মো. আনোয়ারুল ইসলাম, ব্রাহ্মণপাড়া (কুমিল্লা)
কুমিল্লার ব্রাহ্মণপাড়ায় এখন খাল-বিলে আগের মতো মাছ মেলে না। তার ওপরে এ বছর পানি দেরিতে এসেছে। তাই গত কয়েক বছরের তুলনায়ও এবার মাছ মিলছে কম, যে কারণে কমে গেছে মাছ ধরার ফাঁদ আন্তা বা চাঁইয়ের চাহিদা। যাঁরা বর্ষা মৌসুমে বিক্রির জন্য আন্তা বা চাঁই তৈরি করেছেন, এ বছর তাঁদের হতাশ হতে হয়েছে। বাজারে চাহিদা না থাকায় মাছ ধরার এসব ফাঁদ নিয়ে বিপাকে পড়েছেন তাঁরা।
গত বৃহস্পতিবার বিকেলে উপজেলার সাহেবাবাদ বাজারে গিয়ে দেখা যায়, উপজেলার দুলালপুর ইউনিয়নের নাল্লা ও দেবীদ্বার উপজেলার বুড়ির পাড় গ্রামের কয়েকজন ব্যবসায়ী মাছ ধরার আন্তা বিক্রির জন্য বাজারে এনেছেন। নিজেদের তৈরি ছোট, বড়, মাঝারি আকারের ফাঁদ নিয়ে এসেছেন তাঁরা। কিন্তু বাজারে এসব ফাঁদ কেনার ক্রেতা নেই বললেই চলে।
আন্তা কিনতে আসা উপজেলার নাইঘর গ্রামের দেলোয়ার হোসেন বাচ্চু মিয়ার সঙ্গে কথা হলে বলেন, ‘ব্রাহ্মণপাড়া উপজেলায় দেশীয় চিংড়ি, পুঁটি, খলিসা, কই, শিং, ট্যাংরাসহ বিভিন্ন প্রজাতির মাছ আশঙ্কাজনকভাবে কমে গেছে। তা ছাড়া এ বছর পানি দেরিতে আসায় আগের মতো মাছের আনাগোনা নেই। তার পরও আমি প্রতিবছরের মতো একটি আন্তা কিনেছি।’
সাহেবাবাদ বাজারে আন্তা বিক্রি করতে আসা মফিজ উদ্দিন বলেন, কয়েক বছর আগেও বর্ষাকালে এই উপজেলায় জমিতে, নালায়, খালে, বিলে পানিতে টইটুম্বুর হয়ে যেত। পানির সঙ্গে হরেক রকমের মাছ ভেসে বেড়াত। এসব মাছ শিকার করার জন্য চলাচলের পথে চাঁই বা আন্তা পেতে রাখা হতো। কিন্তু এ বছর মাছ না থাকায় আন্তা পেতে মাছ শিকার করার আগ্রহ মানুষের মধ্যে কমে গেছে। তাঁরা আর আগের মতো আন্তা কেনেন না।
আরেক বিক্রেতা সুলতান মিয়া আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘খালে-বিলে পানি ও মাছ না থাকায় বাজারে আন্তার চাহিদা এবং দাম দুটোই কম এখন। আগে বর্ষা মৌসুমের শুরুতেই হাট-বাজারগুলোতে আন্তা বেচা-কেনার ধুম পড়ে যেত। বাজারে আসা বেশির ভাগ মানুষই আমাদের কাছ থেকে মাছ ধরার এসব ফাঁদ কিনে নিয়ে যেত। এ বছর মাছ ধরার জন্য আন্তা কিনছে না মানুষ। বাজারে ক্রেতা না থাকায় এসব আন্তা নিয়ে হতাশ হয়ে বাড়ি ফিরে যেতে হচ্ছে আমাদের।’
কুমিল্লার ব্রাহ্মণপাড়ায় এখন খাল-বিলে আগের মতো মাছ মেলে না। তার ওপরে এ বছর পানি দেরিতে এসেছে। তাই গত কয়েক বছরের তুলনায়ও এবার মাছ মিলছে কম, যে কারণে কমে গেছে মাছ ধরার ফাঁদ আন্তা বা চাঁইয়ের চাহিদা। যাঁরা বর্ষা মৌসুমে বিক্রির জন্য আন্তা বা চাঁই তৈরি করেছেন, এ বছর তাঁদের হতাশ হতে হয়েছে। বাজারে চাহিদা না থাকায় মাছ ধরার এসব ফাঁদ নিয়ে বিপাকে পড়েছেন তাঁরা।
গত বৃহস্পতিবার বিকেলে উপজেলার সাহেবাবাদ বাজারে গিয়ে দেখা যায়, উপজেলার দুলালপুর ইউনিয়নের নাল্লা ও দেবীদ্বার উপজেলার বুড়ির পাড় গ্রামের কয়েকজন ব্যবসায়ী মাছ ধরার আন্তা বিক্রির জন্য বাজারে এনেছেন। নিজেদের তৈরি ছোট, বড়, মাঝারি আকারের ফাঁদ নিয়ে এসেছেন তাঁরা। কিন্তু বাজারে এসব ফাঁদ কেনার ক্রেতা নেই বললেই চলে।
