হাসানসহ সকল রাজনৈতিক ছাত্র সংগঠনের নেতৃবৃন্দ।
চট্টগ্রামের সীতাকুণ্ডে ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের ২৫ কিলোমিটার এলাকাজুড়ে গড়ে উঠেছে অর্ধশতাধিক চোরাই তেলের দোকান। অনুমোদনবিহীন এসব চোরাই তেলের দোকানে বছরের পর বছর ধরে চলছে রমরমা বাণিজ্য। সম্প্রতি চোরাই তেলের দোকানে ভয়াবহ অগ্নিকাণ্ডের ঘটনাও ঘটেছে।
৩ ঘণ্টা আগেরাজবাড়ীর বালিয়াকান্দিতে মো. আলম শেখ (৪৫) নামে এক ব্যক্তিকে জীবন্ত মাটিতে পুঁতে ফেলার সময় চার যুবককে হাতেনাতে ধরে পুলিশে দিয়েছে গ্রামবাসী। গতকাল মঙ্গলবার (৪ ফেব্রুয়ারি) রাত ৮টার দিকে উপজেলার সদর ইউনিয়নের ভীম নগর গ্রামের একটি পরিত্যক্ত টুকুর ইটভাটায় এ ঘটনা ঘটে।
৪ ঘণ্টা আগেপারিবারিক কলহে মাকে মারধর করছিল ছেলে মাজহারুল (২০)। মারধরের ঘটনায় তাকে শাসন করতে যান মামা কাঞ্চন মিয়া (৬০)। এতে ক্ষিপ্ত হয়ে লাঠি দিয়ে মাথায় আঘাত করলে কাঞ্চন মিয়া নিহত হন। নেত্রকোনার কেন্দুয়া উপজেলার নওপাড়া ইউনিয়নের নওপাড়া গ্রামে গতকাল মঙ্গলবার বিকেলে এ ঘটনা ঘটেছে।
৫ ঘণ্টা আগেচুয়াডাঙ্গার জীবননগর উপজেলার বাঁকা ইউনিয়ন পরিষদে জৈব সার বিতরণ নিয়ে গত কয়েক দিন ধরে বিএনপির দুই গ্রুপ ও জামায়াতের দ্বন্দ্ব চলছিল। এর মধ্যে গতকাল মঙ্গলবার সন্ধ্যা ৭টার দিকে ইউনিয়ন পরিষদ থেকে ১২২ বস্তা সার নিয়ে যাওয়ার সময় স্থানীয় জনতা আটক করে।
৫ ঘণ্টা আগে