নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
দেশের সবচেয়ে আলোচিত ই-কমার্স প্রতিষ্ঠান ইভ্যালির কাগজে কলমে দেনা প্রায় ৫০০ কোটি টাকা। আর বাস্তবে প্রায় হাজার কোটি। অথচ ব্যাংকে আছে মাত্র ৩০ লাখ টাকা। স্বাভাবিকভাবে প্রশ্ন উঠেছে, টাকা গেল কোথায়?
সেই প্রশ্নের উত্তর দিতে পারেননি প্রতিষ্ঠানটির প্রধান নির্বাহী মোহাম্মদ রাসেল। গত বৃহস্পতিবার গ্রেপ্তারের পর থেকে তাঁকে ব্যাপক জিজ্ঞাসাবাদ করেছেন র্যাবের কর্মকর্তারা। কিন্তু তিনি কোনো সন্তোষজনক জবাব দিতে পারেননি। র্যাবের এক কর্মকর্তা বলেন, রাসেল নিজেও জানেন না তিনি টাকা কী করেছেন। বারবার বলেছেন, একজনের টাকা আরেকজনকে দিয়ে ম্যানেজ করেছেন। ব্যবসার সঙ্গে নিজের জন্য দামি গাড়ি আর উচ্চাভিলাষী জীবনযাপনে টাকা খরচ করেছেন।
রাসেল র্যাবকে জানান, এ বছরের শুরুতে নেতিবাচক বিষয়গুলো সামনে আসার পর একেবারেই ধস নামে ইভ্যালির ব্যবসায়। আগের দেনা তো ছিলই, এরপর পণ্য সরবরাহকারী প্রতিষ্ঠানগুলো মুখ ফিরিয়ে নেওয়ায় কাউকে টাকা ফেরত দেওয়ার কোনো রাস্তা খুঁজে পাননি তিনি।
ইভ্যালির এই ব্যবসা সম্পর্কে জ্যেষ্ঠ ব্যাংক কর্মকর্তা নুরুল আমিন বলেন, এসব বিষয়ে সরকার কিংবা আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর আরও আগে তৎপর হওয়া দরকার ছিল। তিনি বলেন, বাণিজ্য মন্ত্রণালয় কেন তাদের বারবার সময় দিয়েছে? যুবক, ডেসটিনির মতো প্রতিষ্ঠানগুলোর ক্ষেত্রেও বড় বড় টাকার অঙ্ক শোনা গেছে, কিন্তু হিসাব মেলেনি। এই টাকা গ্রাহক সহজে ফিরে পাবেন এমন নীতিমালাও দেশে নেই।
ইভ্যালির প্রধান নির্বাহী (সিইও) মোহাম্মদ রাসেল ও তাঁর স্ত্রী প্রতিষ্ঠানটির চেয়ারম্যান শামীমা নাসরিনের কাছ থেকে জানার আছে বহু উত্তর। অর্থ আত্মসাতের মামলায় দুজনকে তিন দিন করে রিমান্ডও মঞ্জুর করেছেন আদালত। গতকাল শুক্রবার ঢাকা মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট আতিকুল ইসলামের আদালতে ১০ দিনের রিমান্ড আবেদন করে গুলশান থানা। অন্যদিকে আসামিপক্ষের আইনজীবী মো. মনিরুজ্জামান আসাদ রিমান্ড বাতিল চেয়ে জামিনের জন্য আবেদন করেন।
ইভ্যালি দম্পতিকে আদালত থেকে বের করার সময় তাঁদের নিঃশর্ত মুক্তির দাবিতে আদালতের সামনে বিক্ষোভ করেন গ্রাহকেরা। পরে পুলিশ তাদের ছত্রভঙ্গ করে দেয়। আটক একজনকে পরে অবশ্য ভাইয়ের জিম্মায় ছেড়ে দেয় কোতোয়ালি থানার পুলিশ।
