নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

পাকিস্তানের জাতির পিতা মুহাম্মদ আলী জিন্নাহ না হলে বাংলাদেশ নামক রাষ্ট্রের সৃষ্টি হতো না। ১৯৪৭ সালে দেশ বিভাগের সময় পাকিস্তান রাষ্ট্রের সৃষ্টি পেছনে সবচেয়ে বড় অবদান ছিল তাঁর। পরবর্তীতে ১৯৭১ সালে পাকিস্তানের একটি অংশ (পূর্ব পাকিস্তান) ভাগ হয়ে বাংলাদেশ রাষ্ট্রের সৃষ্টি হয়। যদি জিন্নাহ তখন এই অঞ্চলকে (পূর্ব পাকিস্তান) পশ্চিম পাকিস্তানের সঙ্গে না নিতেন তবে আজ বাংলাদেশ সৃষ্টি হতো না।
আজ বুধবার বিকেলে রাজধানীর জাতীয় প্রেসক্লাবের তোফাজ্জল হোসেনে মানিক মিয়া হলে পাকিস্তানের জাতির পিতা মুহাম্মদ আলী জিন্নাহর ৭৬তম মৃত্যুবার্ষিকী স্মরণে এসব কথা বলেন বক্তারা।
নবাব সলিমুল্লাহ একাডেমি এই অনুষ্ঠানের আয়োজন করে। অনুষ্ঠানে ঢাকায় পাকিস্তান হাইকমিশনের প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত থাকার কথা থাকলেও তিনি আসেননি।
তবে হাইকমিশনের কাউন্সেলর কামরান ধাঙ্গাল অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন। একাডেমির প্রেসিডেন্ট মুহাম্মদ আব্দুল জাব্বার অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন।
ঢাকায় পাকিস্তান হাইকমিশনের বাইরে বাংলাদেশে পাকিস্তানের জাতির পিতার মৃত্যুবার্ষিকী পালনের ঘটনা এটিই প্রথম।
সভায় মূল প্রবন্ধ উপস্থাপন করেন অধ্যাপক ড. মোস্তাফিজুর রহমান। তাঁর প্রবন্ধে মুহাম্মদ আলী জিন্নাহর জন্ম থেকে শুরু করে মৃত্যু পর্যন্ত জীবনের নানা ঘটনা বর্ণনা করা হয়। অনুষ্ঠানে জাফরুল হক জাফর জিন্নাহকে নিয়ে একটি উর্দু কবিতা পাঠ করেন।
বাংলাদেশে অধ্যয়নরত পাকিস্তানি শিক্ষার্থী মো. তাহির ও কামরান আব্বাস জিন্নাহকে নিয়ে উর্দুতে গান পরিবেশন করেন।
এ সময় আরও উপস্থিত ছিলেন নাগরিক পরিষদের আহ্বায়ক মো. সামসুদ্দিন, সাংবাদিক মোস্তফা কামাল মজুমদার, মো. শাখাওয়াত, সাইদুর রহমান, বাংলাদেশ কল্যাণ পার্টির আবু হানিফ, নজরুল ইসলাম, বাংলাদেশে অধ্যয়নরত দুজন প্রমুখ।
অনুষ্ঠানে পাকিস্তানের হাইকমিশনারকে নবাব সলিমুল্লাহ পুরস্কার–২০২৪ মনোনীত করা হয়। অনুষ্ঠানে নবাব সলিমুল্লাহ একাডেমির সাধারণ সম্পাদক সাইফুল ইসলাম শুভ মুহাম্মদ আলী জিন্নাহকে নিয়ে লেখা জাতিসত্তা প্রতিষ্ঠার ইতিকথা (দাঙ্গা, দেশভাগ, স্বাধীনতা) বইয়ের মোড়ক উন্মোচন করা হয়।
নাগরিক পরিষদের আহ্বায়ক মো. সামসুদ্দিন বলেন, ৫ আগস্ট আমাদের বিজয় দিবস, এটিই আমাদের স্বাধীনতা দিবস।
তিনি জিন্নাহকে স্মরণ করে বলেন, ১৯৪৭ সালে যদি বাংলাদেশ পাকিস্তানের সঙ্গে না থাকত তবে আজ কাশ্মীরের মতো ঘাড় ফেরানোর উপায় থাকতো না। ভারতীয় জান্তারা ঘাড়ের ওপর অস্ত্র ধরে রাখত। জিন্নাহ পাকিস্তানের সঙ্গে নিয়েছে বলেই বাংলাদেশ স্বাধীন হয়েছে।
স্বাধীন বাংলাদেশে আল্লামা ইকবাল হল বা জিন্নাহ অ্যাভিনিউয়ের নাম পরিবর্তন নিয়ে তিনি বলেন, ‘কারণ, দিল্লি এগুলো চায়, তাই করা হয়েছে। কিন্তু বাংলাদেশ এগুলো চায় না। তাই বাংলাদেশকে চীন এবং পাকিস্তানের সঙ্গে সুসম্পর্ক করতে হবে।’
অনুষ্ঠানে বক্তা মো. শাখাওয়াত বলেন, ভারতীয় উপমহাদেশ ১৭৫৭ সালের পর যে রাজনৈতিক অদক্ষতা বা হিংসা তার অবসান ঘটান মুহাম্মদ আলী জিন্নাহ। একজন মানুষ হিসেবে জিন্নাহ ছিলেন অত্যন্ত ব্যক্তিত্বসম্পন্ন। একজন মুসলিমের যে চরিত্র থাকার দরকার তা তাঁর ছিল।
মো. শাখাওয়াত বলেন, জিন্নাহ যদি ১৯৪৭ সালে এই বাংলাদেশের দায়িত্ব না নিতেন তাহলে এই জাতির অবস্থা পশ্চিম বাংলার মতো হতো, ভারতের একটা অঙ্গরাজ্য হয়ে। তাঁর দায়িত্ব নেওয়ার কারণে ওই দিন তিনি (জিন্নাহ) বলেছিলেন, পূর্ব পাকিস্তান পশ্চিম পাকিস্তানের সঙ্গে থাকবে। আমাদের এখন বন্ধুত্বের পরিমাপ করতে হবে।
বক্তা নজরুল ইসলাম বলেন, বাংলাদেশকে এখন সতর্ক থাকতে হবে। যেকোনোভাবে হোক এখন (৫ আগস্ট) স্বাধীন হয়েছে। বাংলাদেশকে পাকিস্তানের সঙ্গে সম্পর্ক রক্ষা করতে হবে। মুহাম্মদ আলী জিন্নাহ না থাকলে পাকিস্তান সৃষ্টি হতো না; আর পাকিস্তান না থাকলে বাংলাদেশের সৃষ্টি হতো না।
মুহাম্মদ আলী জিন্নাহ বাংলাদেশের জাতির পিতা, কিন্তু সেটা স্বীকার করা হয় না। কিন্তু এই ভ্রাতৃত্ব রক্ষা করতে হবে।
তিনি আশা করেন মুহাম্মদ আলী জিন্নাহর জন্মবার্ষিকী ও মৃত্যুবার্ষিকী প্রতি বছর বাংলাদেশে পালিত হবে।
অনুষ্ঠানে কাউন্সেলর কামরান ধাঙ্গাল বলেন, মুহাম্মদ আলী জিন্নাহর মুসলিম লীগের নেতৃত্ব ছিল অসাধারণ। এটি ছিল সমগ্র ভারতের মুসলমানদের জন্য একটি গুরুত্বপূর্ণ গণ আন্দোলনের সূচনা। তাঁর স্বাস্থ্য ক্রমশ অবনতির দিকে গেলেও তিনি ছিলেন আলোচনায় কেন্দ্রীয় ব্যক্তি, যার নেতৃত্বে ১৯৪৭ সালে পাকিস্তান সৃষ্টি হয়েছিল।
কামরান ধাঙ্গাল বলেন, পাকিস্তান সৃষ্টির পর তিনি পাকিস্তানের প্রথম গভর্নর জেনারেল হন। নতুন জাতির জন্য তাঁর দৃষ্টিভঙ্গি ছিল সুস্পষ্ট। তিনি একটি প্রগতিশীল ও অন্তর্ভুক্তিমূলক রাষ্ট্রের কথা বলেছিলেন এবং স্বাধীনতা ও সহনশীলতার প্রতি তাঁর অঙ্গীকারের প্রতিফলন ঘটিয়েছিলেন। পাকিস্তানের শুরুর দিনগুলোতে জিন্নাহ নতুন রাষ্ট্রের স্থাপনায় নিরলসভাবে কাজ করেছিলেন। তিনি শুধু পাকিস্তানেই না, সারা বিশ্বে সমাদৃত।
আরও খবর পড়ুন:

