নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
দেশে ডেঙ্গুর প্রকোপ কিছুতেই থামছেই না। গত ২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে ভর্তি হয়েছেন আরও ৬৪ জন। আগের দিন ভর্তি হয়েছিলেন ৬১ জন। তবে গত ২৪ ঘণ্টায় নতুন করে কোনো মৃত্যুর খবর নেই।
স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের হেলথ ইমার্জেন্সি অপারেশন সেন্টার ও কন্ট্রোল রুমের প্রতিবেদন অনুযায়ী এই চিত্র পাওয়া গেছে।
স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের তথ্য অনুযায়ী, গতকাল বুধবার সকাল আটটা থেকে আজ বৃহস্পতিবার সকাল আটটা পর্যন্ত ডেঙ্গু রোগী শনাক্ত ও ভর্তি হয়েছেন ৬৪ জন। এদের মধ্যে ঢাকায় ৫৮ জন এবং বাইরে ৬ জন। আগের দিন শনাক্ত ও ভর্তি হয়েছিলেন ৬১ জন। এদের মধ্যে ঢাকায় ৫৮ জন এবং বাইরে ছিল তিনজন। বর্তমানে দেশের বিভিন্ন হাসপাতালে চিকিৎসা নিচ্ছেন ৩১১ জন। আগের দিনও একই পরিমাণ রোগী ভর্তি ছিলেন। এদের মধ্যে রাজধানীর ৪৭টি সরকারি-বেসরকারি ও স্বায়ত্তশাসিত হাসপাতালে চিকিৎসা নিচ্ছেন ২৪১ জন এবং বাইরে ৭০ জন।
স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের তথ্য অনুযায়ী, চলতি বছরের ১ জানুয়ারি থেকে আজ বৃহস্পতিবার পর্যন্ত মোট রোগী শনাক্ত ও ভর্তি হন দুই হাজার ৪৩০ জন। এদের মধ্যে রাজধানীতে ভর্তি হয় দুই হাজার ৬৭ জন এবং বাইরে ৩৬৩ জন। অর্থাৎ শতকরা প্রায় ৮৫ শতাংশ রোগী রাজধানী ঢাকার।
স্বাস্থ্য অধিদপ্তর জানায়, এ পর্যন্ত মোট রোগী ছাড়পত্র নিয়েছে দুই হাজার ১১১ জন। এদের মধ্যে ঢাকায় নিয়েছেন এক হাজার ৮২৩ জন এবং বাইরে ২৮৮ জন। মোট মৃত্যু হয়েছে ৮ জনের। এদের মধ্যে চলতি মাসে সাতজন ও গত মাসে ছিল একজন।
স্বাস্থ্য অধিদপ্তর জানায়, চলতি বছর মে মাসের ৩১ দিনে মোট রোগী শনাক্ত ও ভর্তি হয়েছিলেন ১৬৩ জন। জুনের ৩০ দিনে ৭৩৭ জন এবং জুলাই মাসের ২৮ দিনে এক হাজার ৩৪১ জন রোগী শনাক্ত ও ভর্তি হয়েছেন। জুলাই মাসে ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে মারা গেছেন সাতজন। আর জুনে মৃত্যু হয়েছিল একজনের। এ নিয়ে মোট মারা গেলেন আটজন রোগী।
কীটতত্ত্ববিদদের ধারণা, ডেঙ্গুর প্রকোপ আগস্ট-সেপ্টেম্বরে চূড়ান্ত পর্যায়ে উঠবে।
দেশে ডেঙ্গুর প্রকোপ কিছুতেই থামছেই না। গত ২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে ভর্তি হয়েছেন আরও ৬৪ জন। আগের দিন ভর্তি হয়েছিলেন ৬১ জন। তবে গত ২৪ ঘণ্টায় নতুন করে কোনো মৃত্যুর খবর নেই।
স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের হেলথ ইমার্জেন্সি অপারেশন সেন্টার ও কন্ট্রোল রুমের প্রতিবেদন অনুযায়ী এই চিত্র পাওয়া গেছে।
