গজারিয়া (মুন্সিগঞ্জ) প্রতিনিধি
পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন মন্ত্রী সাবের হোসেন চৌধুরী বলেছেন, ‘বন কর্মকর্তাকে পরিকল্পিতভাবে হত্যা করে পাহাড়খেকোরা একটি বার্তা দিতে চেয়েছিল যে, তাদের পথে কেউ বাধা হলে তাঁকে সরিয়ে দেওয়া হবে। আমরাও হত্যাকারীদের দৃষ্টান্তমূলক বিচার করে একটি নজির স্থাপন করতে চাই। এ হত্যাকাণ্ডের সঙ্গে জড়িত কাউকে ছাড় দেওয়া হবে না। জড়িতদের এমন বিচার করা হবে, যাতে ভবিষ্যতে এ ধরনের কাজ করার কথা কেউ চিন্তাও না করে।’
আজ রোববার সকালে মুন্সীগঞ্জের গজারিয়া উপজেলার ভিটিকান্দি গ্রামে পাহাড়ে নিহত বন কর্মকর্তা সাজ্জাদুজ্জামানের পরিবারের সঙ্গে দেখা করে চেক ও নগদ টাকা তুলে দেন মন্ত্রী। পরে সাংবাদিকদের সঙ্গে মতবিনিময় করেন তিনি।
এ সময় মন্ত্রী বলেন, ‘বিষয়টি আমরা সর্বোচ্চ গুরুত্ব দিয়ে দেখছি। আমাদের আন্তরিকতার কোনো ঘাটতি নেই। বিষয়টি সম্পর্কে আমাদের মাননীয় প্রধানমন্ত্রীও অবগত রয়েছেন। সময়-সুযোগ পেলে তিনিও নিহতের পরিবারের সঙ্গে কথা বলবেন।’
তিনি বলেন, ‘বন কর্মকর্তা সাজ্জাদুজ্জামান হত্যাকাণ্ডের সঙ্গে যারা জড়িত, আমরা তাদের চিহ্নিত করতে পেরেছি। এ ঘটনায় একজন আটক হলেও বাকিরা গা-ঢাকা দিয়েছে। আমরা তাদের আটকের সর্বোচ্চ চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছি। সংশ্লিষ্ট জেলার পুলিশ সুপারের সঙ্গে আমার নিয়মিত যোগাযোগ হচ্ছে। অচিরেই সব আসামিকে আইনের আওতায় আনা সম্ভব হবে।’
এর আগে মন্ত্রী মন্ত্রণালয়ের উচ্চপদস্থ কর্মকর্তাদের নিয়ে বেলা পৌনে ১১টায় নিহত বন কর্মকর্তার বাড়িতে পৌঁছান। সেখানে নিহতের বাবা শাহজাহান মাস্টার, মা উম্মে কুলসুম এবং স্ত্রী মুমতাহেনা সুমির সঙ্গে কথা বলেন। এ সময় নিহত বন কর্মকর্তার মা ও স্ত্রীর হাতে সহকর্মীদের দেওয়া ১০ লাখ টাকার চেক এবং মন্ত্রণালয়ের তহবিল থেকে ৫ লাখ টাকা তুলে দেন তিনি। পাশাপাশি নিহত বন কর্মকর্তার স্ত্রী মুমতাহেনা সুমিকে চাকরির ব্যবস্থা করে দেওয়ার আশ্বাস দেন। পরে তিনি নিহতের কবর জিয়ারত করে রুহের মাগফিরাত কামনা করেন।
এ সময় আরও উপস্থিত ছিলেন সংরক্ষক মো. আমীর হোসাইন চৌধুরী, বন সংরক্ষণ (প্রশাসন) আব্দুল আউয়াল সরকার, পরিবেশ বন মন্ত্রণালয়ের উপসচিব আবু নাঈম মোহাম্মদ মারুফ খান, মুন্সীগঞ্জের অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (সার্বিক) আশরাফুল আলম, গজারিয়া উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা কোহিনুর আক্তার, বাংলাদেশ ফরেস্টার্স অ্যাসোসিয়েশনের আহ্বায়ক আমিরুল হাছানসহ বন বিভাগের মাঠ পর্যায়ের কর্মকর্তা-কর্মচারীবৃন্দ।
