মাইনউদ্দিন শাহেদ, কক্সবাজার

ঈদের দ্বিতীয় দিনে বিশ্বের দীর্ঘতম সমুদ্রসৈকত কক্সবাজারে পর্যটকের ঢল নেমেছে। মঙ্গলবার (১ এপ্রিল) সকাল থেকে দেশের নানা প্রান্ত থেকে লাখো পর্যটক কক্সবাজারমুখী হয়েছেন।
পবিত্র ঈদুল ফিতরের ৯ দিনের টানা ছুটি কাজে লাগিয়ে ভ্রমণপিপাসু নাগরিকেরা বরাবরের মতোই কক্সবাজারকে বেছে নিয়েছেন। সকাল থেকে সমুদ্রসৈকতের পাশাপাশি বিনোদনকেন্দ্রগুলোয় পর্যটকের ভিড় দেখা গেছে।
পর্যটন-সংশ্লিষ্টরা বলছেন, ২ এপ্রিল থেকে হোটেল-মোটেল, রিসোর্ট ও গেস্ট হাউসগুলোর কক্ষ বুকিং ছিল। তবে এবার রোজা ২৯টি হওয়ায় ঈদ এক দিন আগে চলে এসেছে। এতে অনেকেই আজ মঙ্গলবার কক্সবাজার ছুটে এসেছেন।
কক্সবাজার শহরের লাবণি, সুগন্ধা ও কলাতলী পয়েন্ট সৈকতে সকাল থেকে সন্ধ্যা ৬টা পর্যন্ত লাখো পর্যটক ও স্থানীয় মানুষ সমুদ্র স্নানে নেমেছেন বলে জানিয়েছেন জেলা প্রশাসনের বিচকর্মীদের সুপারভাইজার বেলাল হোসেন।
তিনি জানান, পর্যটকেরা সমুদ্র স্নানের পাশাপাশি বিচ বাইক, ঘোড়া ও ওয়াটার বাইকে চড়ে আনন্দ উপভোগ করছেন।
পাশাপাশি সৈকতের এই তিন পয়েন্ট ছাড়াও মেরিন ড্রাইভ ধরে দরিয়ানগর, হিমছড়ি, ইনানী, পাটুয়ারটেক, টেকনাফ সমুদ্রসৈকত, রামু বৌদ্ধপল্লি, মহেশখালীর আদিনাথ মন্দির, সোনাদিয়া, চকরিয়ার ডুলাহাজারা সাফারি পার্কসহ বিভিন্ন বিনোদনকেন্দ্রে ঘুরে বেড়াচ্ছে।
বিপুলসংখ্যক পর্যটকের নিরাপত্তা ও সেবা নিশ্চিত করতে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সদস্য, লাইফগার্ড ও বিচকর্মীদের সতর্ক অবস্থানে থাকতে দেখা গেছে।
ঢাকার শ্যামলী থেকে সপরিবারে বেড়াতে এসেছেন চাকরিজীবী আবরার হোসেন। তিনি বলেন, এবারের লম্বা ছুটিতে চাপমুক্ত থেকে ঘুরে বেড়ার সুযোগ হয়েছে। পথেও ভোগান্তি ছিল না। বাচ্চারা সৈকতে বেশ মজা করছে। তাঁর মতো চাকরিজীবী ও অন্য পেশাজীবীদের বড় অংশ টানা ছুটিতে ভ্রমণে বের হয়েছেন।
কক্সবাজার শৈবাল ট্যুরিজমের ব্যবস্থাপনা পরিচালক সাইফুল আলম আজকের পত্রিকাকে বলেন, কক্সবাজার শহর ও আশপাশের পাঁচ শতাধিক হোটেল-মোটেল, রিসোর্ট ও গেস্ট হাউসে আজ মঙ্গলবার ৭০ শতাংশ কক্ষ বুকিং হয়েছে।

পর্যটকদের বাড়তি চাপে কেউ যাতে থাকা-খাওয়ায় অতিরিক্ত আদায় করতে না পারে তার জন্য তদারকি করা হচ্ছে বলে জানান হোটেল-মোটেল গেস্ট হাউস মালিক সমিতির সহসভাপতি ফোরকান মাহমুদ।
হোটেল-মোটেল গেস্ট হাউস মালিক সমিতির সভাপতি আবুল কাসেম সিকদার বলেন, ছুটি বা বিশেষ দিনে কক্সবাজারে বরাবরই চাপ থাকে। এ জন্য ভ্রমণে আসা পর্যটকদের অনলাইন বা ফোনে কক্ষ বুকিং দিয়ে আসার পরামর্শ দেন তিনি।
কক্সবাজার ট্যুরিস্ট পুলিশের ভারপ্রাপ্ত পুলিশ সুপার নিহাদ আদনান তাইয়ান বলেন,
পর্যটকেরা অবকাশে এসে যাতে স্বস্তির ভ্রমণ করতে পারেন তার জন্য সজাগ রয়েছে ট্যুরিস্ট পুলিশ। এ ছাড়া পর্যটকদের নিরাপত্তায় বাড়তি টহল বাড়ানো হয়েছে।
জেলা প্রশাসক মোহাম্মদ সালাহউদ্দিন আজকের পত্রিকাকে বলেন, পর্যটকদের ভ্রমণ নির্বিঘ্ন করতে পুলিশের পাশাপাশি র্যাব, বিজিবি ও সেনাবাহিনী রয়েছে। এ ছাড়া যেকোনো ধরনের হয়রানি রোধে নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেটের নেতৃত্বে জেলা প্রশাসনের একাধিক ভ্রাম্যমাণ আদালত মাঠে রয়েছে।

ঈদের দ্বিতীয় দিনে বিশ্বের দীর্ঘতম সমুদ্রসৈকত কক্সবাজারে পর্যটকের ঢল নেমেছে। মঙ্গলবার (১ এপ্রিল) সকাল থেকে দেশের নানা প্রান্ত থেকে লাখো পর্যটক কক্সবাজারমুখী হয়েছেন।
পবিত্র ঈদুল ফিতরের ৯ দিনের টানা ছুটি কাজে লাগিয়ে ভ্রমণপিপাসু নাগরিকেরা বরাবরের মতোই কক্সবাজারকে বেছে নিয়েছেন। সকাল থেকে সমুদ্রসৈকতের পাশাপাশি বিনোদনকেন্দ্রগুলোয় পর্যটকের ভিড় দেখা গেছে।
পর্যটন-সংশ্লিষ্টরা বলছেন, ২ এপ্রিল থেকে হোটেল-মোটেল, রিসোর্ট ও গেস্ট হাউসগুলোর কক্ষ বুকিং ছিল। তবে এবার রোজা ২৯টি হওয়ায় ঈদ এক দিন আগে চলে এসেছে। এতে অনেকেই আজ মঙ্গলবার কক্সবাজার ছুটে এসেছেন।
কক্সবাজার শহরের লাবণি, সুগন্ধা ও কলাতলী পয়েন্ট সৈকতে সকাল থেকে সন্ধ্যা ৬টা পর্যন্ত লাখো পর্যটক ও স্থানীয় মানুষ সমুদ্র স্নানে নেমেছেন বলে জানিয়েছেন জেলা প্রশাসনের বিচকর্মীদের সুপারভাইজার বেলাল হোসেন।
তিনি জানান, পর্যটকেরা সমুদ্র স্নানের পাশাপাশি বিচ বাইক, ঘোড়া ও ওয়াটার বাইকে চড়ে আনন্দ উপভোগ করছেন।
পাশাপাশি সৈকতের এই তিন পয়েন্ট ছাড়াও মেরিন ড্রাইভ ধরে দরিয়ানগর, হিমছড়ি, ইনানী, পাটুয়ারটেক, টেকনাফ সমুদ্রসৈকত, রামু বৌদ্ধপল্লি, মহেশখালীর আদিনাথ মন্দির, সোনাদিয়া, চকরিয়ার ডুলাহাজারা সাফারি পার্কসহ বিভিন্ন বিনোদনকেন্দ্রে ঘুরে বেড়াচ্ছে।
বিপুলসংখ্যক পর্যটকের নিরাপত্তা ও সেবা নিশ্চিত করতে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সদস্য, লাইফগার্ড ও বিচকর্মীদের সতর্ক অবস্থানে থাকতে দেখা গেছে।
ঢাকার শ্যামলী থেকে সপরিবারে বেড়াতে এসেছেন চাকরিজীবী আবরার হোসেন। তিনি বলেন, এবারের লম্বা ছুটিতে চাপমুক্ত থেকে ঘুরে বেড়ার সুযোগ হয়েছে। পথেও ভোগান্তি ছিল না। বাচ্চারা সৈকতে বেশ মজা করছে। তাঁর মতো চাকরিজীবী ও অন্য পেশাজীবীদের বড় অংশ টানা ছুটিতে ভ্রমণে বের হয়েছেন।
কক্সবাজার শৈবাল ট্যুরিজমের ব্যবস্থাপনা পরিচালক সাইফুল আলম আজকের পত্রিকাকে বলেন, কক্সবাজার শহর ও আশপাশের পাঁচ শতাধিক হোটেল-মোটেল, রিসোর্ট ও গেস্ট হাউসে আজ মঙ্গলবার ৭০ শতাংশ কক্ষ বুকিং হয়েছে।