পাকিস্তানের জাতির পিতা মুহাম্মদ আলী জিন্নাহ না হলে বাংলাদেশ নামক রাষ্ট্রের সৃষ্টি হতো না। ১৯৪৭ সালে দেশ বিভাগের সময় পাকিস্তান রাষ্ট্রের সৃষ্টি পেছনে সবচেয়ে বড় অবদান ছিল তাঁর। পরবর্তীতে ১৯৭১ সালে পাকিস্তানের একটি অংশ (পূর্ব পাকিস্তান) ভাগ হয়ে বাংলাদেশ রাষ্ট্রের সৃষ্টি হয়। যদি জিন্নাহ তখন এই অঞ্চলকে (পূর্ব পাকিস্তান) পশ্চিম পাকিস্তানের সঙ্গে না নিতেন তবে আজ বাংলাদেশ সৃষ্টি হতো না।
আজ বুধবার বিকেলে রাজধানীর জাতীয় প্রেসক্লাবের তোফাজ্জল হোসেনে মানিক মিয়া হলে পাকিস্তানের জাতির পিতা মুহাম্মদ আলী জিন্নাহর ৭৬তম মৃত্যুবার্ষিকী স্মরণে এসব কথা বলেন বক্তারা।
নবাব সলিমুল্লাহ একাডেমি এই অনুষ্ঠানের আয়োজন করে। অনুষ্ঠানে ঢাকায় পাকিস্তান হাইকমিশনের প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত থাকার কথা থাকলেও তিনি আসেননি।
তবে হাইকমিশনের কাউন্সেলর কামরান ধাঙ্গাল অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন। একাডেমির প্রেসিডেন্ট মুহাম্মদ আব্দুল জাব্বার অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন।
ঢাকায় পাকিস্তান হাইকমিশনের বাইরে বাংলাদেশে পাকিস্তানের জাতির পিতার মৃত্যুবার্ষিকী পালনের ঘটনা এটিই প্রথম।
সভায় মূল প্রবন্ধ উপস্থাপন করেন অধ্যাপক ড. মোস্তাফিজুর রহমান। তাঁর প্রবন্ধে মুহাম্মদ আলী জিন্নাহর জন্ম থেকে শুরু করে মৃত্যু পর্যন্ত জীবনের নানা ঘটনা বর্ণনা করা হয়। অনুষ্ঠানে জাফরুল হক জাফর জিন্নাহকে নিয়ে একটি উর্দু কবিতা পাঠ করেন।
বাংলাদেশে অধ্যয়নরত পাকিস্তানি শিক্ষার্থী মো. তাহির ও কামরান আব্বাস জিন্নাহকে নিয়ে উর্দুতে গান পরিবেশন করেন।
এ সময় আরও উপস্থিত ছিলেন নাগরিক পরিষদের আহ্বায়ক মো. সামসুদ্দিন, সাংবাদিক মোস্তফা কামাল মজুমদার, মো. শাখাওয়াত, সাইদুর রহমান, বাংলাদেশ কল্যাণ পার্টির আবু হানিফ, নজরুল ইসলাম, বাংলাদেশে অধ্যয়নরত দুজন প্রমুখ।
অনুষ্ঠানে পাকিস্তানের হাইকমিশনারকে নবাব সলিমুল্লাহ পুরস্কার–২০২৪ মনোনীত করা হয়। অনুষ্ঠানে নবাব সলিমুল্লাহ একাডেমির সাধারণ সম্পাদক সাইফুল ইসলাম শুভ মুহাম্মদ আলী জিন্নাহকে নিয়ে লেখা জাতিসত্তা প্রতিষ্ঠার ইতিকথা (দাঙ্গা, দেশভাগ, স্বাধীনতা) বইয়ের মোড়ক উন্মোচন করা হয়।
নাগরিক পরিষদের আহ্বায়ক মো. সামসুদ্দিন বলেন, ৫ আগস্ট আমাদের বিজয় দিবস, এটিই আমাদের স্বাধীনতা দিবস।
তিনি জিন্নাহকে স্মরণ করে বলেন, ১৯৪৭ সালে যদি বাংলাদেশ পাকিস্তানের সঙ্গে না থাকত তবে আজ কাশ্মীরের মতো ঘাড় ফেরানোর উপায় থাকতো না। ভারতীয় জান্তারা ঘাড়ের ওপর অস্ত্র ধরে রাখত। জিন্নাহ পাকিস্তানের সঙ্গে নিয়েছে বলেই বাংলাদেশ স্বাধীন হয়েছে।
স্বাধীন বাংলাদেশে আল্লামা ইকবাল হল বা জিন্নাহ অ্যাভিনিউয়ের নাম পরিবর্তন নিয়ে তিনি বলেন, ‘কারণ, দিল্লি এগুলো চায়, তাই করা হয়েছে। কিন্তু বাংলাদেশ এগুলো চায় না। তাই বাংলাদেশকে চীন এবং পাকিস্তানের সঙ্গে সুসম্পর্ক করতে হবে।’
অনুষ্ঠানে বক্তা মো. শাখাওয়াত বলেন, ভারতীয় উপমহাদেশ ১৭৫৭ সালের পর যে রাজনৈতিক অদক্ষতা বা হিংসা তার অবসান ঘটান মুহাম্মদ আলী জিন্নাহ। একজন মানুষ হিসেবে জিন্নাহ ছিলেন অত্যন্ত ব্যক্তিত্বসম্পন্ন। একজন মুসলিমের যে চরিত্র থাকার দরকার তা তাঁর ছিল।
মো. শাখাওয়াত বলেন, জিন্নাহ যদি ১৯৪৭ সালে এই বাংলাদেশের দায়িত্ব না নিতেন তাহলে এই জাতির অবস্থা পশ্চিম বাংলার মতো হতো, ভারতের একটা অঙ্গরাজ্য হয়ে। তাঁর দায়িত্ব নেওয়ার কারণে ওই দিন তিনি (জিন্নাহ) বলেছিলেন, পূর্ব পাকিস্তান পশ্চিম পাকিস্তানের সঙ্গে থাকবে। আমাদের এখন বন্ধুত্বের পরিমাপ করতে হবে।
বক্তা নজরুল ইসলাম বলেন, বাংলাদেশকে এখন সতর্ক থাকতে হবে। যেকোনোভাবে হোক এখন (৫ আগস্ট) স্বাধীন হয়েছে। বাংলাদেশকে পাকিস্তানের সঙ্গে সম্পর্ক রক্ষা করতে হবে। মুহাম্মদ আলী জিন্নাহ না থাকলে পাকিস্তান সৃষ্টি হতো না; আর পাকিস্তান না থাকলে বাংলাদেশের সৃষ্টি হতো না।
মুহাম্মদ আলী জিন্নাহ বাংলাদেশের জাতির পিতা, কিন্তু সেটা স্বীকার করা হয় না। কিন্তু এই ভ্রাতৃত্ব রক্ষা করতে হবে।
তিনি আশা করেন মুহাম্মদ আলী জিন্নাহর জন্মবার্ষিকী ও মৃত্যুবার্ষিকী প্রতি বছর বাংলাদেশে পালিত হবে।
অনুষ্ঠানে কাউন্সেলর কামরান ধাঙ্গাল বলেন, মুহাম্মদ আলী জিন্নাহর মুসলিম লীগের নেতৃত্ব ছিল অসাধারণ। এটি ছিল সমগ্র ভারতের মুসলমানদের জন্য একটি গুরুত্বপূর্ণ গণ আন্দোলনের সূচনা। তাঁর স্বাস্থ্য ক্রমশ অবনতির দিকে গেলেও তিনি ছিলেন আলোচনায় কেন্দ্রীয় ব্যক্তি, যার নেতৃত্বে ১৯৪৭ সালে পাকিস্তান সৃষ্টি হয়েছিল।
কামরান ধাঙ্গাল বলেন, পাকিস্তান সৃষ্টির পর তিনি পাকিস্তানের প্রথম গভর্নর জেনারেল হন। নতুন জাতির জন্য তাঁর দৃষ্টিভঙ্গি ছিল সুস্পষ্ট। তিনি একটি প্রগতিশীল ও অন্তর্ভুক্তিমূলক রাষ্ট্রের কথা বলেছিলেন এবং স্বাধীনতা ও সহনশীলতার প্রতি তাঁর অঙ্গীকারের প্রতিফলন ঘটিয়েছিলেন। পাকিস্তানের শুরুর দিনগুলোতে জিন্নাহ নতুন রাষ্ট্রের স্থাপনায় নিরলসভাবে কাজ করেছিলেন। তিনি শুধু পাকিস্তানেই না, সারা বিশ্বে সমাদৃত।
আরও খবর পড়ুন:
নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

