নিজস্ব প্রতিবেদক, চট্টগ্রাম
অনুমোদনহীন হাসপাতাল-ক্লিনিকে রোগী জিম্মি করে অতিরিক্ত টাকা আদায় ও ডায়াগনস্টিক সেন্টারে ভুল রিপোর্ট দেওয়াসহ নানান অভিযোগ দীর্ঘদিনের। করোনার সময় এ অভিযোগ ছিল আরও বেশি। তবু ওই সময় স্বাস্থ্য বিভাগ থেকে কোনো অভিযান পরিচালনা করা হয়নি। এখন হঠাৎ এসব প্রতিষ্ঠানের বিরুদ্ধে অভিযানে নামার ঘোষণা দিয়েছে স্বাস্থ্য অধিদপ্তর।
খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, চট্টগ্রাম বিভাগে ২ হাজার ২৩২টি বেসরকারি হাসপাতাল-ডায়াগনস্টিক সেন্টার রয়েছে। এর মধ্যে চট্টগ্রামে অনুমোদনহীন প্রতিষ্ঠানের সংখ্যা অন্তত ৪ শতাধিক। চট্টগ্রাম জেলায় ৫৮০টি প্রতিষ্ঠান থাকলেও সর্বশেষ তথ্যমতে, নবায়ন কার্যক্রম সম্পন্ন করেছে ২০০টি প্রতিষ্ঠান। আর চট্টগ্রাম বিভাগে লাইসেন্স চেয়ে আবেদন করেছে ১ হাজার ৪০২টি প্রতিষ্ঠান।
এ ছাড়া ২০২০ সালের আগস্টে স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের হালনাগাদ লাইসেন্স না থাকায় চট্টগ্রামের ৩৮টি ডায়াগনস্টিক সেন্টারের পরিবেশগত ছাড়পত্র বাতিল করে পরিবেশ অধিদপ্তর। সেগুলো হলো—চট্টগ্রাম নগরীর পোর্ট কানেকটিং রোডের অর্গান হসপিটাল অ্যান্ড ডায়াগনস্টিক সেন্টার, কামাল বাজার এলাকার রয়্যাল প্যাথলজি সেন্টার, কাপ্তাই রাস্তারমাথা এলাকার মেডিকেল স্কয়ার, জাকির হোসেন রোডের সিইআইটিসি লেন্স প্রসেসিং ইউনিট, হামজারবাগের সিটি ল্যাব ডায়াগনস্টিক কমপ্লেক্স, আগ্রাবাদ ও স্ট্যান্ড রোডের সানওয়ে মেডিকেল সেন্টারের দুটি শাখাসহ ৩৮টি প্রতিষ্ঠান।
শুধু লাইসেন্স কিংবা পরিবেশগত ছাড়পত্র নয়, অনুমোদন থাকা অনেক হাসপাতালের চিকিৎসক নার্সদের নিয়োগপত্রও নেই। এমনকি বিশেষজ্ঞ চিকিৎসকের তালিকা না থাকা, প্যাথলজিক্যাল ল্যাবের লাইসেন্স, প্যাথলজিস্ট, রিপোর্ট প্রদানকারী চিকিৎসক ও মেডিকেল টেকনোলজিস্টেরও তালিকা নেই অনেক হাসপাতালে।
করোনার সময় প্রতিদিন এমন অভিযোগ এলেও চট্টগ্রামের চিকিৎসাসেবা তদারকি কমিটি কোনো অভিযান চালায়নি।
চট্টগ্রামের বিভাগীয় স্বাস্থ্য পরিচালক হাসান শাহরিয়ার কবীর বলেন, ‘স্বাস্থ্য অধিদপ্তর থেকে অনুমোদনহীন হাসপাতাল-ক্লিনিক ও ডায়াগনস্টিক সেন্টারের বিরুদ্ধে অভিযান শুরু করার নির্দেশনা এসেছে। আমরা এসব প্রতিষ্ঠানের বিরুদ্ধে যেকোনো সময় অভিযান পরিচালনা করব।’
এক প্রশ্নের জবাবে হাসান শাহরিয়ার কবীর বলেন, শুধু অনুমোদনহীন নয়, অনুমোদন আছে এমন প্রতিষ্ঠানের বিরুদ্ধেও অভিযান পরিচালনা করা হবে। সব নিয়ম মেনে চলছে কিনা, তা তদারকি করা হবে।
অনুমোদনহীন হাসপাতাল-ক্লিনিকে রোগী জিম্মি করে অতিরিক্ত টাকা আদায় ও ডায়াগনস্টিক সেন্টারে ভুল রিপোর্ট দেওয়াসহ নানান অভিযোগ দীর্ঘদিনের। করোনার সময় এ অভিযোগ ছিল আরও বেশি। তবু ওই সময় স্বাস্থ্য বিভাগ থেকে কোনো অভিযান পরিচালনা করা হয়নি। এখন হঠাৎ এসব প্রতিষ্ঠানের বিরুদ্ধে অভিযানে নামার ঘোষণা দিয়েছে স্বাস্থ্য অধিদপ্তর।
খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, চট্টগ্রাম বিভাগে ২ হাজার ২৩২টি বেসরকারি হাসপাতাল-ডায়াগনস্টিক সেন্টার রয়েছে। এর মধ্যে চট্টগ্রামে অনুমোদনহীন প্রতিষ্ঠানের সংখ্যা অন্তত ৪ শতাধিক। চট্টগ্রাম জেলায় ৫৮০টি প্রতিষ্ঠান থাকলেও সর্বশেষ তথ্যমতে, নবায়ন কার্যক্রম সম্পন্ন করেছে ২০০টি প্রতিষ্ঠান। আর চট্টগ্রাম বিভাগে লাইসেন্স চেয়ে আবেদন করেছে ১ হাজার ৪০২টি প্রতিষ্ঠান।