পর্যটকদের বাড়তি চাপে কেউ যাতে থাকা-খাওয়ায় অতিরিক্ত আদায় করতে না পারে তার জন্য তদারকি করা হচ্ছে বলে জানান হোটেল-মোটেল গেস্ট হাউস মালিক সমিতির সহসভাপতি ফোরকান মাহমুদ।
হোটেল-মোটেল গেস্ট হাউস মালিক সমিতির সভাপতি আবুল কাসেম সিকদার বলেন, ছুটি বা বিশেষ দিনে কক্সবাজারে বরাবরই চাপ থাকে। এ জন্য ভ্রমণে আসা পর্যটকদের অনলাইন বা ফোনে কক্ষ বুকিং দিয়ে আসার পরামর্শ দেন তিনি।
কক্সবাজার ট্যুরিস্ট পুলিশের ভারপ্রাপ্ত পুলিশ সুপার নিহাদ আদনান তাইয়ান বলেন,
পর্যটকেরা অবকাশে এসে যাতে স্বস্তির ভ্রমণ করতে পারেন তার জন্য সজাগ রয়েছে ট্যুরিস্ট পুলিশ। এ ছাড়া পর্যটকদের নিরাপত্তায় বাড়তি টহল বাড়ানো হয়েছে।
জেলা প্রশাসক মোহাম্মদ সালাহউদ্দিন আজকের পত্রিকাকে বলেন, পর্যটকদের ভ্রমণ নির্বিঘ্ন করতে পুলিশের পাশাপাশি র্যাব, বিজিবি ও সেনাবাহিনী রয়েছে। এ ছাড়া যেকোনো ধরনের হয়রানি রোধে নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেটের নেতৃত্বে জেলা প্রশাসনের একাধিক ভ্রাম্যমাণ আদালত মাঠে রয়েছে।
মাইনউদ্দিন শাহেদ, কক্সবাজার

ঈদের দ্বিতীয় দিনে বিশ্বের দীর্ঘতম সমুদ্রসৈকত কক্সবাজারে পর্যটকের ঢল নেমেছে। মঙ্গলবার (১ এপ্রিল) সকাল থেকে দেশের নানা প্রান্ত থেকে লাখো পর্যটক কক্সবাজারমুখী হয়েছেন।
পবিত্র ঈদুল ফিতরের ৯ দিনের টানা ছুটি কাজে লাগিয়ে ভ্রমণপিপাসু নাগরিকেরা বরাবরের মতোই কক্সবাজারকে বেছে নিয়েছেন। সকাল থেকে সমুদ্রসৈকতের পাশাপাশি বিনোদনকেন্দ্রগুলোয় পর্যটকের ভিড় দেখা গেছে।
পর্যটন-সংশ্লিষ্টরা বলছেন, ২ এপ্রিল থেকে হোটেল-মোটেল, রিসোর্ট ও গেস্ট হাউসগুলোর কক্ষ বুকিং ছিল। তবে এবার রোজা ২৯টি হওয়ায় ঈদ এক দিন আগে চলে এসেছে। এতে অনেকেই আজ মঙ্গলবার কক্সবাজার ছুটে এসেছেন।
কক্সবাজার শহরের লাবণি, সুগন্ধা ও কলাতলী পয়েন্ট সৈকতে সকাল থেকে সন্ধ্যা ৬টা পর্যন্ত লাখো পর্যটক ও স্থানীয় মানুষ সমুদ্র স্নানে নেমেছেন বলে জানিয়েছেন জেলা প্রশাসনের বিচকর্মীদের সুপারভাইজার বেলাল হোসেন।
তিনি জানান, পর্যটকেরা সমুদ্র স্নানের পাশাপাশি বিচ বাইক, ঘোড়া ও ওয়াটার বাইকে চড়ে আনন্দ উপভোগ করছেন।
পাশাপাশি সৈকতের এই তিন পয়েন্ট ছাড়াও মেরিন ড্রাইভ ধরে দরিয়ানগর, হিমছড়ি, ইনানী, পাটুয়ারটেক, টেকনাফ সমুদ্রসৈকত, রামু বৌদ্ধপল্লি, মহেশখালীর আদিনাথ মন্দির, সোনাদিয়া, চকরিয়ার ডুলাহাজারা সাফারি পার্কসহ বিভিন্ন বিনোদনকেন্দ্রে ঘুরে বেড়াচ্ছে।
বিপুলসংখ্যক পর্যটকের নিরাপত্তা ও সেবা নিশ্চিত করতে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সদস্য, লাইফগার্ড ও বিচকর্মীদের সতর্ক অবস্থানে থাকতে দেখা গেছে।
ঢাকার শ্যামলী থেকে সপরিবারে বেড়াতে এসেছেন চাকরিজীবী আবরার হোসেন। তিনি বলেন, এবারের লম্বা ছুটিতে চাপমুক্ত থেকে ঘুরে বেড়ার সুযোগ হয়েছে। পথেও ভোগান্তি ছিল না। বাচ্চারা সৈকতে বেশ মজা করছে। তাঁর মতো চাকরিজীবী ও অন্য পেশাজীবীদের বড় অংশ টানা ছুটিতে ভ্রমণে বের হয়েছেন।
কক্সবাজার শৈবাল ট্যুরিজমের ব্যবস্থাপনা পরিচালক সাইফুল আলম আজকের পত্রিকাকে বলেন, কক্সবাজার শহর ও আশপাশের পাঁচ শতাধিক হোটেল-মোটেল, রিসোর্ট ও গেস্ট হাউসে আজ মঙ্গলবার ৭০ শতাংশ কক্ষ বুকিং হয়েছে।

