নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
টিএসসিতে নামাজের জায়গা একবিন্দু রক্ত থাকতে ছাড় দেওয়া হবে না বলে মন্তব্য করেছেন ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের আমির মুফতি সৈয়দ মুহাম্মাদ রেজাউল করীম (চরমোনাই)। আজ শুক্রবার সুইডেনে কোরআন অবমাননা ও ফিলিস্তিনের আল-আকসা মসজিদে ইসরায়েলের হামলার প্রতিবাদে ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ ঢাকা মহানগর দক্ষিণ আয়োজিত সমাবেশে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এ কথা বলেন।
প্রধান অতিথির বক্তব্যে মুফতী সৈয়দ মুহাম্মাদ রেজাউল করীম (চরমোনাই) বলেন, ‘বিশ্ববিদ্যালয়গুলোতে বিভিন্ন ইমান ও চরিত্র বিধ্বংসী কার্যক্রম সুন্দরভাবে চলবে, কিন্তু ছেলেমেয়েদের নামাজ পড়ার জায়গা বন্ধ করার চেষ্টা করছে, আর সরকার বসে বসে চুপ করে দেখছে। এতে আমরা বলব, আপনারা নামাজের বিরুদ্ধে অবস্থান নিয়েছেন। এত মুসলমান থাকার পরেও গোটা কয়েক নাস্তিক নামাজের জায়গা বন্ধ করবে আর আমরা তা দেখব, তা হবে না। এক বিন্দু রক্ত থাকতে টিএসসিতে নামাজের জায়গা ছাড় দেওয়া হবে না।’
সুইডেনে কোরআন অবমাননা এবং ফিলিস্তিনে ইসরায়েলি হামলার প্রতিবাদে সংসদে নিন্দা প্রস্তাব উত্থাপনের আহ্বান জানিয়ে চরমোনাইর পির বলেন, ‘ইতিহাস তালাশ করলে দেখা যাবে মুসলমানরা কোনো ধর্ম, জাতির প্রতি আক্রমণ করেছে, মানবতাবিরোধী অপরাধ করেছে এমন নজির পাওয়া যাবে না। কিন্তু সুইডেনের মতো একটা সভ্য রাষ্ট্রে আজ কোরআন অবমাননা হচ্ছে। জাতিসংঘের এখন কোনো কার্যকারিতা নেই। ঐটা জাতিসংঘ না, মুসলমান নিধনকারী সংঘ। ইসরায়েলের দখলদাররা আজ ফিলিস্তিনের জায়গা দখল করে মুসলমানদের ওপর যে নির্যাতন শুরু করেছে, তা তামাম দুনিয়ার মুসলমান প্রতিহত করবে।’
সমাবেশে সভাপতির বক্তব্যে ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ ঢাকা মহানগর দক্ষিণের সভাপতি আলহাজ মো. ইমতিয়াজ আলম বলেন, ‘সুইডেনে কোরআন পোড়ে নাই। বিশ্ব মুসলমানের কলিজা পুড়েছে। সাবধান করে দিতে চাই, কোরআনের ওপর কোনো আঘাত হানবেন না। রমজান এলেই ফিলিস্তিনের ওপর ইসরায়েলের হামলা আসে। বিশ্বের জন্য ইসরায়েল একটি বিষফোড়ায় পরিণত হয়েছে। ওআইসি কোথায়? তাদের ঘুম ভাঙছে না কেন? জাতিসংঘ অতিমানবতার খাতিরে ঘুমিয়ে পড়েছে। ওয়াইসি ও জাতিসংঘে যদি এই সরকার ভূমিকা পালন না করে, তাহলে আমরা মনে করব এই সরকার ইসরায়েলের পক্ষে অবস্থান নিয়েছে।’
ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের মহাসচিব ইউনুছ আহমাদ বলেন, ‘মুসলমানের সবচেয়ে বড় শত্রু হচ্ছে ইহুদি ৷ আমাদের ইসলামি বিশ্বনেতারা শত্রুকে আজ বন্ধু বানাচ্ছে আর বন্ধুকে শত্রু বানাচ্ছে।’
সমাবেশে আরও বক্তব্য রাখেন ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক গাজী আতাউর রহমান, প্রেসিডিয়াম সদস্য অধ্যাপক আশরাফ আলী আকন্দ, যুগ্ম মহাসচিব আমিনুল ইসলাম, ইঞ্জিনিয়ার আশরাফুল ইসলাম, কেন্দ্রীয় নেতা আহমদ আবদুল কাইয়ূম প্রমুখ। সমাবেশ শেষে একটি বিক্ষোভ মিছিল বিজয়নগর নাইটেঙ্গল মোড়ে গিয়ে শেষ হয়।
টিএসসিতে নামাজের জায়গা একবিন্দু রক্ত থাকতে ছাড় দেওয়া হবে না বলে মন্তব্য করেছেন ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের আমির মুফতি সৈয়দ মুহাম্মাদ রেজাউল করীম (চরমোনাই)। আজ শুক্রবার সুইডেনে কোরআন অবমাননা ও ফিলিস্তিনের আল-আকসা মসজিদে ইসরায়েলের হামলার প্রতিবাদে ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ ঢাকা মহানগর দক্ষিণ আয়োজিত সমাবেশে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এ কথা বলেন।
প্রধান অতিথির বক্তব্যে মুফতী সৈয়দ মুহাম্মাদ রেজাউল করীম (চরমোনাই) বলেন, ‘বিশ্ববিদ্যালয়গুলোতে বিভিন্ন ইমান ও চরিত্র বিধ্বংসী কার্যক্রম সুন্দরভাবে চলবে, কিন্তু ছেলেমেয়েদের নামাজ পড়ার জায়গা বন্ধ করার চেষ্টা করছে, আর সরকার বসে বসে চুপ করে দেখছে। এতে আমরা বলব, আপনারা নামাজের বিরুদ্ধে অবস্থান নিয়েছেন। এত মুসলমান থাকার পরেও গোটা কয়েক নাস্তিক নামাজের জায়গা বন্ধ করবে আর আমরা তা দেখব, তা হবে না। এক বিন্দু রক্ত থাকতে টিএসসিতে নামাজের জায়গা ছাড় দেওয়া হবে না।’
সুইডেনে কোরআন অবমাননা এবং ফিলিস্তিনে ইসরায়েলি হামলার প্রতিবাদে সংসদে নিন্দা প্রস্তাব উত্থাপনের আহ্বান জানিয়ে চরমোনাইর পির বলেন, ‘ইতিহাস তালাশ করলে দেখা যাবে মুসলমানরা কোনো ধর্ম, জাতির প্রতি আক্রমণ করেছে, মানবতাবিরোধী অপরাধ করেছে এমন নজির পাওয়া যাবে না। কিন্তু সুইডেনের মতো একটা সভ্য রাষ্ট্রে আজ কোরআন অবমাননা হচ্ছে। জাতিসংঘের এখন কোনো কার্যকারিতা নেই। ঐটা জাতিসংঘ না, মুসলমান নিধনকারী সংঘ। ইসরায়েলের দখলদাররা আজ ফিলিস্তিনের জায়গা দখল করে মুসলমানদের ওপর যে নির্যাতন শুরু করেছে, তা তামাম দুনিয়ার মুসলমান প্রতিহত করবে।’
