চুয়াডাঙ্গা প্রতিনিধি
চুয়াডাঙ্গা পৌর শহরে হাসপাতালে মায়ের মরদেহ দেখে শোকার্ত ছেলেও মারা গেছেন। চিকিৎসক বলছেন, তাঁদের ধারণা, মায়ের লাশ দেখে ছেলে স্ট্রোক করেছেন। একসঙ্গে মা-ছেলের মৃত্যুতে এলাকায় শোকের ছায়া নেমে এসেছে।
মৃত মা-ছেলে হলেন পৌর শহরের বাগানপাড়ার আলাউদ্দীনের স্ত্রী চায়না বেগম (৬৩) ও সাইফুল ইসলাম (৪৫)।
জানা গেছে, আজ শনিবার বিকেল সাড়ে ৪টার দিকে শহরের বাগানপাড়ায় নিজ এলাকায় হাঁটছিলেন চায়না বেগম। হঠাৎ পড়ে গিয়ে মাথায় গুরুতর আঘাত পান তিনি। এ সময় স্থানীয় বাসিন্দারা তাঁকে চুয়াডাঙ্গা সদর হাসপাতালে নিয়ে যান। পরে সন্ধ্যা সাড়ে ৬টার দিকে হাসপাতালের মহিলা সার্জারি বিভাগে চিকিৎসাধীন অবস্থায় তাঁর মৃত্যু হয়। মায়ের মৃত্যুর খবর শুনে হাসপাতালে ছুটে যান ছেলে সাইফুল। হাসপাতালে মায়ের লাশ দেখে তিনি হঠাৎ সিঁড়িতে পড়ে যান। তাৎক্ষণিকভাবে তাঁকে জরুরি বিভাগে নিলে চিকিৎসক মৃত ঘোষণা করেন।
কান্নাজড়িত কণ্ঠে সাইফুল ইসলামের স্ত্রী সাদিয়া খাতুন বলেন, ‘আমার শাশুড়ি পাড়ায় হাঁটতে গিয়ে পড়ে মাথায় আঘাত পান। তাঁকে উদ্ধার করে হাসপাতালে ভর্তি করি। হাসপাতালে আনার পরও মাকে বাঁচানো গেল না। এর মধ্যেই আমার স্বামী মাকে দেখে ভেঙে পড়েন। মাকে হারানোর শোক তিনি নিতে পারলেন না। মুহূর্তের মধ্যে তাঁকেও আমরা হারালাম।’
চুয়াডাঙ্গা সদর হাসপাতালের জরুরি বিভাগের চিকিৎসক ইসরাত জেরিন জেসি বলেন, ‘বিকেল ৫টার দিকে চায়না বেগম জরুরি বিভাগে আসেন। পরিবারের সদস্যরা জানান, তিনি হাঁটতে গিয়ে পড়ে মাথায় আঘাত পান ৷ তাৎক্ষণিক চিকিৎসা দিয়ে তাঁকে পরবর্তী চিকিৎসার জন্য ভর্তি করা হয় ৷ চিকিৎসাধীন অবস্থায় সাড়ে ৬টায় দিকে তিনি মারা যান। তাঁর ছেলে সাইফুল ইসলামকে আমরা জরুরি বিভাগে মৃত অবস্থায় পেয়েছি। ধারণা করা হচ্ছে, স্ট্রোকে তাঁর মৃত্যু হয়েছে।’
চুয়াডাঙ্গা সদর থানার পরিদর্শক (অপারেশনস) হোসেন আলী বলেন, ‘মায়ের মৃত্যুর খবরে হাসপাতালে গিয়ে স্ট্রোকে ছেলের মৃত্যু হয়েছে, এমন একটি ঘটনা সম্পর্কে জানতে পেরেছি। ঘটনাটি অত্যন্ত হৃদয়বিদারক। বিষয়টি পরিপূর্ণভাবে জানতে আমরা কাজ করছি।’
চুয়াডাঙ্গা পৌর শহরে হাসপাতালে মায়ের মরদেহ দেখে শোকার্ত ছেলেও মারা গেছেন। চিকিৎসক বলছেন, তাঁদের ধারণা, মায়ের লাশ দেখে ছেলে স্ট্রোক করেছেন। একসঙ্গে মা-ছেলের মৃত্যুতে এলাকায় শোকের ছায়া নেমে এসেছে।
মৃত মা-ছেলে হলেন পৌর শহরের বাগানপাড়ার আলাউদ্দীনের স্ত্রী চায়না বেগম (৬৩) ও সাইফুল ইসলাম (৪৫)।