এর আগে র্যাবের সদর দপ্তরে আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে র্যাবের গণমাধ্যম শাখার মুখপাত্র কমান্ডার খন্দকার আল মঈন বলেন, গ্রাহকদের পণ্য দিতে বারবার সময় নেওয়া তাদের একটি অপকৌশল ছিল। ইভ্যালির গ্রাহকসংখ্যা আরও বাড়িয়ে যেকোনোভাবেই হোক একটি বিদেশি কোম্পানির কাছে এই দায়সহ ইভ্যালিকে বিক্রি করে দিতেন। তা না হলে প্রতিষ্ঠান দেউলিয়া ঘোষণা করতেন। পৃথিবীর বিভিন্ন বড় কোম্পানিই এভাবে দেউলিয়া ঘোষণা করেছে বলে রাসেল স্বীকার করেন।
গ্রাহকদের পাওনা কীভাবে মেটানো হবে জানতে চাইলে মঈন বলেন, ১ কোটি টাকা লগ্নি করে তিনি ইভ্যালি শুরু করেন। কিন্তু প্রতি মাসে গড়ে প্রতিষ্ঠানের কর্মচারীদের বেতন ও ভাড়াসহ ৫ কোটি টাকা করে পরিশোধ করতে হয়েছে। এসব টাকা তিনি নিয়েছেন গ্রাহকদের পণ্য কেনার জন্য দেওয়া টাকা থেকে। ব্র্যান্ডিংসহ সব ধরনের খরচই তিনি গ্রাহকদের টাকা থেকে করতেন। পুরোনো গ্রাহকদের ছয় মাস থেকে এক বছর পর ৫ থেকে ১০ শতাংশ পণ্য দিয়ে নতুনদের দিতেন না। এভাবে ধারাবাহিকভাবে তিনি প্রতিষ্ঠানের দায় বাড়িয়েছেন। তার যে সম্পদ, তাতে কোনোভাবেই গ্রাহকদের সব দায় মেটানো সম্ভব নয়। এখন আইন অনুযায়ী গ্রাহকেরা অর্থ ফেরত পাবেন।
র্যাব জানায়, বিদেশি একটি ই-কমার্স প্রতিষ্ঠানের কাছ থেকে প্রতারণার কৌশল শিখেছিলেন রাসেল। ইভ্যালিকে ব্র্যান্ড হিসেবে পরিচিত করে আন্তর্জাতিক কিংবা দেশীয় কোনো প্রতিষ্ঠানের কাছে বিক্রি করে দিতে চেয়েছিলেন। প্রতিষ্ঠানের বয়স তিন বছর হলেই তিনি শেয়ার মার্কেটে অন্তর্ভুক্ত হওয়ার পরিকল্পনা করেছিলেন, যাতে দেশি ও বিদেশি প্রতিষ্ঠানের কাছে বিশ্বাস অর্জন করা যায়।
গত ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত প্রতিষ্ঠানটির দায় ৪০৩ কোটি টাকা বলে একটি সংস্থার তদন্তে উঠে আসে। কিন্তু রাসেল জিজ্ঞাসাবাদে জানিয়েছেন, এই দায় এখন ১ হাজার কোটি টাকা ছাড়িয়েছে। ইভ্যালির সঙ্গে অন্য প্রভাবশালীর সংশ্লিষ্টতা আছে কি না, জানতে চাইলে র্যাবের মুখপাত্র বলেন, প্রতিষ্ঠানে রাসেলই ছিলেন সব। এখানে অন্য কারও প্রভাব ছিল না। তিনি গ্রাহক প্রতারণার জন্য বিভিন্ন লোভনীয় অফার দিতেন। প্রতিষ্ঠানে কোনো স্বচ্ছতা ছিল না। জবাবদিহিও ছিল না। চলমান অচলাবস্থায় এর ব্যবসায়িক ভবিষ্যৎ নিয়ে তিনি নিজেই সন্দিহান ছিলেন।