সমাবেশে সভাপতির বক্তব্যে ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ ঢাকা মহানগর দক্ষিণের সভাপতি আলহাজ মো. ইমতিয়াজ আলম বলেন, ‘সুইডেনে কোরআন পোড়ে নাই। বিশ্ব মুসলমানের কলিজা পুড়েছে। সাবধান করে দিতে চাই, কোরআনের ওপর কোনো আঘাত হানবেন না। রমজান এলেই ফিলিস্তিনের ওপর ইসরায়েলের হামলা আসে। বিশ্বের জন্য ইসরায়েল একটি বিষফোড়ায় পরিণত হয়েছে। ওআইসি কোথায়? তাদের ঘুম ভাঙছে না কেন? জাতিসংঘ অতিমানবতার খাতিরে ঘুমিয়ে পড়েছে। ওয়াইসি ও জাতিসংঘে যদি এই সরকার ভূমিকা পালন না করে, তাহলে আমরা মনে করব এই সরকার ইসরায়েলের পক্ষে অবস্থান নিয়েছে।’
ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের মহাসচিব ইউনুছ আহমাদ বলেন, ‘মুসলমানের সবচেয়ে বড় শত্রু হচ্ছে ইহুদি ৷ আমাদের ইসলামি বিশ্বনেতারা শত্রুকে আজ বন্ধু বানাচ্ছে আর বন্ধুকে শত্রু বানাচ্ছে।’
সমাবেশে আরও বক্তব্য রাখেন ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক গাজী আতাউর রহমান, প্রেসিডিয়াম সদস্য অধ্যাপক আশরাফ আলী আকন্দ, যুগ্ম মহাসচিব আমিনুল ইসলাম, ইঞ্জিনিয়ার আশরাফুল ইসলাম, কেন্দ্রীয় নেতা আহমদ আবদুল কাইয়ূম প্রমুখ। সমাবেশ শেষে একটি বিক্ষোভ মিছিল বিজয়নগর নাইটেঙ্গল মোড়ে গিয়ে শেষ হয়।
প্রায় নয় ঘণ্টা শিক্ষার্থীদের বিক্ষোভের মুখে অবরুদ্ধ থাকা দুই উপদেষ্টা ও প্রেস সচিব মাইলস্টোনের ক্যাম্পাস থেকে বের হয়ে মেট্রোরেলের দিয়াবাড়ির ডিপোতে প্রবেশ করেছেন। এ সময়ে সেনাবাহিনী, র্যাব ও পুলিশের কড়া পাহারা ছিল। তাঁরা মেট্রো ডিপো দিয়ে ভেতরের রাস্তা দিয়ে মিরপুর বেড়িবাঁধ হয়ে বের হয়ে যাবেন
১২ মিনিট আগেমাদারগঞ্জে সেপটিক ট্যাংকে কাজ করতে নেমে দুই নির্মাণশ্রমিকের মৃত্যু হয়েছে। আজ মঙ্গলবার উপজেলার গুনারীতলা ইউনিয়নের জাঙ্গালিয়া মধ্যপাড়া গ্রামে এই দুর্ঘটনা ঘটে।
১৫ মিনিট আগেশিক্ষকসংকট, সেশনজটসহ ছয় দফা দাবিতে এবার ‘কমপ্লিট শাটডাউন’ কর্মসূচি পালন করেছেন রংপুর টেক্সটাইল ইঞ্জিনিয়ারিং কলেজের শিক্ষার্থীরা। আজ মঙ্গলবার সকাল থেকে রংপুরের পীরগঞ্জে অবস্থিত শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানটিতে ক্লাস ও পরীক্ষা বর্জন করে প্রশাসনিক ভবনে তালা ঝুলিয়ে শিক্ষার্থীরা এই কর্মসূচি পালন করেন।
২৩ মিনিট আগেকান্নাজড়িত কণ্ঠে তিনি বলেন, ‘দুর্ঘটনার কথা শুনে তড়িঘড়ি করে আসলাম। কিন্তু ওর সাথে শেষবারের মতো আর কথা হলো না। দিনে ছয় থেকে সাতবার কথা হতো ওর সাথে। শেষবার বলছিল, “বাবা, তুমি কবে আসবা?” আমি তাকে বলেছিলাম, এখন তো সময় পাচ্ছি না। ঢাকায় যেতে টাকা-পয়সার ব্যাপার-স্যাপার আছে। আগামী মাসের ১৫ তারিখ আমি অবশ্যই
২৮ মিনিট আগে