নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
রাজধানীর পল্লবীতে প্রকাশ্যে সন্তানের সামনে সাহিনুদ্দিন নামের এক ব্যবসায়ীকে উপর্যুপরি কুপিয়ে হত্যার মামলায় লক্ষ্মীপুর-১ আসনের সাবেক এমপি ও ইসলামী গণতান্ত্রিক পার্টির চেয়ারম্যান এম এ আউয়ালসহ ১৬ জনের বিরুদ্ধে দাখিল করা সম্পূরক অভিযোগপত্রে আবারও নারাজি দিয়েছেন মামলার বাদী।
আজ সোমবার ঢাকার মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট তরিকুল ইসলামের আদালতে হাজির হয়ে বাদী নারাজি আবেদন করেন।
আদালত নারাজির আবেদন গ্রহণ করে পুনরায় পুলিশের অপরাধ গোয়েন্দা বিভাগকে (সিআইডি) তদন্তের নির্দেশ দিয়েছেন। একই সঙ্গে আগামী ১৪ ডিসেম্বরের মধ্যে প্রতিবেদন দাখিলের নির্দেশ দিয়েছেন। বাদী পক্ষের আইনজীবী গোলাম সারওয়ার খান জাকির আজকের পত্রিকাকে বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।
ঢাকা মহানগর গোয়েন্দা সংস্থা (ডিবি) গত বছর ১৩ ফেব্রুয়ারি ১৫ আসামির বিরুদ্ধে অভিযোগপত্র দাখিল করে। বাদীর নারাজি আবেদন গ্রহণ করে গত বছর ১২ মে আদালত পুলিশ ব্যুরো অব ইনভেস্টিগেশনকে (পিবিআই) অধিকতর তদন্তের নির্দেশ দেন। পিবিআই তদন্ত করে আরও একজনকে অন্তর্ভুক্ত করে ১৬ জনের বিরুদ্ধে সম্পূরক অভিযোগপত্র দাখিল করে গত ১৬ সেপ্টেম্বর। এরপর আবার নারাজি আবেদন করেন বাদী। নারাজি আবেদনে বলা হয়েছে, এই ঘটনায় আরও কয়েকজন জড়িত কিন্তু তাঁদের বাদ দিয়ে দুই দফা অভিযোগপত্র দেওয়া হয়েছে যা গ্রহণযোগ্য নয়।
মামলার তদন্ত কর্মকর্তা ডিবি পুলিশের পরিদর্শক সৈয়দ ইফতেখার হোসেন যাদের আসামি করেছেন তাঁরা হলেন—এম এ আউয়াল, সুমন ব্যাপারী, টিটু, কিবরিয়া, মুরাদ হোসেন, আবু তাহের, ইব্রাহিম সুমন, রকি তালুকদার, শফিকুল ইসলাম, তুহিন মিয়া, হারুন অর রশীদ, তারিকুল ইসলাম, নুর মোহাম্মদ, হাসান ও ইকবাল হোসেন। পরে পিবিআই তদন্ত করে গত ১৭ সেপ্টেম্বর প্রতীক আহমেদ সজীব নামে আরেক আসামিকে অন্তর্ভুক্ত করে সম্পূরক অভিযোগপত্র দাখিল করেন।
গত বছরের ১৬ মে বিকেলে জমির বিরোধের মীমাংসার কথা বলে সাহিনুদ্দিনকে পল্লবী থানার ডি-ব্লকের একটি গ্যারেজের ভেতর নিয়ে ধারালো অস্ত্র দিয়ে এলোপাতাড়ি কুপিয়ে হত্যা করা হয়। প্রকাশ্য দিবালোকে এ হত্যাকাণ্ডের সময় সাহিনুদ্দিনের ছেলে উপস্থিত ছিল। ঘটনায় নিহতের মা আকলিমা বেগম ২০২১ সালের ১৭ মে পল্লবী থানায় হত্যা মামলা দায়ের করেন।
রাজধানীর পল্লবীতে প্রকাশ্যে সন্তানের সামনে সাহিনুদ্দিন নামের এক ব্যবসায়ীকে উপর্যুপরি কুপিয়ে হত্যার মামলায় লক্ষ্মীপুর-১ আসনের সাবেক এমপি ও ইসলামী গণতান্ত্রিক পার্টির চেয়ারম্যান এম এ আউয়ালসহ ১৬ জনের বিরুদ্ধে দাখিল করা সম্পূরক অভিযোগপত্রে আবারও নারাজি দিয়েছেন মামলার বাদী।
আজ সোমবার ঢাকার মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট তরিকুল ইসলামের আদালতে হাজির হয়ে বাদী নারাজি আবেদন করেন।
আদালত নারাজির আবেদন গ্রহণ করে পুনরায় পুলিশের অপরাধ গোয়েন্দা বিভাগকে (সিআইডি) তদন্তের নির্দেশ দিয়েছেন। একই সঙ্গে আগামী ১৪ ডিসেম্বরের মধ্যে প্রতিবেদন দাখিলের নির্দেশ দিয়েছেন। বাদী পক্ষের আইনজীবী গোলাম সারওয়ার খান জাকির আজকের পত্রিকাকে বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।
