চকরিয়া (কক্সবাজার) প্রতিনিধি
কক্সবাজারের চকরিয়া উপজেলায় টহল পুলিশের সঙ্গে ‘বন্দুকযুদ্ধে’ মাদক মামলার এক আসামি নিহত হয়েছেন। গতকাল বুধবার রাতে উপজেলার বরইতলী ইউনিয়নের হারবাং ছড়ার বেইলি সেতু এলাকায় এই ঘটনা ঘটে।
পুলিশ ঘটনাস্থল থেকে দেশে তৈরি এলজি বন্দুক, দুটি কার্তুজ, একটি নম্বরবিহীন মোটরসাইকেল, একটি লোহার শাবল, তিনটি মোবাইল ফোন ও মুখোশ উদ্ধার করেছে। পুলিশ দাবি, নিহত ব্যক্তি একটি মাদক মামলার এক বছরের সাজাপ্রাপ্ত আসামি।
নিহত ব্যক্তির নাম সাজেদুল ইসলাম ওরফে মুন্না (২৮)। তিনি চকরিয়া উপজেলার হারবাং ইউনিয়নের কোরবানিয়া ঘোনা গ্রামের বাসিন্দা।
বন্দুকযুদ্ধে নিহত হওয়ার বিষয়টি আজকের পত্রিকাকে নিশ্চিত করেছেন চকরিয়া থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) জাবেদ মাহমুদ। তিনি বলেন, ‘ডাকাতদলের ছয়জন মোটরসাইকেল আরোহী ছিল। পুলিশ অটোরিকশা নিয়ে টহল দিচ্ছিল। এ সময় পুলিশকে গতিরোধ করলে ডাকাত দলের সঙ্গে ১০-১২ রাউন্ড গুলি বিনিময় হয়। এতে একজন নিহত হন। নিহত ব্যক্তি একটি মাদক মামলায় এক বছরের সাজাপ্রাপ্ত ও একটি ধর্ষণ মামলায় অভিযোগপত্রভুক্ত আসামি। মরদেহ ময়নাতদন্তের জন্য কক্সবাজার জেলা সদর হাসপাতালের মর্গে পাঠানো হয়েছে।’
চকরিয়া থানা-পুলিশ জানায়, গতকাল দিবাগত রাত ২টার দিকে বানিয়াছড়া-পহরচাঁদা ডান্ডিবাজার সড়কে সিএনজিচালিত অটোরিকশা নিয়ে একদল পুলিশ টহল দিচ্ছিল। এ সময় পুলিশের অটোরিকশাটি বরইতলী হারবাং ছড়া বেইলি সেতুর অদূরে দুটি মোটরসাইকেল নিয়ে ছয়জন লোক দাঁড়িয়ে ছিল। অটোরিকশাটি ব্রিজ পার হলে পুলিশকে গতিরোধ করে।
পুলিশ অটোরিকশা থেকে নামলে পুলিশকে লক্ষ্য করে গুলি ছুড়তে শুরু করে অজ্ঞাত ছয় ব্যক্তি। এ সময় পুলিশও পাল্টা গুলি ছুড়ে। এতে ঘটনাস্থল গুলিবিদ্ধ অবস্থায় একজনকে উদ্ধার করে চকরিয়া উপজেলা হাসপাতাল কমপ্লেক্সে নিয়ে গেলে দায়িত্বরত চিকিৎসক মৃত ঘোষণা করে বলে জানায় পুলিশ।
কক্সবাজারের চকরিয়া উপজেলায় টহল পুলিশের সঙ্গে ‘বন্দুকযুদ্ধে’ মাদক মামলার এক আসামি নিহত হয়েছেন। গতকাল বুধবার রাতে উপজেলার বরইতলী ইউনিয়নের হারবাং ছড়ার বেইলি সেতু এলাকায় এই ঘটনা ঘটে।
পুলিশ ঘটনাস্থল থেকে দেশে তৈরি এলজি বন্দুক, দুটি কার্তুজ, একটি নম্বরবিহীন মোটরসাইকেল, একটি লোহার শাবল, তিনটি মোবাইল ফোন ও মুখোশ উদ্ধার করেছে। পুলিশ দাবি, নিহত ব্যক্তি একটি মাদক মামলার এক বছরের সাজাপ্রাপ্ত আসামি।
নিহত ব্যক্তির নাম সাজেদুল ইসলাম ওরফে মুন্না (২৮)। তিনি চকরিয়া উপজেলার হারবাং ইউনিয়নের কোরবানিয়া ঘোনা গ্রামের বাসিন্দা।