রাসেল তাঁর উদ্দেশ্য সম্পর্কে র্যাবকে জানিয়েছেন, ইভ্যালিকে দক্ষিণ এশিয়ায় এক নামে চিনবে এমন একটি পরিচিতি তৈরি করতে চেয়েছিলেন। তিনি দেশি ও বিদেশি বিনিয়োগ আনার চেষ্টা করেছেন। তার গ্রাহকসংখ্যা ৭০ লাখ হলেও কেউ বিনিয়োগ করতে রাজি হননি। কয়েকটি দেশীয় প্রতিষ্ঠান এগিয়ে এলেও তাদের অস্বচ্ছতার কারণে পিছিয়ে গেছে।
রাসেল ও তাঁর স্ত্রী প্রতি মাসে ৫ লাখ টাকা করে বেতন নিতেন। তাঁরা প্রতিষ্ঠানের অর্থে কেনা দামি রেঞ্জ রোভার ও অডি ব্র্যান্ডের দুটি গাড়ি ব্যবহার করতেন। বর্তমানে ইভ্যালির বিভিন্ন ব্যাংক অ্যাকাউন্টে ৩০ লাখ টাকা আছে।
দেশের সবচেয়ে আলোচিত ই-কমার্স প্রতিষ্ঠান ইভ্যালির কাগজে কলমে দেনা প্রায় ৫০০ কোটি টাকা। আর বাস্তবে প্রায় হাজার কোটি। অথচ ব্যাংকে আছে মাত্র ৩০ লাখ টাকা। স্বাভাবিকভাবে প্রশ্ন উঠেছে, টাকা গেল কোথায়?
সেই প্রশ্নের উত্তর দিতে পারেননি প্রতিষ্ঠানটির প্রধান নির্বাহী মোহাম্মদ রাসেল। গত বৃহস্পতিবার গ্রেপ্তারের পর থেকে তাঁকে ব্যাপক জিজ্ঞাসাবাদ করেছেন র্যাবের কর্মকর্তারা। কিন্তু তিনি কোনো সন্তোষজনক জবাব দিতে পারেননি। র্যাবের এক কর্মকর্তা বলেন, রাসেল নিজেও জানেন না তিনি টাকা কী করেছেন। বারবার বলেছেন, একজনের টাকা আরেকজনকে দিয়ে ম্যানেজ করেছেন। ব্যবসার সঙ্গে নিজের জন্য দামি গাড়ি আর উচ্চাভিলাষী জীবনযাপনে টাকা খরচ করেছেন।
রাসেল র্যাবকে জানান, এ বছরের শুরুতে নেতিবাচক বিষয়গুলো সামনে আসার পর একেবারেই ধস নামে ইভ্যালির ব্যবসায়। আগের দেনা তো ছিলই, এরপর পণ্য সরবরাহকারী প্রতিষ্ঠানগুলো মুখ ফিরিয়ে নেওয়ায় কাউকে টাকা ফেরত দেওয়ার কোনো রাস্তা খুঁজে পাননি তিনি।
ইভ্যালির এই ব্যবসা সম্পর্কে জ্যেষ্ঠ ব্যাংক কর্মকর্তা নুরুল আমিন বলেন, এসব বিষয়ে সরকার কিংবা আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর আরও আগে তৎপর হওয়া দরকার ছিল। তিনি বলেন, বাণিজ্য মন্ত্রণালয় কেন তাদের বারবার সময় দিয়েছে? যুবক, ডেসটিনির মতো প্রতিষ্ঠানগুলোর ক্ষেত্রেও বড় বড় টাকার অঙ্ক শোনা গেছে, কিন্তু হিসাব মেলেনি। এই টাকা গ্রাহক সহজে ফিরে পাবেন এমন নীতিমালাও দেশে নেই।
ইভ্যালির প্রধান নির্বাহী (সিইও) মোহাম্মদ রাসেল ও তাঁর স্ত্রী প্রতিষ্ঠানটির চেয়ারম্যান শামীমা নাসরিনের কাছ থেকে জানার আছে বহু উত্তর। অর্থ আত্মসাতের মামলায় দুজনকে তিন দিন করে রিমান্ডও মঞ্জুর করেছেন আদালত। গতকাল শুক্রবার ঢাকা মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট আতিকুল ইসলামের আদালতে ১০ দিনের রিমান্ড আবেদন করে গুলশান থানা। অন্যদিকে আসামিপক্ষের আইনজীবী মো. মনিরুজ্জামান আসাদ রিমান্ড বাতিল চেয়ে জামিনের জন্য আবেদন করেন।