পর্যটকদের বাড়তি চাপে কেউ যাতে থাকা-খাওয়ায় অতিরিক্ত আদায় করতে না পারে তার জন্য তদারকি করা হচ্ছে বলে জানান হোটেল-মোটেল গেস্ট হাউস মালিক সমিতির সহসভাপতি ফোরকান মাহমুদ।
হোটেল-মোটেল গেস্ট হাউস মালিক সমিতির সভাপতি আবুল কাসেম সিকদার বলেন, ছুটি বা বিশেষ দিনে কক্সবাজারে বরাবরই চাপ থাকে। এ জন্য ভ্রমণে আসা পর্যটকদের অনলাইন বা ফোনে কক্ষ বুকিং দিয়ে আসার পরামর্শ দেন তিনি।
কক্সবাজার ট্যুরিস্ট পুলিশের ভারপ্রাপ্ত পুলিশ সুপার নিহাদ আদনান তাইয়ান বলেন,
পর্যটকেরা অবকাশে এসে যাতে স্বস্তির ভ্রমণ করতে পারেন তার জন্য সজাগ রয়েছে ট্যুরিস্ট পুলিশ। এ ছাড়া পর্যটকদের নিরাপত্তায় বাড়তি টহল বাড়ানো হয়েছে।
জেলা প্রশাসক মোহাম্মদ সালাহউদ্দিন আজকের পত্রিকাকে বলেন, পর্যটকদের ভ্রমণ নির্বিঘ্ন করতে পুলিশের পাশাপাশি র্যাব, বিজিবি ও সেনাবাহিনী রয়েছে। এ ছাড়া যেকোনো ধরনের হয়রানি রোধে নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেটের নেতৃত্বে জেলা প্রশাসনের একাধিক ভ্রাম্যমাণ আদালত মাঠে রয়েছে।

ঈদের দ্বিতীয় দিনে বিশ্বের দীর্ঘতম সমুদ্রসৈকত কক্সবাজারে পর্যটকের ঢল নেমেছে। মঙ্গলবার (১ এপ্রিল) সকাল থেকে দেশের নানা প্রান্ত থেকে লাখো পর্যটক কক্সবাজারমুখী হয়েছেন।
পবিত্র ঈদুল ফিতরের ৯ দিনের টানা ছুটি কাজে লাগিয়ে ভ্রমণপিপাসু নাগরিকেরা বরাবরের মতোই কক্সবাজারকে বেছে নিয়েছেন। সকাল থেকে সমুদ্রসৈকতের পাশাপাশি বিনোদনকেন্দ্রগুলোয় পর্যটকের ভিড় দেখা গেছে।
পর্যটন-সংশ্লিষ্টরা বলছেন, ২ এপ্রিল থেকে হোটেল-মোটেল, রিসোর্ট ও গেস্ট হাউসগুলোর কক্ষ বুকিং ছিল। তবে এবার রোজা ২৯টি হওয়ায় ঈদ এক দিন আগে চলে এসেছে। এতে অনেকেই আজ মঙ্গলবার কক্সবাজার ছুটে এসেছেন।
কক্সবাজার শহরের লাবণি, সুগন্ধা ও কলাতলী পয়েন্ট সৈকতে সকাল থেকে সন্ধ্যা ৬টা পর্যন্ত লাখো পর্যটক ও স্থানীয় মানুষ সমুদ্র স্নানে নেমেছেন বলে জানিয়েছেন জেলা প্রশাসনের বিচকর্মীদের সুপারভাইজার বেলাল হোসেন।
তিনি জানান, পর্যটকেরা সমুদ্র স্নানের পাশাপাশি বিচ বাইক, ঘোড়া ও ওয়াটার বাইকে চড়ে আনন্দ উপভোগ করছেন।
পাশাপাশি সৈকতের এই তিন পয়েন্ট ছাড়াও মেরিন ড্রাইভ ধরে দরিয়ানগর, হিমছড়ি, ইনানী, পাটুয়ারটেক, টেকনাফ সমুদ্রসৈকত, রামু বৌদ্ধপল্লি, মহেশখালীর আদিনাথ মন্দির, সোনাদিয়া, চকরিয়ার ডুলাহাজারা সাফারি পার্কসহ বিভিন্ন বিনোদনকেন্দ্রে ঘুরে বেড়াচ্ছে।
বিপুলসংখ্যক পর্যটকের নিরাপত্তা ও সেবা নিশ্চিত করতে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সদস্য, লাইফগার্ড ও বিচকর্মীদের সতর্ক অবস্থানে থাকতে দেখা গেছে।
ঢাকার শ্যামলী থেকে সপরিবারে বেড়াতে এসেছেন চাকরিজীবী আবরার হোসেন। তিনি বলেন, এবারের লম্বা ছুটিতে চাপমুক্ত থেকে ঘুরে বেড়ার সুযোগ হয়েছে। পথেও ভোগান্তি ছিল না। বাচ্চারা সৈকতে বেশ মজা করছে। তাঁর মতো চাকরিজীবী ও অন্য পেশাজীবীদের বড় অংশ টানা ছুটিতে ভ্রমণে বের হয়েছেন।
কক্সবাজার শৈবাল ট্যুরিজমের ব্যবস্থাপনা পরিচালক সাইফুল আলম আজকের পত্রিকাকে বলেন, কক্সবাজার শহর ও আশপাশের পাঁচ শতাধিক হোটেল-মোটেল, রিসোর্ট ও গেস্ট হাউসে আজ মঙ্গলবার ৭০ শতাংশ কক্ষ বুকিং হয়েছে।

পর্যটকদের বাড়তি চাপে কেউ যাতে থাকা-খাওয়ায় অতিরিক্ত আদায় করতে না পারে তার জন্য তদারকি করা হচ্ছে বলে জানান হোটেল-মোটেল গেস্ট হাউস মালিক সমিতির সহসভাপতি ফোরকান মাহমুদ।
হোটেল-মোটেল গেস্ট হাউস মালিক সমিতির সভাপতি আবুল কাসেম সিকদার বলেন, ছুটি বা বিশেষ দিনে কক্সবাজারে বরাবরই চাপ থাকে। এ জন্য ভ্রমণে আসা পর্যটকদের অনলাইন বা ফোনে কক্ষ বুকিং দিয়ে আসার পরামর্শ দেন তিনি।
কক্সবাজার ট্যুরিস্ট পুলিশের ভারপ্রাপ্ত পুলিশ সুপার নিহাদ আদনান তাইয়ান বলেন,
পর্যটকেরা অবকাশে এসে যাতে স্বস্তির ভ্রমণ করতে পারেন তার জন্য সজাগ রয়েছে ট্যুরিস্ট পুলিশ। এ ছাড়া পর্যটকদের নিরাপত্তায় বাড়তি টহল বাড়ানো হয়েছে।
জেলা প্রশাসক মোহাম্মদ সালাহউদ্দিন আজকের পত্রিকাকে বলেন, পর্যটকদের ভ্রমণ নির্বিঘ্ন করতে পুলিশের পাশাপাশি র্যাব, বিজিবি ও সেনাবাহিনী রয়েছে। এ ছাড়া যেকোনো ধরনের হয়রানি রোধে নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেটের নেতৃত্বে জেলা প্রশাসনের একাধিক ভ্রাম্যমাণ আদালত মাঠে রয়েছে।

