চুয়াডাঙ্গা প্রতিনিধি
সারা দেশে চলছে তীব্র তাপপ্রবাহ। তবে চুয়াডাঙ্গায় টানা ১২ দিন ধরে প্রতিদিনই রেকর্ড ছাড়াচ্ছে তাপমাত্রা। আজ বৃহস্পতিবার বেলা তিনটায় চুয়াডাঙ্গায় ৪১ ডিগ্রি সেলসিয়াস তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছে। যা দেশে এই মৌসুমের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা।
আবহাওয়া অফিস বলছে, এখনই কমার সম্ভাবনা নেই তাপমাত্রার পারদ। বাড়তে পারে আরও বেশি।
চুয়াডাঙ্গা প্রথম শ্রেণির আবহাওয়া অফিসের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা জামিনুর রহমান বলেন, ‘বৃহস্পতিবার বেলা ৩টায় চুয়াডাঙ্গায় ৪১ ডিগ্রি সেলসিয়াস তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছে। এ সময় বাতাসে আর্দ্রতার পরিমাণ ছিল ১৫ শতাংশ। এটি এ জেলার এবং দেশের এই মৌসুমেরও সর্বোচ্চ তাপমাত্রা। বৃষ্টিপাত না থাকার কারণে বাতাসে আর্দ্রতার পরিমাণ কমে গেছে।’
চুয়াডাঙ্গা হাটকালুগঞ্জের প্রথম শ্রেণির আবহাওয়া অফিসের তথ্যমতে, এপ্রিলের শুরু থেকেই চুয়াডাঙ্গার তাপমাত্রা ক্রমেই বাড়ছে। ২ এপ্রিল দেশের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয় চুয়াডাঙ্গায় ৩৩ দশমিক ৪ ডিগ্রি সেলসিয়াস। এরপর থেকে প্রতিদিনই এ জেলার তাপমাত্রা বেড়েছে। ৩ এপ্রিল ৩৫ দশমিক ৫ ডিগ্রি সেলসিয়াস, ৪ এপ্রিল চুয়াডাঙ্গায় ৩৭ ডিগ্রি সেলসিয়াস, ৫ এপ্রিল ৩৭ ডিগ্রি সেলসিয়াস, ৬ এপ্রিল ৩৭ দশমিক ৫ ডিগ্রি সেলসিয়াস, ৭ এপ্রিল ৩৮ ডিগ্রি সেলসিয়াস, ৮ এপ্রিল ৩৮ দশমিক ৫ ডিগ্রি সেলসিয়াস, ৯ এপ্রিল ৩৯ ডিগ্রি সেলসিয়াস, ১০ এপ্রিল ৩৯ দশমিক ২ ডিগ্রি সেলসিয়াস, ১১ এপ্রিল চুয়াডাঙ্গায় ৩৯ দশমিক ৬ ডিগ্রি সেলসিয়াস এবং ১২ এপ্রিল ৩৯ দশমিক ৭ ডিগ্রি সেলসিয়াস তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়। এদিনও দেশের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা ছিল চুয়াডাঙ্গায়।
তীব্র তাপপ্রবাহে চুয়াডাঙ্গার জনজীবন অতিষ্ঠ হয়ে উঠেছে। অসহনীয় ভ্যাপসা গরমে পরিবর্তন ঘটেছে এ জেলার মানুষের জীবনযাত্রায়। জরুরি কাজ ছাড়া স্বাভাবিক সময়ের মতো ঘর থেকে বের হচ্ছেন না মানুষ। তীব্র গরমে এদের জীবনে নেমে এসেছে স্থবিরতা।
এদিকে হাসপাতালে প্রচণ্ড ভিড় থাকায় রোগী দেখতে হিমশিম খেতে হচ্ছে ডাক্তারদের। বাড়ছে শ্বাসকষ্ট, ডায়রিয়া, হৃদ্রোগসহ নানা রোগ। শিশু ও বৃদ্ধরা ব্যাপক হারে অসুস্থ হয়ে পড়ছেন। হাসপাতালে বাড়ছে রোগীর চাপ। প্রচণ্ড ভিড় থাকায় রোগী দেখতে হিমশিম খেতে হচ্ছে চিকিৎসকদের।