জানা গেছে, আজ শনিবার বিকেল সাড়ে ৪টার দিকে শহরের বাগানপাড়ায় নিজ এলাকায় হাঁটছিলেন চায়না বেগম। হঠাৎ পড়ে গিয়ে মাথায় গুরুতর আঘাত পান তিনি। এ সময় স্থানীয় বাসিন্দারা তাঁকে চুয়াডাঙ্গা সদর হাসপাতালে নিয়ে যান। পরে সন্ধ্যা সাড়ে ৬টার দিকে হাসপাতালের মহিলা সার্জারি বিভাগে চিকিৎসাধীন অবস্থায় তাঁর মৃত্যু হয়। মায়ের মৃত্যুর খবর শুনে হাসপাতালে ছুটে যান ছেলে সাইফুল। হাসপাতালে মায়ের লাশ দেখে তিনি হঠাৎ সিঁড়িতে পড়ে যান। তাৎক্ষণিকভাবে তাঁকে জরুরি বিভাগে নিলে চিকিৎসক মৃত ঘোষণা করেন।
কান্নাজড়িত কণ্ঠে সাইফুল ইসলামের স্ত্রী সাদিয়া খাতুন বলেন, ‘আমার শাশুড়ি পাড়ায় হাঁটতে গিয়ে পড়ে মাথায় আঘাত পান। তাঁকে উদ্ধার করে হাসপাতালে ভর্তি করি। হাসপাতালে আনার পরও মাকে বাঁচানো গেল না। এর মধ্যেই আমার স্বামী মাকে দেখে ভেঙে পড়েন। মাকে হারানোর শোক তিনি নিতে পারলেন না। মুহূর্তের মধ্যে তাঁকেও আমরা হারালাম।’
চুয়াডাঙ্গা সদর হাসপাতালের জরুরি বিভাগের চিকিৎসক ইসরাত জেরিন জেসি বলেন, ‘বিকেল ৫টার দিকে চায়না বেগম জরুরি বিভাগে আসেন। পরিবারের সদস্যরা জানান, তিনি হাঁটতে গিয়ে পড়ে মাথায় আঘাত পান ৷ তাৎক্ষণিক চিকিৎসা দিয়ে তাঁকে পরবর্তী চিকিৎসার জন্য ভর্তি করা হয় ৷ চিকিৎসাধীন অবস্থায় সাড়ে ৬টায় দিকে তিনি মারা যান। তাঁর ছেলে সাইফুল ইসলামকে আমরা জরুরি বিভাগে মৃত অবস্থায় পেয়েছি। ধারণা করা হচ্ছে, স্ট্রোকে তাঁর মৃত্যু হয়েছে।’
চুয়াডাঙ্গা সদর থানার পরিদর্শক (অপারেশনস) হোসেন আলী বলেন, ‘মায়ের মৃত্যুর খবরে হাসপাতালে গিয়ে স্ট্রোকে ছেলের মৃত্যু হয়েছে, এমন একটি ঘটনা সম্পর্কে জানতে পেরেছি। ঘটনাটি অত্যন্ত হৃদয়বিদারক। বিষয়টি পরিপূর্ণভাবে জানতে আমরা কাজ করছি।’
অর্থনীতির টালমাটাল অবস্থায় ব্যবসায়ী, রপ্তানিকারকেরা যখন বৈশ্বিক প্রতিযোগিতায় টিকে থাকার লড়াই করছেন, ঠিক তখনই চট্টগ্রাম বন্দরের মাশুল বাড়ানো হলো। ব্যবসায়ীদের বিরোধিতা সত্ত্বেও এ মাশুল ১৫ অক্টোবর থেকে কার্যকর হয়েছে। এ অবস্থায় গতকাল শনিবার কনটেইনার পরিবহন বন্ধ করে বন্দরের কার্যক্রম থমকে দিয়েছেন...
১ ঘণ্টা আগেচুয়াডাঙ্গা সদর হাসপাতালে একের পর এক পদ শূন্য থাকায় স্থবির হয়ে পড়েছে চিকিৎসাসেবা। ৫০ শয্যার জনবল ও ১০০ শয্যার খাবার-ওষুধ নিয়ে খুঁড়িয়ে খুঁড়িয়ে চলছে ২৫০ শয্যার সরকারি হাসপাতালটি; বিশেষ করে ১০ মাস ধরে অ্যানেসথেসিয়া কনসালট্যান্ট না...
২ ঘণ্টা আগেমাদারীপুরের সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়গুলোতে শিক্ষকদের হাজিরার জন্য বসানো বায়োমেট্রিক ডিজিটাল হাজিরা মেশিনগুলো কোনো কাজেই আসেনি। দিনের পর দিন ব্যবহার না হওয়ায় এসব যন্ত্র এখন নষ্টের পথে। এতে অপচয় হচ্ছে সরকারের লাখ লাখ টাকা।
৩ ঘণ্টা আগেবরিশাল বিশ্ববিদ্যালয়ে (ববি) অন্তত ২৩ শিক্ষককে অধ্যাপক পদে পদোন্নতি দেওয়ার তোড়জোড় চলছে। শিক্ষার্থীদের অভিযোগ, তাঁদের মধ্যে সাতজন জুলাই আন্দোলনের বিরোধিতাকারী রয়েছেন। পদোন্নতির এ সিদ্ধান্ত নিয়েছেন উপাচার্য অধ্যাপক ড. মো. তৌফিক আলম।
৩ ঘণ্টা আগে