শেরপুরের নালিতাবাড়ী উপজেলার নাকুগাঁও সীমান্ত দিয়ে ছয় বাংলাদেশি মৎস্যজীবীকে বর্ডার গার্ড বাংলাদেশের (বিজিবি) কাছে হস্তান্তর করেছে ভারতের সীমান্তরক্ষী বাহিনী (বিএসএফ)। গতকাল মঙ্গলবার সন্ধ্যায় পতাকা বৈঠকের মাধ্যমে আনুষ্ঠানিকভাবে তাঁদের হস্তান্তর করা হয়।
১ ঘণ্টা আগে
গতকাল মঙ্গলবার (৯ ডিসেম্বর) কারওয়ান বাজারের বিএফডিসি রেলগেট এলাকায় বিশেষ অভিযান চালিয়ে এই দুজনকে গ্রেপ্তার করে সেনাবাহিনীর ৬ স্বতন্ত্র এডি ব্রিগেডের অধীনস্থ উত্তরা আর্মি ক্যাম্প।
১ ঘণ্টা আগে
টানা পাঁচ দিন তাপমাত্রা ১০ ডিগ্রি সেলসিয়াসের আশপাশে থাকায় পঞ্চগড়ে শীতের তীব্রতা আরও বেড়েছে। বুধবার (১০ ডিসেম্বর) সকাল ৬টায় তেঁতুলিয়া আবহাওয়া অফিসে সর্বনিম্ন তাপমাত্রা রেকর্ড হয়েছে ১০ দশমিক ৭ ডিগ্রি সেলসিয়াস। বাতাসের আর্দ্রতা ছিল ৯৭ শতাংশ, যা শীতের অনুভূতিকে আরও বাড়িয়েছে।
২ ঘণ্টা আগে
স্থানীয় বাসিন্দাদের অভিযোগ, যাতায়াতের সময় অস্থায়ী সাঁকোটি প্রায়ই কেঁপে ওঠে। বৃষ্টি বা পাহাড়ি স্রোত এলে ঝুঁকি আরও বেড়ে যায়। এই সাঁকো দিয়েই প্রতিদিন দুই ইউনিয়নের বাসিন্দারা চলাচল করে। বাজার, চিকিৎসা, স্কুল—সবকিছুর জন্যই এটি তাঁদের একমাত্র পথ। ২০২৩ সালে এই সাঁকো থেকে পড়ে এক স্কুলছাত্র আহত হয়েছিল।
২ ঘণ্টা আগেনালিতাবাড়ী (শেরপুর) প্রতিনিধি

শেরপুরের নালিতাবাড়ী উপজেলার নাকুগাঁও সীমান্ত দিয়ে ছয় বাংলাদেশি মৎস্যজীবীকে বর্ডার গার্ড বাংলাদেশের (বিজিবি) কাছে হস্তান্তর করেছে ভারতের সীমান্তরক্ষী বাহিনী (বিএসএফ)। গতকাল মঙ্গলবার সন্ধ্যায় পতাকা বৈঠকের মাধ্যমে আনুষ্ঠানিকভাবে তাঁদের হস্তান্তর করা হয়।
হস্তান্তর হওয়া মৎস্যজীবীরা কুড়িগ্রাম জেলার চিলমারী উপজেলার বাসিন্দা। তাঁরা হলেন আবুল হোসেনের ছেলে রাসেল মিয়া (৩৫), বাহাদুর মিয়ার ছেলে বিপ্লব মিয়া (৪৫), ইসহাক আলীর ছেলে মীর জাফর আলী (৪৫), ইছাক আলীর ছেলে বকুল মিয়া (৩২), ফকির আলীর ছেলে আমের আলী (৩৫), সলিমুদ্দিন ব্যাপারীর ছেলে চাঁন মিয়া (৬০)।
বিজিবি ও পুলিশ সূত্রে জানা গেছে, গত বছরের ৪ নভেম্বর জিঞ্জিরাম নদীতে মাছ ধরতে গিয়ে ভুলক্রমে সীমান্ত অতিক্রম করে তাঁরা ভারতের ভেতরে প্রবেশ করেন। এ সময় স্থানীয় পুলিশ ও বিএসএফ সদস্যরা তাঁদের আটক করে। অবৈধ অনুপ্রবেশের দায়ে তাঁরা সেখানে প্রায় ১৩ মাস সাজা ভোগ করেন।
এর পরিপ্রেক্ষিতে গতকাল সন্ধ্যায় শেরপুর ৩৯ বিজিবির দায়িত্বে থাকা এলাকার হাতিপাগার বিজিবি কোয়ার্টার মাস্টার মিজানুর রহমানের নেতৃত্বে ভারতের কিল্লাপাড়া বিএসএফ ক্যাম্পের সঙ্গে পতাকা বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়। বৈঠক শেষে বিএসএফ ছয় বাংলাদেশি নাগরিককে বিজিবির কাছে হস্তান্তর করে। এ সময় নালিতাবাড়ী থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মোহাম্মদ আশরাফুজ্জামান উপস্থিত ছিলেন।
মোহাম্মদ আশরাফুজ্জামান বলেন, আইনি প্রক্রিয়া সম্পন্ন করার পর তাঁদেরকে পরিবারের কাছে হস্তান্তর করা হয়েছে।

শেরপুরের নালিতাবাড়ী উপজেলার নাকুগাঁও সীমান্ত দিয়ে ছয় বাংলাদেশি মৎস্যজীবীকে বর্ডার গার্ড বাংলাদেশের (বিজিবি) কাছে হস্তান্তর করেছে ভারতের সীমান্তরক্ষী বাহিনী (বিএসএফ)। গতকাল মঙ্গলবার সন্ধ্যায় পতাকা বৈঠকের মাধ্যমে আনুষ্ঠানিকভাবে তাঁদের হস্তান্তর করা হয়।
হস্তান্তর হওয়া মৎস্যজীবীরা কুড়িগ্রাম জেলার চিলমারী উপজেলার বাসিন্দা। তাঁরা হলেন আবুল হোসেনের ছেলে রাসেল মিয়া (৩৫), বাহাদুর মিয়ার ছেলে বিপ্লব মিয়া (৪৫), ইসহাক আলীর ছেলে মীর জাফর আলী (৪৫), ইছাক আলীর ছেলে বকুল মিয়া (৩২), ফকির আলীর ছেলে আমের আলী (৩৫), সলিমুদ্দিন ব্যাপারীর ছেলে চাঁন মিয়া (৬০)।
বিজিবি ও পুলিশ সূত্রে জানা গেছে, গত বছরের ৪ নভেম্বর জিঞ্জিরাম নদীতে মাছ ধরতে গিয়ে ভুলক্রমে সীমান্ত অতিক্রম করে তাঁরা ভারতের ভেতরে প্রবেশ করেন। এ সময় স্থানীয় পুলিশ ও বিএসএফ সদস্যরা তাঁদের আটক করে। অবৈধ অনুপ্রবেশের দায়ে তাঁরা সেখানে প্রায় ১৩ মাস সাজা ভোগ করেন।
এর পরিপ্রেক্ষিতে গতকাল সন্ধ্যায় শেরপুর ৩৯ বিজিবির দায়িত্বে থাকা এলাকার হাতিপাগার বিজিবি কোয়ার্টার মাস্টার মিজানুর রহমানের নেতৃত্বে ভারতের কিল্লাপাড়া বিএসএফ ক্যাম্পের সঙ্গে পতাকা বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়। বৈঠক শেষে বিএসএফ ছয় বাংলাদেশি নাগরিককে বিজিবির কাছে হস্তান্তর করে। এ সময় নালিতাবাড়ী থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মোহাম্মদ আশরাফুজ্জামান উপস্থিত ছিলেন।
মোহাম্মদ আশরাফুজ্জামান বলেন, আইনি প্রক্রিয়া সম্পন্ন করার পর তাঁদেরকে পরিবারের কাছে হস্তান্তর করা হয়েছে।