পাকিস্তানের জাতির পিতা মুহাম্মদ আলী জিন্নাহ না হলে বাংলাদেশ নামক রাষ্ট্রের সৃষ্টি হতো না। ১৯৪৭ সালে দেশ বিভাগের সময় পাকিস্তান রাষ্ট্রের সৃষ্টি পেছনে সবচেয়ে বড় অবদান ছিল তাঁর। পরবর্তীতে ১৯৭১ সালে পাকিস্তানের একটি অংশ (পূর্ব পাকিস্তান) ভাগ হয়ে বাংলাদেশ রাষ্ট্রের সৃষ্টি হয়। যদি জিন্নাহ তখন এই অঞ্চলকে (পূর্ব পাকিস্তান) পশ্চিম পাকিস্তানের সঙ্গে না নিতেন তবে আজ বাংলাদেশ সৃষ্টি হতো না।
আজ বুধবার বিকেলে রাজধানীর জাতীয় প্রেসক্লাবের তোফাজ্জল হোসেনে মানিক মিয়া হলে পাকিস্তানের জাতির পিতা মুহাম্মদ আলী জিন্নাহর ৭৬তম মৃত্যুবার্ষিকী স্মরণে এসব কথা বলেন বক্তারা।
নবাব সলিমুল্লাহ একাডেমি এই অনুষ্ঠানের আয়োজন করে। অনুষ্ঠানে ঢাকায় পাকিস্তান হাইকমিশনের প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত থাকার কথা থাকলেও তিনি আসেননি।
তবে হাইকমিশনের কাউন্সেলর কামরান ধাঙ্গাল অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন। একাডেমির প্রেসিডেন্ট মুহাম্মদ আব্দুল জাব্বার অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন।
ঢাকায় পাকিস্তান হাইকমিশনের বাইরে বাংলাদেশে পাকিস্তানের জাতির পিতার মৃত্যুবার্ষিকী পালনের ঘটনা এটিই প্রথম।
সভায় মূল প্রবন্ধ উপস্থাপন করেন অধ্যাপক ড. মোস্তাফিজুর রহমান। তাঁর প্রবন্ধে মুহাম্মদ আলী জিন্নাহর জন্ম থেকে শুরু করে মৃত্যু পর্যন্ত জীবনের নানা ঘটনা বর্ণনা করা হয়। অনুষ্ঠানে জাফরুল হক জাফর জিন্নাহকে নিয়ে একটি উর্দু কবিতা পাঠ করেন।
বাংলাদেশে অধ্যয়নরত পাকিস্তানি শিক্ষার্থী মো. তাহির ও কামরান আব্বাস জিন্নাহকে নিয়ে উর্দুতে গান পরিবেশন করেন।
এ সময় আরও উপস্থিত ছিলেন নাগরিক পরিষদের আহ্বায়ক মো. সামসুদ্দিন, সাংবাদিক মোস্তফা কামাল মজুমদার, মো. শাখাওয়াত, সাইদুর রহমান, বাংলাদেশ কল্যাণ পার্টির আবু হানিফ, নজরুল ইসলাম, বাংলাদেশে অধ্যয়নরত দুজন প্রমুখ।
অনুষ্ঠানে পাকিস্তানের হাইকমিশনারকে নবাব সলিমুল্লাহ পুরস্কার–২০২৪ মনোনীত করা হয়। অনুষ্ঠানে নবাব সলিমুল্লাহ একাডেমির সাধারণ সম্পাদক সাইফুল ইসলাম শুভ মুহাম্মদ আলী জিন্নাহকে নিয়ে লেখা জাতিসত্তা প্রতিষ্ঠার ইতিকথা (দাঙ্গা, দেশভাগ, স্বাধীনতা) বইয়ের মোড়ক উন্মোচন করা হয়।
নাগরিক পরিষদের আহ্বায়ক মো. সামসুদ্দিন বলেন, ৫ আগস্ট আমাদের বিজয় দিবস, এটিই আমাদের স্বাধীনতা দিবস।
তিনি জিন্নাহকে স্মরণ করে বলেন, ১৯৪৭ সালে যদি বাংলাদেশ পাকিস্তানের সঙ্গে না থাকত তবে আজ কাশ্মীরের মতো ঘাড় ফেরানোর উপায় থাকতো না। ভারতীয় জান্তারা ঘাড়ের ওপর অস্ত্র ধরে রাখত। জিন্নাহ পাকিস্তানের সঙ্গে নিয়েছে বলেই বাংলাদেশ স্বাধীন হয়েছে।
স্বাধীন বাংলাদেশে আল্লামা ইকবাল হল বা জিন্নাহ অ্যাভিনিউয়ের নাম পরিবর্তন নিয়ে তিনি বলেন, ‘কারণ, দিল্লি এগুলো চায়, তাই করা হয়েছে। কিন্তু বাংলাদেশ এগুলো চায় না। তাই বাংলাদেশকে চীন এবং পাকিস্তানের সঙ্গে সুসম্পর্ক করতে হবে।’
অনুষ্ঠানে বক্তা মো. শাখাওয়াত বলেন, ভারতীয় উপমহাদেশ ১৭৫৭ সালের পর যে রাজনৈতিক অদক্ষতা বা হিংসা তার অবসান ঘটান মুহাম্মদ আলী জিন্নাহ। একজন মানুষ হিসেবে জিন্নাহ ছিলেন অত্যন্ত ব্যক্তিত্বসম্পন্ন। একজন মুসলিমের যে চরিত্র থাকার দরকার তা তাঁর ছিল।
মো. শাখাওয়াত বলেন, জিন্নাহ যদি ১৯৪৭ সালে এই বাংলাদেশের দায়িত্ব না নিতেন তাহলে এই জাতির অবস্থা পশ্চিম বাংলার মতো হতো, ভারতের একটা অঙ্গরাজ্য হয়ে। তাঁর দায়িত্ব নেওয়ার কারণে ওই দিন তিনি (জিন্নাহ) বলেছিলেন, পূর্ব পাকিস্তান পশ্চিম পাকিস্তানের সঙ্গে থাকবে। আমাদের এখন বন্ধুত্বের পরিমাপ করতে হবে।
বক্তা নজরুল ইসলাম বলেন, বাংলাদেশকে এখন সতর্ক থাকতে হবে। যেকোনোভাবে হোক এখন (৫ আগস্ট) স্বাধীন হয়েছে। বাংলাদেশকে পাকিস্তানের সঙ্গে সম্পর্ক রক্ষা করতে হবে। মুহাম্মদ আলী জিন্নাহ না থাকলে পাকিস্তান সৃষ্টি হতো না; আর পাকিস্তান না থাকলে বাংলাদেশের সৃষ্টি হতো না।
মুহাম্মদ আলী জিন্নাহ বাংলাদেশের জাতির পিতা, কিন্তু সেটা স্বীকার করা হয় না। কিন্তু এই ভ্রাতৃত্ব রক্ষা করতে হবে।
তিনি আশা করেন মুহাম্মদ আলী জিন্নাহর জন্মবার্ষিকী ও মৃত্যুবার্ষিকী প্রতি বছর বাংলাদেশে পালিত হবে।
অনুষ্ঠানে কাউন্সেলর কামরান ধাঙ্গাল বলেন, মুহাম্মদ আলী জিন্নাহর মুসলিম লীগের নেতৃত্ব ছিল অসাধারণ। এটি ছিল সমগ্র ভারতের মুসলমানদের জন্য একটি গুরুত্বপূর্ণ গণ আন্দোলনের সূচনা। তাঁর স্বাস্থ্য ক্রমশ অবনতির দিকে গেলেও তিনি ছিলেন আলোচনায় কেন্দ্রীয় ব্যক্তি, যার নেতৃত্বে ১৯৪৭ সালে পাকিস্তান সৃষ্টি হয়েছিল।
কামরান ধাঙ্গাল বলেন, পাকিস্তান সৃষ্টির পর তিনি পাকিস্তানের প্রথম গভর্নর জেনারেল হন। নতুন জাতির জন্য তাঁর দৃষ্টিভঙ্গি ছিল সুস্পষ্ট। তিনি একটি প্রগতিশীল ও অন্তর্ভুক্তিমূলক রাষ্ট্রের কথা বলেছিলেন এবং স্বাধীনতা ও সহনশীলতার প্রতি তাঁর অঙ্গীকারের প্রতিফলন ঘটিয়েছিলেন। পাকিস্তানের শুরুর দিনগুলোতে জিন্নাহ নতুন রাষ্ট্রের স্থাপনায় নিরলসভাবে কাজ করেছিলেন। তিনি শুধু পাকিস্তানেই না, সারা বিশ্বে সমাদৃত।
আরও খবর পড়ুন:

পাকিস্তানের জাতির পিতা মুহাম্মদ আলী জিন্নাহ না হলে বাংলাদেশ নামক রাষ্ট্রের সৃষ্টি হতো না। ১৯৪৭ সালে দেশ বিভাগের সময় পাকিস্তান রাষ্ট্রের সৃষ্টি পেছনে সবচেয়ে বড় অবদান ছিল তাঁর। পরবর্তীতে ১৯৭১ সালে পাকিস্তানের একটি অংশ (পূর্ব পাকিস্তান) ভাগ হয়ে বাংলাদেশ রাষ্ট্রের সৃষ্টি হয়। যদি জিন্নাহ তখন এই অঞ্চলকে (পূর্ব পাকিস্তান) পশ্চিম পাকিস্তানের সঙ্গে না নিতেন তবে আজ বাংলাদেশ সৃষ্টি হতো না।
আজ বুধবার বিকেলে রাজধানীর জাতীয় প্রেসক্লাবের তোফাজ্জল হোসেনে মানিক মিয়া হলে পাকিস্তানের জাতির পিতা মুহাম্মদ আলী জিন্নাহর ৭৬তম মৃত্যুবার্ষিকী স্মরণে এসব কথা বলেন বক্তারা।
নবাব সলিমুল্লাহ একাডেমি এই অনুষ্ঠানের আয়োজন করে। অনুষ্ঠানে ঢাকায় পাকিস্তান হাইকমিশনের প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত থাকার কথা থাকলেও তিনি আসেননি।
তবে হাইকমিশনের কাউন্সেলর কামরান ধাঙ্গাল অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন। একাডেমির প্রেসিডেন্ট মুহাম্মদ আব্দুল জাব্বার অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন।
ঢাকায় পাকিস্তান হাইকমিশনের বাইরে বাংলাদেশে পাকিস্তানের জাতির পিতার মৃত্যুবার্ষিকী পালনের ঘটনা এটিই প্রথম।
সভায় মূল প্রবন্ধ উপস্থাপন করেন অধ্যাপক ড. মোস্তাফিজুর রহমান। তাঁর প্রবন্ধে মুহাম্মদ আলী জিন্নাহর জন্ম থেকে শুরু করে মৃত্যু পর্যন্ত জীবনের নানা ঘটনা বর্ণনা করা হয়। অনুষ্ঠানে জাফরুল হক জাফর জিন্নাহকে নিয়ে একটি উর্দু কবিতা পাঠ করেন।
বাংলাদেশে অধ্যয়নরত পাকিস্তানি শিক্ষার্থী মো. তাহির ও কামরান আব্বাস জিন্নাহকে নিয়ে উর্দুতে গান পরিবেশন করেন।
এ সময় আরও উপস্থিত ছিলেন নাগরিক পরিষদের আহ্বায়ক মো. সামসুদ্দিন, সাংবাদিক মোস্তফা কামাল মজুমদার, মো. শাখাওয়াত, সাইদুর রহমান, বাংলাদেশ কল্যাণ পার্টির আবু হানিফ, নজরুল ইসলাম, বাংলাদেশে অধ্যয়নরত দুজন প্রমুখ।
অনুষ্ঠানে পাকিস্তানের হাইকমিশনারকে নবাব সলিমুল্লাহ পুরস্কার–২০২৪ মনোনীত করা হয়। অনুষ্ঠানে নবাব সলিমুল্লাহ একাডেমির সাধারণ সম্পাদক সাইফুল ইসলাম শুভ মুহাম্মদ আলী জিন্নাহকে নিয়ে লেখা জাতিসত্তা প্রতিষ্ঠার ইতিকথা (দাঙ্গা, দেশভাগ, স্বাধীনতা) বইয়ের মোড়ক উন্মোচন করা হয়।
নাগরিক পরিষদের আহ্বায়ক মো. সামসুদ্দিন বলেন, ৫ আগস্ট আমাদের বিজয় দিবস, এটিই আমাদের স্বাধীনতা দিবস।
তিনি জিন্নাহকে স্মরণ করে বলেন, ১৯৪৭ সালে যদি বাংলাদেশ পাকিস্তানের সঙ্গে না থাকত তবে আজ কাশ্মীরের মতো ঘাড় ফেরানোর উপায় থাকতো না। ভারতীয় জান্তারা ঘাড়ের ওপর অস্ত্র ধরে রাখত। জিন্নাহ পাকিস্তানের সঙ্গে নিয়েছে বলেই বাংলাদেশ স্বাধীন হয়েছে।
স্বাধীন বাংলাদেশে আল্লামা ইকবাল হল বা জিন্নাহ অ্যাভিনিউয়ের নাম পরিবর্তন নিয়ে তিনি বলেন, ‘কারণ, দিল্লি এগুলো চায়, তাই করা হয়েছে। কিন্তু বাংলাদেশ এগুলো চায় না। তাই বাংলাদেশকে চীন এবং পাকিস্তানের সঙ্গে সুসম্পর্ক করতে হবে।’
অনুষ্ঠানে বক্তা মো. শাখাওয়াত বলেন, ভারতীয় উপমহাদেশ ১৭৫৭ সালের পর যে রাজনৈতিক অদক্ষতা বা হিংসা তার অবসান ঘটান মুহাম্মদ আলী জিন্নাহ। একজন মানুষ হিসেবে জিন্নাহ ছিলেন অত্যন্ত ব্যক্তিত্বসম্পন্ন। একজন মুসলিমের যে চরিত্র থাকার দরকার তা তাঁর ছিল।
মো. শাখাওয়াত বলেন, জিন্নাহ যদি ১৯৪৭ সালে এই বাংলাদেশের দায়িত্ব না নিতেন তাহলে এই জাতির অবস্থা পশ্চিম বাংলার মতো হতো, ভারতের একটা অঙ্গরাজ্য হয়ে। তাঁর দায়িত্ব নেওয়ার কারণে ওই দিন তিনি (জিন্নাহ) বলেছিলেন, পূর্ব পাকিস্তান পশ্চিম পাকিস্তানের সঙ্গে থাকবে। আমাদের এখন বন্ধুত্বের পরিমাপ করতে হবে।
বক্তা নজরুল ইসলাম বলেন, বাংলাদেশকে এখন সতর্ক থাকতে হবে। যেকোনোভাবে হোক এখন (৫ আগস্ট) স্বাধীন হয়েছে। বাংলাদেশকে পাকিস্তানের সঙ্গে সম্পর্ক রক্ষা করতে হবে। মুহাম্মদ আলী জিন্নাহ না থাকলে পাকিস্তান সৃষ্টি হতো না; আর পাকিস্তান না থাকলে বাংলাদেশের সৃষ্টি হতো না।
মুহাম্মদ আলী জিন্নাহ বাংলাদেশের জাতির পিতা, কিন্তু সেটা স্বীকার করা হয় না। কিন্তু এই ভ্রাতৃত্ব রক্ষা করতে হবে।
তিনি আশা করেন মুহাম্মদ আলী জিন্নাহর জন্মবার্ষিকী ও মৃত্যুবার্ষিকী প্রতি বছর বাংলাদেশে পালিত হবে।
অনুষ্ঠানে কাউন্সেলর কামরান ধাঙ্গাল বলেন, মুহাম্মদ আলী জিন্নাহর মুসলিম লীগের নেতৃত্ব ছিল অসাধারণ। এটি ছিল সমগ্র ভারতের মুসলমানদের জন্য একটি গুরুত্বপূর্ণ গণ আন্দোলনের সূচনা। তাঁর স্বাস্থ্য ক্রমশ অবনতির দিকে গেলেও তিনি ছিলেন আলোচনায় কেন্দ্রীয় ব্যক্তি, যার নেতৃত্বে ১৯৪৭ সালে পাকিস্তান সৃষ্টি হয়েছিল।
কামরান ধাঙ্গাল বলেন, পাকিস্তান সৃষ্টির পর তিনি পাকিস্তানের প্রথম গভর্নর জেনারেল হন। নতুন জাতির জন্য তাঁর দৃষ্টিভঙ্গি ছিল সুস্পষ্ট। তিনি একটি প্রগতিশীল ও অন্তর্ভুক্তিমূলক রাষ্ট্রের কথা বলেছিলেন এবং স্বাধীনতা ও সহনশীলতার প্রতি তাঁর অঙ্গীকারের প্রতিফলন ঘটিয়েছিলেন। পাকিস্তানের শুরুর দিনগুলোতে জিন্নাহ নতুন রাষ্ট্রের স্থাপনায় নিরলসভাবে কাজ করেছিলেন। তিনি শুধু পাকিস্তানেই না, সারা বিশ্বে সমাদৃত।
আরও খবর পড়ুন:

