নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
রাজধানীর গুলশানে একটি আবাসিক হোটেলে চাঁদাবাজি করার ঘটনায় সাতজনকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। আজ শনিবার বিকেলে ডিএমপির জনসংযোগ ও গণমাধ্যম শাখার উপকমিশনার (ডিসি) তালেবুর রহমান এ তথ্য জানিয়েছেন।
ডিএমপির গুলশান থানা সূত্রে জানা যায়, ২৪ ডিসেম্বর আনুমানিক রাত ৯টায় অজ্ঞাতনামা ১০-১২ জন লোক গুলশান-২-এর ‘রোজ উড রেসিডেন্স লিমিটেড’ নামের একটি আবাসিক হোটেলে এসে ‘বিলাস দাদা’র কথা উল্লেখ করে হোটেলের স্টাফদের কাছে চাঁদা দাবি করে। চাঁদা না দিলে প্রতিষ্ঠান ভাঙচুর করবে বলে হুমকিও দেয়। পরের দিন দুপুর হোটেলের ম্যানেজার মো. ফরাদুজ্জামানের মোবাইল নম্বরে একটি অজ্ঞাতনামা নম্বর থেকে কল দিয়ে ‘বিলাস দাদা’ পরিচয় দিয়ে চাঁদা দাবি করা হয়।
পুলিশ জানায়, একই দিন বেলা ৩টা ১০ মিনিটে হামিদ নামের একজন ব্যক্তি কল করে বিলাস দাদার লোক পরিচয় দিয়ে চাঁদার বিষয়ে সিদ্ধান্ত জানতে চায়। এরই সূত্র ধরে ২৭ ডিসেম্বর রাতে ২৫-৩০ জন ওই হোটেলে ঢুকে মাসিক ৫০ হাজার টাকা করে চাঁদা দাবি করে। স্টাফরা দিতে অস্বীকৃতি জানালে, তাঁরা হোটেলে অবস্থানরত দেশি-বিদেশি অতিথিদের সঙ্গে অসদাচরণ ও হয়রানি করে। এ সময় ম্যানেজার ফরাদুজ্জামানের মাধ্যমে হোটেল মালিককে পাঁচ মিনিটের ভেতরে হোটেল এসে তাঁদের দাবি করা চাঁদা দিতে বলেন। না দিলে তাঁরা হোটেল ভাঙচুরের হুমকি দেন।
আরও জানানো হয়, হোটেল মালিক তাৎক্ষণিক বিষয়টি জাতীয় জরুরি সেবা ৯৯৯-এ জানালে, ডিএমপির গুলশান থানা পুলিশ সেখানে পৌঁছে যায়। পরে পুলিশের উপস্থিতি টের পেয়ে তারা পালানোর চেষ্টা করলে পুলিশ সাতজনকে গ্রেপ্তার করে। তবে সঙ্গে থাকা বাকিরা পালিয়ে যায়। গ্রেপ্তারের সময় তাঁদের কাছ থেকে সুজুকি ব্র্যান্ডের দুটি ও টিভিএস ব্র্যান্ডের একটি মোটরসাইকেল জব্দ করে থানা পুলিশ।
এ ঘটনায় হোটেল মালিক মেহেদী হাসান তুষারের অভিযোগের প্রেক্ষিতে গুলশান থানায় একটি চাঁদাবাজির মামলা করা হয়েছে বলেও জানানো হয়।
রাজধানীর গুলশানে একটি আবাসিক হোটেলে চাঁদাবাজি করার ঘটনায় সাতজনকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। আজ শনিবার বিকেলে ডিএমপির জনসংযোগ ও গণমাধ্যম শাখার উপকমিশনার (ডিসি) তালেবুর রহমান এ তথ্য জানিয়েছেন।
ডিএমপির গুলশান থানা সূত্রে জানা যায়, ২৪ ডিসেম্বর আনুমানিক রাত ৯টায় অজ্ঞাতনামা ১০-১২ জন লোক গুলশান-২-এর ‘রোজ উড রেসিডেন্স লিমিটেড’ নামের একটি আবাসিক হোটেলে এসে ‘বিলাস দাদা’র কথা উল্লেখ করে হোটেলের স্টাফদের কাছে চাঁদা দাবি করে। চাঁদা না দিলে প্রতিষ্ঠান ভাঙচুর করবে বলে হুমকিও দেয়। পরের দিন দুপুর হোটেলের ম্যানেজার মো. ফরাদুজ্জামানের মোবাইল নম্বরে একটি অজ্ঞাতনামা নম্বর থেকে কল দিয়ে ‘বিলাস দাদা’ পরিচয় দিয়ে চাঁদা দাবি করা হয়।