ঈদের দ্বিতীয় দিনে বিশ্বের দীর্ঘতম সমুদ্রসৈকত কক্সবাজারে পর্যটকের ঢল নেমেছে। মঙ্গলবার (১ এপ্রিল) সকাল থেকে দেশের নানা প্রান্ত থেকে লাখো পর্যটক কক্সবাজারমুখী হয়েছেন। পবিত্র ঈদুল ফিতরের ৯ দিনের টানা ছুটি কাজে লাগিয়ে ভ্রমণপিপাসু নাগরিকেরা বরাবরের মতোই কক্সবাজারকে বেছে নিয়েছেন।
০১ এপ্রিল ২০২৫
গতকাল মঙ্গলবার (৯ ডিসেম্বর) কারওয়ান বাজারের বিএফডিসি রেলগেট এলাকায় বিশেষ অভিযান চালিয়ে এই দুজনকে গ্রেপ্তার করে সেনাবাহিনীর ৬ স্বতন্ত্র এডি ব্রিগেডের অধীনস্থ উত্তরা আর্মি ক্যাম্প।
১ ঘণ্টা আগে
টানা পাঁচ দিন তাপমাত্রা ১০ ডিগ্রি সেলসিয়াসের আশপাশে থাকায় পঞ্চগড়ে শীতের তীব্রতা আরও বেড়েছে। বুধবার (১০ ডিসেম্বর) সকাল ৬টায় তেঁতুলিয়া আবহাওয়া অফিসে সর্বনিম্ন তাপমাত্রা রেকর্ড হয়েছে ১০ দশমিক ৭ ডিগ্রি সেলসিয়াস। বাতাসের আর্দ্রতা ছিল ৯৭ শতাংশ, যা শীতের অনুভূতিকে আরও বাড়িয়েছে।
২ ঘণ্টা আগে
স্থানীয় বাসিন্দাদের অভিযোগ, যাতায়াতের সময় অস্থায়ী সাঁকোটি প্রায়ই কেঁপে ওঠে। বৃষ্টি বা পাহাড়ি স্রোত এলে ঝুঁকি আরও বেড়ে যায়। এই সাঁকো দিয়েই প্রতিদিন দুই ইউনিয়নের বাসিন্দারা চলাচল করে। বাজার, চিকিৎসা, স্কুল—সবকিছুর জন্যই এটি তাঁদের একমাত্র পথ। ২০২৩ সালে এই সাঁকো থেকে পড়ে এক স্কুলছাত্র আহত হয়েছিল।
২ ঘণ্টা আগেউত্তরা-বিমানবন্দর (ঢাকা) প্রতিনিধি

রাজধানীর কারওয়ান বাজার থেকে বিদেশি পিস্তল, গুলিসহ দুজনকে গ্রেপ্তার করেছে সেনাবাহিনী। তাঁরা হলেন মো. আবু বক্কর সিদ্দিক ওরফে কালা সিদ্দিক এবং মো. মিলন।
সেনাবাহিনী জানায়, গ্রেপ্তার ব্যক্তিরা শীর্ষ সন্ত্রাসী সুব্রত বাইনের ঘনিষ্ঠ সহযোগী হিসেবে বিভিন্ন অপরাধমূলক কাজে জড়িত ছিলেন।
গতকাল মঙ্গলবার (৯ ডিসেম্বর) কারওয়ান বাজারের বিএফডিসি রেলগেট এলাকায় বিশেষ অভিযান চালিয়ে এই দুজনকে গ্রেপ্তার করে সেনাবাহিনীর ৬ স্বতন্ত্র এডি ব্রিগেডের অধীনস্থ উত্তরা আর্মি ক্যাম্প।
উত্তরা আর্মি ক্যাম্প থেকে আজ বুধবার পাঠানো এক বিজ্ঞপ্তিতে এই তথ্য জানানো হয়েছে।
বিজ্ঞপ্তিতে আরও জানানো হয়, সুনির্দিষ্ট তথ্যের ভিত্তিতে কারওয়ান বাজারের বিএফডিসি রেলগেট সংলগ্ন এলাকায় অভিযান চালিয়ে মাদক সেবনরত অবস্থায় শীর্ষ সন্ত্রাসী আবু বক্কর সিদ্দিক ওরফে কালা সিদ্দিক এবং মিলনকে গ্রেপ্তার করা হয়। ওই স্থানে তল্লাশি চালিয়ে তাঁদের কাছ থেকে একটি স্প্যানিশ পিস্তল ও তিনটি গুলি উদ্ধার করা হয়। প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদ শেষে এই দুজনকে পুলিশের কাছে হস্তান্তর করা হয়েছে। তাঁদের বিরুদ্ধে আইনি ব্যবস্থা গ্রহণ করা হয়েছে বলেও জানিয়েছে সেনাবাহিনী।

রাজধানীর কারওয়ান বাজার থেকে বিদেশি পিস্তল, গুলিসহ দুজনকে গ্রেপ্তার করেছে সেনাবাহিনী। তাঁরা হলেন মো. আবু বক্কর সিদ্দিক ওরফে কালা সিদ্দিক এবং মো. মিলন।
সেনাবাহিনী জানায়, গ্রেপ্তার ব্যক্তিরা শীর্ষ সন্ত্রাসী সুব্রত বাইনের ঘনিষ্ঠ সহযোগী হিসেবে বিভিন্ন অপরাধমূলক কাজে জড়িত ছিলেন।
গতকাল মঙ্গলবার (৯ ডিসেম্বর) কারওয়ান বাজারের বিএফডিসি রেলগেট এলাকায় বিশেষ অভিযান চালিয়ে এই দুজনকে গ্রেপ্তার করে সেনাবাহিনীর ৬ স্বতন্ত্র এডি ব্রিগেডের অধীনস্থ উত্তরা আর্মি ক্যাম্প।
উত্তরা আর্মি ক্যাম্প থেকে আজ বুধবার পাঠানো এক বিজ্ঞপ্তিতে এই তথ্য জানানো হয়েছে।
বিজ্ঞপ্তিতে আরও জানানো হয়, সুনির্দিষ্ট তথ্যের ভিত্তিতে কারওয়ান বাজারের বিএফডিসি রেলগেট সংলগ্ন এলাকায় অভিযান চালিয়ে মাদক সেবনরত অবস্থায় শীর্ষ সন্ত্রাসী আবু বক্কর সিদ্দিক ওরফে কালা সিদ্দিক এবং মিলনকে গ্রেপ্তার করা হয়। ওই স্থানে তল্লাশি চালিয়ে তাঁদের কাছ থেকে একটি স্প্যানিশ পিস্তল ও তিনটি গুলি উদ্ধার করা হয়। প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদ শেষে এই দুজনকে পুলিশের কাছে হস্তান্তর করা হয়েছে। তাঁদের বিরুদ্ধে আইনি ব্যবস্থা গ্রহণ করা হয়েছে বলেও জানিয়েছে সেনাবাহিনী।

ঈদের দ্বিতীয় দিনে বিশ্বের দীর্ঘতম সমুদ্রসৈকত কক্সবাজারে পর্যটকের ঢল নেমেছে। মঙ্গলবার (১ এপ্রিল) সকাল থেকে দেশের নানা প্রান্ত থেকে লাখো পর্যটক কক্সবাজারমুখী হয়েছেন। পবিত্র ঈদুল ফিতরের ৯ দিনের টানা ছুটি কাজে লাগিয়ে ভ্রমণপিপাসু নাগরিকেরা বরাবরের মতোই কক্সবাজারকে বেছে নিয়েছেন।
০১ এপ্রিল ২০২৫
শেরপুরের নালিতাবাড়ী উপজেলার নাকুগাঁও সীমান্ত দিয়ে ছয় বাংলাদেশি মৎস্যজীবীকে বর্ডার গার্ড বাংলাদেশের (বিজিবি) কাছে হস্তান্তর করেছে ভারতের সীমান্তরক্ষী বাহিনী (বিএসএফ)। গতকাল মঙ্গলবার সন্ধ্যায় পতাকা বৈঠকের মাধ্যমে আনুষ্ঠানিকভাবে তাঁদের হস্তান্তর করা হয়।
১ ঘণ্টা আগে
টানা পাঁচ দিন তাপমাত্রা ১০ ডিগ্রি সেলসিয়াসের আশপাশে থাকায় পঞ্চগড়ে শীতের তীব্রতা আরও বেড়েছে। বুধবার (১০ ডিসেম্বর) সকাল ৬টায় তেঁতুলিয়া আবহাওয়া অফিসে সর্বনিম্ন তাপমাত্রা রেকর্ড হয়েছে ১০ দশমিক ৭ ডিগ্রি সেলসিয়াস। বাতাসের আর্দ্রতা ছিল ৯৭ শতাংশ, যা শীতের অনুভূতিকে আরও বাড়িয়েছে।
২ ঘণ্টা আগে
স্থানীয় বাসিন্দাদের অভিযোগ, যাতায়াতের সময় অস্থায়ী সাঁকোটি প্রায়ই কেঁপে ওঠে। বৃষ্টি বা পাহাড়ি স্রোত এলে ঝুঁকি আরও বেড়ে যায়। এই সাঁকো দিয়েই প্রতিদিন দুই ইউনিয়নের বাসিন্দারা চলাচল করে। বাজার, চিকিৎসা, স্কুল—সবকিছুর জন্যই এটি তাঁদের একমাত্র পথ। ২০২৩ সালে এই সাঁকো থেকে পড়ে এক স্কুলছাত্র আহত হয়েছিল।
২ ঘণ্টা আগেপঞ্চগড় প্রতিনিধি