ইভ্যালি দম্পতিকে আদালত থেকে বের করার সময় তাঁদের নিঃশর্ত মুক্তির দাবিতে আদালতের সামনে বিক্ষোভ করেন গ্রাহকেরা। পরে পুলিশ তাদের ছত্রভঙ্গ করে দেয়। আটক একজনকে পরে অবশ্য ভাইয়ের জিম্মায় ছেড়ে দেয় কোতোয়ালি থানার পুলিশ।
এর আগে র্যাবের সদর দপ্তরে আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে র্যাবের গণমাধ্যম শাখার মুখপাত্র কমান্ডার খন্দকার আল মঈন বলেন, গ্রাহকদের পণ্য দিতে বারবার সময় নেওয়া তাদের একটি অপকৌশল ছিল। ইভ্যালির গ্রাহকসংখ্যা আরও বাড়িয়ে যেকোনোভাবেই হোক একটি বিদেশি কোম্পানির কাছে এই দায়সহ ইভ্যালিকে বিক্রি করে দিতেন। তা না হলে প্রতিষ্ঠান দেউলিয়া ঘোষণা করতেন। পৃথিবীর বিভিন্ন বড় কোম্পানিই এভাবে দেউলিয়া ঘোষণা করেছে বলে রাসেল স্বীকার করেন।
গ্রাহকদের পাওনা কীভাবে মেটানো হবে জানতে চাইলে মঈন বলেন, ১ কোটি টাকা লগ্নি করে তিনি ইভ্যালি শুরু করেন। কিন্তু প্রতি মাসে গড়ে প্রতিষ্ঠানের কর্মচারীদের বেতন ও ভাড়াসহ ৫ কোটি টাকা করে পরিশোধ করতে হয়েছে। এসব টাকা তিনি নিয়েছেন গ্রাহকদের পণ্য কেনার জন্য দেওয়া টাকা থেকে। ব্র্যান্ডিংসহ সব ধরনের খরচই তিনি গ্রাহকদের টাকা থেকে করতেন। পুরোনো গ্রাহকদের ছয় মাস থেকে এক বছর পর ৫ থেকে ১০ শতাংশ পণ্য দিয়ে নতুনদের দিতেন না। এভাবে ধারাবাহিকভাবে তিনি প্রতিষ্ঠানের দায় বাড়িয়েছেন। তার যে সম্পদ, তাতে কোনোভাবেই গ্রাহকদের সব দায় মেটানো সম্ভব নয়। এখন আইন অনুযায়ী গ্রাহকেরা অর্থ ফেরত পাবেন।
র্যাব জানায়, বিদেশি একটি ই-কমার্স প্রতিষ্ঠানের কাছ থেকে প্রতারণার কৌশল শিখেছিলেন রাসেল। ইভ্যালিকে ব্র্যান্ড হিসেবে পরিচিত করে আন্তর্জাতিক কিংবা দেশীয় কোনো প্রতিষ্ঠানের কাছে বিক্রি করে দিতে চেয়েছিলেন। প্রতিষ্ঠানের বয়স তিন বছর হলেই তিনি শেয়ার মার্কেটে অন্তর্ভুক্ত হওয়ার পরিকল্পনা করেছিলেন, যাতে দেশি ও বিদেশি প্রতিষ্ঠানের কাছে বিশ্বাস অর্জন করা যায়।
গত ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত প্রতিষ্ঠানটির দায় ৪০৩ কোটি টাকা বলে একটি সংস্থার তদন্তে উঠে আসে। কিন্তু রাসেল জিজ্ঞাসাবাদে জানিয়েছেন, এই দায় এখন ১ হাজার কোটি টাকা ছাড়িয়েছে। ইভ্যালির সঙ্গে অন্য প্রভাবশালীর সংশ্লিষ্টতা আছে কি না, জানতে চাইলে র্যাবের মুখপাত্র বলেন, প্রতিষ্ঠানে রাসেলই ছিলেন সব। এখানে অন্য কারও প্রভাব ছিল না। তিনি গ্রাহক প্রতারণার জন্য বিভিন্ন লোভনীয় অফার দিতেন। প্রতিষ্ঠানে কোনো স্বচ্ছতা ছিল না। জবাবদিহিও ছিল না। চলমান অচলাবস্থায় এর ব্যবসায়িক ভবিষ্যৎ নিয়ে তিনি নিজেই সন্দিহান ছিলেন।