আন্তা কিনতে আসা উপজেলার নাইঘর গ্রামের দেলোয়ার হোসেন বাচ্চু মিয়ার সঙ্গে কথা হলে বলেন, ‘ব্রাহ্মণপাড়া উপজেলায় দেশীয় চিংড়ি, পুঁটি, খলিসা, কই, শিং, ট্যাংরাসহ বিভিন্ন প্রজাতির মাছ আশঙ্কাজনকভাবে কমে গেছে। তা ছাড়া এ বছর পানি দেরিতে আসায় আগের মতো মাছের আনাগোনা নেই। তার পরও আমি প্রতিবছরের মতো একটি আন্তা কিনেছি।’
সাহেবাবাদ বাজারে আন্তা বিক্রি করতে আসা মফিজ উদ্দিন বলেন, কয়েক বছর আগেও বর্ষাকালে এই উপজেলায় জমিতে, নালায়, খালে, বিলে পানিতে টইটুম্বুর হয়ে যেত। পানির সঙ্গে হরেক রকমের মাছ ভেসে বেড়াত। এসব মাছ শিকার করার জন্য চলাচলের পথে চাঁই বা আন্তা পেতে রাখা হতো। কিন্তু এ বছর মাছ না থাকায় আন্তা পেতে মাছ শিকার করার আগ্রহ মানুষের মধ্যে কমে গেছে। তাঁরা আর আগের মতো আন্তা কেনেন না।
আরেক বিক্রেতা সুলতান মিয়া আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘খালে-বিলে পানি ও মাছ না থাকায় বাজারে আন্তার চাহিদা এবং দাম দুটোই কম এখন। আগে বর্ষা মৌসুমের শুরুতেই হাট-বাজারগুলোতে আন্তা বেচা-কেনার ধুম পড়ে যেত। বাজারে আসা বেশির ভাগ মানুষই আমাদের কাছ থেকে মাছ ধরার এসব ফাঁদ কিনে নিয়ে যেত। এ বছর মাছ ধরার জন্য আন্তা কিনছে না মানুষ। বাজারে ক্রেতা না থাকায় এসব আন্তা নিয়ে হতাশ হয়ে বাড়ি ফিরে যেতে হচ্ছে আমাদের।’
রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদ (রাকসু) নির্বাচনে মেয়েদের ছয়টি ও ছেলেদের দুটি হলের ফলাফলে প্রতিদ্বন্দ্বী প্রার্থীর চেয়ে প্রায় চারগুণ ভোটে এগিয়ে গিয়েছেন ছাত্রশিবির সমর্থিত প্যানেলের ভিপি প্রার্থী মোস্তাকুর রহমান জাহিদ।
১২ মিনিট আগেরাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদ (রাকসু) নির্বাচনে মেয়েদের সব কয়টি হলেই শীর্ষ তিন পদে সর্বোচ্চ ভোট পেয়েছেন মোস্তাকুর রহমান জাহিদ, সালাহউদ্দিন আম্মার ও সালমান সাব্বির। সে ধারাবাহিকতা দেখা গেল ছেলেদের শেরে বাংলা এ কে ফজলুল হক হলের ফলাফলেও।
৪১ মিনিট আগেরাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদ (রাকসু) নির্বাচনে মেয়েদের সব কয়টি হলেই শীর্ষ তিন পদে সর্বোচ্চ ভোট পেয়েছেন মোস্তাকুর রহমান জাহিদ, সালাহউদ্দিন আম্মার ও সালমান সাব্বির। বিশ্ববিদ্যালয়ে মেয়েদের হল মোট ছয়টি। বৃহস্পতিবার দিবাগত রাত ২টা পর্যন্ত এ ছয়টি হলেরই ফল ঘোষণা করা হয়েছে।
১ ঘণ্টা আগেরাকসু নির্বাচনের চারটি কেন্দ্রের ফলাফলে এগিয়ে আছেন ইসলামী ছাত্রশিবির সমর্থিত প্যানেলের ভিপি ও এজিএস প্রার্থীরা। আর জিএস পদে এগিয়ে আছেন আধিপত্যবিরোধী ঐক্য প্যানেলের প্রার্থী সালাউদ্দিন আম্মার। তিনি বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সাবেক সমন্বয়ক।
২ ঘণ্টা আগে