টানা পাঁচ দিন তাপমাত্রা ১০ ডিগ্রি সেলসিয়াসের আশপাশে থাকায় পঞ্চগড়ে শীতের তীব্রতা আরও বেড়েছে। বুধবার (১০ ডিসেম্বর) সকাল ৬টায় তেঁতুলিয়া আবহাওয়া অফিসে সর্বনিম্ন তাপমাত্রা রেকর্ড হয়েছে ১০ দশমিক ৭ ডিগ্রি সেলসিয়াস। বাতাসের আর্দ্রতা ছিল ৯৭ শতাংশ, যা শীতের অনুভূতিকে আরও বাড়িয়েছে।
আবহাওয়া অফিসের তথ্য অনুযায়ী, গত এক সপ্তাহে পঞ্চগড়ের তাপমাত্রা ছিল বুধবার ১০ দশমিক ৭, মঙ্গলবার ১০ দশমিক ৭, সোমবার ১০ দশমিক ৬, রোববার ১০ দশমিক ৫, শনিবার ১০ দশমিক ৫, শুক্রবার ১২, বৃহস্পতিবার ১২ দশমিক ৫ এবং গত বুধবার ১২ দশমিক ২ ডিগ্রি সেলসিয়াস। গতকাল দিনের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা ছিল ২৭ দশমিক ২ ডিগ্রি সেলসিয়াস।
সকালে সূর্য ওঠার পর কিছুটা উষ্ণতা ফিরে আসে। তাপমাত্রা ১০ ডিগ্রি সেলসিয়াসে থাকলেও দিনের বেলা তেমন শীত অনুভূত হয় না বললে চলে। তবে সন্ধ্যার পর নেমে আসে শীতের তীব্রতা, আর তা চলতে থাকে পরদিন সকালে সূর্য উঁকি না দেওয়া পর্যন্ত।
সদর উপজেলার ভ্যানচালক আবুল হোসেন বলেন, ‘ভাই, এই শীতটা একদম সওয়া যায় না। ভোরে ভ্যান লইয়া বের হইলেই হাত-পা ঠান্ডা হয়ে যায়। কুয়াশার মধ্যে রাস্তা দেখা যায় না ঠিকমতো। বেলা বাড়লে তহন একটু আরাম লাগে, কিন্তু সন্ধ্যার লগে লগে আবার জমাট শীত। কাম-কাজ না করলেও চলে না।’
তেঁতুলিয়া আবহাওয়া পর্যবেক্ষণ কেন্দ্রের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা জিতেন্দ্রনাথ রায় জানান, আজ তেঁতুলিয়ায় সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ১০ দশমিক ৭ ডিগ্রি সেলসিয়াস রেকর্ড হয়েছে। বাতাসের আর্দ্রতা ছিল ৯৭ শতাংশ, যা শীতের অনুভূতি আরও বাড়িয়ে দিচ্ছে।

টানা পাঁচ দিন তাপমাত্রা ১০ ডিগ্রি সেলসিয়াসের আশপাশে থাকায় পঞ্চগড়ে শীতের তীব্রতা আরও বেড়েছে। বুধবার (১০ ডিসেম্বর) সকাল ৬টায় তেঁতুলিয়া আবহাওয়া অফিসে সর্বনিম্ন তাপমাত্রা রেকর্ড হয়েছে ১০ দশমিক ৭ ডিগ্রি সেলসিয়াস। বাতাসের আর্দ্রতা ছিল ৯৭ শতাংশ, যা শীতের অনুভূতিকে আরও বাড়িয়েছে।
আবহাওয়া অফিসের তথ্য অনুযায়ী, গত এক সপ্তাহে পঞ্চগড়ের তাপমাত্রা ছিল বুধবার ১০ দশমিক ৭, মঙ্গলবার ১০ দশমিক ৭, সোমবার ১০ দশমিক ৬, রোববার ১০ দশমিক ৫, শনিবার ১০ দশমিক ৫, শুক্রবার ১২, বৃহস্পতিবার ১২ দশমিক ৫ এবং গত বুধবার ১২ দশমিক ২ ডিগ্রি সেলসিয়াস। গতকাল দিনের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা ছিল ২৭ দশমিক ২ ডিগ্রি সেলসিয়াস।
সকালে সূর্য ওঠার পর কিছুটা উষ্ণতা ফিরে আসে। তাপমাত্রা ১০ ডিগ্রি সেলসিয়াসে থাকলেও দিনের বেলা তেমন শীত অনুভূত হয় না বললে চলে। তবে সন্ধ্যার পর নেমে আসে শীতের তীব্রতা, আর তা চলতে থাকে পরদিন সকালে সূর্য উঁকি না দেওয়া পর্যন্ত।
সদর উপজেলার ভ্যানচালক আবুল হোসেন বলেন, ‘ভাই, এই শীতটা একদম সওয়া যায় না। ভোরে ভ্যান লইয়া বের হইলেই হাত-পা ঠান্ডা হয়ে যায়। কুয়াশার মধ্যে রাস্তা দেখা যায় না ঠিকমতো। বেলা বাড়লে তহন একটু আরাম লাগে, কিন্তু সন্ধ্যার লগে লগে আবার জমাট শীত। কাম-কাজ না করলেও চলে না।’
তেঁতুলিয়া আবহাওয়া পর্যবেক্ষণ কেন্দ্রের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা জিতেন্দ্রনাথ রায় জানান, আজ তেঁতুলিয়ায় সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ১০ দশমিক ৭ ডিগ্রি সেলসিয়াস রেকর্ড হয়েছে। বাতাসের আর্দ্রতা ছিল ৯৭ শতাংশ, যা শীতের অনুভূতি আরও বাড়িয়ে দিচ্ছে।

ঈদের দ্বিতীয় দিনে বিশ্বের দীর্ঘতম সমুদ্রসৈকত কক্সবাজারে পর্যটকের ঢল নেমেছে। মঙ্গলবার (১ এপ্রিল) সকাল থেকে দেশের নানা প্রান্ত থেকে লাখো পর্যটক কক্সবাজারমুখী হয়েছেন। পবিত্র ঈদুল ফিতরের ৯ দিনের টানা ছুটি কাজে লাগিয়ে ভ্রমণপিপাসু নাগরিকেরা বরাবরের মতোই কক্সবাজারকে বেছে নিয়েছেন।
০১ এপ্রিল ২০২৫
শেরপুরের নালিতাবাড়ী উপজেলার নাকুগাঁও সীমান্ত দিয়ে ছয় বাংলাদেশি মৎস্যজীবীকে বর্ডার গার্ড বাংলাদেশের (বিজিবি) কাছে হস্তান্তর করেছে ভারতের সীমান্তরক্ষী বাহিনী (বিএসএফ)। গতকাল মঙ্গলবার সন্ধ্যায় পতাকা বৈঠকের মাধ্যমে আনুষ্ঠানিকভাবে তাঁদের হস্তান্তর করা হয়।
১ ঘণ্টা আগে
গতকাল মঙ্গলবার (৯ ডিসেম্বর) কারওয়ান বাজারের বিএফডিসি রেলগেট এলাকায় বিশেষ অভিযান চালিয়ে এই দুজনকে গ্রেপ্তার করে সেনাবাহিনীর ৬ স্বতন্ত্র এডি ব্রিগেডের অধীনস্থ উত্তরা আর্মি ক্যাম্প।
১ ঘণ্টা আগে
স্থানীয় বাসিন্দাদের অভিযোগ, যাতায়াতের সময় অস্থায়ী সাঁকোটি প্রায়ই কেঁপে ওঠে। বৃষ্টি বা পাহাড়ি স্রোত এলে ঝুঁকি আরও বেড়ে যায়। এই সাঁকো দিয়েই প্রতিদিন দুই ইউনিয়নের বাসিন্দারা চলাচল করে। বাজার, চিকিৎসা, স্কুল—সবকিছুর জন্যই এটি তাঁদের একমাত্র পথ। ২০২৩ সালে এই সাঁকো থেকে পড়ে এক স্কুলছাত্র আহত হয়েছিল।
২ ঘণ্টা আগেবান্দরবান প্রতিনিধি