পুলিশ জানায়, একই দিন বেলা ৩টা ১০ মিনিটে হামিদ নামের একজন ব্যক্তি কল করে বিলাস দাদার লোক পরিচয় দিয়ে চাঁদার বিষয়ে সিদ্ধান্ত জানতে চায়। এরই সূত্র ধরে ২৭ ডিসেম্বর রাতে ২৫-৩০ জন ওই হোটেলে ঢুকে মাসিক ৫০ হাজার টাকা করে চাঁদা দাবি করে। স্টাফরা দিতে অস্বীকৃতি জানালে, তাঁরা হোটেলে অবস্থানরত দেশি-বিদেশি অতিথিদের সঙ্গে অসদাচরণ ও হয়রানি করে। এ সময় ম্যানেজার ফরাদুজ্জামানের মাধ্যমে হোটেল মালিককে পাঁচ মিনিটের ভেতরে হোটেল এসে তাঁদের দাবি করা চাঁদা দিতে বলেন। না দিলে তাঁরা হোটেল ভাঙচুরের হুমকি দেন।
আরও জানানো হয়, হোটেল মালিক তাৎক্ষণিক বিষয়টি জাতীয় জরুরি সেবা ৯৯৯-এ জানালে, ডিএমপির গুলশান থানা পুলিশ সেখানে পৌঁছে যায়। পরে পুলিশের উপস্থিতি টের পেয়ে তারা পালানোর চেষ্টা করলে পুলিশ সাতজনকে গ্রেপ্তার করে। তবে সঙ্গে থাকা বাকিরা পালিয়ে যায়। গ্রেপ্তারের সময় তাঁদের কাছ থেকে সুজুকি ব্র্যান্ডের দুটি ও টিভিএস ব্র্যান্ডের একটি মোটরসাইকেল জব্দ করে থানা পুলিশ।
এ ঘটনায় হোটেল মালিক মেহেদী হাসান তুষারের অভিযোগের প্রেক্ষিতে গুলশান থানায় একটি চাঁদাবাজির মামলা করা হয়েছে বলেও জানানো হয়।
গতকাল বৃহস্পতিবার রাতে আটক হন নিষিদ্ধ ঘোষিত সংগঠন ছাত্রলীগের নেতা নাজমুল কবির শিশির। আজ শুক্রবার বিকেলে চাঁদাবাজি মামলায় গ্রেপ্তার দেখিয়ে আদালতের মাধ্যমে তাঁকে জেল-হাজতে প্রেরণ করা হয়েছে। তিনি রামগঞ্জ পৌরসভার আঙ্গারপাড়া এলাকার মো. নয়ন মাস্টারের ছেলে।
১ ঘণ্টা আগেকুমিল্লায় যৌথ বাহিনী তুলে নেওয়ার পর হাসপাতালে তৌহিদুর রহমান নামের এক যুবদল নেতার লাশ পেয়েছে পরিবার। আজ শুক্রবার বেলা সাড়ে ১২টায় তাঁর মৃত্যুর খবর পায় পরিবার। তবে কখন তাঁর মৃত্যু হয়েছে সে তথ্য জানা যায়নি। আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর হেফাজতে যুবদল নেতার মৃত্যু তথ্য জানিয়েছেন তাঁর ভাই আবুল কালাম।
১ ঘণ্টা আগেইতালি নেওয়া কথা বলে ফরিদপুর থেকে দুই জনকে নেওয়া হয়েছিল লিবিয়ায়। সেখানে নেওয়ার পর তাঁদের ওপর নির্যাতন করা হয়। এরপর নেওয়া হয় মুক্তিপণ। তবে এতেও মুক্তি মেলেনি। গুলি করে হত্যা করা হয়েছে ওই দুই যুবককে। ঢাকা, ফরিদপুর, লিবিয়া, গুলি, হত্যা, জেলার খবর
১ ঘণ্টা আগেএক মাসের ব্যবধানে হত্যাকাণ্ড ও সহিংসতার ঘটনায় সাবেক সরকারসংশ্লিষ্টদের বিরুদ্ধে মামলার সংখ্যা বেড়েছে ৪ গুণের বেশি। আর আসামির সংখ্যা হয়েছে দ্বিগুণের বেশি। সরকার পতনের পর গত ডিসেম্বরে হত্যাকাণ্ড ও সহিংসতার ঘটনায় সাবেক সরকারসংশ্লিষ্টদের বিরুদ্ধে মামলার সংখ্যা ছিল ১৭টি। জানুয়ারিতে তা বেড়ে দাঁড়িয়েছে ৭২টি।
১ ঘণ্টা আগে