বগুড়ার শেরপুরে বিদ্যুতায়িত হয়ে মো. রায়হানুল ইসলাম (৩২) ওরফে রানা নামের এক পুলিশ কনস্টেবল মারা গেছেন। শনিবার (২৫ অক্টোবর) দুপুর ১২টার দিকে শেরপুর উপজেলার কুসুম্বি ইউনিয়নের নগরআরা এলাকার নিজ বাড়িতে এ দুর্ঘটনা ঘটে।
১৪ মিনিট আগে
এক ব্যক্তিকে পুলিশ ধরে নিয়ে যাচ্ছে, আর আটক বাবাকে জড়িয়ে ধরে তাঁর সাত থেকে আট বছর বয়সী মেয়ে কাঁদছে। এমন সময় ভিড়ের মধ্যে কেউ একজন চড় মারে, সেটি শিশুটির গালে পড়ে। ফেসবুকে ছড়িয়ে পড়া এক ভিডিওর এই দৃশ্য নিয়ে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে সমালোচনার ঝড় উঠেছে।
১৯ মিনিট আগে
সিরাজগঞ্জে ভিক্ষা করে তিন বস্তা টাকা জমিয়ে আলোচনায় আসা সালেহা বেগম (৬৫) মারা গেছেন। স্থানীয়ভাবে সবাই তাঁকে ‘সালে পাগলী’ নামে চিনতেন। গতকাল শুক্রবার (২৪ অক্টোবর) সন্ধ্যায় বগুড়ার শহীদ জিয়াউর রহমান মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় তিনি শেষনিশ্বাস ত্যাগ করেন।
১৯ মিনিট আগে
কক্সবাজারের চকরিয়া উপজেলায় পিকআপের সঙ্গে মোটরসাইকেলের সংঘর্ষে দুই যুবক নিহত হয়েছেন। আহত হয়েছেন আরও দুজন। আজ শনিবার দুপুর পৌনে ১২টার দিকে চট্টগ্রাম-কক্সবাজার মহাসড়কের উপজেলার ইসলামনগর দরগাপাড়া কবরস্থান এলাকায় এ দুর্ঘটনা ঘটে।
৪১ মিনিট আগেশেরপুর (বগুড়া) প্রতিনিধি

বগুড়ার শেরপুরে বিদ্যুতায়িত হয়ে মো. রায়হানুল ইসলাম (৩২) ওরফে রানা নামের এক পুলিশ কনস্টেবল মারা গেছেন।
শনিবার (২৫ অক্টোবর) দুপুর ১২টার দিকে শেরপুর উপজেলার কুসুম্বি ইউনিয়নের নগরআরা এলাকার নিজ বাড়িতে এ দুর্ঘটনা ঘটে।
নিহত রায়হানুল ইসলাম মৃত শাহ্ আনোয়ার হোসেনের ছেলে। তিনি সর্বশেষ জয়পুরহাটের কালাই থানায় কর্মরত ছিলেন। আজ শনিবারই তাঁর ঢাকায় নৌ পুলিশে যোগদানের কথা ছিল।
পরিবার সূত্রে জানা গেছে, দুপুরের দিকে তিনি নিজ বাড়িতে বিদ্যুতিক সরঞ্জাম নিয়ে কাজ করছিলেন। এ সময় হঠাৎ বিদ্যুতায়িত হয়ে মাটিতে পড়ে যান। পরিবারের সদস্যরা দ্রুত তাঁকে উদ্ধার করে শেরপুর উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে গেলে চিকিৎসক মৃত ঘোষণা করেন।
নিহতের বোন সাম্মী আক্তার জানান, নতুন কর্মস্থলে যোগদানের প্রস্তুতি নিচ্ছিলেন তাঁর ভাই। এমন সময়ে এ দুর্ঘটনায় পুরো পরিবার শোকাহত।
শেরপুর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মইনুদ্দিন জানান, লাশটি ময়নাতদন্তের জন্য বগুড়া শহীদ জিয়াউর রহমান মেডিকেল কলেজ (শজিমেক) হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে। এ ঘটনায় একটি ইউডি মামলা রুজু করা হয়েছে। আইনগত প্রক্রিয়া শেষে লাশ পরিবারের কাছে হস্তান্তর করা হবে।

বগুড়ার শেরপুরে বিদ্যুতায়িত হয়ে মো. রায়হানুল ইসলাম (৩২) ওরফে রানা নামের এক পুলিশ কনস্টেবল মারা গেছেন।
শনিবার (২৫ অক্টোবর) দুপুর ১২টার দিকে শেরপুর উপজেলার কুসুম্বি ইউনিয়নের নগরআরা এলাকার নিজ বাড়িতে এ দুর্ঘটনা ঘটে।
নিহত রায়হানুল ইসলাম মৃত শাহ্ আনোয়ার হোসেনের ছেলে। তিনি সর্বশেষ জয়পুরহাটের কালাই থানায় কর্মরত ছিলেন। আজ শনিবারই তাঁর ঢাকায় নৌ পুলিশে যোগদানের কথা ছিল।
পরিবার সূত্রে জানা গেছে, দুপুরের দিকে তিনি নিজ বাড়িতে বিদ্যুতিক সরঞ্জাম নিয়ে কাজ করছিলেন। এ সময় হঠাৎ বিদ্যুতায়িত হয়ে মাটিতে পড়ে যান। পরিবারের সদস্যরা দ্রুত তাঁকে উদ্ধার করে শেরপুর উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে গেলে চিকিৎসক মৃত ঘোষণা করেন।
নিহতের বোন সাম্মী আক্তার জানান, নতুন কর্মস্থলে যোগদানের প্রস্তুতি নিচ্ছিলেন তাঁর ভাই। এমন সময়ে এ দুর্ঘটনায় পুরো পরিবার শোকাহত।
শেরপুর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মইনুদ্দিন জানান, লাশটি ময়নাতদন্তের জন্য বগুড়া শহীদ জিয়াউর রহমান মেডিকেল কলেজ (শজিমেক) হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে। এ ঘটনায় একটি ইউডি মামলা রুজু করা হয়েছে। আইনগত প্রক্রিয়া শেষে লাশ পরিবারের কাছে হস্তান্তর করা হবে।