স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের তথ্য অনুযায়ী, গতকাল বুধবার সকাল আটটা থেকে আজ বৃহস্পতিবার সকাল আটটা পর্যন্ত ডেঙ্গু রোগী শনাক্ত ও ভর্তি হয়েছেন ৬৪ জন। এদের মধ্যে ঢাকায় ৫৮ জন এবং বাইরে ৬ জন। আগের দিন শনাক্ত ও ভর্তি হয়েছিলেন ৬১ জন। এদের মধ্যে ঢাকায় ৫৮ জন এবং বাইরে ছিল তিনজন। বর্তমানে দেশের বিভিন্ন হাসপাতালে চিকিৎসা নিচ্ছেন ৩১১ জন। আগের দিনও একই পরিমাণ রোগী ভর্তি ছিলেন। এদের মধ্যে রাজধানীর ৪৭টি সরকারি-বেসরকারি ও স্বায়ত্তশাসিত হাসপাতালে চিকিৎসা নিচ্ছেন ২৪১ জন এবং বাইরে ৭০ জন।
স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের তথ্য অনুযায়ী, চলতি বছরের ১ জানুয়ারি থেকে আজ বৃহস্পতিবার পর্যন্ত মোট রোগী শনাক্ত ও ভর্তি হন দুই হাজার ৪৩০ জন। এদের মধ্যে রাজধানীতে ভর্তি হয় দুই হাজার ৬৭ জন এবং বাইরে ৩৬৩ জন। অর্থাৎ শতকরা প্রায় ৮৫ শতাংশ রোগী রাজধানী ঢাকার।
স্বাস্থ্য অধিদপ্তর জানায়, এ পর্যন্ত মোট রোগী ছাড়পত্র নিয়েছে দুই হাজার ১১১ জন। এদের মধ্যে ঢাকায় নিয়েছেন এক হাজার ৮২৩ জন এবং বাইরে ২৮৮ জন। মোট মৃত্যু হয়েছে ৮ জনের। এদের মধ্যে চলতি মাসে সাতজন ও গত মাসে ছিল একজন।
স্বাস্থ্য অধিদপ্তর জানায়, চলতি বছর মে মাসের ৩১ দিনে মোট রোগী শনাক্ত ও ভর্তি হয়েছিলেন ১৬৩ জন। জুনের ৩০ দিনে ৭৩৭ জন এবং জুলাই মাসের ২৮ দিনে এক হাজার ৩৪১ জন রোগী শনাক্ত ও ভর্তি হয়েছেন। জুলাই মাসে ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে মারা গেছেন সাতজন। আর জুনে মৃত্যু হয়েছিল একজনের। এ নিয়ে মোট মারা গেলেন আটজন রোগী।
কীটতত্ত্ববিদদের ধারণা, ডেঙ্গুর প্রকোপ আগস্ট-সেপ্টেম্বরে চূড়ান্ত পর্যায়ে উঠবে।
নোয়াখালী বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ে (নোবিপ্রবি) ‘মেঘনা অববাহিকার নিম্নাঞ্চলের ফসলের বৃদ্ধি ও উৎপাদনের ওপর জলবায়ুর প্রভাব নিরূপণ এবং ভবিষ্যতের খাদ্য-নিরাপত্তা নিশ্চিতকরণের লক্ষ্যে জলবায়ু সহিষ্ণু ফসল নির্বাচন’ প্রকল্পের আওতায় একটি আধুনিক গ্রিনহাউস নির্মাণের ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন করা হয়েছে।
১ সেকেন্ড আগেহাটহাজারী উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মুহাম্মদ আবদুল্লাহ আল মুমিন আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘বীর মুক্তিযোদ্ধা হিসেবে রাষ্ট্রীয় মর্যাদায় দাফনের জন্য আমরা প্রস্তুত ছিলাম। কিন্তু পরিবারের পক্ষ থেকে জানানো হয়, তাঁর ইচ্ছা ছিল যেন সাধারণভাবে দাফন করা হয়। তাই সেই অনুযায়ী দাফন সম্পন্ন হয়েছে।’
২৮ মিনিট আগেচট্টগ্রামে ডেঙ্গুতে এক নারীসহ দুজনের মৃত্যু হয়েছে। আজ সোমবার (৪ আগস্ট) সন্ধ্যায় চট্টগ্রাম জেলা সিভিল সার্জনের কার্যালয় এই তথ্য জানায়। এ ছাড়া সর্বশেষ ২৪ ঘণ্টায় আরও ১৯ জনের ডেঙ্গু এবং ২০ জনের চিকুনগুনিয়া শনাক্ত হয়েছে।
৩১ মিনিট আগেগত শনিবার বাড়িতে বসে নিজের অভিজ্ঞতা জানান হাসান। তিনি বলেন, ‘১৮ জুলাই ঢাকার রামপুরা ব্রিজ এলাকায় ছাত্র আন্দোলনে পুলিশের গুলিতে প্রথম পায়ে গুলিবিদ্ধ হই। তখন ভয়ে হাসপাতালে যাইনি, একজন ডাক্তারের মাধ্যমে এক বাসায় বসে চিকিৎসা নিই। কিছুটা সুস্থ হয়ে ৫ আগস্ট আবার আন্দোলনে যাই।’
৩৯ মিনিট আগে