বান্দরবানের নাইক্ষ্যংছড়ি উপজেলার বাইশারী ইউনিয়নে ১৩ বছর ধরে ভাঙা অবস্থায় পড়ে আছে একটি গুরুত্বপূর্ণ সেতু। পাহাড়ি ছড়া বেয়ে নেমে আসা বন্যার পানির তোড়ে ২০১২ সালে গর্জনিয়া উত্তর বড়বিল-দক্ষিণ বাইশারী সংযোগ সেতুটি ভেঙে যায়। এর পর থেকে কাঠ-বাঁশের অস্থায়ী সাঁকো দিয়ে চলাচল করছে দুই ইউনিয়নের মানুষ। দীর্ঘদিন ধরে সেতুটি পুনর্নির্মাণ না হওয়ায় ভোগান্তির শেষ নেই।
স্থানীয় বাসিন্দাদের অভিযোগ, যাতায়াতের সময় অস্থায়ী সাঁকোটি প্রায়ই কেঁপে ওঠে। বৃষ্টি বা পাহাড়ি স্রোত এলে ঝুঁকি আরও বেড়ে যায়। এই সাঁকো দিয়েই প্রতিদিন দুই ইউনিয়নের বাসিন্দারা চলাচল করে। বাজার, চিকিৎসা, স্কুল—সবকিছুর জন্য এটি তাঁদের একমাত্র পথ। ২০২৩ সালে এই সাঁকো থেকে পড়ে এক স্কুলছাত্র আহত হয়েছিল।
বাইশারী ইউনিয়নের ৭ নম্বর ওয়ার্ডের বাসিন্দা মো. জমির বলেন, ‘১৩ বছর ধরে একটি ব্রিজ কীভাবে পড়ে থাকে, তা আমাদের জানা ছিল না। মানুষের জীবন নিয়ে যেন কারও কোনো ভাবনাই নেই!’
স্থানীয় বাসিন্দা মো. ইউসুফ বলেন, ‘ব্রিজটির দুরবস্থা নিয়ে আমরা বারবার বলেছি, লিখেছি, কিন্তু কোনো লাভ হয়নি। ব্রিজ না থাকায় আমাদের কৃষিপণ্য বাজারে নিতে সমস্যা হচ্ছে।’
জানা যায়, ১৯৯৬ সালে নির্মিত সেতুটি ধসে যাওয়ার পর একাধিকবার বিভিন্ন দপ্তরে আবেদন-নিবেদন করলেও এখন পর্যন্ত কোনো উদ্যোগ নেওয়া হয়নি। স্থানীয় বাসিন্দাদের ক্ষোভ, ১৩ বছর ধরে তাঁরা চলাচল করছেন ঝুঁকি নিয়ে, কিন্তু এটি পুনর্নির্মাণে এলজিইডি বা পার্বত্য চট্টগ্রাম উন্নয়ন বোর্ড কোনো উদ্যোগ গ্রহণ করেনি।
অন্যদিকে গর্জনিয়া ইউনিয়নের ১ নম্বর ওয়ার্ডের স্থানীয় বাসিন্দা মো. সিরাজ বলেন, ‘গর্জনিয়া থেকে উৎপাদিত শাকসবজি ও তরিতরকারি বাইশারী বাজারে আনতে ঝুঁকি নিয়ে পার হতে হয়। মাঝেমধ্যে ভাঙা ব্রিজের ওপরের সাঁকো ভেঙে গেলে কয়েক দিনের জন্য আমাদের যাতায়াত বন্ধ থাকে।’

নাইক্ষ্যংছড়ির বাইশারী ৭ নম্বর ওয়ার্ডের ইউপি সদস্য মো. নুরুল কবির বলেন, ‘দুই ইউনিয়নের হাজারো মানুষের যাতায়াতের কী দুর্ভোগ তা আমি জানি। শিক্ষার্থীরা সবচেয়ে বেশি ঝুঁকিতে আছে। দ্রুত এই ব্রিজ পুনর্নির্মাণ করতে কর্তৃপক্ষের হস্তক্ষেপ কামনা করছি।’
গর্জনিয়া ইউনিয়নের ১ নম্বর ওয়ার্ডের ইউপি সদস্য মো. ফিরোজ আহমদ বলেন, ‘অনেকবার বিভিন্ন কর্মকর্তা এসে দেখে গেছেন। সাংবাদিকেরা লেখালেখি করেছেন, কিন্তু ফল হয়নি।’
বাইশারী ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান মো. আলম বলেন, ‘ব্রিজটি পুনর্নির্মাণের জন্য আমি বান্দরবান জেলা পরিষদে আবেদন করেছি। কিন্তু এখনো কোনো অগ্রগতি চোখে পড়েনি।’
এ বিষয়ে নাইক্ষ্যংছড়ি উপজেলা প্রকৌশলী মো. নজরুল ইসলাম বলেন, ‘ব্রিজটি ঠিক কোন উপজেলার আওতাধীন তা নিশ্চিত নই। যে উপজেলার অধীনে পড়বে, তাদেরই কাজটি করতে হবে। যদি নাইক্ষ্যংছড়ির অন্তর্ভুক্ত হয়, তাহলে আমরা যাচাই করে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেব।’
স্থানীয় বাসিন্দাদের অভিযোগ, সেতুটি দুই জেলার সীমান্তবর্তী এলাকায় হওয়ায় দায়িত্বের প্রশ্নে প্রশাসনের গাফিলতি চলছে। ফলে বছরের পর বছর অবহেলায় পড়ে আছে সেতুটি; আর মানুষকে পোহাতে হচ্ছে দুর্ভোগ।
স্থানীয় বাসিন্দাদের মতে, কক্সবাজারের রামু উপজেলার গর্জনিয়া ও বান্দরবানের নাইক্ষ্যংছড়ি উপজেলার বাইশারীর মধ্যে সংযোগ স্থাপনকারী সেতুটি অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। দুই উপজেলা প্রশাসন বসে দ্রুত সিদ্ধান্ত নিয়ে এটি পুনর্নির্মাণ করা প্রয়োজন।