পাকিস্তানের জাতির পিতা মুহাম্মদ আলী জিন্নাহ না হলে বাংলাদেশ নামক রাষ্ট্রের সৃষ্টি হতো না। ১৯৪৭ সালে দেশ বিভাগের সময় পাকিস্তান রাষ্ট্রের সৃষ্টি পেছনে সবচেয়ে বড় অবদান ছিল তার। পরবর্তীতে ১৯৭১ সালে পাকিস্তানের একটি অংশ (পূর্ব পাকিস্তান) ভাগ হয়ে বাংলাদেশ রাষ্ট্রের সৃষ্টি হয়। যদি জিন্নাহ তখন এই অঞ্চলকে (প
১২ সেপ্টেম্বর ২০২৪
এক ব্যক্তিকে পুলিশ ধরে নিয়ে যাচ্ছে, আর আটক বাবাকে জড়িয়ে ধরে তাঁর সাত থেকে আট বছর বয়সী মেয়ে কাঁদছে। এমন সময় ভিড়ের মধ্যে কেউ একজন চড় মারে, সেটি শিশুটির গালে পড়ে। ফেসবুকে ছড়িয়ে পড়া এক ভিডিওর এই দৃশ্য নিয়ে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে সমালোচনার ঝড় উঠেছে।
১৯ মিনিট আগে
সিরাজগঞ্জে ভিক্ষা করে তিন বস্তা টাকা জমিয়ে আলোচনায় আসা সালেহা বেগম (৬৫) মারা গেছেন। স্থানীয়ভাবে সবাই তাঁকে ‘সালে পাগলী’ নামে চিনতেন। গতকাল শুক্রবার (২৪ অক্টোবর) সন্ধ্যায় বগুড়ার শহীদ জিয়াউর রহমান মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় তিনি শেষনিশ্বাস ত্যাগ করেন।
১৯ মিনিট আগে
কক্সবাজারের চকরিয়া উপজেলায় পিকআপের সঙ্গে মোটরসাইকেলের সংঘর্ষে দুই যুবক নিহত হয়েছেন। আহত হয়েছেন আরও দুজন। আজ শনিবার দুপুর পৌনে ১২টার দিকে চট্টগ্রাম-কক্সবাজার মহাসড়কের উপজেলার ইসলামনগর দরগাপাড়া কবরস্থান এলাকায় এ দুর্ঘটনা ঘটে।
৪১ মিনিট আগেআজকের পত্রিকা ডেস্ক

এক ব্যক্তিকে পুলিশ ধরে নিয়ে যাচ্ছে, আর আটক বাবাকে জড়িয়ে ধরে তাঁর সাত থেকে আট বছর বয়সী মেয়ে কাঁদছে। এমন সময় ভিড়ের মধ্যে কেউ একজন চড় মারে, সেটি শিশুটির গালে পড়ে। ফেসবুকে ছড়িয়ে পড়া এক ভিডিওর এই দৃশ্য নিয়ে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে সমালোচনার ঝড় উঠেছে।
পুলিশ বলছে, রাজধানীর মোহাম্মদপুরের জেনেভা ক্যাম্পে মাদক কারবারে জড়িত থাকার অভিযোগে রুস্তমকে গ্রেপ্তার করা হয়। তবে তাদের কোনো সদস্য শিশুটিকে চড় মারেননি। ঘটনাটিকে গুরুত্বের সঙ্গে খতিয়ে দেখছে তারা।
গত বৃহস্পতিবার ভোরে মোহাম্মদপুরের জেনেভা ক্যাম্পে মাদক কারবারের সঙ্গে জড়িত দুই পক্ষের মারামারির সময় ‘ককটেল’ বিস্ফোরণে মো. জাহিদ (২০) নামের এক তরুণ নিহত হন। সেদিন সন্ধ্যায়ই সেখানে পুলিশ অভিযান চালিয়ে কয়েকজনকে গ্রেপ্তার করে। তখন রুস্তমকেও গ্রেপ্তার করা হয়।
ভিডিওতে দেখা যায়, রুস্তমকে গ্রেপ্তার করে নিয়ে যাওয়ার সময় তাঁর মেয়ে তাঁকে জড়িয়ে ধরে কান্না শুরু করে। এ সময় ভিড়ের মধ্যে থাকা কেউ একজন শিশুটিকে চড় মারে। পরে শিশুটিকে বাবার কাছ থেকে সরিয়ে নেওয়া হয়।
এ ঘটনায় সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে অনেকে পুলিশের ভূমিকার সমালোচনা করেছেন। ফেসবুকে ভাইরাল ভিডিওর কমেন্টে অনেকে লেখেন, একজন মানুষ অপরাধ করলে তাঁকে পুলিশ ধরে নিয়ে যেতেই পারে। কিন্তু আসামিকে মারধর করা মানবাধিকার লঙ্ঘন। অথচ এ ঘটনায় পুলিশের সামনেই তাঁর বাচ্চা মেয়ে মারধরের শিকার হলো!
কেউ কেউ লেখেন, ছোট্ট বাচ্চার সঙ্গে এমন আচরণ গ্রহণযোগ্য নয়। কেউ কেউ আবার রুস্তমকে আওয়ামী লীগের (বর্তমানে কার্যক্রম নিষিদ্ধ) কর্মী দাবি করে তাঁরও সমালোচনা করেন।

এক ব্যক্তিকে পুলিশ ধরে নিয়ে যাচ্ছে, আর আটক বাবাকে জড়িয়ে ধরে তাঁর সাত থেকে আট বছর বয়সী মেয়ে কাঁদছে। এমন সময় ভিড়ের মধ্যে কেউ একজন চড় মারে, সেটি শিশুটির গালে পড়ে। ফেসবুকে ছড়িয়ে পড়া এক ভিডিওর এই দৃশ্য নিয়ে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে সমালোচনার ঝড় উঠেছে।
পুলিশ বলছে, রাজধানীর মোহাম্মদপুরের জেনেভা ক্যাম্পে মাদক কারবারে জড়িত থাকার অভিযোগে রুস্তমকে গ্রেপ্তার করা হয়। তবে তাদের কোনো সদস্য শিশুটিকে চড় মারেননি। ঘটনাটিকে গুরুত্বের সঙ্গে খতিয়ে দেখছে তারা।
গত বৃহস্পতিবার ভোরে মোহাম্মদপুরের জেনেভা ক্যাম্পে মাদক কারবারের সঙ্গে জড়িত দুই পক্ষের মারামারির সময় ‘ককটেল’ বিস্ফোরণে মো. জাহিদ (২০) নামের এক তরুণ নিহত হন। সেদিন সন্ধ্যায়ই সেখানে পুলিশ অভিযান চালিয়ে কয়েকজনকে গ্রেপ্তার করে। তখন রুস্তমকেও গ্রেপ্তার করা হয়।
ভিডিওতে দেখা যায়, রুস্তমকে গ্রেপ্তার করে নিয়ে যাওয়ার সময় তাঁর মেয়ে তাঁকে জড়িয়ে ধরে কান্না শুরু করে। এ সময় ভিড়ের মধ্যে থাকা কেউ একজন শিশুটিকে চড় মারে। পরে শিশুটিকে বাবার কাছ থেকে সরিয়ে নেওয়া হয়।
এ ঘটনায় সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে অনেকে পুলিশের ভূমিকার সমালোচনা করেছেন। ফেসবুকে ভাইরাল ভিডিওর কমেন্টে অনেকে লেখেন, একজন মানুষ অপরাধ করলে তাঁকে পুলিশ ধরে নিয়ে যেতেই পারে। কিন্তু আসামিকে মারধর করা মানবাধিকার লঙ্ঘন। অথচ এ ঘটনায় পুলিশের সামনেই তাঁর বাচ্চা মেয়ে মারধরের শিকার হলো!
কেউ কেউ লেখেন, ছোট্ট বাচ্চার সঙ্গে এমন আচরণ গ্রহণযোগ্য নয়। কেউ কেউ আবার রুস্তমকে আওয়ামী লীগের (বর্তমানে কার্যক্রম নিষিদ্ধ) কর্মী দাবি করে তাঁরও সমালোচনা করেন।