বন্দুকযুদ্ধে নিহত হওয়ার বিষয়টি আজকের পত্রিকাকে নিশ্চিত করেছেন চকরিয়া থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) জাবেদ মাহমুদ। তিনি বলেন, ‘ডাকাতদলের ছয়জন মোটরসাইকেল আরোহী ছিল। পুলিশ অটোরিকশা নিয়ে টহল দিচ্ছিল। এ সময় পুলিশকে গতিরোধ করলে ডাকাত দলের সঙ্গে ১০-১২ রাউন্ড গুলি বিনিময় হয়। এতে একজন নিহত হন। নিহত ব্যক্তি একটি মাদক মামলায় এক বছরের সাজাপ্রাপ্ত ও একটি ধর্ষণ মামলায় অভিযোগপত্রভুক্ত আসামি। মরদেহ ময়নাতদন্তের জন্য কক্সবাজার জেলা সদর হাসপাতালের মর্গে পাঠানো হয়েছে।’
চকরিয়া থানা-পুলিশ জানায়, গতকাল দিবাগত রাত ২টার দিকে বানিয়াছড়া-পহরচাঁদা ডান্ডিবাজার সড়কে সিএনজিচালিত অটোরিকশা নিয়ে একদল পুলিশ টহল দিচ্ছিল। এ সময় পুলিশের অটোরিকশাটি বরইতলী হারবাং ছড়া বেইলি সেতুর অদূরে দুটি মোটরসাইকেল নিয়ে ছয়জন লোক দাঁড়িয়ে ছিল। অটোরিকশাটি ব্রিজ পার হলে পুলিশকে গতিরোধ করে।
পুলিশ অটোরিকশা থেকে নামলে পুলিশকে লক্ষ্য করে গুলি ছুড়তে শুরু করে অজ্ঞাত ছয় ব্যক্তি। এ সময় পুলিশও পাল্টা গুলি ছুড়ে। এতে ঘটনাস্থল গুলিবিদ্ধ অবস্থায় একজনকে উদ্ধার করে চকরিয়া উপজেলা হাসপাতাল কমপ্লেক্সে নিয়ে গেলে দায়িত্বরত চিকিৎসক মৃত ঘোষণা করে বলে জানায় পুলিশ।
হবিগঞ্জের নবীগঞ্জ উপজেলার ইমামবাড়ি বাজারে মিষ্টির কার্টনে অতিরিক্ত ওজন নিয়ে বিরোধের জেরে টর্চ জ্বালিয়ে দুই গ্রামের বাসিন্দাদের মধ্যে ভয়াবহ সংঘর্ষের ঘটনা ঘটেছে। এতে উভয় পক্ষের অর্ধশতাধিক লোক আহত হয়েছে। শনিবার (১৮ অক্টোবর) রাত সাড়ে ৭টার দিকে উপজেলার কালিয়ারভাঙ্গা ইউনিয়নের ইমামবাড়ি...
১৫ মিনিট আগেনদীবেষ্টিত এলাকা পটুয়াখালী পৌরসভায় দীর্ঘদিন ধরে নিরাপদ ও বিশুদ্ধ পানির সংকটে ভুগছেন স্থানীয় বাসিন্দারা। পৌর কর্তৃপক্ষের সঞ্চালন লাইনের পানির ওপর নির্ভরশীল হলেও জলবায়ু পরিবর্তন, ভূগর্ভস্থ পানির অতিরিক্ত ব্যবহার ও অপর্যাপ্ত অবকাঠামোর কারণে দিন দিন তীব্র হচ্ছে পানির সংকট।
২২ মিনিট আগেকুমিল্লার দাউদকান্দি উপজেলার গোলাপের চর গ্রামের একমাত্র সেতুটি ৩০ বছর ধরে ঝুঁকিপূর্ণ অবস্থায় থাকার পর বর্তমানে চরম নাজুক দশায় পৌঁছেছে। স্থানীয় সরকার প্রকৌশল অধিদপ্তরের (এলজিইডি) তৈরি করা ৩০ ফুট দীর্ঘ সেতুটির পিলার থেকে মাটি সরে যাওয়া এবং দেবে যাওয়ায় স্থানীয় বাসিন্দারা বাঁশের খুঁটি দিয়ে কোনোমতে যান..
২৫ মিনিট আগেরশুনিয়া ইউনিয়নের তাজপুর গ্রামের বাসিন্দা আনোয়ার খান বলেন, এই সড়ক দিয়ে প্রতিদিন হাজার হাজার মানুষ চলাচল করে। কিন্তু রাতের বেলায় পুরো রাস্তা অন্ধকারে থাকে। শীতের সময় কুয়াশা পড়লে পরিস্থিতি আরও ভয়াবহ হয়। তাই দ্রুত সড়কবাতি স্থাপন করা প্রয়োজন।
১ ঘণ্টা আগে