এ ছাড়া ২০২০ সালের আগস্টে স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের হালনাগাদ লাইসেন্স না থাকায় চট্টগ্রামের ৩৮টি ডায়াগনস্টিক সেন্টারের পরিবেশগত ছাড়পত্র বাতিল করে পরিবেশ অধিদপ্তর। সেগুলো হলো—চট্টগ্রাম নগরীর পোর্ট কানেকটিং রোডের অর্গান হসপিটাল অ্যান্ড ডায়াগনস্টিক সেন্টার, কামাল বাজার এলাকার রয়্যাল প্যাথলজি সেন্টার, কাপ্তাই রাস্তারমাথা এলাকার মেডিকেল স্কয়ার, জাকির হোসেন রোডের সিইআইটিসি লেন্স প্রসেসিং ইউনিট, হামজারবাগের সিটি ল্যাব ডায়াগনস্টিক কমপ্লেক্স, আগ্রাবাদ ও স্ট্যান্ড রোডের সানওয়ে মেডিকেল সেন্টারের দুটি শাখাসহ ৩৮টি প্রতিষ্ঠান।
শুধু লাইসেন্স কিংবা পরিবেশগত ছাড়পত্র নয়, অনুমোদন থাকা অনেক হাসপাতালের চিকিৎসক নার্সদের নিয়োগপত্রও নেই। এমনকি বিশেষজ্ঞ চিকিৎসকের তালিকা না থাকা, প্যাথলজিক্যাল ল্যাবের লাইসেন্স, প্যাথলজিস্ট, রিপোর্ট প্রদানকারী চিকিৎসক ও মেডিকেল টেকনোলজিস্টেরও তালিকা নেই অনেক হাসপাতালে।
করোনার সময় প্রতিদিন এমন অভিযোগ এলেও চট্টগ্রামের চিকিৎসাসেবা তদারকি কমিটি কোনো অভিযান চালায়নি।
চট্টগ্রামের বিভাগীয় স্বাস্থ্য পরিচালক হাসান শাহরিয়ার কবীর বলেন, ‘স্বাস্থ্য অধিদপ্তর থেকে অনুমোদনহীন হাসপাতাল-ক্লিনিক ও ডায়াগনস্টিক সেন্টারের বিরুদ্ধে অভিযান শুরু করার নির্দেশনা এসেছে। আমরা এসব প্রতিষ্ঠানের বিরুদ্ধে যেকোনো সময় অভিযান পরিচালনা করব।’
এক প্রশ্নের জবাবে হাসান শাহরিয়ার কবীর বলেন, শুধু অনুমোদনহীন নয়, অনুমোদন আছে এমন প্রতিষ্ঠানের বিরুদ্ধেও অভিযান পরিচালনা করা হবে। সব নিয়ম মেনে চলছে কিনা, তা তদারকি করা হবে।
প্রবাস থেকে বাড়ি ফেরার পথে নোয়াখালীর বেগমগঞ্জ উপজেলায় মাইক্রোবাস নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে খালে পড়ে একই পরিবারের নারী ও শিশুসহ ৬ জন নিহত হয়েছে।
১২ মিনিট আগেনীলফামারীর সৈয়দপুরে চলছে মাদকের রমরমা কারবার। উপজেলার অর্ধশত স্থানে দেদার মাদক কেনাবেচা চলে বলে জানা গেছে। প্রতিদিন ১৫-২০ লাখ টাকার মাদক বিক্রি হয় এসব স্পটে। সেই হিসাবে প্রতি মাসে মাদকসেবীদের কাছ থেকে ৪ থেকে ৬ কোটি টাকা হাতবদল হয়।
৪৩ মিনিট আগেবরিশাল নগরের প্রায় সাড়ে ৪ লাখ মানুষের পানির চাহিদা মেটাতে স্থাপন করা হয়েছিল দুটি সারফেস ওয়াটার ট্রিটমেন্ট প্ল্যান্ট; যাতে ব্যয় হয়েছিল ৫০ কোটি টাকা। তবে ৯ বছর আগে স্থাপন করা প্ল্যান্ট দুটি থেকে এখনো পানি সরবরাহ শুরু হয়নি। প্ল্যান্টগুলোর অনেক যন্ত্রাংশ নষ্ট হয়ে গেছে। এদিকে পানির স্তর নেমে যাওয়ায় সংকটে
১ ঘণ্টা আগেবিদ্যুৎ কেন্দ্রটির ব্যবস্থাপক প্রকৌশলী মাহমুদ হাসান মঙ্গলবার (৫ আগস্ট) রাত ১১টা ১০ মিনিটে এ তথ্য নিশ্চিত করেন। তিনি জানান, রাত সাড়ে ১০টা থেকে জলকপাটগুলো ৬ ইঞ্চি থেকে বাড়িয়ে দেড় ফুট (১৮ ইঞ্চি) পর্যন্ত খোলা হয়েছে। এতে প্রতি সেকেন্ডে প্রায় ২৯ হাজার কিউসেক পানি কাপ্তাই হ্রদ থেকে কর্ণফুলী নদীতে নিস্কাশন
১ ঘণ্টা আগে