পাকিস্তানের জাতির পিতা মুহাম্মদ আলী জিন্নাহ না হলে বাংলাদেশ নামক রাষ্ট্রের সৃষ্টি হতো না। ১৯৪৭ সালে দেশ বিভাগের সময় পাকিস্তান রাষ্ট্রের সৃষ্টি পেছনে সবচেয়ে বড় অবদান ছিল তার। পরবর্তীতে ১৯৭১ সালে পাকিস্তানের একটি অংশ (পূর্ব পাকিস্তান) ভাগ হয়ে বাংলাদেশ রাষ্ট্রের সৃষ্টি হয়। যদি জিন্নাহ তখন এই অঞ্চলকে (প
১২ সেপ্টেম্বর ২০২৪
বগুড়ার শেরপুরে বিদ্যুতায়িত হয়ে মো. রায়হানুল ইসলাম (৩২) ওরফে রানা নামের এক পুলিশ কনস্টেবল মারা গেছেন। শনিবার (২৫ অক্টোবর) দুপুর ১২টার দিকে শেরপুর উপজেলার কুসুম্বি ইউনিয়নের নগরআরা এলাকার নিজ বাড়িতে এ দুর্ঘটনা ঘটে।
১৪ মিনিট আগে
সিরাজগঞ্জে ভিক্ষা করে তিন বস্তা টাকা জমিয়ে আলোচনায় আসা সালেহা বেগম (৬৫) মারা গেছেন। স্থানীয়ভাবে সবাই তাঁকে ‘সালে পাগলী’ নামে চিনতেন। গতকাল শুক্রবার (২৪ অক্টোবর) সন্ধ্যায় বগুড়ার শহীদ জিয়াউর রহমান মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় তিনি শেষনিশ্বাস ত্যাগ করেন।
১৯ মিনিট আগে
কক্সবাজারের চকরিয়া উপজেলায় পিকআপের সঙ্গে মোটরসাইকেলের সংঘর্ষে দুই যুবক নিহত হয়েছেন। আহত হয়েছেন আরও দুজন। আজ শনিবার দুপুর পৌনে ১২টার দিকে চট্টগ্রাম-কক্সবাজার মহাসড়কের উপজেলার ইসলামনগর দরগাপাড়া কবরস্থান এলাকায় এ দুর্ঘটনা ঘটে।
৪১ মিনিট আগেসিরাজগঞ্জ প্রতিনিধি

সিরাজগঞ্জে ভিক্ষা করে তিন বস্তা টাকা জমিয়ে আলোচনায় আসা সালেহা বেগম (৬৫) মারা গেছেন। স্থানীয়ভাবে সবাই তাঁকে ‘সালে পাগলী’ নামে চিনতেন। গতকাল শুক্রবার (২৪ অক্টোবর) সন্ধ্যায় বগুড়ার শহীদ জিয়াউর রহমান মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় তিনি শেষনিশ্বাস ত্যাগ করেন। আজ শনিবার (২৫ অক্টোবর) সকাল ১০টার দিকে জানাজা শেষে তাঁকে সিরাজগঞ্জ শহরের কান্দাপাড়া কবরস্থানে দাফন করা হয়।
পরিবার ও স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, অসুস্থ অবস্থায় প্রথমে সালেহা বেগমকে সিরাজগঞ্জ সদর হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। পরে উন্নত চিকিৎসার জন্য নর্থবেঙ্গল মেডিকেল কলেজ হয়ে বগুড়ার শজিমেকে নেওয়া হয়। সেখানে চিকিৎসকেরা তাঁর লিভার ক্যানসার শনাক্ত করেন।সিরাজগঞ্জ পৌরসভার ১ নম্বর ওয়ার্ডের সাবেক কাউন্সিলর মো. শাহরিয়ার শিপু বিষয়টি নিশ্চিত করে বলেন, সালে পাগলী দীর্ঘদিন ধরে অসুস্থ ছিলেন। গতকাল তিনি মারা গেছেন, আজ জানাজা শেষে দাফন করা হয়েছে। জমানো টাকা তাঁর মেয়েকে দেওয়া হবে।
উল্লেখ্য, সম্প্রতি সিরাজগঞ্জ সদর উপজেলার মাছুমপুর নতুনপাড়ায় সালেহা বেগমের বসতঘর থেকে দুই দিনের ব্যবধানে তিন বস্তা টাকা উদ্ধার করে এলাকাবাসী। উদ্ধার হওয়া ব্যবহারযোগ্য টাকার পরিমাণ ছিল ১ লাখ ৭৪ হাজার ৭৯ টাকা।

সিরাজগঞ্জে ভিক্ষা করে তিন বস্তা টাকা জমিয়ে আলোচনায় আসা সালেহা বেগম (৬৫) মারা গেছেন। স্থানীয়ভাবে সবাই তাঁকে ‘সালে পাগলী’ নামে চিনতেন। গতকাল শুক্রবার (২৪ অক্টোবর) সন্ধ্যায় বগুড়ার শহীদ জিয়াউর রহমান মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় তিনি শেষনিশ্বাস ত্যাগ করেন। আজ শনিবার (২৫ অক্টোবর) সকাল ১০টার দিকে জানাজা শেষে তাঁকে সিরাজগঞ্জ শহরের কান্দাপাড়া কবরস্থানে দাফন করা হয়।
পরিবার ও স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, অসুস্থ অবস্থায় প্রথমে সালেহা বেগমকে সিরাজগঞ্জ সদর হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। পরে উন্নত চিকিৎসার জন্য নর্থবেঙ্গল মেডিকেল কলেজ হয়ে বগুড়ার শজিমেকে নেওয়া হয়। সেখানে চিকিৎসকেরা তাঁর লিভার ক্যানসার শনাক্ত করেন।সিরাজগঞ্জ পৌরসভার ১ নম্বর ওয়ার্ডের সাবেক কাউন্সিলর মো. শাহরিয়ার শিপু বিষয়টি নিশ্চিত করে বলেন, সালে পাগলী দীর্ঘদিন ধরে অসুস্থ ছিলেন। গতকাল তিনি মারা গেছেন, আজ জানাজা শেষে দাফন করা হয়েছে। জমানো টাকা তাঁর মেয়েকে দেওয়া হবে।
উল্লেখ্য, সম্প্রতি সিরাজগঞ্জ সদর উপজেলার মাছুমপুর নতুনপাড়ায় সালেহা বেগমের বসতঘর থেকে দুই দিনের ব্যবধানে তিন বস্তা টাকা উদ্ধার করে এলাকাবাসী। উদ্ধার হওয়া ব্যবহারযোগ্য টাকার পরিমাণ ছিল ১ লাখ ৭৪ হাজার ৭৯ টাকা।

পাকিস্তানের জাতির পিতা মুহাম্মদ আলী জিন্নাহ না হলে বাংলাদেশ নামক রাষ্ট্রের সৃষ্টি হতো না। ১৯৪৭ সালে দেশ বিভাগের সময় পাকিস্তান রাষ্ট্রের সৃষ্টি পেছনে সবচেয়ে বড় অবদান ছিল তার। পরবর্তীতে ১৯৭১ সালে পাকিস্তানের একটি অংশ (পূর্ব পাকিস্তান) ভাগ হয়ে বাংলাদেশ রাষ্ট্রের সৃষ্টি হয়। যদি জিন্নাহ তখন এই অঞ্চলকে (প
১২ সেপ্টেম্বর ২০২৪
বগুড়ার শেরপুরে বিদ্যুতায়িত হয়ে মো. রায়হানুল ইসলাম (৩২) ওরফে রানা নামের এক পুলিশ কনস্টেবল মারা গেছেন। শনিবার (২৫ অক্টোবর) দুপুর ১২টার দিকে শেরপুর উপজেলার কুসুম্বি ইউনিয়নের নগরআরা এলাকার নিজ বাড়িতে এ দুর্ঘটনা ঘটে।
১৪ মিনিট আগে
এক ব্যক্তিকে পুলিশ ধরে নিয়ে যাচ্ছে, আর আটক বাবাকে জড়িয়ে ধরে তাঁর সাত থেকে আট বছর বয়সী মেয়ে কাঁদছে। এমন সময় ভিড়ের মধ্যে কেউ একজন চড় মারে, সেটি শিশুটির গালে পড়ে। ফেসবুকে ছড়িয়ে পড়া এক ভিডিওর এই দৃশ্য নিয়ে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে সমালোচনার ঝড় উঠেছে।
১৯ মিনিট আগে
কক্সবাজারের চকরিয়া উপজেলায় পিকআপের সঙ্গে মোটরসাইকেলের সংঘর্ষে দুই যুবক নিহত হয়েছেন। আহত হয়েছেন আরও দুজন। আজ শনিবার দুপুর পৌনে ১২টার দিকে চট্টগ্রাম-কক্সবাজার মহাসড়কের উপজেলার ইসলামনগর দরগাপাড়া কবরস্থান এলাকায় এ দুর্ঘটনা ঘটে।
৪১ মিনিট আগেচকরিয়া (কক্সবাজার) প্রতিনিধি

