ব্রাহ্মণপাড়া (কুমিল্লা) প্রতিনিধি
কুমিল্লার ব্রাহ্মণপাড়া বাজারে গতকাল রোববার বিকেলে বিশাল আকৃতির একটি বিপন্ন প্রজাতির বাঘাইড় মাছ বিক্রি করার জন্য তোলা হয়। বিক্রেতার দাবি, বাঘাইড় মাছটির ওজন ৪৯ কেজি ৫০০ গ্রাম। এটি কিশোরগঞ্জের মিঠামইনের হাওর থেকে গত শনিবার রাতে ধরা হয়।
ব্রাহ্মণপাড়া বাজারে মাছটির দাম হাঁকা হয় ৫০ হাজার টাকা। দাম বেশি হওয়ায় ক্রেতারা কিনতে পারেননি বলে জানা গেছে। এর মধ্য উপজেলা মৎস বিভাগ খবর পেয়ে বাজারে অভিযান চালায়। কিন্তু অভিযানকারী টিম বাজারে গিয়ে মাছটির দেখা পায়নি।
সরেজমিনে দেখা গেছে, বিশাল আকৃতির মাছটি এক নজর দেখার জন্য শত শত নারী-পুরুষ ভিড় করছেন। কেউ তুলছেন সেলফি। তবে সোমবার সন্ধ্যা অবধি কেউ মাছটির দাম করেননি বলে জানান মাছ বিক্রেতা জমির উদ্দিন। পরে এককভাবে মাছটি কেউ না কেনায় ১ হাজার টাকা কেজি হিসাবে কেটে বিক্রি করার সিদ্ধান্তের কথা জানান তিনি।
মাছটি এক নজর দেখতে আসা স্থানীয় দোকানি সজীব সূত্রধর বলেন, ‘আগেও চাঁদপুর থেকে জেলেরা বড় বড় মাছ এনে বাজারে বিক্রি করেছে। কিন্তু এত বড় আকারের মাছ আগে এই বাজারে দেখা যায়নি। মাছটি দেখে অনেক আনন্দ পেয়েছি।’
কিছুটা কেনার আগ্রহ নিয়ে আসা আবুল হাশেম বলেন, ‘সাধারণত এ ধরনের মাছ বাজারে পাওয়া যায় না। মাছটি কেনার ইচ্ছা ছিল কিন্তু দাম ক্রয় ক্ষমতার বাইরে হওয়ায় সাধ থাকলেও সাধ্যে কুলাচ্ছেনা। কেজি হিসাবেও হাজারের ওপরে দাম হওয়ায় কিনতে পারলাম না। দাম কিছুটা কম হলে হয়তো কেনা যেত।’
উপজেলা মৎস্য কর্মকর্তা জয় বণিক বলেন, ‘বাঘাইড় মাছ বিপন্ন প্রজাতির হওয়ায় বন্যপ্রাণী সংরক্ষণ আইনে ধরা ও বিক্রি করা দণ্ডনীয় অপরাধ। খবর পাওয়ার পর বাজারে গিয়ে মাছটি আর দেখা যায়নি। সম্ভবত বিক্রি না হওয়ায় অন্যত্র নিয়ে গেছে।’
কুমিল্লার ব্রাহ্মণপাড়া বাজারে গতকাল রোববার বিকেলে বিশাল আকৃতির একটি বিপন্ন প্রজাতির বাঘাইড় মাছ বিক্রি করার জন্য তোলা হয়। বিক্রেতার দাবি, বাঘাইড় মাছটির ওজন ৪৯ কেজি ৫০০ গ্রাম। এটি কিশোরগঞ্জের মিঠামইনের হাওর থেকে গত শনিবার রাতে ধরা হয়।
ব্রাহ্মণপাড়া বাজারে মাছটির দাম হাঁকা হয় ৫০ হাজার টাকা। দাম বেশি হওয়ায় ক্রেতারা কিনতে পারেননি বলে জানা গেছে। এর মধ্য উপজেলা মৎস বিভাগ খবর পেয়ে বাজারে অভিযান চালায়। কিন্তু অভিযানকারী টিম বাজারে গিয়ে মাছটির দেখা পায়নি।