উল্লেখ্য, গত ৩১ মার্চ রাতের আঁধারে পাহাড় কেটে ডাম্পট্রাকে করে মাটি পাচার করার সময় বাধা দিতে গেলে ওই ট্রাকে চাপা দিয়ে হত্যা করা হয় বন কর্মকর্তা মো. সাজ্জাদুজ্জামানকে। কক্সবাজার দক্ষিণ বন বিভাগের উখিয়া রেঞ্জের দোছড়ি বিট কর্মকর্তার দায়িত্বে ছিলেন তিনি। ২০২০ সালের ফেব্রুয়ারিতে বন বিভাগে যোগ দিয়েছিলেন তিনি।
পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন মন্ত্রী সাবের হোসেন চৌধুরী বলেছেন, ‘বন কর্মকর্তাকে পরিকল্পিতভাবে হত্যা করে পাহাড়খেকোরা একটি বার্তা দিতে চেয়েছিল যে, তাদের পথে কেউ বাধা হলে তাঁকে সরিয়ে দেওয়া হবে। আমরাও হত্যাকারীদের দৃষ্টান্তমূলক বিচার করে একটি নজির স্থাপন করতে চাই। এ হত্যাকাণ্ডের সঙ্গে জড়িত কাউকে ছাড় দেওয়া হবে না। জড়িতদের এমন বিচার করা হবে, যাতে ভবিষ্যতে এ ধরনের কাজ করার কথা কেউ চিন্তাও না করে।’
আজ রোববার সকালে মুন্সীগঞ্জের গজারিয়া উপজেলার ভিটিকান্দি গ্রামে পাহাড়ে নিহত বন কর্মকর্তা সাজ্জাদুজ্জামানের পরিবারের সঙ্গে দেখা করে চেক ও নগদ টাকা তুলে দেন মন্ত্রী। পরে সাংবাদিকদের সঙ্গে মতবিনিময় করেন তিনি।
এ সময় মন্ত্রী বলেন, ‘বিষয়টি আমরা সর্বোচ্চ গুরুত্ব দিয়ে দেখছি। আমাদের আন্তরিকতার কোনো ঘাটতি নেই। বিষয়টি সম্পর্কে আমাদের মাননীয় প্রধানমন্ত্রীও অবগত রয়েছেন। সময়-সুযোগ পেলে তিনিও নিহতের পরিবারের সঙ্গে কথা বলবেন।’
তিনি বলেন, ‘বন কর্মকর্তা সাজ্জাদুজ্জামান হত্যাকাণ্ডের সঙ্গে যারা জড়িত, আমরা তাদের চিহ্নিত করতে পেরেছি। এ ঘটনায় একজন আটক হলেও বাকিরা গা-ঢাকা দিয়েছে। আমরা তাদের আটকের সর্বোচ্চ চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছি। সংশ্লিষ্ট জেলার পুলিশ সুপারের সঙ্গে আমার নিয়মিত যোগাযোগ হচ্ছে। অচিরেই সব আসামিকে আইনের আওতায় আনা সম্ভব হবে।’
এর আগে মন্ত্রী মন্ত্রণালয়ের উচ্চপদস্থ কর্মকর্তাদের নিয়ে বেলা পৌনে ১১টায় নিহত বন কর্মকর্তার বাড়িতে পৌঁছান। সেখানে নিহতের বাবা শাহজাহান মাস্টার, মা উম্মে কুলসুম এবং স্ত্রী মুমতাহেনা সুমির সঙ্গে কথা বলেন। এ সময় নিহত বন কর্মকর্তার মা ও স্ত্রীর হাতে সহকর্মীদের দেওয়া ১০ লাখ টাকার চেক এবং মন্ত্রণালয়ের তহবিল থেকে ৫ লাখ টাকা তুলে দেন তিনি। পাশাপাশি নিহত বন কর্মকর্তার স্ত্রী মুমতাহেনা সুমিকে চাকরির ব্যবস্থা করে দেওয়ার আশ্বাস দেন। পরে তিনি নিহতের কবর জিয়ারত করে রুহের মাগফিরাত কামনা করেন।