রাসেল তাঁর উদ্দেশ্য সম্পর্কে র্যাবকে জানিয়েছেন, ইভ্যালিকে দক্ষিণ এশিয়ায় এক নামে চিনবে এমন একটি পরিচিতি তৈরি করতে চেয়েছিলেন। তিনি দেশি ও বিদেশি বিনিয়োগ আনার চেষ্টা করেছেন। তার গ্রাহকসংখ্যা ৭০ লাখ হলেও কেউ বিনিয়োগ করতে রাজি হননি। কয়েকটি দেশীয় প্রতিষ্ঠান এগিয়ে এলেও তাদের অস্বচ্ছতার কারণে পিছিয়ে গেছে।
রাসেল ও তাঁর স্ত্রী প্রতি মাসে ৫ লাখ টাকা করে বেতন নিতেন। তাঁরা প্রতিষ্ঠানের অর্থে কেনা দামি রেঞ্জ রোভার ও অডি ব্র্যান্ডের দুটি গাড়ি ব্যবহার করতেন। বর্তমানে ইভ্যালির বিভিন্ন ব্যাংক অ্যাকাউন্টে ৩০ লাখ টাকা আছে।
পাবনার সুজানগর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তার (ইউএনও) সামনেই উপজেলা জামায়াতে ইসলামীর নায়েবে আমিরসহ চার নেতাকে বেধড়ক মারধর করেছেন বিএনপি নেতারা। অভিযোগ রয়েছে, অবৈধ বালু উত্তোলন বন্ধ করায় ইউএনওকে মারতে গেলে জামায়াতের...
১৩ মিনিট আগেবরিশালের হিজলায় প্রায় দেড় কোটি টাকার হাট-বাজার ইজারা কার্যক্রম প্রস্তুত করতে গিয়ে শিডিউল জমাই দিতে পারেনি ঠিকাদারেরা। স্থানীয় বিএনপির একটি পক্ষ উপজেলার ২০টি হাট-বাজারের শিডিউল প্রস্তুত প্রক্রিয়ায় নামে। কিন্তু নির্ধারিত সময়ের মধ্যে প্রস্তুতি সম্পন্ন করতে পারেনি তারা।
৮ ঘণ্টা আগেবিভাগীয় শহর রংপুরে গত দেড় দশকে মানুষের পাশাপাশি বেড়েছে যানবাহনের চাপ। কিন্তু ট্রাফিক ব্যবস্থার তেমন উন্নতি হয়নি। এতে তীব্র যানজটে দুর্ভোগে পড়তে হয় নগরবাসীকে। এ অবস্থা থেকে উত্তরণে তিন বছর আগে ৩৪ লাখ টাকা ব্যয়ে নগরীতে ডিজিটাল ট্রাফিক সিগন্যাল স্থাপন করা হলেও তা কাজে আসছে না।
৮ ঘণ্টা আগেএককালে ছিলেন ফতুল্লা থানা বিএনপির সিনিয়র সহসভাপতি। বিএনপির সমর্থন নিয়ে হয়েছিলেন নারায়ণগঞ্জ সদর উপজেলার কুতুবপুর ইউনিয়ন পরিষদের (ইউপি) চেয়ারম্যানও। আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় আসার পর ভিড়তে শুরু করেন শামীম ওসমানের সঙ্গে। ২০১৮ সালে আওয়ামী লীগের নির্বাচনী প্রচারণায় অংশ নেওয়ায় তাঁকে দল থেকে বহিষ্কার করে বিএনপি।
৯ ঘণ্টা আগে