বান্দরবানের নাইক্ষ্যংছড়ি উপজেলার বাইশারী ইউনিয়নে ১৩ বছর ধরে ভাঙা অবস্থায় পড়ে আছে একটি গুরুত্বপূর্ণ সেতু। পাহাড়ি ছড়া বেয়ে নেমে আসা বন্যার পানির তোড়ে ২০১২ সালে গর্জনিয়া উত্তর বড়বিল-দক্ষিণ বাইশারী সংযোগ সেতুটি ভেঙে যায়। এর পর থেকে কাঠ-বাঁশের অস্থায়ী সাঁকো দিয়ে চলাচল করছে দুই ইউনিয়নের মানুষ। দীর্ঘদিন ধরে সেতুটি পুনর্নির্মাণ না হওয়ায় ভোগান্তির শেষ নেই।
স্থানীয় বাসিন্দাদের অভিযোগ, যাতায়াতের সময় অস্থায়ী সাঁকোটি প্রায়ই কেঁপে ওঠে। বৃষ্টি বা পাহাড়ি স্রোত এলে ঝুঁকি আরও বেড়ে যায়। এই সাঁকো দিয়েই প্রতিদিন দুই ইউনিয়নের বাসিন্দারা চলাচল করে। বাজার, চিকিৎসা, স্কুল—সবকিছুর জন্য এটি তাঁদের একমাত্র পথ। ২০২৩ সালে এই সাঁকো থেকে পড়ে এক স্কুলছাত্র আহত হয়েছিল।
বাইশারী ইউনিয়নের ৭ নম্বর ওয়ার্ডের বাসিন্দা মো. জমির বলেন, ‘১৩ বছর ধরে একটি ব্রিজ কীভাবে পড়ে থাকে, তা আমাদের জানা ছিল না। মানুষের জীবন নিয়ে যেন কারও কোনো ভাবনাই নেই!’
স্থানীয় বাসিন্দা মো. ইউসুফ বলেন, ‘ব্রিজটির দুরবস্থা নিয়ে আমরা বারবার বলেছি, লিখেছি, কিন্তু কোনো লাভ হয়নি। ব্রিজ না থাকায় আমাদের কৃষিপণ্য বাজারে নিতে সমস্যা হচ্ছে।’
জানা যায়, ১৯৯৬ সালে নির্মিত সেতুটি ধসে যাওয়ার পর একাধিকবার বিভিন্ন দপ্তরে আবেদন-নিবেদন করলেও এখন পর্যন্ত কোনো উদ্যোগ নেওয়া হয়নি। স্থানীয় বাসিন্দাদের ক্ষোভ, ১৩ বছর ধরে তাঁরা চলাচল করছেন ঝুঁকি নিয়ে, কিন্তু এটি পুনর্নির্মাণে এলজিইডি বা পার্বত্য চট্টগ্রাম উন্নয়ন বোর্ড কোনো উদ্যোগ গ্রহণ করেনি।
অন্যদিকে গর্জনিয়া ইউনিয়নের ১ নম্বর ওয়ার্ডের স্থানীয় বাসিন্দা মো. সিরাজ বলেন, ‘গর্জনিয়া থেকে উৎপাদিত শাকসবজি ও তরিতরকারি বাইশারী বাজারে আনতে ঝুঁকি নিয়ে পার হতে হয়। মাঝেমধ্যে ভাঙা ব্রিজের ওপরের সাঁকো ভেঙে গেলে কয়েক দিনের জন্য আমাদের যাতায়াত বন্ধ থাকে।’

নাইক্ষ্যংছড়ির বাইশারী ৭ নম্বর ওয়ার্ডের ইউপি সদস্য মো. নুরুল কবির বলেন, ‘দুই ইউনিয়নের হাজারো মানুষের যাতায়াতের কী দুর্ভোগ তা আমি জানি। শিক্ষার্থীরা সবচেয়ে বেশি ঝুঁকিতে আছে। দ্রুত এই ব্রিজ পুনর্নির্মাণ করতে কর্তৃপক্ষের হস্তক্ষেপ কামনা করছি।’
গর্জনিয়া ইউনিয়নের ১ নম্বর ওয়ার্ডের ইউপি সদস্য মো. ফিরোজ আহমদ বলেন, ‘অনেকবার বিভিন্ন কর্মকর্তা এসে দেখে গেছেন। সাংবাদিকেরা লেখালেখি করেছেন, কিন্তু ফল হয়নি।’
বাইশারী ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান মো. আলম বলেন, ‘ব্রিজটি পুনর্নির্মাণের জন্য আমি বান্দরবান জেলা পরিষদে আবেদন করেছি। কিন্তু এখনো কোনো অগ্রগতি চোখে পড়েনি।’
এ বিষয়ে নাইক্ষ্যংছড়ি উপজেলা প্রকৌশলী মো. নজরুল ইসলাম বলেন, ‘ব্রিজটি ঠিক কোন উপজেলার আওতাধীন তা নিশ্চিত নই। যে উপজেলার অধীনে পড়বে, তাদেরই কাজটি করতে হবে। যদি নাইক্ষ্যংছড়ির অন্তর্ভুক্ত হয়, তাহলে আমরা যাচাই করে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেব।’
স্থানীয় বাসিন্দাদের অভিযোগ, সেতুটি দুই জেলার সীমান্তবর্তী এলাকায় হওয়ায় দায়িত্বের প্রশ্নে প্রশাসনের গাফিলতি চলছে। ফলে বছরের পর বছর অবহেলায় পড়ে আছে সেতুটি; আর মানুষকে পোহাতে হচ্ছে দুর্ভোগ।
স্থানীয় বাসিন্দাদের মতে, কক্সবাজারের রামু উপজেলার গর্জনিয়া ও বান্দরবানের নাইক্ষ্যংছড়ি উপজেলার বাইশারীর মধ্যে সংযোগ স্থাপনকারী সেতুটি অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। দুই উপজেলা প্রশাসন বসে দ্রুত সিদ্ধান্ত নিয়ে এটি পুনর্নির্মাণ করা প্রয়োজন।

ঈদের দ্বিতীয় দিনে বিশ্বের দীর্ঘতম সমুদ্রসৈকত কক্সবাজারে পর্যটকের ঢল নেমেছে। মঙ্গলবার (১ এপ্রিল) সকাল থেকে দেশের নানা প্রান্ত থেকে লাখো পর্যটক কক্সবাজারমুখী হয়েছেন। পবিত্র ঈদুল ফিতরের ৯ দিনের টানা ছুটি কাজে লাগিয়ে ভ্রমণপিপাসু নাগরিকেরা বরাবরের মতোই কক্সবাজারকে বেছে নিয়েছেন।
০১ এপ্রিল ২০২৫
শেরপুরের নালিতাবাড়ী উপজেলার নাকুগাঁও সীমান্ত দিয়ে ছয় বাংলাদেশি মৎস্যজীবীকে বর্ডার গার্ড বাংলাদেশের (বিজিবি) কাছে হস্তান্তর করেছে ভারতের সীমান্তরক্ষী বাহিনী (বিএসএফ)। গতকাল মঙ্গলবার সন্ধ্যায় পতাকা বৈঠকের মাধ্যমে আনুষ্ঠানিকভাবে তাঁদের হস্তান্তর করা হয়।
১ ঘণ্টা আগে
গতকাল মঙ্গলবার (৯ ডিসেম্বর) কারওয়ান বাজারের বিএফডিসি রেলগেট এলাকায় বিশেষ অভিযান চালিয়ে এই দুজনকে গ্রেপ্তার করে সেনাবাহিনীর ৬ স্বতন্ত্র এডি ব্রিগেডের অধীনস্থ উত্তরা আর্মি ক্যাম্প।
১ ঘণ্টা আগে
টানা পাঁচ দিন তাপমাত্রা ১০ ডিগ্রি সেলসিয়াসের আশপাশে থাকায় পঞ্চগড়ে শীতের তীব্রতা আরও বেড়েছে। বুধবার (১০ ডিসেম্বর) সকাল ৬টায় তেঁতুলিয়া আবহাওয়া অফিসে সর্বনিম্ন তাপমাত্রা রেকর্ড হয়েছে ১০ দশমিক ৭ ডিগ্রি সেলসিয়াস। বাতাসের আর্দ্রতা ছিল ৯৭ শতাংশ, যা শীতের অনুভূতিকে আরও বাড়িয়েছে।
২ ঘণ্টা আগে