এ সময় আরও উপস্থিত ছিলেন সংরক্ষক মো. আমীর হোসাইন চৌধুরী, বন সংরক্ষণ (প্রশাসন) আব্দুল আউয়াল সরকার, পরিবেশ বন মন্ত্রণালয়ের উপসচিব আবু নাঈম মোহাম্মদ মারুফ খান, মুন্সীগঞ্জের অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (সার্বিক) আশরাফুল আলম, গজারিয়া উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা কোহিনুর আক্তার, বাংলাদেশ ফরেস্টার্স অ্যাসোসিয়েশনের আহ্বায়ক আমিরুল হাছানসহ বন বিভাগের মাঠ পর্যায়ের কর্মকর্তা-কর্মচারীবৃন্দ।
উল্লেখ্য, গত ৩১ মার্চ রাতের আঁধারে পাহাড় কেটে ডাম্পট্রাকে করে মাটি পাচার করার সময় বাধা দিতে গেলে ওই ট্রাকে চাপা দিয়ে হত্যা করা হয় বন কর্মকর্তা মো. সাজ্জাদুজ্জামানকে। কক্সবাজার দক্ষিণ বন বিভাগের উখিয়া রেঞ্জের দোছড়ি বিট কর্মকর্তার দায়িত্বে ছিলেন তিনি। ২০২০ সালের ফেব্রুয়ারিতে বন বিভাগে যোগ দিয়েছিলেন তিনি।
চট্টগ্রামের সীতাকুণ্ডে প্রধান শিক্ষক ছাড়াই দীর্ঘদিন ধরে চলছে ১১টি মাধ্যমিক বিদ্যালয় ও মাদ্রাসা। প্রধান শিক্ষকবিহীন এসব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান পরিচালিত হচ্ছে ভারপ্রাপ্ত প্রধান শিক্ষক দিয়ে। অভিযোগ রয়েছে, যেসব ভারপ্রাপ্ত প্রধান শিক্ষক দিয়ে প্রতিষ্ঠানগুলো পরিচালিত হচ্ছে, তাঁদের অনেকেরই প্রধান শিক্ষক হওয়ার যোগ
৪ ঘণ্টা আগেদুই দশক কিছুটা শান্ত থাকার পর কুড়িগ্রামের চিলমারী-রৌমারী-রাজিবপুর নৌপথে আবার ডাকাতের দৌরাত্ম্য বেড়েছে। এক মাসের ব্যবধানে দুবার ডাকাতির ঘটনা ঘটেছে। এ দুই ঘটনায় আইনগত কোনো ব্যবস্থা নেওয়া হয়নি। প্রতিরোধেও কার্যকর উদ্যোগ নেই স্থানীয় প্রশাসনের। আবার ডাকাতি শুরু হওয়ায় ১৪ কিলোমিটার এই নৌপথের নৌযান, যাত্রী
৫ ঘণ্টা আগেরাত ১০টার দিকে ওই দুই যুবক মোটরসাইকেলে করে আড়ংঘাটা থানার লতার বাইপাস মোড় লিংক রোড থেকে বাইপাস মহাসড়ক পার হচ্ছিলেন। এ সময়ে আফিলগেট থেকে খুলনাগামী একটি বাস তাঁদের ধাক্কা দেয়।
৬ ঘণ্টা আগেনোয়াখালীর হাতিয়ায় গভীর রাতে বসতঘরে আগুন লেগে নিমাই চন্দ্র মজুমদার ও তাঁর স্ত্রী মিলনবালার মৃত্যু হয়েছে। শুক্রবার (৩১ জানুয়ারী) চিকিৎসার জন্য ঢাকায় নেওয়ার পথে বিকেল ৫টায় নিমাই চন্দ্রের মৃত্যু হয়। হাসপাতালে পৌছার পর রাত ৯টার দিকে মিলন বালাও মারা যান।
৬ ঘণ্টা আগে