কক্সবাজারের চকরিয়া উপজেলায় পিকআপের সঙ্গে মোটরসাইকেলের সংঘর্ষে দুই যুবক নিহত হয়েছেন। আহত হয়েছেন আরও দুজন। আজ শনিবার দুপুর পৌনে ১২টার দিকে চট্টগ্রাম-কক্সবাজার মহাসড়কের উপজেলার ইসলামনগর দরগাপাড়া কবরস্থান এলাকায় এ দুর্ঘটনা ঘটে।
নিহত মোটরসাইকেল আরোহী হলেন রিয়াদ উদ্দিন মিয়া (৩১) ও মূসা মোল্লা (২৮)। রিয়াদ মাদারীপুর জেলার রাজৈর উপজেলার মজুমদারকান্দি এলাকার আলিয়ার রহমান মিয়ার ছেলে এবং মূসা একই উপজেলার ঘোষেরকান্দি এলাকার দেলোয়ার মোল্লার ছেলে। আহতেরা হলেন সোহান আকন (৩০) ও তাঁর স্ত্রী অথৈ (২৩)।
পুলিশ জানায়, মাদারীপুর থেকে রিয়াদ, মূসা মোল্লা, সোহান ও তাঁর স্ত্রী দুটি মোটরসাইকেলে কক্সবাজার যাচ্ছিলেন। দুপুর পৌনে ১২টার দিকে মোটরসাইকেল দুটি চট্টগ্রাম-কক্সবাজার মহাসড়কের চকরিয়ার ইসলামনগর দরগাপাড়া কবরস্থান এলাকায় পৌঁছালে বিপরীত দিক থেকে আসা একটি পিকআপের সঙ্গে সংঘর্ষ হয়। এতে চারজন আহত হন। পুলিশ ও স্থানীয়রা আহত তিনজনকে উদ্ধার করে চকরিয়া উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে গেলে কর্তব্যরত চিকিৎসক রিয়াদকে মৃত ঘোষণা করেন। আরেক আহত যুবক মূসাকে উন্নত চিকিৎসার জন্য চট্টগ্রামে বেসরকারি হাসপাতালে নেওয়া হয়। সেখানে চিকিৎসাধীন অবস্থায় একটি তাঁর মৃত্যু হয়।
এ ব্যাপারে চিরিংগা হাইওয়ে পুলিশের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আরিফুল আমিন বলেন, ‘খবর পেয়ে পুলিশ ঘটনাস্থলে নিয়ে আহতদের উদ্ধার করে হাসপাতালে নিয়ে যান। সেখানে একজনের মৃত্যু হয়। অপরজনের চট্টগ্রামে চিকিৎসাধীন অবস্থায় মৃত্যু হয়েছে বলে শুনেছি। এ ঘটনায় আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হচ্ছে।’

কক্সবাজারের চকরিয়া উপজেলায় পিকআপের সঙ্গে মোটরসাইকেলের সংঘর্ষে দুই যুবক নিহত হয়েছেন। আহত হয়েছেন আরও দুজন। আজ শনিবার দুপুর পৌনে ১২টার দিকে চট্টগ্রাম-কক্সবাজার মহাসড়কের উপজেলার ইসলামনগর দরগাপাড়া কবরস্থান এলাকায় এ দুর্ঘটনা ঘটে।
নিহত মোটরসাইকেল আরোহী হলেন রিয়াদ উদ্দিন মিয়া (৩১) ও মূসা মোল্লা (২৮)। রিয়াদ মাদারীপুর জেলার রাজৈর উপজেলার মজুমদারকান্দি এলাকার আলিয়ার রহমান মিয়ার ছেলে এবং মূসা একই উপজেলার ঘোষেরকান্দি এলাকার দেলোয়ার মোল্লার ছেলে। আহতেরা হলেন সোহান আকন (৩০) ও তাঁর স্ত্রী অথৈ (২৩)।
পুলিশ জানায়, মাদারীপুর থেকে রিয়াদ, মূসা মোল্লা, সোহান ও তাঁর স্ত্রী দুটি মোটরসাইকেলে কক্সবাজার যাচ্ছিলেন। দুপুর পৌনে ১২টার দিকে মোটরসাইকেল দুটি চট্টগ্রাম-কক্সবাজার মহাসড়কের চকরিয়ার ইসলামনগর দরগাপাড়া কবরস্থান এলাকায় পৌঁছালে বিপরীত দিক থেকে আসা একটি পিকআপের সঙ্গে সংঘর্ষ হয়। এতে চারজন আহত হন। পুলিশ ও স্থানীয়রা আহত তিনজনকে উদ্ধার করে চকরিয়া উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে গেলে কর্তব্যরত চিকিৎসক রিয়াদকে মৃত ঘোষণা করেন। আরেক আহত যুবক মূসাকে উন্নত চিকিৎসার জন্য চট্টগ্রামে বেসরকারি হাসপাতালে নেওয়া হয়। সেখানে চিকিৎসাধীন অবস্থায় একটি তাঁর মৃত্যু হয়।
এ ব্যাপারে চিরিংগা হাইওয়ে পুলিশের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আরিফুল আমিন বলেন, ‘খবর পেয়ে পুলিশ ঘটনাস্থলে নিয়ে আহতদের উদ্ধার করে হাসপাতালে নিয়ে যান। সেখানে একজনের মৃত্যু হয়। অপরজনের চট্টগ্রামে চিকিৎসাধীন অবস্থায় মৃত্যু হয়েছে বলে শুনেছি। এ ঘটনায় আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হচ্ছে।’

পাকিস্তানের জাতির পিতা মুহাম্মদ আলী জিন্নাহ না হলে বাংলাদেশ নামক রাষ্ট্রের সৃষ্টি হতো না। ১৯৪৭ সালে দেশ বিভাগের সময় পাকিস্তান রাষ্ট্রের সৃষ্টি পেছনে সবচেয়ে বড় অবদান ছিল তার। পরবর্তীতে ১৯৭১ সালে পাকিস্তানের একটি অংশ (পূর্ব পাকিস্তান) ভাগ হয়ে বাংলাদেশ রাষ্ট্রের সৃষ্টি হয়। যদি জিন্নাহ তখন এই অঞ্চলকে (প
১২ সেপ্টেম্বর ২০২৪
বগুড়ার শেরপুরে বিদ্যুতায়িত হয়ে মো. রায়হানুল ইসলাম (৩২) ওরফে রানা নামের এক পুলিশ কনস্টেবল মারা গেছেন। শনিবার (২৫ অক্টোবর) দুপুর ১২টার দিকে শেরপুর উপজেলার কুসুম্বি ইউনিয়নের নগরআরা এলাকার নিজ বাড়িতে এ দুর্ঘটনা ঘটে।
১৪ মিনিট আগে
এক ব্যক্তিকে পুলিশ ধরে নিয়ে যাচ্ছে, আর আটক বাবাকে জড়িয়ে ধরে তাঁর সাত থেকে আট বছর বয়সী মেয়ে কাঁদছে। এমন সময় ভিড়ের মধ্যে কেউ একজন চড় মারে, সেটি শিশুটির গালে পড়ে। ফেসবুকে ছড়িয়ে পড়া এক ভিডিওর এই দৃশ্য নিয়ে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে সমালোচনার ঝড় উঠেছে।
১৯ মিনিট আগে
সিরাজগঞ্জে ভিক্ষা করে তিন বস্তা টাকা জমিয়ে আলোচনায় আসা সালেহা বেগম (৬৫) মারা গেছেন। স্থানীয়ভাবে সবাই তাঁকে ‘সালে পাগলী’ নামে চিনতেন। গতকাল শুক্রবার (২৪ অক্টোবর) সন্ধ্যায় বগুড়ার শহীদ জিয়াউর রহমান মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় তিনি শেষনিশ্বাস ত্যাগ করেন।
১৯ মিনিট আগে