সরেজমিনে দেখা গেছে, বিশাল আকৃতির মাছটি এক নজর দেখার জন্য শত শত নারী-পুরুষ ভিড় করছেন। কেউ তুলছেন সেলফি। তবে সোমবার সন্ধ্যা অবধি কেউ মাছটির দাম করেননি বলে জানান মাছ বিক্রেতা জমির উদ্দিন। পরে এককভাবে মাছটি কেউ না কেনায় ১ হাজার টাকা কেজি হিসাবে কেটে বিক্রি করার সিদ্ধান্তের কথা জানান তিনি।
মাছটি এক নজর দেখতে আসা স্থানীয় দোকানি সজীব সূত্রধর বলেন, ‘আগেও চাঁদপুর থেকে জেলেরা বড় বড় মাছ এনে বাজারে বিক্রি করেছে। কিন্তু এত বড় আকারের মাছ আগে এই বাজারে দেখা যায়নি। মাছটি দেখে অনেক আনন্দ পেয়েছি।’
কিছুটা কেনার আগ্রহ নিয়ে আসা আবুল হাশেম বলেন, ‘সাধারণত এ ধরনের মাছ বাজারে পাওয়া যায় না। মাছটি কেনার ইচ্ছা ছিল কিন্তু দাম ক্রয় ক্ষমতার বাইরে হওয়ায় সাধ থাকলেও সাধ্যে কুলাচ্ছেনা। কেজি হিসাবেও হাজারের ওপরে দাম হওয়ায় কিনতে পারলাম না। দাম কিছুটা কম হলে হয়তো কেনা যেত।’
উপজেলা মৎস্য কর্মকর্তা জয় বণিক বলেন, ‘বাঘাইড় মাছ বিপন্ন প্রজাতির হওয়ায় বন্যপ্রাণী সংরক্ষণ আইনে ধরা ও বিক্রি করা দণ্ডনীয় অপরাধ। খবর পাওয়ার পর বাজারে গিয়ে মাছটি আর দেখা যায়নি। সম্ভবত বিক্রি না হওয়ায় অন্যত্র নিয়ে গেছে।’
রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদ (রাকসু) নির্বাচনে মেয়েদের ছয়টি ও ছেলেদের দুটি হলের ফলাফলে প্রতিদ্বন্দ্বী প্রার্থীর চেয়ে প্রায় চারগুণ ভোটে এগিয়ে গিয়েছেন ছাত্রশিবির সমর্থিত প্যানেলের ভিপি প্রার্থী মোস্তাকুর রহমান জাহিদ।
১৯ মিনিট আগেরাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদ (রাকসু) নির্বাচনে মেয়েদের সব কয়টি হলেই শীর্ষ তিন পদে সর্বোচ্চ ভোট পেয়েছেন মোস্তাকুর রহমান জাহিদ, সালাহউদ্দিন আম্মার ও সালমান সাব্বির। সে ধারাবাহিকতা দেখা গেল ছেলেদের শেরে বাংলা এ কে ফজলুল হক হলের ফলাফলেও।
১ ঘণ্টা আগেরাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদ (রাকসু) নির্বাচনে মেয়েদের সব কয়টি হলেই শীর্ষ তিন পদে সর্বোচ্চ ভোট পেয়েছেন মোস্তাকুর রহমান জাহিদ, সালাহউদ্দিন আম্মার ও সালমান সাব্বির। বিশ্ববিদ্যালয়ে মেয়েদের হল মোট ছয়টি। বৃহস্পতিবার দিবাগত রাত ২টা পর্যন্ত এ ছয়টি হলেরই ফল ঘোষণা করা হয়েছে।
১ ঘণ্টা আগেরাকসু নির্বাচনের চারটি কেন্দ্রের ফলাফলে এগিয়ে আছেন ইসলামী ছাত্রশিবির সমর্থিত প্যানেলের ভিপি ও এজিএস প্রার্থীরা। আর জিএস পদে এগিয়ে আছেন আধিপত্যবিরোধী ঐক্য প্যানেলের প্রার্থী সালাউদ্দিন আম্মার। তিনি বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সাবেক সমন্বয়ক।
৩ ঘণ্টা আগে