চুয়াডাঙ্গা সদর হাসপাতালের আবাসিক চিকিৎসা কর্মকর্তা এ এস এম ফাতেহ্ আকরাম বলেন, ‘অতিরিক্ত গরমের কারণে হাসপাতালে রোগীর চাপ একটু বেশি। সামলাতে বেগ পেতে হচ্ছে। তবে স্যালাইন ও ওষুধের সরবরাহ পর্যাপ্ত পরিমাণে আছে।’
আবহাওয়া অফিসের কর্মকর্তা জামিনুর রহমান আরও বলেন, ‘সাধারণত তাপমাত্রা ৪০ থেকে ৪২ ডিগ্রি সেলসিয়াস হলে তাকে তীব্র তাপপ্রবাহ বলা হয়। সেই হিসাবে চুয়াডাঙ্গা টানা ৯ দিন মাঝারি তাপপ্রবাহের পর এবার তীব্র তাপপ্রবাহ শুরু হয়েছে। টানা ১২ দিন ধরে এ জেলায় দেশের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা রেকর্ড হচ্ছে। তার সঙ্গে তাপপ্রবাহ বয়ে যাচ্ছে একটানা ১০ দিন ধরে।’
সারা দেশে চলছে তীব্র তাপপ্রবাহ। তবে চুয়াডাঙ্গায় টানা ১২ দিন ধরে প্রতিদিনই রেকর্ড ছাড়াচ্ছে তাপমাত্রা। আজ বৃহস্পতিবার বেলা তিনটায় চুয়াডাঙ্গায় ৪১ ডিগ্রি সেলসিয়াস তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছে। যা দেশে এই মৌসুমের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা।
আবহাওয়া অফিস বলছে, এখনই কমার সম্ভাবনা নেই তাপমাত্রার পারদ। বাড়তে পারে আরও বেশি।
চুয়াডাঙ্গা প্রথম শ্রেণির আবহাওয়া অফিসের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা জামিনুর রহমান বলেন, ‘বৃহস্পতিবার বেলা ৩টায় চুয়াডাঙ্গায় ৪১ ডিগ্রি সেলসিয়াস তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছে। এ সময় বাতাসে আর্দ্রতার পরিমাণ ছিল ১৫ শতাংশ। এটি এ জেলার এবং দেশের এই মৌসুমেরও সর্বোচ্চ তাপমাত্রা। বৃষ্টিপাত না থাকার কারণে বাতাসে আর্দ্রতার পরিমাণ কমে গেছে।’
চুয়াডাঙ্গা হাটকালুগঞ্জের প্রথম শ্রেণির আবহাওয়া অফিসের তথ্যমতে, এপ্রিলের শুরু থেকেই চুয়াডাঙ্গার তাপমাত্রা ক্রমেই বাড়ছে। ২ এপ্রিল দেশের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয় চুয়াডাঙ্গায় ৩৩ দশমিক ৪ ডিগ্রি সেলসিয়াস। এরপর থেকে প্রতিদিনই এ জেলার তাপমাত্রা বেড়েছে। ৩ এপ্রিল ৩৫ দশমিক ৫ ডিগ্রি সেলসিয়াস, ৪ এপ্রিল চুয়াডাঙ্গায় ৩৭ ডিগ্রি সেলসিয়াস, ৫ এপ্রিল ৩৭ ডিগ্রি সেলসিয়াস, ৬ এপ্রিল ৩৭ দশমিক ৫ ডিগ্রি সেলসিয়াস, ৭ এপ্রিল ৩৮ ডিগ্রি সেলসিয়াস, ৮ এপ্রিল ৩৮ দশমিক ৫ ডিগ্রি সেলসিয়াস, ৯ এপ্রিল ৩৯ ডিগ্রি সেলসিয়াস, ১০ এপ্রিল ৩৯ দশমিক ২ ডিগ্রি সেলসিয়াস, ১১ এপ্রিল চুয়াডাঙ্গায় ৩৯ দশমিক ৬ ডিগ্রি সেলসিয়াস এবং ১২ এপ্রিল ৩৯ দশমিক ৭ ডিগ্রি সেলসিয়াস তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়। এদিনও দেশের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা ছিল চুয়াডাঙ্গায়।
তীব্র তাপপ্রবাহে চুয়াডাঙ্গার জনজীবন অতিষ্ঠ হয়ে উঠেছে। অসহনীয় ভ্যাপসা গরমে পরিবর্তন ঘটেছে এ জেলার মানুষের জীবনযাত্রায়। জরুরি কাজ ছাড়া স্বাভাবিক সময়ের মতো ঘর থেকে বের হচ্ছেন না মানুষ। তীব্র গরমে এদের জীবনে নেমে এসেছে স্থবিরতা।