ঢাকা মহানগর গোয়েন্দা সংস্থা (ডিবি) গত বছর ১৩ ফেব্রুয়ারি ১৫ আসামির বিরুদ্ধে অভিযোগপত্র দাখিল করে। বাদীর নারাজি আবেদন গ্রহণ করে গত বছর ১২ মে আদালত পুলিশ ব্যুরো অব ইনভেস্টিগেশনকে (পিবিআই) অধিকতর তদন্তের নির্দেশ দেন। পিবিআই তদন্ত করে আরও একজনকে অন্তর্ভুক্ত করে ১৬ জনের বিরুদ্ধে সম্পূরক অভিযোগপত্র দাখিল করে গত ১৬ সেপ্টেম্বর। এরপর আবার নারাজি আবেদন করেন বাদী। নারাজি আবেদনে বলা হয়েছে, এই ঘটনায় আরও কয়েকজন জড়িত কিন্তু তাঁদের বাদ দিয়ে দুই দফা অভিযোগপত্র দেওয়া হয়েছে যা গ্রহণযোগ্য নয়।
মামলার তদন্ত কর্মকর্তা ডিবি পুলিশের পরিদর্শক সৈয়দ ইফতেখার হোসেন যাদের আসামি করেছেন তাঁরা হলেন—এম এ আউয়াল, সুমন ব্যাপারী, টিটু, কিবরিয়া, মুরাদ হোসেন, আবু তাহের, ইব্রাহিম সুমন, রকি তালুকদার, শফিকুল ইসলাম, তুহিন মিয়া, হারুন অর রশীদ, তারিকুল ইসলাম, নুর মোহাম্মদ, হাসান ও ইকবাল হোসেন। পরে পিবিআই তদন্ত করে গত ১৭ সেপ্টেম্বর প্রতীক আহমেদ সজীব নামে আরেক আসামিকে অন্তর্ভুক্ত করে সম্পূরক অভিযোগপত্র দাখিল করেন।
গত বছরের ১৬ মে বিকেলে জমির বিরোধের মীমাংসার কথা বলে সাহিনুদ্দিনকে পল্লবী থানার ডি-ব্লকের একটি গ্যারেজের ভেতর নিয়ে ধারালো অস্ত্র দিয়ে এলোপাতাড়ি কুপিয়ে হত্যা করা হয়। প্রকাশ্য দিবালোকে এ হত্যাকাণ্ডের সময় সাহিনুদ্দিনের ছেলে উপস্থিত ছিল। ঘটনায় নিহতের মা আকলিমা বেগম ২০২১ সালের ১৭ মে পল্লবী থানায় হত্যা মামলা দায়ের করেন।
রাজধানীর উত্তরায় মাইলস্টোন স্কুল অ্যান্ড কলেজে প্রশিক্ষণ বিমান বিধ্বস্তের পর থেকেই সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম যেন বিভীষিকাময় হয়ে উঠেছে। ফেসবুকে ঢুকলেই ওই দুর্ঘটনার মন খারাপ করা ছবি ও ভিডিও এড়িয়ে যাওয়ার উপায় নেই। স্ক্রল করতে করতে হঠাৎ চোখ আটকে যায় ‘এসএসসি ০৫-এইচএসসি ০৭’ গ্রুপের একটি পোস্টে।
১ ঘণ্টা আগেজাতীয় বার্ন ও প্লাস্টিক সার্জারি ইনস্টিটিউটের করিডরে আগের দিনের মতো চিৎকার-চেঁচামেচি ছিল না গতকাল মঙ্গলবার। ছিল না রক্তের জন্য ছোটাছুটি। হাসপাতালজুড়ে কেমন যেন একটা উৎকণ্ঠা। এই উৎকণ্ঠা দগ্ধ শিশুগুলোর স্বজনদের চোখেমুখে। সবার প্রার্থনা, আর যেন কোনো দুঃসংবাদ কানে না আসে, সব শিশু যেন সুস্থ হয়ে ওঠে।
১ ঘণ্টা আগেশিক্ষার্থীদের প্রতি মমত্ববোধ ও দায়িত্ববোধের অসাধারণ উদাহরণ তৈরি করে গেলেন রাজধানীর মাইলস্টোন স্কুল অ্যান্ড কলেজের শিক্ষক মাহরীন চৌধুরী। যুদ্ধবিমানটি যখন তাঁর প্রতিষ্ঠানে বিধ্বস্ত হয়, তখনো তিনি অক্ষত ও সুস্থ ছিলেন। কিন্তু বিপদের মুখেই তিনি ঝাঁপিয়ে পড়েছিলেন নিজের সন্তানের মতো ছাত্রছাত্রীদের বাঁচাতে।
১ ঘণ্টা আগেরাজধানীর উত্তরার দিয়াবাড়ির মাইলস্টোন স্কুল অ্যান্ড কলেজ প্রাঙ্গণে শিক্ষার্থীদের কোলাহল নেই। বিমানবাহিনীর বিধ্বস্ত প্রশিক্ষণ যুদ্ধবিমানের বিকট শব্দে থেমে গেছে সেই কোলাহল। থামেনি সন্তান বা স্বজনহারাদের বুকফাটা কান্না, মাতম। হাসপাতালে যন্ত্রণায় কাতরাচ্ছে আহত ও দগ্ধরা।
১ ঘণ্টা আগে