এদিকে হাসপাতালে প্রচণ্ড ভিড় থাকায় রোগী দেখতে হিমশিম খেতে হচ্ছে ডাক্তারদের। বাড়ছে শ্বাসকষ্ট, ডায়রিয়া, হৃদ্রোগসহ নানা রোগ। শিশু ও বৃদ্ধরা ব্যাপক হারে অসুস্থ হয়ে পড়ছেন। হাসপাতালে বাড়ছে রোগীর চাপ। প্রচণ্ড ভিড় থাকায় রোগী দেখতে হিমশিম খেতে হচ্ছে চিকিৎসকদের।
চুয়াডাঙ্গা সদর হাসপাতালের আবাসিক চিকিৎসা কর্মকর্তা এ এস এম ফাতেহ্ আকরাম বলেন, ‘অতিরিক্ত গরমের কারণে হাসপাতালে রোগীর চাপ একটু বেশি। সামলাতে বেগ পেতে হচ্ছে। তবে স্যালাইন ও ওষুধের সরবরাহ পর্যাপ্ত পরিমাণে আছে।’
আবহাওয়া অফিসের কর্মকর্তা জামিনুর রহমান আরও বলেন, ‘সাধারণত তাপমাত্রা ৪০ থেকে ৪২ ডিগ্রি সেলসিয়াস হলে তাকে তীব্র তাপপ্রবাহ বলা হয়। সেই হিসাবে চুয়াডাঙ্গা টানা ৯ দিন মাঝারি তাপপ্রবাহের পর এবার তীব্র তাপপ্রবাহ শুরু হয়েছে। টানা ১২ দিন ধরে এ জেলায় দেশের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা রেকর্ড হচ্ছে। তার সঙ্গে তাপপ্রবাহ বয়ে যাচ্ছে একটানা ১০ দিন ধরে।’
গাজীপুরের কালিয়াকৈরে ঢাকা-টাঙ্গাইল মহাসড়কে চলন্ত একটি অ্যাম্বুলেন্সে হঠাৎ অগ্নিকাণ্ডের ঘটনা ঘটেছে। তবে এ সময় অ্যাম্বুলেন্সে কোনো রোগী না থাকায় হতাহতের ঘটনা ঘটেনি। খবর পেয়ে কালিয়াকৈর ফায়ার সার্ভিসের দুটি ইউনিট দ্রুত ঘটনাস্থলে গিয়ে আগুন নিয়ন্ত্রণ করে।
৩১ মিনিট আগে‘নতুন একটি রাজনৈতিক দল ফেসবুকে স্ট্যাটাস দিয়ে বলেছে, আমরা নাকি সংস্কার, অংশীদারত্বের রাজনীতি, গণ-অভ্যুত্থানে কোনো ভূমিকা রাখিনি। তোমরা নতুন ছাত্রদের দল, জামায়াতের সঙ্গে পাল্লা দিতে হলে তোমাদের আরও বহুদূর যেতে হবে। জন্ম নিয়েই বাপের সঙ্গে পাল্লা দিয়ো না।’
৩৬ মিনিট আগেদুর্নীতির অভিযোগ অনুসন্ধানাধীন থাকায় অবসরপ্রাপ্ত লেফটেন্যান্ট জেনারেল মুহাম্মদ হাবিবুর রহমান খান ও অবসরপ্রাপ্ত মেজর জেনারেল আবু সাঈদ মো. মাসুদের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞার আদেশ দিয়েছেন আদালত। আজ সোমবার ঢাকার মহানগর দায়রা জজ ও সিনিয়র বিশেষ জজ আদালতের বিচারক মো. সাব্বির ফয়েজ এ নিষেধাজ্ঞা জারি করেন।
১ ঘণ্টা আগেসাবেক ছাত্রলীগের নেতা ও ইউনিমেড ইউনিহেলথ ফার্মাসিউটিক্যালস লিমিটেডের পরিচালক সুভাষ সিংহ রায় এবং তাঁর স্ত্রী সংরক্ষিত মহিলা আসনের সাবেক সংসদ সদস্য মমতা হেনা লাভলীর দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা জারি করা হয়েছে। আজ সোমবার ঢাকার মহানগর দায়রা জজ ও সিনিয়র বিশেষ জজ আদালতের বিচারক মো. সাব্বির ফয়েজ নিষেধাজ্ঞা জারির এ
১ ঘণ্টা আগে